somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চরম নিপীড়ন, দমন, হাজারো লাঞ্ছনা ও গঞ্জনার পরও আমেরিকা-ইউরোপে অবিশ্বাস্য হারে বাড়ছে মুসলমান ও মসজিদের সংখ্যা

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে দ্রুত বিস্তার লাভকারী ধর্ম হলো ইসলাম। গত এক দশকে দেশটিতে মুসলমানদের সংখ্যা প্রায় ১৬ লাখ বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি মাসের ১লা তারিখে প্রকাশিত যুক্তরাষ্ট্রের ধর্মীয় শুমারির ফলাফলে এ হিসেব দেয়া হয়েছে।
এসোসিয়েশন অব স্ট্যাটিস্টিশিয়ান্স অব আমেরিকান রিলিজিয়াস বডিস এ শুমারির উপাত্ত সঙ্কলন করেছে, অ্যাসোশিয়েশন অব রিলিজিয়ন ডাটা আর্কাইভ তা প্রকাশ করেছে। এ শুমারিতে দেখা গেছে২০০০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত মুসলমানদের সংখ্যা ছিলো ১০ লাখ[, (তাদের এ শুমারি পরিপূর্ণভাবেই অশুদ্ধ) ২০১০ সালে দেশটিতে মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে ২৬ লাখে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ দশ বছরে দেশটিতে মুসলমানদের সংখ্যা ৬৬ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে।
অপরদিকে ১২ বছরের ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রে মসজিদের সংখ্যা ৭৪% বেড়েছে। ২০০০ সালে মসজিদ ছিল ১২০৯টি। এখন সে সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২১০৬। ‘দ্য আমেরিকা মস্ক-২০১১ : বেসিক ক্যারেক্টারিস্টিক অব দ্য আমেরিকান মস্ক, এটিটিউড অব মস্ক লিডার ' শিরোনামে এ গবেষণা জরিপে অংশ নেন মসজিদের ইমাম, মসজিদ কমিটির প্রেসিডেন্ট এবং বোর্ড মেম্বাররা। সম্প্রতি জরিপ ফলাফল প্রকাশ করা হয়। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের অধিকাংশই বলেছেন যে, আমেরিকা সোসাইটিতে ইসলাম সম্পর্কে বিরূপ ধারণা নেই। ইউনিভার্সিটি অব কেন্টাকীর ইসলামিক স্টাডিজের সহযোগী অধ্যাপক এহসান বাগবির এ গবেষণার সমন্বয় করেন।
সাম্প্রতিক পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে মুসলিম আমেরিকানদের সর্বশেষ হালচালের উপর এ গবেষণা জরিপ স্পন্সর করে হার্টফোর্ড ইন্সটিটিউট ফর রিলিজিয়াস রিসার্চ। সহযোগিতায় ছিল এসোসিয়েশন অব স্ট্যাটিসটিশিয়ান অব আমেরিকান রিলিজিয়াস বডি, ইসলামিক সোসাইটি অব নর্থ আমেরিকা (ইসনা), ইসলামিক সার্কেল অব নর্থ আমেরিকা (ইকনা) এবং কাউন্সিল অন আমেরিকান ইসলামিক রিলেশন্স (কেয়ার)। তারা মসজিদগুলোর তালিকা এবং ওয়েবসাইট তথ্য ছাড়াও ৫২৪টি মসজিদের কর্মকর্তার সাথে সরাসরি কথা বলেছেন।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৯৮% বলেছেন যে, আমেরিকার সমাজনীতি এবং প্রশাসনের সাথে মুসলমানদের আরো বেশী সম্পৃক্ত হওয়া দরকার। ৯১% বলেছেন যে, মুসলমানদের মার্কিন রাজনীতিতেও জড়িযে পড়া উচিত। গবেষণায় উদ্ঘাটিত হয় যে, সবচেয়ে বেশি মসজিদ রয়েছে নিউইয়র্কে। এ সংখ্যা ২৫৭ এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মসজিদ রয়েছে ক্যালিফোর্নিয়ায়-২৪৬। টেক্সাসে মসজিদ রয়েছে ১৬৬ এবং ফ্লোরিডায় ১১৮। মসজিদগুলোর অধিকাংশই সিটিতে। ২৮% এর অবস্থান উপশহরে। ২০০০ সালে উপশহরগুলোতে মসজিদের হার ছিল ১৬%।
জরিপে আরো জানা গেছে, মসজিদের মুসল্লীগণের সিংহভাগ হচ্ছেন দক্ষিণ এশিয়ার ইমিগ্র্যান্ট। এরপরের মুসল্লীরা হলেন আরব, আফ্রিকান আমেরিকান। সোমালির মুসল্লীর সংখ্যাও সন্তোষজনকভাবে বাড়ছে বলে জানা গেছে। একইসাথে ওয়েস্ট আফ্রিকান ও ইরাকী আমেরিকানদের আগমনও ক্রমান্বয়ে বাড়ছে।
মসজিদগুলোর নেতৃত্বে রয়েছেন এমন মুসল্লীর ৮৭% বলেছেন, নতুন প্রজন্ম তথা যুব মুসলিম-আমেরিকানদের মধ্যে চরম মৌলবাদ ও উগ্রবাদের বিপক্ষে মনোভাবই বেড়ে চলেছে অর্থাৎ তারা ধর্মের নামে সন্ত্রাসবাদে বিশ্বাসী নন। নতুন প্রজন্মকে মসজিদের সাথে যত বেশি সম্পৃক্ত রাখা সম্ভব হবে ততই লাভবান হবে গোটা সমাজ ব্যবস্থা। কারণ, ইসলাম কখনোই সন্ত্রাসকে সাপোর্ট করে না।
জরিপ সমন্বয়কারীগণের অন্যতম হার্টফোর্ড ইন্সটিটিউটের পরিচালক ডেভিড রোজেন মন্তব্য করেছেন, সকল ধর্মবিশ্বাসীদেরই তাদের প্রজন্মের ব্যাপারে সতর্ক থাকা উচিত। নতুন প্রজন্ম যাতে নিজ নিজ ধর্ম থেকে হারিয়ে না যায়-এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থাও থাকতে হবে কম্যুনিটিতে। তিনি বলেন, আমেরিকায় শুধু নয়, সারাবিশ্বেই ইসলামের প্রসার ঘটবে। তিনি বলেন, আমেরিকার প্রটেস্ট্যান্ট, ক্যাথলিক, জুইস ধর্মের অবস্থাও শীঘ্রই পাল্টে যাবে। তিনি উল্লেখ করেন, যাদের কোন ধরনের ধর্মীয় বোধ নেই তাদের সংখ্যাই দ্রুত বাড়ছে আমেরিকায়। তিনি বলেন, বড় মসজিদগুলোতে বার্ষিক গড়ে ১৫ জন করে ধর্মান্তরিত হচ্ছেন। এর মধ্যে শ্বেতাঙ্গের সংখ্যা একেবারেই কম।
আমেরিকায় মুসলমানের সংখ্যা নিয়ে কোন মন্তব্য, এই গবেষণায় জরিপ করা না হলেও মসজিদগুলোর মুসল্লীর সংখ্যা উল্লেখ করা হয়েছে। তা হচ্ছে প্রায় ২৬ লাখ। শুক্রবারের জুমআর নামাজ এবং ঈদ জামাতের ভিত্তিতে এ সংখ্যা নির্ণয় করা হয় বলে জরিপকারীরা উল্লেখ করেন। অধ্যাপক এহসান বাগবির মতে, যুক্তরাষ্ট্রে মুসলমানের সংখ্যা ৭০ লাখের বেশি হবে। প্রকৃতপক্ষে এ সংখ্যা কয়েক কোটি হবে।
যুক্তরাষ্ট্রে মসজিদ ও মুসলমানদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া নিয়ে সাম্প্রতিক জরিপে দেখা গেছে, ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রে কথিত সন্ত্রাসী হামলার পরও মসজিদ এবং মুসলমানের সংখ্যা বাড়ার বিষয়ে কোনো ছেদ পড়েনি। অবশ্য, ওই হামলার পর মুসলমানদের ওপর নির্যাতনের মাত্রা ব্যাপক হারে বেড়ে গিয়েছিল। এর আগে, ২০০০ সালের এক জরিপে ৫৪ ভাগ মুসলমান বলেছিলেন, ‘মার্কিন সমাজ ইসলামের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে।’
এদিকে দেশটিতে বসবাসরত মুসলমানদের মধ্যে বিরাটসংখ্যক তরুণ নিয়মিত মসজিদে যায়। এসব তরুণ সম্পর্কে পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো অপপ্রচার চালাচ্ছে যে, তারা মৌলবাদ ও চরমপন্থার দিকে ঝুঁকে পড়ছে। কিন্তু, দেশটির শতকরা ৮৭ ভাগ মুসলিম নেতা ও ইমাম তাদের নিজেদের অভিজ্ঞতার আলোকে বলেছেন, ‘মুসলিম তরুণদের মধ্যে চরমপন্থা বাড়ছে না।’ এছাড়া, এবারের জরিপে অংশ নেয়া মুসলিম নেতাদের মধ্যে শতকরা ৯৮ ভাগ বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত মুসলমানদের উচিত মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলোতে জড়িত হওয়া।’ আর শতকরা ৯১ ভাগ নেতা বলেছেন, ‘মুসলমানদের আরও বেশি রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়া উচিত।’ নিউইয়র্কের পুলিশ বিভাগ ২০০৭ সালে প্রতিবেশী নিউআর্ক শহরে বসবাসরত মুসলমানদের ওপর বিশেষ গোয়েন্দাবৃত্তি ও নজরদারি চালিয়েছে বলে খবর বের হওয়ার এক সপ্তাহ পর এ জরিপ প্রকাশ হলো।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বরের ঘটনার পর পাশ্চাত্যে ইসলাম সম্পর্কে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টাসহ ইসলামের বিরুদ্ধে প্রচারণা ও আক্রমণাত্মক নীতি জোরদার হয়ে ওঠে। ওই ঘটনাকে মুসলমানদের কাজ বলে প্রচার করছে পাশ্চাত্য। মুসলমানদেরকে সন্ত্রাসী ও সহিংসতাকামী হিসেবে তুলে ধরা এবং ইসলাম ধর্মকে উগ্র মতবাদ হিসেবে প্রচার করা ওই বিশেষ মহলের প্রধান কর্মসূচীর অংশ হয়ে পড়েছে। পাশ্চাত্যে মুসলমানদের ওপর বিধি-নিষেধ, চাপ ও হয়রানিও জোরদার হয়েছে। কিন্তু ইসলামের বিরুদ্ধে এত প্রচারণা ও আক্রমণাত্মক পদক্ষেপ সত্ত্বেও পাশ্চাত্যে ইসলামের প্রতি আকর্ষণ এবং নওমুসলিমের সংখ্যা আগের চেয়েও লক্ষ্যনীয় হারে বাড়ছে। ফলে পাশ্চাত্যের ইসলাম-বিদ্বেষী মহল আরো বিচলিত হয়ে পড়েছে। পাশ্চাত্য ইসলাম-বিদ্বেষী তৎপরতায় সব ধরনের গণমাধ্যকে ব্যবহার করা সত্ত্বেও ইসলামের বিস্তৃতি ঠেকাতে পারছে না।
ওয়াশিংটনের একটি ইসলামী কেন্দ্রের পরিচালক জনাব মোহাম্মাদ নাসের পাশ্চাত্যে ইসলামের প্রতি আকর্ষণ এবং নওমুসলিমের সংখ্যা বৃদ্ধি প্রসঙ্গে বলেছেন, "চলতি বছর পবিত্র কুরআন শরীফ পোড়ানোর হুমকি এবং ১১ই সেপ্টেম্বরের ঘটনাস্থলের কাছে মসজিদ নির্মাণের বিরুদ্ধে একই মহলের প্রতিবাদ বৃদ্ধির পাশাপাশি নিউইয়র্কের ১৮০ জন নারী ও পুরুষ ইসলাম ধর্মে দিক্ষীত হয়েছেন।" এভাবে পবিত্র কুরআন শরীফ তথা মহান আল্লাহ পাক উনার বাণী পবিত্র হৃদয়ের মানুষকে ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট করছে। এবার ইসলাম সম্পর্কে পাশ্চাত্যের কয়েকজন নওমুসলিমের বক্তব্য তুলে ধরা যায়।
মরিয়ম ফ্রাঁসোয়া বৃটেনের একজন নওমুসলিম। চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সুবাদে তিনি শৈশবেই খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। ১১ই সেপ্টেম্বরের ঘটনা ফ্রাঁসোয়াকে ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে জানতে আগ্রহী করে। কারণ, তার মতে ওই ঘটনার পরই ইসলামের বিরুদ্ধে পাশ্চাত্যের প্রচারণা জোরদার হয়। মরিয়ম ফ্রাঁসোয়া এ সম্পর্কে বলেছেন, ইসলাম সম্পর্কে নেতিবাচক প্রচারণার ফলে এ ধর্ম সম্পর্কে আমার আগ্রহ বেড়ে যায়। আমি এ ধর্ম সম্পর্কে পড়াশোনার সিদ্ধান্ত নেই। ইসলামী চিন্তাধারাগুলো বিশ্লেষণের পর আমার কাছে বিভিন্ন দিক থেকে এ ধর্মকে পূর্ণাঙ্গ ধর্ম বলে মনে হয়েছে। উত্থান-পতন বা চড়াই-উৎরাইয়ের ঘটনায় ভরা ইসলামের ইতিহাসও আমার কাছে চমৎকার লেগেছে এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যক্তিত্ব আমাকে আকৃষ্ট করেছে।"
মরিয়ম ফ্রাঁসোয়া ইসলামের নবী নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে শান্তিকামী বলে মনে করেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ভালোবাসা তার হৃদয়ের গহীনে বদ্ধমূল হয়ে গেছে। তিনি গভীর শ্রদ্ধা ও উদ্দীপনা নিয়ে শেষ নবী, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অসাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পর্কে কথা বলেছেন। মরিয়ম এ প্রসঙ্গে বলেছেন, “নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যক্তিত্ব ও চরিত্রের প্রতি দৃষ্টিপাত এবং উনার কোনো কোনো বাণী সম্পর্কে চিন্তাভাবনা , যেমন, তিনি বলেছেন, ক্ষতির সম্ভাবনা থাকলেও সত্য কথা বলা উচিত, কিংবা যে তোমার ক্ষতি করেছে বা তোমাকে কষ্ট দিয়েছে তুমি তার কল্যাণ বা উপকারে লিপ্ত হও- মূলতঃ এ বিষয়গুলোই আমাকে ইসলামে দীক্ষিত করেছে। ইসলামের নবী নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইতিহাসের মহান ব্যক্তিত্ব, কিন্তু উনার সম্পর্কে ভুল ধারণা প্রচারিত হয়েছে এবং উনাকে সঠিকভাবে তুলে ধরা হয়নি।”
জ্যাকুলিন হার্পার একজন মার্কিন নওমুসলিম যুবতী। ২৫ বছর বয়স্ক এ মার্কিন নারী চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের শেষের দিকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। হার্পার এর আগে ছিলেন গীর্যার সদস্য। তিনি ইসলাম গ্রহণের মাধ্যমে জীবনের শ্রেষ্ঠ পথই বেছে নিয়েছেন বলে মনে করেন। ইসলাম ধর্ম গ্রহণের কারণ সম্পর্কে হার্পার বলেছেন, “আপনারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইসলাম সম্পর্কে খারাপ কথা শুনছেন। এ ছাড়াও বহু কারণেই আমি ইসলাম সম্পর্কে আরো বেশি জানতে ও গবেষণা করতে উৎসাহিত হয়েছি। এ জন্য আমি অনেক বই পড়েছি। এসব বই আমাকে বদলে দিয়েছে এবং আমার ওপর গভীর ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।"
মিসেস হার্পার ইসলামকে সবচেয়ে উন্নত ও পরিপূর্ণ ধর্ম বলে মনে করেন। তার মতে, চিন্তাভাবনা ও পড়াশোনার মাধ্যমে সত্যকে আবিস্কার করা যায়। ইসলামও মানুষকে সব সময় চিন্তা-ভাবনা করতে বলে।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×