দাবি সময়ের, মহাযুদ্ধের ডাক পড়েছে
হে সৈনিক এ ডাক তোমার কানে কি পৌছেছে?
জান কি এ কিসের ঢংকা? এ কিসের ডাক?
বাতিলের দুর্গ বিনাশ করার ডাক।
এখন আর ঘুমিয়ে থাকার সময় নয়
উঠে পড়ো তোমায় করতে হবে জয়।
ঝাপিয়ে পড়ো, তাজা রক্ত বিলাও
যুদ্ধ করে জীবনের হিসাব মিলাও।
সময় নয় আর ক্ষেপণ, আর নয় দেরী
ইমান ধ্বংসকারীর গলায় পড়াও বেড়ী।
ওরা বেশভূষায় আলিম সুন্নী নামধারী
মূর্খ বামপন্থী তাদের অনুসারী।
ওদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও সৈনিক
আলিম, যুবক, কৃষক এবং হে সকল।
নইলে ভাইরাসমুখর হবে সমাজ ভাই-রে
আক্রান্ত হবে ভ্রান্ত বিশ্বাসের ক্যান্সারে।
যুগে যুগে তারা আবির্ভূত হয়েছে
কোরআনকে তারা আল্লাহর সৃষ্ট বলেছে।
কোরআন নয় সৃষ্ট বরং আল্লাহর কালাম
এ কথা মানেনি তখনকার বাদশা জালিম।
হাম্বল (রহ.) সে কথা অস্বিকার না করায়
বাদশা তাকে এ অপরাধে জেলে পাঠায়।
রাফেজী, খারেজী আরও কত ভ্রান্তপন্থী
যাদের বিরুদ্ধে কলম ধরেছিল হক্বপন্থী।
সেই প্রেরণায়! সেই স্পৃহায়! জেগে উঠো ফের
কচুকাটার মত শিরচ্ছেদ করো ভ্রান্তদের ।
সুন্নী নামধারী ওরা নয় শুধু দালাল ভারতের,
বৃটিশদের দালাল ছিল বাপদাদারা তাদের ।
যিনি সর্বত্র বিদ্যমান, অদৃশ্যের জ্ঞানী,
জাতি নূরের অধিকারী প্রভূ মোরা জানি।
নবীজীও (সা.) তাই এসবের প্রবক্তা যারা
ভ্রান্ত, পথভ্রষ্ট ও মুশরিক যে তারা ।
এদের বিরুদ্ধে এ মহাযুদ্ধের ডাক,
হে কলমসৈনিক করো তাদের বাঁক।
ক্ষুরধার লিখনী দিয়ে করো ওদের কণ্ঠ স্তব্ধ
শক্তহাতে দমন করো, করো তাদের দম বন্ধ।
জেগে উঠো খালিদ তারিকের মত
চালাও তলোয়ার শাহ জালালের মত।
পিছু হটো না, এ যুদ্ধে প্রাণ দাও বিসর্জন ।
নইলে আল্লাহর কাছে জবাব দেবে কি তখন?
এ যুদ্ধে শহীদ হও, আল্লাহর কাছে প্রাণ সপে দাও
তার সন্তুষ্টি অর্জন করে জান্নাতবাসী হয়ে যাও।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



