somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছুট্টু কাল থেইকাই মান্যরে অমান্য করা

০৫ ই জুন, ২০০৯ ভোর ৫:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ছুট্টু কাল থেইকাই অনেক পাঁজি আছিলাম। মানুষ যা করতে কইত আমি তার উল্টাডা করতাম। আমার মনে আছে,আমার বয়স যহন ৯/১০ বছর তহন থেইকাই ধর্ম নিয়া মনের মধ্যে প্রশ্ন কিলবিল কর্‌ত। মাইন্‌ষেরে খালি জিগাইতাম আল্লাহ কৈইথ্যাক্যা আইছে? আল্লাহর কি বাচ্চা কাচ্চা নাই? সবাই আমার গালে থাপ্পর দিয়া তওবা কাটাইত। আমি আরও জিগাইতাম যে আল্লাহরে কে বানাইসে? তারে কি আরেকটা আল্লাহ বানাইছে? হে দেখতে কেমন আর হের কি পোলা-মাইয়া আছে? আল্লাহ কি পোলা না মাইয়া? আর যদি পোলা হয় তাইলে তার বৌ নাই কেরে? আর পোলা যদি হইয়া থাকে তাইলে মাইয়া হয় নাই কেরে? তখন আমার মধ্যে আল্লাহর রূপ পুরুষের রূপে রূপান্তরিত হইল। আর মানুষ কইত ‘আদম’ হইছে প্রথমে,তার যাতে খারাপ না লাগে তাই ‘হাওয়া’ রে বানাইছে। তখন আমি শুধু নিজেরে প্রশ্ন করতাম পোলাগো আগে বানাইছে কেরে? কিন্তু প্রশ্নের জবাব আর পাই নাই। মাঝে মধ্যে কইতাম আল্লাহ তুমি তো বড়ই স্বার্থপর, পোলা-মাইয়ারে এক লগে বানাও নাই কেন? আমি আরও জিগাইতাম যে আল্লাহ আমরারে যদি বানাইতে পারে তাইলে আল্লাহরে তো কেউ না কেউ বানাইছে। আল্লাহ তো আর ধুপ কইরা পড়ে নাই? এই কথা কইলেই পরিবারের সদস্যরা ধুম ধাম পিট্‌না লাগাইত। হঠাৎ এক দিন আমি ফাইজলামি কইরা গান গাওয়া শুরু করলাম যে-

“আল্লাহ আমার বান্দা, রাসুল আমার বান্দা, ফেরেশতারা আমার বান্দা···················”

এই কথা কওয়ার লগে লগেই শটাং শটাং কইরা জালি বেত দিয়া আমারে মাইর শুরু করল,আমার এক দুঃসম্পর্কের চাচা (অবশ্য ঔ বেটা হাতে বেত নিয়া বইসা খেলতাছিল)। ব্যাপারটা যে আমি বুইঝ্যা করছি তা না। কারণ ছুট্টু বেলা থেইক্যাই বদঅভ্যাস আছিল সিধারে উল্ডা করা। যেমন ডাইনরে বাউ কইতাম, বাউরে ডাইন কইতাম, ‘b রে d’ আর ‘d রে b’ (এই সমস্যাডা এহনও হয় না এইডা আমি নিশ্চিত করতে পারতাম না)। যাউক গিয়া, আসল কথাতে আহি।

ধীরে ধীরে মনের মধ্যে পোষণ কইরা বড় হইছি আল্লাহ একজন আছে। মাঝে মধ্যেই আল্লাহর লগে কথা কইতাম। মনের আশা পুরণ না হইলে আল্লাহরে বক্‌তাম, তয় গাইল দেওনের মত সাহস আছিল না। মনে আছে আমি আর আমার ছুডু ভাই একবার হুযুরের কাছে পড়্‌তাছ্‌লাম ( তহন মাস্টারগো বিরাট জ্বালাইতাম, তাইলে হুযুররা আর বাদ যাইব কেরে?) হঠাৎ আমার ছুডু ভাই দুষ্টামি করতাছিল দেইখ্যা হেই বেডা প্রথমে গালে ঠুয়া মার্‌ল। বাদে না পাইরা হাত পাঙ্খা দিয়া ধুম ধাম মাইর·················ওর মাইর দেইখ্যা আমি আর সহ্য করতে পারি নাই। বাদে ঔ হালারে এমন মাইর দিছিলাম চুল মুল একটাও রাহি নাই। তয় আমিও যে বাইচ্চা গেছি এইডা যেন কেউ না ভাবে (পাঙ্খার হাওয়া আমিও কম খাই নাই তহন) ? দিন যায় আমার মনের পরিবর্তনও ঘটতে থাহে। বাদে বয়স যহন আমার বাও কি তেও তহন আমার মধ্যে চিন্তা ভাবনা ঢুকছিল আগে আমি বাঙ্গাল বাদে মুসুলমান। আর তহন বয়সডাই এমন আছিন যে দেশের-দশের লেইগ্যা পরানডাও দিবার পারি। অস্তে অস্তে চিন্তাডা গভীর অইতাছিল, আর হইয়া বয়স হইছিল পনর কি ষুল্লো। তহন আমি পড়াশোনায় বিরাট আইলসা + ফাঁকিবাজ আছিলাম। নিজে তো পড়তামই না মাইনষেরেও পড়তে দিতাম না।এক দিন অন্য হুযুরের কাছে কোরান পড়তাছিলাম, লগে আমার ছুডু ভাইও আছিল। আমি আবার সুর তুইল্লা পড়তে পারতাম না। আমার ছুডু ভাই আবার খুব ভালো সুর তুইল্লা পড়তে পারত। আমি পড়তাম কম, প্রশ্ন করতাম বেশি। আমার ভাইয়ের আবার মনে প্রশ্ন কমই জাগত কওন যায়। আমার প্রশ্ন হইল- আল্লাহ মানুষরে যা বাণী পাডাইছে তা যদি মানুষে নাই বুঝতারে তাইলে হেই বাণী দিয়া কাম কি? তহন হুযুরে আমারে চাউট্টা বাইল দেয়। কয় বাংলায় জানা সুন্নত আর আরবীতে পড়া নাকি ফরয্‌। আমিও কম আছিলাম না। আমিও কইতে শুরু করছিলাম, আমরার লাইগ্যা তো বাংলায় পড়ন ফরয্‌ হওন উচিত আছিল কারণ আমরা বাঙ্গালী, আর আরবী সুন্নত করন উচিত আছিল। এইডারেও ভাইঙ্গা কওন লাগব?···············আইচ্ছা তাইলে কই, সোজা কতা আমরা ত আরবী বুঝতাম পারি না কারণ এইডা তো আর আমরার মাতৃভাষা না আর যেইডা আমরা বুঝতাম পারি না সেইডা আমরার কাজে লাগব কেমনে ? তহন আমার প্রশ্নের উত্তরে বেডা আর রাও করতে পারে না।বাদে বেডা চুপ················· আমারে লাউ-বাউ দিয়া বুঝানির চেষ্টা করে! অস্তে অস্তে ডাঙ্গর হইতাছিলাম আর চিন্তাডা নির্দিষ্ট জায়গায় যাইয়া পৌঁছাইতাছিল। হঠাৎ একটা কথা মনে পইড়া গেল। কইতাম? না কইতাম না জীবনেও কইতাম না। নাহ্‌! কইয়াই ফালাই কি কন? মনের একটু আদান-প্রদান করি, যদিও এইডা প্রাসঙ্গিক না······কথাডা হইল অনেক দিন ধইরা একটা আওয়াজ হুনি না,আগে ঔ আওয়াজডা ঠাহড় করতে পারতাছিলাম না,আগে মনে হইত চাবিওয়ালা, অহন বুইঝ্যা উঠ্‌ছি, এইডা হইল ঝালমুড়িওয়ালা, বাড়ির সামনে দিয়া ঠিক রাইত ১২/১৩ টার মইধ্যে যাইত, আওয়াজটা হইল ঘুঙগুরের, কিন্তু হেই আওয়াজডা আর হুনতে পারতাছি না, অহন হুইন্যা অভ্যাস হইয়া গেছে, না হুনলে আর ভাল ঠেহে না, এমনে শব্দ হুনতারি না। আইচ্ছা, অহন ফিরা যাক আগের কথায়। কোন কথাডায় জানি আছিলাম ? ও মনে পড়ছে, অনেক আগে হঠাৎ একদিন স্কুলের বাংলা বই পড়তাছিলাম। বইতে ‘বঙ্গবাণী’ নামে কবিতাডা মুখস্তের লাইগ্যা। কবিতাডা পইড়া আমার চিন্তা ভাবনা আরও শানাইয়া উঠল। তহন রক্ত গরম হইয়া গেছিল। তহন মনে হইছিল কবি বেডা একটা বেডাই, হক কথাই কইসে, উচিত এবং ন্যায্য কথাই কইসে বেডা। তয় পরিবারের প্রভাবডা যে মনের মইধ্যে আছিল না তা না। আমার বাপে হিন্দুগো মালাউন কইত, অবশ্য এহনও কয়। কিন্তু আমি এই শব্দটার মানে জানতাম না। মনে করতাম হিন্দুর আরেকটা সমার্থক শব্দ হইল মালাউন। আবশ্য কহনও শব্দডার অর্থ কাউরে জিগাই নাই। তহন অবশ্য ধর্মডারে ব্যাপক বিশ্বাস করতাম। তয় তারার মতন না। নিজের মতন কইরা বিশ্বাস করতাম। অহিংস বিশ্বাস। আবার শুনা কথায় যে কান দিতাম এইডাও ১০০% সত্য। তহন শুনতাম যে হিন্দুরা মুসলমানগো বিরাট জ্বালাইত আর মারত আগেকার দিনে। একদিন আমার এক স্যারের কাছে পড়তাছিলাম। হঠাৎ এই প্রসঙ্গটা উঠছিল। উনি আমার দিকে এমনভাবে চাইছিল যেন্‌ তহনি আমারে গলা টিইপ্পা মাইরা ফালাইব। আমি তহন বুঝতে পারতাছিলাম না ওনার এত খেইপ্পা যাওয়ার কারণডা কি! বাদে তাইনে আমারে বুঝাইলেন যে মালাউন মানে শত্রু আর আমারে এইডাও বুঝাইছেন যে তারা আমরার শত্রু হইতে যাইব কেরে ? দুই জাতিরাই কামড়া-কামড়ি করে, তাইলে খালি হেরার দোষ দেহে কেরে মাইনষে ? হেই কথা হুইন্যা আমার মনের কিসু পরিবর্তন দেহা দিতাছিল অস্তে অস্তে। আমার নিজেরে পরের দিকে বেশ ছুডু মনে হইত কথাডা মনে পড়লেই। বাদে আমি চিন্তা কইরা দেখলাম যে আমরার নবীজীও তো সকল ধর্মের মানুষরারে ভালবাসতেন, তাইলে আমি কেরে পারতাম না ? আর আমি তহন এই চিন্তাডা করতাম না যে সব বিধর্মীরা খারাপ, আর ধর্মীয় মানুষরা যে কত ভালা এইডা আমার থাইকা ভাল কইরা আর কে জানে। তারপরও আমার কাছে খারাপ লাগছে যে কেন আমি না জাইন্না-শুইন্না এই শব্দডা ব্যবহার করলাম ? যদিও কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস কোনকালেই আছিল না কিন্তু তহনও জ্বিন-ভূতরে অবিশ্বাস করতে পারতাম না। একদিন আমি আর আমার ছুডু ভাই আসমানী কিতাব লইয়া কাড়াকাড়ি করতাছিলাম। হে কয় আমি পড়বাম আর আমি কই আমি পড়বাম। ব্যাপক ধস্তাধস্তি। বাদে আমি ইচ্ছা কইরা কিতাবডারে হাত থেইক্যা ফালাইয়া দিছিলাম। একবার সক্কলে চিন্তা কইরা দেহেন তো তহন পরিস্থিতি কি হইতে পারে! তহন লগে লগে মনে হইছিল যে ঐডাতো একটা ভাষা মাত্র, মাইনষে কি আরব দেশে পাড়ায় না ? এহন আমার জীবনের আসল পাতায় আহন যাউক। আপনাগোরে একখান মজার ঘটনা হুনাই।
আমার জীবনে কিছু ঝড়ের আগমনের গন্ধ পাইতাছিলম। বন্যায় আমার জীবনের সব পানি ভাসাইয়া লইয়া গেছিল। বড় তৃষ্ণার্ত আছিলাম। ১৯৯৮ থেইকাই ঝড়ের signal দিতাছিল। ২০০১-এ যাইয়া তলানী শুরু করছিল, তলাইতে তলাইতে ২০০৩-এ যাইয়া একটু থামছিল (ঝড়ডারে মনে করছিলাম কালা মেঘ, রহস্যময় এবং ভয়ংকর)। বাদে ২০০৩-এর দিকে জীবনে আলোর আশা খুঁইজা পাই। মনে হইছিল যে জীবনে আলো ফিরা পাইছি, এহন পানিও আইতে পারব আমার জীবনে। মেঘের দিনগুলারে বিদায় দিয়া আইসা আলোরে আনুষ্ঠানিক ভাবে বরণ করতো পারুম, কিস্তু বিদায় দিয়া আইসা দেখি আলো আমারে ফাঁকি দিয়া চইল্লা গেছে। আমার তৃষ্ণার জলও লগে লইয়া গেছে। তহন পূর্বের জলের অভাব তো আছেই, সাথে নতুন জলের অভাব হইয়া তৃষ্ণায় মরুভূমি হইয়া গেছিল। তহন যুক্তি দিয়া বুঝনের চেষ্টা করতাম, আদৌ কি ঈশ্বর বইলা কিসু আছে? মিলাইয়া উঠতে পারতাছিলাম না। একবার ঢিল মারলাম, দেখলাম যে কাম হয় কিনা। তহন বুঝতে পারুম যে আসলে আছে কি নাই। ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করতাছিলাম যেন্‌ আমার আলো ফিরা আসে। হঠাৎ আমার আলো ফিরা আসল। আমি তহন আশ্চর্য হইয়া গেলাম। মনে হইল যে হাছাই দেহি ঈশ্বর আছে, কেম্বায় আমার আশাডা পূরণ হইল? তহন আমার জীবনে আলোর সাথে সাথে জলও ফিরা আসল। অবশ্য পূর্বের তৃষ্ণা যে মিইট্যা গেছিল তা না। তহনও আছিল, তয় লুকাইয়া আছিল। আলোর লগে লগে জলের ঝর্ণাধারাও বইতে শুরু করল। অতি সুহে জীবনরে নিয়া ডর শুরু হইয়া গেছিল। তহন ডরাইতাম যদি আলোরে আমি হারাইয়া ফালাই বা আমার মনের জল যদি শুকায়া যায় (অর্থাৎ আমার অস্তিত্ব)। জল হারানির ডরে শেষমেষ জলডা হারাইয়াই গেল। ডর করার কারণ আছিল একটাই , হেইডা হইল আলোরে বরণ করার হাহাকার মনডার ভিত্‌রে দাপাদাপি করতাছিল। হেই আলো আমারে পথ দেহানির চেষ্টা করতে গিয়া অলৌকিক দৃশ্যের পথে ঢুঁ মাইরা আসতে কইল। অনেক দূর পর্যন্ত ঐ পথে হাঁটতে থাকলাম। কিস্তু কিচ্ছু কাম হয় নাই। আবার আগের পথেই আইয়া পড়ছিলাম। বাদে আলোর আশা আমারে পথ দেহাইয়া কইল যে এহন আমার একটাই পথ আছে। হেইডা হইল, সত্যের সন্ধানের পথে পাও দিয়া আউগ্গানি। হের পর থাইক্যাই আমার জীবনের শুরু নতুন পথের পথিক হওয়া। জীবনের মোড়টাই পাল্টাইয়া গেল, সব কিসু পরিস্কার দেখতাম পারি। অহন যুক্তি ছাড়া চিন্তা করতে পাইনসা লাগে। অহন মনে হয় যে সৃষ্টি কর্তা যদি থাইক্যাও থাকে তাইলেও হে সঠিক না। কারণ সব ধর্মীয় দৃষ্টিতে নারীরারেই ভোগ্যপ্রাণী হিসাবেই দেহা হইছে। আর পুরুষরারে হুদাহুদি ভোগকারী হিসাবেই দেহা হইছে। যেমনডা মাইনষে গরু-বাছুর পালে, ঠিক হেমনেই নারীরে পালে। গরু ক্ষেতে কাম করে আর বাইচ্চা পয়দা করে ঠিক হেমনেই নারীরাও ঘরে কাম করে আর গাদা গাদা আন্ডা পাড়ে। কোন তফাত নাই। তয় অহন আমার একটাই কথা-

“যাহা আমি নিজ চক্ষে দেখিব তাহাই বিশ্বাস করিব, নচেৎ নহে”।

আমার লেখায় কেউ যদি বিরক্তি বোধ করেন,তাইলে আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত

২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আরো একটি সফলতা যুক্ত হোলো আধা নোবেল জয়ীর একাউন্টে‼️

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪০



সেদিন প্রথম আলো-র সম্পাদক বলেছিলেন—
“আজ শেখ হাসিনা পালিয়েছে, প্রথম আলো এখনো আছে।”

একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আজ আমি পাল্টা প্রশ্ন রাখতে চাই—
প্রথম আলোর সম্পাদক সাহেব, আপনারা কি সত্যিই আছেন?

যেদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

হামলা ভাংচুর অগ্নিসংযোগ নয়, আমরা শান্তি চাই

লিখেছেন নতুন নকিব, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১১

হামলা ভাংচুর অগ্নিসংযোগ নয়, আমরা শান্তি চাই

ছবি এআই জেনারেটেড

হামলা ভাংচুর অগ্নিসংযোগ প্রতিবাদের ভাষা নয় কখনোই
আমরা এসব আর দেখতে চাই না কোনভাবেই

আততায়ীর বুলেট কেড়ে নিয়েছে আমাদের হাদিকে
হাদিকে ফিরে পাব না... ...বাকিটুকু পড়ুন

তৌহিদি জনতার নামে মব সন্ত্রাস

লিখেছেন কিরকুট, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৪




ছবিঃ অনলাইন থেকে সংগৃহীত।


দেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মের নাম ব্যবহার করে সংঘটিত দলবদ্ধ সহিংসতার ঘটনা নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। বিশেষ করে তৌহিদি জনতা পরিচয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুখ গুজে রাখা সুশীল সমাজের তরে ,,,,,,,,

লিখেছেন ডঃ এম এ আলী, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৫


দুর্যোগ যখন নামে আকাশে বাতাশে আগুনের ধোঁয়া জমে
রাস্তা জুড়ে কখনো নীরবতা কখনো উত্তাল প্রতিবাদের ঢেউ
এই শহরের শিক্ষিত হৃদয়গুলো কি তখনও নিশ্চুপ থাকে
নাকি জ্বলে ওঠে তাদের চোখের ভেতর নাগরিক বজ্র
কেউ কেও... ...বাকিটুকু পড়ুন

নজরুল পরিবারের প্রশ্ন: উগ্রবাদী হাদির কবর নজরুলের পাশে কেন?

লিখেছেন মাথা পাগলা, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:০১



প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে কাজী নজরুল ইসলামের দেহ সমাধিস্থ করা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদের পাশে। শনিবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টে নাগাদ সেখানেই দাফন করা হল ভারতবিদ্বেষী বলে পরিচিত ইনকিলাব মঞ্চের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×