somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অফিস পলিটিক্স: এ ডু অর ডাই গেম? পার্ট-টু

২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কর্পোরেট পলিটিক্স: এ ডু অর ডাই গেম

দ্বিতীয় অংশ : সাপ-লুডু খেলার সচিত্র নিয়ম-কানুন

আমার সহকর্মী সুশীল ভদ্রলোক রাম একদিন আমাকে জিজ্ঞেস করেন "অফিস পলিটিক্স কি?" তার প্রশ্নের উত্তরে আমি তাকে বললাম, এই ধরো আমি যদি তোমাকে পেছন থেকে ছুরি মারি, পশ্চাদ্দেশে চুম্বন করি, গুজব রটাই, আমার একটি উপকার করলে বিনিময়ে আমি তোমাকে একটু বাঁশ দিলাম- এগুলি যদি তোমার স্বাভাবিক কাজের অংশ করে নাও তাহলে তুমি হবে একজন নমস্য রাজনীতিবিদ; আমার এ’সব আলোচনার ফলে আমার সম্পর্কে তার মধ্যে বিশাল নেতিবাচক ধারনা গড়ে উঠে । একজন অন্তর্মুখী ব্যক্তি হিসাবে, তিনি এরপর থেকে আমার এবং রাজনীতি দ্বারা আতঙ্কিত বোধ করেছিলেন, তাই তিনি কেবল কাজের মধ্যে নাক গুঁজে রাখতেন এবং প্রানপনে রাজনীতি নামক বিষবৃক্ষ থেকে নিজেকে দুরে রাখার চেষ্টা করেছিলেন।
কিন্তু আসলে, রাম, আপনি কিংবা আমি -আমরা যেখানেই কাজ করি না কেন, হোক সেটি একটি মাল্টিন্যাশনাল, সরকারী সংস্থা, স্বায়ত্ব-শাসিত, আধা-সরকারী, ছোট ব্যবসা বা অলাভজনক; যার জন্যই কাজ করুন না কেন, অফিস রাজনীতি অনিবার্য।
পরবর্তীতে, আমি রামের সাথে সম্পর্ক রাখার স্বার্থে আমি তাকে পরামর্শ দিয়েছিলাম যে, তাহলে তিনি অফিসের রাজনীতিকে "কোম্পানির কাজের সংস্কৃতি", " সহকর্মীর সাথে সম্পর্ক তৈরি করা" বা "এখানে এভাবে কাজ করা হয়" হিসাবে ভাবতে পারেন । রাম একজন বুদ্ধিমান মানুষ ছিলেন, তিনি দ্রুতই এই বিদ্যায় দক্ষতা দেখান- যার ফলে তাকে আরো পরে আমরা শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা হিসাবে সুনামের সাথে কাজ করতে দেখি । আসুন, এবারে আমরা দেখি, তার সাফল্যের তরীকা কি কি ছিল-
১। আপনার অফিসের সংস্কৃতি জানুন।
কাজ সম্পাদনের ধরনগুলো কি কি? দৈনিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রধানতম মাধ্যম কি? কোম্পানী কে চালায়- এম.ডি, চেয়ারম্যান; তাকে বা তাদেরকে কে চালায়? সবচেয়ে ক্ষমতাশালী কারা, পদ-মর্যাদার ক্ষমতার বিষয়টি প্রায়ই একীভূত নয়, পাওয়ার সেন্টার অনেক সময়ই নীচের দিকে বা অসম্পর্কিত পদের সাথে শীর্ষ পর্যায়ের অভিন্ন স্ট্যান্ডপয়েন্ট থাকে । এটা খুঁজে বের করেন. দেখেন তারা কি ভাবে সাফল্যের পরিমাপ করেন এবং এর ব্যবস্থাপনার ধরন অনুসরণ করেন তার সাথে সুর মিলিয়ে রাখুন.
২ । দলভূক্ত হোন, খেলুন ।
দল বেছে নিন, যেটি আপনার সাথে যায় । যেই খেলাটি খেলছেন তা আপনার পছন্দ নাও করতে পারেন, এটি থেকে দূরে সরে যাওয়ার পরিবর্তে এটির সাথে তাল মিলিয়ে থাকা গুরুত্বপূর্ণ। যে ভুমিকায় আপনি নিজেকে দেখতে চান, আপনার বর্তমান অবস্থান সেটা নাও হতে পারে, কিন্তু আপনি যদি ধাপে ধাপে না খেলেন এবং অংশ না নেন তাহলে লোকে আপনাকে বিরোধী দল মনে করবে ।
৩ । অন্যদেরকে আপনার তাত্ত্বিক অবস্থানে সহমত করান.
আপনি মসজিদের ইমাম, মন্দিরে পুরোহিত বা চার্চের ফাদার নন যে সবাই আপনি যা বলেন সবাই সেটার পবিত্রতা মেনে একমত হবেন। আপনি এমন প্রকল্প এবং অ্যাসাইনমেন্টগুলিতে কাজ করবেন যেখানে বিভিন্ন লোকের ধারনা, অভিজ্ঞতা ও শিক্ষা ভিন্ন ভিন্ন অবস্থানে আছে । প্রত্যেকে কোথা থেকে আসছে এবং তাদের ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। একই সময়ে, আপনি অন্যদেরকে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি বিক্রি করতে করতে চান। আপনি বাস্তব উদাহরন, যুক্তি এবং দলীয় স্বার্থ ব্যাখ্যা করে এটি করতে পারবেন । পয়েন্টগুলো আপনাকে আগে নিজকে আত্মস্থ করে নিয়ে এগুতে হবে, অন্যথায় লোকজনকে ম্যানেজমেন্টের গান-পয়েন্টে এনে অথবা নিজ পান্ডিত্যে প্রকাশের ফলাফল হবে ব্যর্থতার সমষ্টিমাত্র ।
৪ । ফাইট অর ফ্লাইট ।
সবগুলো বল খেলবেন না, ব্যাট হাতে ক্রিজে টিকে থাকাটাও সমান জরুরী । কখন লড়াই করবেন, কখন পিছিয়ে আসবেন- সেটা বুঝতে পারতে হবে । আপনি যখন কোন প্রজেক্টে যুক্ত হবেন সিদ্ধান্ত নেন, তখন নিশ্চিত করুন যে আপনি অবিচল এবং দৃঢ় থাকবেন যাতে আপনি আপনার পছন্দের ফলাফল আনতে পারেন। একই সাথে, আভ্যন্তরীন কাজের প্রবাহে সহকর্মীদের দৈনিক মতান্তরের উঠা-নামার সাথে ফ্লেক্সিবল থাকুন । যে সয়, সে রয় ।
৫ । আপনার বসকে সাজিয়ে তুলুন, তাঁকে ভয় দেখাবেন না ।
বস আপনার বড় এডভোকেট হবেন, যদি আপনি তাকে ঠিক-ঠাক হ্যান্ডেল করেন । সোজা পথ হচ্ছে, আপনার বসকে কখনই হাই-থট দেবেন না বা তাকে ডিঙ্গিয়ে ঘাস খাবেন না, কারণ এতে করে তিনি আপনাকে হুমকি হিসাবে নেবেন । বসকে তার সামনে বা পেছনে কখনো কারো সাথে কথাবারতায় খারাপ বলবেন না । আপনি যখন একজন সিনিয়র কারো সাথে মূখোমুখি হয়ে পড়েন কোন কাজে বা কথায়, তখন উল্লেখ করুন কিভাবে আপনার বস যিনি একজন ব্যতিক্রমী মানুষ, তিনি কিভাবে এইসব পরিস্থিতিতে আপনাকে উতসাহিত করেন । যেহেতু সিনিয়র নেতারা সবাই চান ভাল হতে, এই পদ্দতির ফেল করার চান্স নাই বললেই চলে ।
৬ । নিজের একটি ইতিবাচক ইমেজ নিজের মধ্যেই গড়ে তুলুন।
অন্যরা আপনাকে ততটা বিশ্বাস করে, যতটা আপনি নিজেকে বিশ্বাস করেন এবং আপনি নিজকে যতটা পছন্দ করেন ঠিক সেই একই পরিমানে অন্যরা আপনাকে পছন্দ করে ; এটা সত্যি এবং প্রমানিত । আপনি যদি নিজের মধ্যে নিজের জন্য নেতিবাচক এবং অপছন্দনীয় চিত্র প্রজেক্ট করেন, তাহলে পরদিনই লোকেরা আপনাকে জাজমেন্ট করবে এবং প্রশ্ন করতে শুরু করবে । আপনি নিজেকে নিয়ে আরও সচেতন হওয়ার চেষ্টা করুন, অন্যদের সঠিক প্রতিক্রিয়া জিজ্ঞাসা করুন এবং প্রয়োজন অনুসারে নিজকে পরিবর্তন করার জন্য কাজ করুন।
৭ । সঠিক তথ্য দিন.
যদি আপনার বিরুদ্ধেও যায়, তাহলেও সঠিক তথ্য দেবেন । আপনি যখন ক্রমাগত ন্যায্য এবং নির্ভুল তথ্য প্রদান করেন, তখন লোকেরা আপনাকে সততা নিয়ে প্রশ্ন করবে না । অফিসের রাজনীতি যদি নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যেতে শুরু করে, তবে অন্যরা আপনার বিচারের উপর নির্ভর করবে কারণ এর মধ্য দিয়ে আপনি ইতিমধ্যে সেই গ্রহনযোগ্যতা এবং সম্মানজনক খ্যাতি প্রতিষ্ঠা করেছেন।
৪ । বহুদলীয় সর্ম্পকে জড়িত থাকুন ।
চারদিকে তাকিয়ে দেখুন, একটি ততোধিক বড় গ্রুপের ছোট-বড় আরো কিছু জাতি-গোষ্ঠী বিভিন্ন এলাইনমেন্টে বিদ্যমান আছে । তাদের সাথেও নিজকে সারিবদ্ধ করুন - শুধুমাত্র একটি নয়।
বৃত্তাবদ্ধ হবেন না, কারন, অনেক দলের সাথে নিজেকে সারিবদ্ধ করা আপনার উপকারে আসবে যখন একটি দলের প্রভাব হ্রাস পাবে। এই ধরনের ক্ষেত্রে, আপনি তখন অন্যান্য গোষ্ঠীর উপর নির্ভর করতে পারবেন এবং আপনার ধারণা এবং প্রকল্পগুলিকে চ্যাম্পিয়ন করার জন্য আবার একটি কাজের জোট তৈরি করতে পারবেন।
৯ । বন্ধু তৈরি করুন ।
বন্ধু হিসাবে তাদের সিলেক্ট করবেন যারা আপনার জন্য ব্যাট করতে যাবে।
অপিসে একটি শক্তিশালী এবং বিস্তৃত নেটওয়ার্ক থাকলে যে কোনো নেতিবাচক পরিস্থিতি ঘটার সম্ভাবনা অনেক কম হবে।
এসব মিত্র চাষ-বাস বা উত্‌পাদন করবেন কীভাবে, অফিস-বন্ধু কি গাছে ধরে? অন্যান্য বিভাগের সহকর্মী, উর্ধ্বতন এবং সহকর্মীদের আন্তরিক সাহায্য করুন যাতে তারা ভবিষ্যতে আপনাকে সাহায্য করতে পারে। আপনার সহকর্মী বা সিনিয়র নেতাকে অভিভূত করে এমন একটি প্রকল্পে তাদের হয়ে কাজ করুন, তাদেরকে কৃতিত্ব দিন । তারপরে, আপনার যখন প্রয়োজন তখন সাহায্যের জন্য জিজ্ঞাসা করতে দ্বিধা করবেন না।
১০ । গুরু ধরুন ।
যারা ইতিমধ্যে সাফল্য অর্জন করেছেন তাদের থেকে শিখুন । এদের চেনার সহজ উপায় হল, তাদের ব্যক্তিত্ব পছন্দসই এবং তারা দুর্দান্ত যোগাযোগ করতে পারেন এবং সম্পর্ক তৈরী করতে ওস্তাদ । এরাই গুরু, তাদের কাছ থেকে শিখুন। এছাড়াও, যারা অফিসের রাজনীতিতে ব্যর্থ হয়েছেন তাদের নোট করুন এবং একই ভুল করা এড়িয়ে যান।
১১ । উপদেষ্টা নিয়োগ দিন-
এমন একজন পরামর্শদাতা খুঁজুন যিনি এই প্রতিষ্ঠানের রাজনৈতিক ল্যান্ডস্কেপ জানেন। মনে রাখবেন, সব জায়গাতেই একজন আছেন যিনি আপনার থেকেও ভাল রাজনৈতিক খেলা খেলতে জানেন - সে আপনি যত বড় প্লেয়ারই হন না কেন । তাদেরকে আপনার পাশে আনার চেষ্টা করেন । এমন একজন পরামর্শদাতার সন্ধান করুন যিনি প্রতিষ্ঠানের ভিতরে এবং বাইরের কাহিনী জানেন, সাংগঠনিক শ্রেণিবিন্যাসের শীর্ষ পর্যায়সহ, তারা আপনাকে সমস্যা এবং সুযোগগুলি সঠিক ব্যবহার করতে গাইড করতে পারবে ।
১২ । সকলি গরল ভেল.
এবারে আসেন, আপনি যদি আমার প্রথম অংশের চারটি এবং উপরের এগারটি সবকিছুতেই ফেল মারেন তাইলে কি করা যাবে ? অধীত জ্ঞান-গরিমা এবং এইসব বাংলা টোটকা, তদবীর কিছুই কাজে না লাগে- আপনার অবস্থা যদি হয় কোথাও কেউ নেই অথবা উপায় নেই........তাহলে আমার সর্বশেষ দাওয়াই হচ্ছে – সরে পড়ুন, এবার আপনার যাবার সময় হয়েছে ।
কখনও কখনও রাজনীতি এত খারাপ হয় যে, আপনাকে বিষাক্ত পরিবেশ থেকে নিজেকে সরিয়ে একটি নতুন কোম্পানিতে নতুন করে শুরু করতে হবে। সম্ভাব্যক্ষেত্রে চাকুরীদাতা কোম্পানীর অসংখ্য কর্মচারী এবং কর্তাদের সাথে কথা বলুন, জেনে নিন এবং মূল্যায়ন করুন যে পরেরটা যেন একই রকম না হয় ।
চুড়ান্ত কথা মনে রাখবেন যে প্রত্যেককে অবশ্যই অফিস পলিটিক্স গেম খেলতে হবে—অথবা উচ্ছিষ্ট হয়ে ভাঁগাড়ে পড়ে তাকতে হবে । ভয় পাবেন না, আপনার কর্মক্ষেত্রে রাজনীতির মুখোমুখি হওয়ার জন্য এখনই সক্রিয় হোন যাতে আপনার ক্যারিয়ার উপকৃত হয়।
এমনকি কোমলমতি রামকেও শিখতে হয় কীভাবে অফিসের রাজনীতির সাথে মোকাবিলা করতে হবে—এবং প্রকৃতপক্ষে, তারা সেটা একেবারে সফলভাবে তা করতে পারে, যখন অবান্তর গসিপ থেকে দূরে থাকে এবং তাদের নীতির প্রতি সদা অচঞ্চল থাকে।
যারা কর্পোরেট পলিটিক্সের ভিক্টিম তারা কমেন্টে বা ইন-বক্সে জfনাতে পারেন এমনকি বিদ্যমান অবস্থা এমন হলে আলোচনা করতে পারেন যদি কোন সাহায্যে আসতে পারি । ধন্যবাদ ।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ঋণ মুক্তির দোয়া

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯



একদিন রসুল সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদে নববিতে প্রবেশ করে আনসারি একজন লোককে দেখতে পেলেন, যার নাম আবু উমামা। রসুল সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন, ‘আবু উমামা! ব্যাপার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফিরে এসো রাফসান দি ছোট ভাই

লিখেছেন আবদুর রব শরীফ, ১৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮

রাফসানের বাবার ঋণ খেলাপির পোস্ট আমিও শেয়ার করেছি । কথা হলো এমন শত ঋণ খেলাপির কথা আমরা জানি না । ভাইরাল হয় না । হয়েছে মূলতো রাফসানের কারণে । কারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুমীরের কাছে শিয়ালের আলু ও ধান চাষের গল্প।

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪০



ইহা নিউইয়র্কের ১জন মোটামুটি বড় বাংগালী ব্যবসায়ীর নিজমুখে বলা কাহিনী। আমি উনাকে ঘনিষ্টভাবে জানতাম; উনি ইমোশানেল হয়ে মাঝেমাঝে নিজকে নিয়ে ও নিজের পরিবারকে নিয়ে রূপকথা বলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×