প্রকাশ্য দিবালকে চাপতী দিয়ে কুপিয়ে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হয় বিশ্বজিৎ দাসকে। মিডিয়ার ক্যামেরার সামনে ছাত্রলীগের কুকুরদের ধারা সংগঠিত এই হতাকান্ডের বিচার যখন সবাই চাচ্ছে তখন তাদের পটু বাঁচাতে এগিয়ে এসেছেন আজাদ মাস্টার ও বমি পিয়াল। ছাত্রলীগের খুনিদের পটুতে চোখ রেখে তারা দিয়েছেন নতুন তথ্য
View this link
ছাত্রলীগের পটুতে চোখ রেখে তারা অনেক কিছুই দেখতে পারেন কিন্তু সাধারণ মানুষ তো আর তাদের মত ছাত্রলীগের পটুতে চোখ জমা দেয়নি। তারা ঠিকই দেখছে কোন পশুগুলা কুপিছে
চিহ্নিত করেছে সেই সব খুনীদের
আর মানুষ বুঝেছে কে কার দালাল কে কার লিঙ্গ চাটে
View this link
দেখেছে মখা'র লিঙ্গ চাটাদের মিথ্যার বেসতি
View this link
বলি ওরে আবাল এইবার থাম। মখা'র লিঙ্গ থেকে মুখ তুলে দেখ আজও রাজাকারে গাড়িতে জাতীয় পাতাকা উড়ে। তোদের নেত্রীর মেয়ে ঘর করে রাজাকারে ঘরে।
আর জামাত-শিবির াপানোর জন্য মিথ্যার অশ্রয় নেয়ার প্রয়োজন নাই। এরা রাজাকারের বংশধর এই কথাটাই যথেষ্ট। বমি শিয়ালদের মিথ্যাগুলায় তাদের ক্ষতির চেয়ে লাভ হবে বেশী। তারা তখন অনেক সত্যকেও এমন অপপ্রচার বলে চালিয়ে দিবে।
তাই মিথ্যার আশ্রয় না নিয়ে আসুন সত্যকে স্বীকার করি। শিবির ছাত্রলীগ দুই জানোয়ারদেরই ঘৃণা করি।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৮