somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হামার ধামর হারাই গড়ামো

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আল্লাহ সর্বশক্তিমান
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু

প্রিয় ধামইরহাটবাসী, আসসালামু আলাইকুম/আদাব।
উন্নত বাংলাদেশ গড়ার পূর্বশর্ত র্দুনীতিমুক্ত, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা মুলক সমাজ ব্যাবস্থা। তাই রাস্ট্রের পাশাপাশী স্থানীয় সরকারের সকল স্তরে দূর্নীতিমুক্ত, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার দৃড় অঙ্গীকার নিয়ে আমি আ.ন.ম. আফজাল হোসেন, আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচান ২০১৯ -এ আপনাদের সর্মথন পেলে ধামইরহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে ইচ্ছুক।

প্রথমেই আপনাদের কাছে আমার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দিতে চাই, ১৯৭১ সালের ২৩ আক্টোবর চারিদিকে তীব্র বারুদের গন্ধ আর খইফোটা গুলির শব্দে আমার জন্ম। চন্ডিপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ৫ম শ্রেণী ও চন্ডিপুর হাইস্কুল থেকে এসএসসি, রাজশাহী কলেজ থেকে ইন্টারমেডিয়েট ও মাস্টার্স পর্যন্তু পড়ালেখা শেষ করে ১৯ বছর ধরে “বাংলা ভাষা ও সাহিত্য” বিষয়ে অধ্যাপনায় নিয়োজিত আছি। একাত্তরের চেতনা আর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে পড়া বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে মনোনে -মগজে ও রক্তের যুক্ত করেছি। আমার রাজনীতির দীক্ষাগুরু ধামইরহাট-পত্নীতলার গণমানুষের নেতা মান্যবর মোঃ শহীদুজ্জামান সরকার এম.পি (বাবলু ভাই)। আমি বর্তমানে ধামইরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়ীত্ব পালন করছি। আমার বাবা হাজী মহফিল হোসেন মাস্টার একজন সজ্জন ব্যাক্তি হিসেবে সর্বজন স্বীকৃত। তিনি ১৯৭৪ খ্রিঃ পর্যন্ত ধামইরহাট থানা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন দায়ীত্ব পালন করেন। ধামইরহাটে মুক্তিযুদ্ধের একজন সংগঠক ছিলেন। দেশ স্বাধীনের পর আমার বাবা বঙ্গবন্ধুর রিলিফ কমিটির মেম্বার হিসেবে দায়ীত্ব পালন করেন। তিনি চন্ডিপুর হাইস্কুলে প্রতিষ্ঠাতা ও দাতাদের মধ্যে উন্নতম।

আপনাদের কাছে আমার জীবন ও কর্ম সম্পর্কে কিছু তুলে ধরছিঃ-
১৯৯০ সালে চকিলাম তরুন সেবা সংঘ প্রতিষ্ঠা, ১৯৯১ সালে চকিলাম-দূর্গাপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালায় প্রতিষ্ঠা, ১৯৯২ সালে চকিলাম তরুন সেবা সংঘের উদ্যোগে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা প্রদান। ১৯৯৩ সালে রজশাহীতে “নওগাঁ জেলা ছাত্র সমিতি” প্রতিষ্ঠা, ১৯৯৫ সালে বন্ধুদের সহযোগীতায় পুরাতন কাপড় সংগ্রহ করে প্রায় ৬ হাজার জন বন্যার্তদের মাঝে বিতরণ করি। ১৯৯৫ সালে ধামইরহাট উপজেলাকে তুলে ধরার লক্ষ্যে “পাক্ষিক বরেন্দ্র বার্তা” প্রত্রিকা প্রকাশ ও সম্পাদকের দায়ীত্ব পালন। ১৯৯৬ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ২১ তম শাহাদৎ বার্ষিকীতে ‘মৃত্যুঞ্জয়’ স্মরনিকা প্রকাশ, সেখানে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণকে পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভূক্তের সর্ব প্রথম প্রস্তাব উত্থপন করি। ২০০৭ সালে কৃষকের পক্ষে সারের ন্যায্য দাবি করতে গিয়ে (৫ বছর ৬ মাস সাজা হয়) ১২১ দিন কারা বরণ করি। তারুন্যের নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার দৃঢ় অঙ্গীকার নিয়ে ২০০৬ সালে বন্ধুবর আব্দুল মুকিত কল্লোলকে সাথে নিয়ে ধামইরহাট পৌরসভায় মেয়র পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে বিজয়ী করি। ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মান্যবর জনাব মোঃ শহীদুজ্জামান সরকার বাবলু ভাইয়ের নিদের্শে নির্বাচনী কার্যক্রমের প্রধান সমন্বয়কারীর দায়ীত্ব পালন। ২০১৭ সালে উত্তর থেকে ধেয়ে আসা বন্যায় আপনাদের সহায়তায় আত্মপিড়িতদের পাশে থেকেছি। সদ্য সমাপ্ত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওযামী লীগের জননেত্রী শেখ হাসিনার মনোনিত প্রার্থী জনাব মোঃ শহীদুজ্জান সকাররে প্রধান নির্বাচনী সম্বনয়কের দায়ীত্ব পালন করি। এছাড়াও ধামইরহাট উপজেলাকে অধুনিক ধামইরহাটে পরিনত করতে বিভিন্ন আঞ্চলিক ও জাতীয় সেমিনার-সেম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণ করে ধামইরহাটকে তুলে ধরার চেষ্ঠা করছি।

আপনারা কেন আমাকে সমর্থন ও ভোট দিবেন বা কেন আমি আপনাদের সমর্থন ও ভোট চাচ্ছি?
ধামইরহাট উপজেলার শিক্ষা ব্যাবস্থাকে উন্নত প্রযুক্তির ব্যাবহার নিশ্চিত করে ইংরেজীতে কথা বলার দক্ষতা বৃদ্ধি করা হবে। গ্রামের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোকে হাই-স্পিড ইন্টারনেট সংযোগের আওতায় এনে বিশ্বের নামী-দামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে সংযুক্ত করে বিশ্বমানের শিক্ষা ব্যাবস্থা গড়ে তোলা হবে। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারী বিনিয়োগে দক্ষতা বৃদ্ধিমুলক কারিগরী প্রশিক্ষন ইনিষ্টিটিউট স্থাপন করে প্রশিক্ষন দিয়ে দেশের বাহিরে (বিদেশীদের চাহিদা অনুযারী) জনশক্তি রপ্তানী করা হবে। ধামইরহাটে একটি হাইটেক পার্ক স্থাপন করে শিক্ষিত বেকারদের আউট সোর্সিং কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে ইনশা আল্লাহ।

আমি মনে-প্রাণে বিশ্বাস করি ধামইরহাট উপজেলার যতেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে, উপজেলার নিজস্ব সম্পদের সুষ্ঠু ব্যাবহার করে ধামইরহাটের শিক্ষিত ও অদক্ষ বেকার সমস্যার নিরসন করা হবে। মঙ্গলবাড়ীর ভীমের পান্টি (গড়–রস্তম্ভ), জগদ্দল বিহার, আলতাদিঘী ও শালবন (জাতীয় উদ্যান), দূর্গাপুরের ভঙ্গাদিঘী, আলমপুরের মাহীসন্তোষ, আগ্রাদ্বিগুনের অগ্রপুর বিহার, ইসবপুরের চকচান্দিরা ও বাদালকুঠি, আড়ানগরে পলাশবাড়ীর ঠাকুর কাচারী বাড়ীকে নিয়ে একটি সম্মিলিত টুরিস্ট প্যাকেজ পয়েন্ট তৈরী করে বেকারদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরী করা হবে ইন্শা আল্লাহ।

ধামইরহাট উপজেলার উত্তর ও পশ্চিমে আর্ন্তজাতিক সীমারেখায় আবদ্ধ। এছাড়া ইসবপুর-জাহানপুর ইউনিয়নের মানুষ জয়পুরহাট মুখী, আগ্রাদ্বিগুন-খেলানা ইউনিয়নের মানুষ সাপাহার ও নজিপুর চলাচল করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন। সে জন্য ধামইরহটে ব্যাবসা-বানিজ্যের প্রসরের সম্ভাবনা খুবই কম। তাই আমাদের কৃষিজাত পন্য উৎপাদনের দিকে নজর দিতে হবে। স্ব-উদ্যোগে কৃষি যন্ত্রাংশের (ভুত মেশিন) তৈরী যে শিল্প গড়ে উঠছে তাকে উন্নত ও টেকসই প্রযুক্তির ব্যাবহার করে একটি বৃহত শিল্পকারখায় রূপ দেওয়া হবে। এছাড়াও ব্যাবসা-বানিজ্যের জন্য পুজিঁ একটি বড় অন্তরায় সে লক্ষ্যে ধামইরহাটে প্রাইভেট ব্যাংকের শাখা স্থাপনের ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে।। ধামইরহাটের প্রস্তাবিত স্থলবন্দর চালু করা বাস্তমূখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে ইন্শা আল্লাহ।


ধামইরহাট উপজেলা ধান উৎপাদনে বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ উপজেলা হিসেবে পরিচিত। কিন্তু ধানের ন্যায্য মূল্য থেকে প্রায় সময় আমাদের কৃষক বঞ্চিত হন। আমি নিজে একজন কৃষকের সন্তান হিসেবে দেখেছি ধান বিক্রির জন্য চাতাল ব্যাবসায়ীসহ ফড়িয়াদের কাছে কৃষকের আকুতি-মিনতির করুণ দৃশ্য। আমার পরিকল্পনা হচ্ছে, ধামইরহাটে চাল উৎপাদনে অত্যাধনিক (অটোমেশন) প্রযুক্তির ব্যাবহার করে সরাসরি মধ্যপ্রাচ্য, আমেরীকা ও ইউরোপে আমাদের চাউলের বাজার সৃষ্টি করা হবে। এ জন্য বিশ্ব খাদ্য সংস্থা (ঋঅঙ)সহ দেশী-বিদেশী বিনিয়োগকে আকৃষ্ট করে মধ্যপ্রাচ্য, আমেরীকা ও ইউরোপের চাহিদা অনুযায়ী সরু ও সুগন্ধি চাউল উৎপাদনের ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে। বর্তমান সরকার আলাদা আলাদা অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলতে চান, সে লক্ষ্যে ধামইরহাটকে চাউল উৎপাদনের একটি অর্থনৈতিক বিশেষ অঞ্চল গড়ে তুলে বাপ-দাদার পেশা কৃষিকে একটি আর্কষণীয় ও লাভ জনক পেশায় রুপান্তরিত করা হবে ইন্শা আল্লাহ।

মৎস চাষ ও উৎপাদনে ধামইরহাট জাতীয় পর্যায়ে উন্নিত হয়েছে। ধামইরহাট বরেন্দ্র অঞ্চল হওয়াতে জলীয় সংঙ্কট মোকাবেলায় আদিকার্ল থেকেই এখানে অসংখ্য বড় বড় পুকুর-দিঘী ও জলাশয় খনন করা হয়েছিল। এই সব জলাশয় বর্তমানে প্রায় সবগুলোই নিজে মালিকায় অথবা লিজ ভিত্তিক মৎস্য চাষ হচ্ছে। মৎস চায়ের এই অপার সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে শ্রীনদী, খুকসী খাল, মঙ্গল খাল সহ সব জলাশয়ের সংষ্কার করে ছোট্ট ছোট্ট রাবার ড্যাম স্থাপন, আত্রাইনদীতে খাচাঁ ও ঘের পদ্ধতিতে হাঁস ও মাছ চাষের মাধ্যমে বেকারদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে।

আমি শিক্ষিত বেকার তরুনদের ভাগ্যের সোনার চাবি দেখি আত্রাই নদীর বিশাল বালুচরে। শিমুলতলী থেকে ছালিগ্রাম, শতশত একর এই বালুচর বছরের ৯ মাস পড়ে থাকে। সেখানে সব্জি, তরমুজ, শশা, টমেটো, খিরা, বাঙ্গীসহ ইত্যাদ্দি চাষ করা সম্ভব। ইতোমধ্যেই তরমুজ চাষ শুরু হয়েছে। এই বালুচর চাষ পদ্ধতিকে আরো উন্নত ও আধুনিক প্রযুক্তির ব্যাবহার করা হবে। আমার বন্ধুবর ধামইরহাটের কৃতি সন্তান ড. ইঞ্জিনিয়ার ফিজার আহম্মেদ যে প্রযুক্তি আবিষ্কার করেছেন সেটা ব্যাবহার করলে আবহাওয়ার সংবাদ এতো নিখুঁত ভাবে পাওয়া যাবে। তাতে করে দিনের কোন সময় বৃষ্টি হবে, কত তারিখে নদীর পানি কোন স্তরে থাকতে পারে ইত্যাদ্দী সব কিছুর পূর্বাভাস পাওয়া সম্ভব। সে কারনে হঠাৎ পানির ঢল এসে আপনার ফসলের ক্ষতির সম্ভনা একবারেই থকবে না। তারপরও ফসলের বীমা ব্যাবস্থা থাকবে যাতে করে কোন বালুচর চাষিগণ কোন ভাবেই আর্থিক ক্ষতিগ্রস্থ না হন। তরমুজ, আমসহ অন্যান্য ফলের জুস তৈরীর কারখানা স্থাপন করে উৎপাদিত ফসলের বাজার নিশ্চিত করা হবে ইনশা আল্লাহ।

ধামইরহাট উপজেলার নাকফজলি আম মিষ্টতা ও স্বাদে এখন জাতীয় ভাবে পরিচিত। ধামইরহাটের মত নাকফজলী আমের স্বাদ দেশের আর কোন অঞ্চলে সম্ভব নয়। এটা একান্তই ধামইরহাটের মাটির বৈশিষ্টের কারনে। সে সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের বিখ্যাত নাকফজলি আম সারা পৃথিবিতে ব্র্যান্ডিং করার উদ্যোগ গ্রহন করা হবে। ইউরোপ-আমেরীকার বাজারে রঙ্গিন আমের প্রচুর চাহিদা। আমেরীকায় প্রতি হালি মাঝারি রঙ্গিন আম তিন থেকে চার ডলারে (প্রতি কেজি ৭০০-৮০০ টাকা) বিক্রি হয়। আমাদের স্থানীয় জাতের সেঁন্দুরা, তুড়তুড়ী জাতের রঙ্গিন আমও সেসব দেশে পাঠানো সম্ভব। এছাড়া কাঠ শিল্প (ফার্নিচার) আমাদের সম্ভাবনার দিক দেখাচ্ছে। পাট্রি খামারসহ নতুন নতুন সমন্বিত উদ্যোগকে লাগসই প্রযুক্তি ব্যাবহার করে নিজেদের আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে ইন্শা আল্লাহ।

নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের জন্য কুঠির শিল্প যেমন কুরুশ কাঁটায় বুনা টুপি, শাড়ী ও ছালোয়ার কামিজ ও পাঞ্জাবিতে হাতের কাজ, খেজুরপাতার পাটি, ধান-খড়ের ঝাটা, খাঠের বোতাম তৈরী, ঢেঁকি ছাটা লাল চাউল উৎপাদনের মাধ্যমে ঘরে বসেই নারীদের আত্মকর্মসংস্থা সৃষ্টি করা হবে। উল্লেখিত পন্য গুলো মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপ-আমেরীকায় যতেষ্ট চাহিদা আছে।

ধামইরহাট উপজেলার স্বাস্থ্যসেবা অত্যন্ত অবহেলিত। এখানে তেমন কোন প্রাইভেট হাসপাতাল নেই। জরুরী প্রয়োজনে আমাদের ৮০ কিলোমিটার দুরে রাজশাহীতে রুগি নিয়ে যেতে হয়। অনেক সময় রুগীর পথেই মৃত্যু ঘটে। সে কারনে আপনাদের সহযোগীতায় দেশী-বিদেশী বিনিয়োগের মাধ্যমে ধামইরহাট উপজেলায় সকল ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে একটি বিশেষায়ীত অত্যাধুনিক হাসপাতাল গড়ে তোলা হবে ইন্শা আল্লাহ।

সরকারী উন্নয়ন কর্মসূচী ও সামাজিক নিরাপত্তা (বিভিন্ন ধরনের ভাতা) কর্মকান্ডের শতভাগ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করণের জন্য এসব কর্মসূচীকে সংশ্লিষ্টদের সাথে ব্যাপক আলোচানর ভিত্তিতে একটি ডিজিটাল ডাটা বেইজ তৈরী করা হবে। যাতে করে সরকারের সকল দান অনুদান ও উন্নয়ণ-সেবা গুলো উপযুক্তদের মাঝে সঠিক ভাবে পৌছিতে পারে।

সম্মানিত এলাকাবাসি ও আমার রাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মি-সমর্থক সূধী মহলের কাছে আমার আবেদন, আসুন আমাদের সম্পদের সুষ্ঠু ব্যাবহারের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার সোনার টুকরো ধামইরহাট উপজেলাকে উন্নত-সমৃদ্ধ করে বেকারমুক্ত কর্মসংস্থান বান্ধব একটি স্বনির্ভর উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলি। মানবতার মা জননেত্রী শেখ হাসিনার ভিষন টুয়েন্টি-টুয়েন্টি ওয়ান-কে এগিয়ে নিয়ে বাংলাদেশকে একটি উন্নত অর্থসামাজিক দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে আমার রাজনৈতিক দীক্ষা গুরু ধামইরহাট-পত্নীতলার বরপুত্র মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব মোঃ শহীদুজ্জামান সরকার বাবলু ভাইয়ের হাত ধরে আমাদের মেধা ও শ্রমের মাধ্যমে ধামইরহাট উপজেলাকে বেকারমুক্ত স্বনির্ভর হিসেবে গড়ে তুলতে, আমাকে আসন্ন ধামইরহাট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আপনাদের দোয়া-সর্মথন ও ভোট প্রদান করবেন বলে আশা করছি। জয় বাংলা।

আ.ন.ম. আফজাল হোসেন
চেয়াম্যান পদপ্রার্থী।
ধামইরহাট উপজেলা পরিষদ
নির্বাচন ২০১৯


সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৮
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

নেতানিয়াহুও গনহত্যার দায়ে ঘৃণিত নায়ক হিসাবেই ইতিহাসে স্থান করে নিবে

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:৩৮

গত উইকেন্ডে খোদ ইজরাইলে হাজার হাজার ইজরাইলি জনতা নেতানিয়াহুর সরকারের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ করেছে।
দেখুন, https://www.youtube.com/shorts/HlFc6IxFeRA
ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ করার উদ্দেশ্যে নেতানিয়াহুর এই হত্যাযজ্ঞ ইজরায়েলকে কতটা নিরাপদ করবে জনসাধারণ আজ সন্দিহান। বরং এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুন হয়ে বসে আছি সেই কবে

লিখেছেন জিএম হারুন -অর -রশিদ, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ২:৩১


আশেপাশের কেউই টের পাইনি
খুন হয়ে বসে আছি সেই কবে ।

প্রথমবার যখন খুন হলাম
সেই কি কষ্ট!
সেই কষ্ট একবারের জন্যও ভুলতে পারিনি এখনো।

ছয় বছর বয়সে মহল্লায় চড়ুইভাতি খেলতে গিয়ে প্রায় দ্বিগুন... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাম গাছ (জামুন কা পেড়)

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ০৭ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:০৩

মূল: কৃষণ চন্দর
অনুবাদ: কাজী সায়েমুজ্জামান

গত রাতে ভয়াবহ ঝড় হয়েছে। সেই ঝড়ে সচিবালয়ের লনে একটি জাম গাছ পড়ে গেছে। সকালে মালী দেখলো এক লোক গাছের নিচে চাপা পড়ে আছে।

... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনির্বাণ শিখা

লিখেছেন নীলসাধু, ০৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



রাত ন’টার মত বাজে। আমি কি যেন লিখছি হঠাৎ আমার মেজো মেয়ে ছুটতে ছুটতে এসে বলল, বাবা একজন খুব বিখ্যাত মানুষ তোমাকে টেলিফোন করেছেন।

আমি দেখলাম আমার মেয়ের মুখ উত্তেজনায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

=ইয়াম্মি খুব টেস্ট=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪



©কাজী ফাতেমা ছবি
সবুজ আমের কুচি কুচি
কাঁচা লংকা সাথে
ঝালে ঝুলে, সাথে চিনি
কচলে নরম হাতে....

মিষ্টি ঝালের সংমিশ্রনে
ভর্তা কি কয় তারে!
খেলে পরে একবার, খেতে
ইচ্ছে বারে বারে।

ভর্তার আস্বাদ লাগলো জিভে
ইয়াম্মি খুব টেস্ট
গ্রীষ্মের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×