somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কেমন হবে আমাদের ২০৫০ সালের এ পৃথিবী ?

২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বেশ কয়োকটি বিষয় নিয়ে হাইলাইট করা হলো। যেমন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, চালকবিহীন গাড়ি, কোয়ান্টাম কম্পিউটার,চিকিৎসা জগৎ, মাহাকাশ খনন, অগমেন্টেড রিয়েলিটি, ড্রোন, ইলেকট্রনিক প্রপালেশন, দ্রুতগতির যোগাযোগ ব্যাবস্থা, ভার্চুয়াল রিয়েলিটি, স্মার্ট গ্রিড,ভাসমান শহর, দৃষ্টিশক্তি, সাইবার আক্রমন, মহাকাশপ্রযুক্তি,ইন্টারনেট, সমরাস্ত্র ইত্যাদি !

এরোকম বিজ্ঞান বিষয়ে আরো জানতে :বিজ্ঞান প্রযুক্তির দুনিয়া

◾কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
২০৫০ সালের মধ্যেই মানুষের হাতে এসে যাবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নয়ন মানব সভ্যতার গতি-প্রকৃতি পুরোপুরি বদলে দিতে সক্ষম হবে।তর তর করে এগিয়ে যাবে অর্থনিতী।কায়িক শ্রম কমবে উৎপাদন ও বেশি হবে।ঝুকিপূর্ণ কাজে মানুষের অংশগ্রহণ কমানো সম্ভব হবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) গবেষক ডেভিড লেভি বলছিলেন, এমন সময় আসবে যখন মানুষ রোবটের প্রেমে পড়বে এবং বিয়েও করবে রোবট-সঙ্গী বা রোবট-সঙ্গিনী। শুধু তাই নয়, এই বিয়ে আইনসম্মতও হবে।

এআই এর অনেক ব্যবহার ইতিমধ্যেই পরিলক্ষিত হয়েছে। এখন ভাবনার জায়গা তৈরি হয়েছে এ প্রযুক্তি ব্যবহারের সীমা নিয়ে। তবে কল্যাণজনক ব্যবহার নিশ্চিত করা গেলে মানুষের জন্য জীবনযাপন অনেক সহজ হবে এমনকি সব জটিল ও ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করানো যাবে রোবট দিয়ে। সম্প্রতি চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া তাদের টেলিভিশন চ্যানেললে ‘এআই নিউজ রিডারের’ নিয়ে এসেছে। স্যুট টাই পরা ওই সংবাদ উপস্থাপককে দেখতে সম্পূর্ণ মানুষের মতো।

◾চালকবিহীন গাড়ি
২০৫০ সালের মধ্যে চালকবিহীন গাড়ির ব্যবহার প্রসারিত হবে বিশ্বব্যাপী। ফাইভজির অগ্রগতিতে দ্রুত যোগাযোগ স্থাপনের সুফলে ড্রাইভারলেস গাড়ি ব্যবহার হবে আনন্দের। গড়ে ওঠে স্মার্ট ভেহিকেল সিস্টেম। মিলকেন ইন্সটিটউটের তথ্য মোতাবেক ২০৩৫ সালের মধ্যেই পৃথিবীর সব গাড়ি হবে চালকমুক্ত।মানবীয় ভুলের সম্ভাবনা না থাকায় এই সব চালকবিহীন গাড়ি হবে বেশি নিরাপদ। এ ছাড়া ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বে বৈদ্যুতিক গাড়ির জয়জয়কার হবে।ইতালীয় জ্বালানি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ইনেলের মতে ২০৫০ সাল নাগাদ প্রতি বছর বিশ্বে ইলেক্ট্রিক গাড়ির উৎপাদন দাঁড়াবে ১০ কোটিতে। যা সারা বিশ্বের মোট কার্বন নিঃসরণের ৩০ শতাংশ হ্রাস করবে।

◾কোয়ান্টাম কম্পিউটার
অত্যন্ত দ্রুতগতির এই মেশিন, যা সুপার-ফাস্ট কম্পিউটার হিসেবে পরিচিত, ধারণা করা হচ্ছে, কম্পিউটিংয়ের ক্ষেত্রে এটি এক বিপ্লব ঘটাবে। এই কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে ভবিষ্যতের কোয়ান্টাম জগৎ।
এবং অত্যাধুনিক সব কম্পিউটার দিয়েও যেসব সমস্যা সমাধান করা যাচ্ছে না, সেসবও সমাধান করা সম্ভব হবে এ কম্পিউটারের মাধ্যমে। কোয়ান্টাম কম্পিউটার বাণিজ্যিকভাবে সুলভ হলে সেটি হবে আজকের একটি সুপার কম্পিউটারের সমান সক্ষমতার। এ কম্পিউটার সিস্টেমের ওপর দাঁড়াবে পরবর্তী প্রজন্মের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, মেশিন লার্নিং, অগমেন্টেড রিয়েলিটি ও ইন্টারনেট অব থিংস।

◾মহাকাশে খনন
মহাকাশে বিভিন্ন অভিযান পরিচালনার কথা হরহামেশাই শোনা যায়। ২০৫০ সালে এটি আরও বড় পরিসরে এগোবে। তখন পৃথিবীর বুকে তেল, গ্যাস, কয়লা বা সোনা খোঁজার মতো করেই মহাকাশের বিভিন্ন প্রান্তে, গ্রহে মানুষ খোঁড়াখুঁড়ি শুরু করবে। পৃথিবীর বাইরে প্রাকৃতিক সম্পদের খোঁজ ২০৫০ সালেই মিলতে পারে।

◾অগমেন্টেড রিয়েলিটি
অগমেন্টেড রিয়েলিটির ব্যবহারের ব্যাপকতা দেখা যাবে। গুগল, অ্যাপল, আসুসের মতো বড় বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান সাম্প্রতিক সময়ে তাদের স্মার্টফোনে অগমেন্টেড রিয়েলিটি চালু করেছে। এটা নিশ্চিতভাবে নির্দেশ করছে আগামী দিনগুলোয় অগমেন্টেড রিয়েলিটি আরও সুদূরপ্রসারী ও ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হবে। কারণ বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো ফলো করবে।

◾ড্রোন
ধারণা করা হচ্ছে ২০৫০ সালের মধ্যে ড্রোন একটি মেইনস্ট্রিম প্রযুক্তিতে রূপ নেবে। এবং বিভিন্নরকম ড্রোনের বিভিন্ন রকম ব্যবহার দেখা যাবে, ডেলিভারি ড্রোন এমনকি মনুষ্যবাহী ড্রোনও দেখা যাবে। অ্যামাজন, আলিবাবাসহ বিশ্বের সব বড় রিটেল কোম্পানি পণ্য ডেলিভারির জন্য ড্রোন ব্যবহার করবে। সিনেমার শুটিংয়ের জন্যও এর বহুল ব্যবহার হবে।
বলা যায় ২০৫০ সালের পৃথিবী আজকের পৃথিবী থেকে অনেক অংশেই এগিয়ে থাকবে। তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে, জীবনযাত্রার মান আরও অনেক উন্নত হবে।

◾ইলেকট্রিক প্রপালশন
নাসা এ নিয়ে কাজ করছে ২০০৭ সাল থেকে। এর আগে এটি মানুষের নজরে আসেনি। বিদ্যুেক কাজে লাগিয়ে জীবনযাত্রা বহু বছর ধরেই সহজ করে আনছে মানুষ। সেখানে রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার কমে গেছে বহুগুণ। এই বিদ্যুত্শক্তি আরও সহজলভ্য করার জন্য যে গবেষণা চলছে তার সমাধান ২০৫০ সালের আগেই মানুষের কাছে এসে যাবে। পৃথিবীর বাইরে মানুষের যে শক্তি ও জীবনের অনুসন্ধান চলছে তাতে এই সমাধান যুগান্তকারী পরিবর্তন এনে দেবে।

◾দ্রুতগতির যোগাযোগ ব্যবস্থা
সময় বাঁচাতে মানুষ আরামদায়ক ও নিরাপদ যানবাহন উদ্ভাবনে মন দিয়েছে। ইতিমধ্যে সাফল্যেরও দেখা মিলেছে। তবে ২০৫০ সালের মধ্যেই এর পুরো ফলাফল মানুষ ভোগ করবে। দ্রুতগতির ট্রেন, প্রাইভেট কার, উড়োজাহাজ ও জাহাজ মানুষ ব্যবহার করতে পারবে। এগুলোর গতি হতে পারে ঘণ্টায় ৩০০ থেকে ৫০০ কিলোমিটারের মতো। এছাড়া সম্পূর্ণ বিদ্যুত্চালিত গাড়িও তখন রাস্তা দাপিয়ে বেড়াবে।

◾ভার্চুয়াল রিয়েলিটি
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হল সফটওয়্যার নির্মিত একটি কাল্পানিক পরিবেশ যা ব্যবহারকারীর কাছে বাস্তব জগৎ হিসেবে বিবেচিত হয়। ভবিষ্যতে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি অনেক বেশি সহজলভ্য হয়ে যাবে, তখন তা বিনোদন থেকে শুরু করে যোগাযোগ পর্যন্ত প্রায় সব ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হবে। বিভিন্ন পেশা ও গবেষণায় ভার্চুয়াল রিয়েলিটির প্রয়োগের ফলে সমাজে এর ইতিবাচক ও নেতিবাচক উভয় ধরনের প্রভাব পড়বে বলে বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন।

◾উন্নত ধাতু
উন্নত প্লাস্টিক তৈরিতেও মানুষ ২০৫০ সালের মধ্যে সফল হবে বলে ধারণা করা হয়। এছাড়া উন্নত সংকর ধাতুও তৈরি করতে সক্ষম হবে মানুষ। বিভিন্ন নতুন পদার্থের খোঁজ মিলতে পারে এ সময়ের ব্যবধানে। এগুলো দিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য তো বটেই উড়োজাহাজ, রকেট তৈরিতেও মানুষ অভাবনীয় সাফল্য পাবে। কার্বন গ্রাফাইট ব্যবহার করে মানুষ স্বচ্ছ ধাতু পাত আবিষ্কার করতে পারে। এগুলো ওজনে হবে হালকা কিন্তু পুরুত্ব হবে বেশি। মাত্র কয়েকশ টন হবে আকাশছোঁয়া দালানের ওজন।

◾স্মার্ট গ্রিড

বিদ্যুৎ ব্যবস্থাকে আরও আধুনিকায়ন করা হবে ২০৫০ সালের মধ্যে। স্মার্ট গ্রিড সেই পথেরই একটি সম্ভাব্য পদ্ধতি। বর্তমানে প্রতিবছর পৃথিবীতে শক্তির চাহিদা দুই শতাংশ করে বাড়ছে। ২০৫০ সালে বর্তমানের চেয়ে প্রায় ৩ গুন বিদ্যুৎ বেশী প্রয়োজন হবে । স্মার্ট গ্রিডের মাধ্যমে বিদ্যুৎ অপচয় কম হবে ও পুরো বিশ্ব একটি বৈদ্যুতিক যোগাযোগের মধ্যে আসবে। ফলে সহজেই প্রয়োজন মতো গোটা বিশ্বে প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করা সম্ভব হবে। এই নেটওয়ার্ক স্মার্ট গ্রিড হিসেবে পরিচিত হবে।

◾মহাকাশপ্রযুক্তি

ততদিনে হয়ত মঙ্গলে মানুষ বসবাসের জন্য চলে যাবে(সফল হয় বা না হয় সেটা আলাদা)।চাঁদেও হয়ত বসতি স্হাপনে আগ্রহী হবে।
আমাদের দেশের মত গরীব দেশগুলা চাঁদে যাওয়ার প্রজেক্ট হাতে নিবে।মহাকাশ গবেষনা আরো উন্নত থেকে উন্নততর হবে।Isssএর মত অবজেক্ট গুলা দেখার জন্য তখন আর রাত বিরাতে ঘন্টার পর ঘন্টা আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না প্রতিটা। এলাকায় টেলিস্কোপ সহজলভ্য হয়ে যাবে।মহাকাশের আবর্জনাগুলা অনায়সে তখন হয়ত সরানোর প্রযুক্তিও চলে আসতে পারে

◾ইন্টারেনেট

পৃথিবীর অধিকাংশ দেশে তখন আর 3g বা 4g নিয়ে বসে থাকবে না। নতুন কোন জেনারেশন চালু হয়ে যাবে।অধিকাংশ দেশ বিনামূল্যে ইন্টারনেট সেবা দেওয়া শুরু করবে হয়ত।পৃথিবীর ৯৮% মানুষ ইন্টারনেটের আওতাধীন থাকবেন।

◾ক্যাশলেস পৃথিবী
প্রযুক্তির কল্যাণে ২০৫০ সালে পৃথিবীতে ক্যাশ লেনদেন থাকবে না বলেই মত দেন বিশ্লেষকরা। ধারণা করা হচ্ছে সব ধরনের লেনদে অনলাইনে এবং মেশিনভিত্তিক হয়ে যাবে। সর্বক্ষেত্রে ক্যাশলেস লেনদেন প্রচলিত হবে। টাকা কেবল সংখ্যায় দেখা যাবে। হাতে হাতে টাকার দিন শিগগিরই ফুরাবে বলেও মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কাউকে টাকা ধার দিতে গেলেও করতে হবে অ্যাকাউন্ট টু অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফার।

ডেইলি বিজ্ঞান জানতে : ডেইলি বিজ্ঞান
সমরাস্ত্র-বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক দেশই পারমাণবিক শক্তিধর দেশ হয়ে যাবে।পারমানবিক বোমার চেয়ে তখন হাইড্রোজেন বোমাকে আরো ভয়াবহ ভাবে দেখা হতে পারে।সাথে লেজার অস্ত্রর ব্যাপক বিস্তার দেখা যাবে।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২১
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আগামী নির্বাচন কি জাতিকে সাহায্য করবে, নাকি আরো বিপদের দিকে ঠেলে দিবে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১২



আগামী নির্বচন জাতিকে আরো কমপ্লেক্স সমস্যার মাঝে ঠেলে দিবে; জাতির সমস্যাগুলো কঠিন থেকে কঠিনতর হবে। এই নির্বাচনটা মুলত করা হচ্ছে আমেরিকান দুতাবাসের প্রয়োজনে, আমাদের দেশের কি হবে, সেটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফেসবুক বিপ্লবে সেভেন সিস্টার্স দখল—গুগল ম্যাপ আপডেট বাকি

লিখেছেন মহিউদ্দিন হায়দার, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৩০




কিছু তথাকথিত “বাংলাদেশি বিপ্লবী” নাকি ঘোষণা দিয়েছে—ভারতের সেভেন সিস্টার্স বিচ্ছিন্ন করে ফেলবে! সহযোগী হিসেবে থাকবে বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী আর পাকিস্তানি স্বপ্ন।শুনে মনে হয়—ট্যাংক আসবে ইনবক্সে। ড্রোন নামবে লাইভ কমেন্টে। আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গু এনালিস্ট কাম ইন্টারন্যাশনাল সাংবাদিক জুলকার নায়েরের মাস্টারক্লাস অবজারবেশন !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২৬

বাংলাদেশের দক্ষিণপন্থীদের দম আছে বলতে হয়! নির্বাচন ঠেকানোর প্রকল্পের গতি কিছুটা পিছিয়ে পড়তেই নতুন টার্গেট শনাক্ত করতে দেরি করেনি তারা। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ ঘিরে নতুন কর্মসূচি সাজাতে শুরু করেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিবাদ: দিল্লির ছায়া থেকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

লিখেছেন কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:৫৭

একটা সত্য আজ স্পষ্ট করে বলা দরকার—
শেখ হাসিনার আর কোনো ক্ষমতা নেই।
বাংলাদেশের মাটিতে সে রাজনৈতিকভাবে পরাজিত।

কিন্তু বিপদ এখানেই শেষ হয়নি।

ক্ষমতা হারিয়ে শেখ হাসিনা এখন ভারতে আশ্রয় নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

Grameen Phone স্পষ্ট ভাবেই ভারত প্রেমী হয়ে উঠেছে

লিখেছেন অপলক , ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯



গত কয়েক মাসে GP বহু বাংলাদেশী অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাটায় করেছে। GP র মেইন ব্রাঞ্চে প্রায় ১১৮০জন কর্মচারী আছেন যার ভেতরে ৭১৯ জন ভারতীয়। বলা যায়, GP এখন পুরোদস্তুর ভারতীয়।

কারনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×