somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

Kawsar Siddiqui
আমার নাম কাওসার সিদ্দিকী।nআমি থাকি ঢাকার উত্তরাতে।nআমার গ্রামের বাড়ি গাজীপুর।nপড়ছি শান্ত-মরিয়ম ইউনিভারসিটিতে nফ্যাশন ডিজাইন নিয়ে, পুরবে পড়তামnঅর্নাস এ হিসাববিজ্ঞান নিয়ে।

১০০ জোকস্

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

1.
প্রথম ব্যক্তি : আমি ইচ্চেমত পয়সা গিলে খেতে পারি.
দ্বিতীয় ব্যক্তি : তাহলে সার্কাসে যোগ দিচ্ছিস না কেন ?
প্রথম ব্যক্তি : যোগ দিতে গিয়েছিলাম কিন্তু তারা বললো
ইনকামট্যাক্র অফিসে যোগ দিতে।
-----
2.
প্রথম ব্যক্তি : পল্টুর আঁকা ছবিগুলোর বিষয়বস্তু আগে
কিছুই বোঝা যেত না . ‍আজকাল স্পষ্ট বোঝা যায়।
দ্বিতীয় ব্যক্তি : বাহ্ তার আঁকার মান নিশ্চয়ই ভাল
হয়েছে ?
প্রথম ব্যক্তি : না . কী এঁকেছে তা সে ব্যাখ্যাসহ আজকাল
তার আকার নীচে লিখে দিচ্ছে.
-----
3.
ম্যারেজ কাউন্সিলার : মি: রবার্ট , আপনি যে বলতে
চাচ্ছেন বিবাহিত জীবনে মিসেস রবার্ট এর কোনো
উৎসাহ নেই ? এর প্রমাণ কি ?
রবার্ট : এমনকি ঐ পাখিটাও তার কথাগুলো মুখস্ত করে
ফেলেছে, কাছে গেলেই বলে ওঠে, ‘ আমার মাথা ব্যথা.
এখন নয়’.
-----
4.
উকিল : কি আশ্চর্য্য ! এত কঠিন মামলা চলছে. অথচ
বারো জন জুরির মধ্যে এগারো জনই নাক ডেকে গুমাচ্ছে.
শুধু আপনি একা জেগে আছেন ?
জাগ্রত জুরি : ওরা আগেই মনস্থির করে ফেলেছে কাকে
ফাঁসিতে ঝোলাবে । তাই এখন আরাম করছে.
-----
5.
প্রথম ব্যক্তি : কাজের চাপ কমানোর জন্য জুরি’রা কি ঠিক
করেছে জানো ?
দ্বিতীয় ব্যক্তি : কি ?
প্রথম ব্যক্তি : তারা প্রথমেই চস করে ঠিক করে ফেলবে যে,
কার ফাঁসি হবে , তারপর পুরো মামলার সময়টা তারা
ঘুমাবে, মামলার শেষ মূহুর্তে আসামীর নাম ঘোষনা
করবে
-----
6.
প্রথম ব্যক্তি : ‘আজ যা করতে পারো তা কখনো কালকের জন্য
ফেলে রেখো না ‘ এই প্রবাদটা যে বানিয়েছে তাকে ধরতে
পারলে খুন করে ফেলতাম .
দ্বিতীয় ব্যক্তি : সে কি ! কেন ?
প্রথম ব্যক্তি : আরে গাল টাল ছিলে কেটে কি অবস্থা হয়েছে.
-----
7.
পিটার প্রতিদিন দেরী করে অফিসের পথে রওনা দেয় .
রাস্তায় যানজটের ফলে আরো দেরী হয়ে যায়. একদিন
সে বাসা থেকে বেরই হল অন্য দিনের তুলনায় আরো
এক ঘন্টা দেরীতে . উর্দ্ধশ্বাসে ছোটার সময় একজন
তাকে জিজ্ঞেস করলো-এত তাড়াহুড়া কিসের?
পিটার হাঁপাতে হাঁপাতে বললো-আর বলবেনা, না এক
ঘন্টা দেরী করে জ্যামে পড়তে যাচ্ছি.
-----
8.
প্রথম ব্যক্তি : জনসন অফিসে ওভারটাইম ডিউটি করলে
অন্য সবার চেয়ে তিনগুন বেশী টাকা দেওয়ার নির্দেশ
দিয়েছে অফিসের বস.
দ্বিতীয় ব্যক্তি : বাহ্ জনসন নিশ্চয়ই খুব দক্ষ কর্মচারী !
প্রথম ব্যক্তি : না, সে সময়টা তো মিসেস জনসন বাসায়
একা থাকে কিনা.
----
9.
রোগী : ডা: সাহেব, নিজের নাক ডাকার শব্দে আমার
নিজেরই ঘুম ভেঙে যায়, কি করবো ?
ডাক্তার : পাশের ঘরে ঘুমান।
-----
10.
প্রথম ব্যক্তি : প্রাচীন গুহাচিএটিতে ষাঁড় আঁকা কেন ?
দ্বিতীয় ব্যক্তি : মনে হয় তারা ‘ ষাঁড়’ বানান পারতো না.
----
11.
লোক : ডা: সাহেব, আমার ন্ত্রী হঠাৎ করে কথা বলতে
পরছে না.
ডাক্তার : আমি এখনই আপনা ন্ত্রীর চিকিৎসা শুরু করছি.
লোক : এখন না. বছর দুই তিন পর আসলেও চলবে.
-----
12.
প্রথম ব্যক্তি : রোম তৈরী হয়েছিল এক করতের বেলা.
দ্বিতীয় ব্যক্তি : কি রকম ?
প্রথম ব্যক্তি : সবাই বলে রোম এক দিনে তৈরী হয়নি.
-----
13.
প্রথম বন্ধু : ডা: আমাকে ফুটবল খেলার পরামর্শ দিয়েছে.
দ্বিতীয় বন্ধু : কেন ? এর ফলে তোমার স্বাস্থ্য ভাল হবে বলে ?
প্রথম বন্ধু : না, আমার ক্রিকেট স্কোর অত্যন্ত খারাপ.
-----
14.
রোগী যখন মৃত্যুর দরজায় উপস্থিত হয় তখন ডাক্তারের কাজ
হল কলিংবেল বাজিয়ে দেওয়া
-----
15.
প্রশ্ন : ব্রুটাস ছুরি মারার পর জুলিয়াস সিজার কি বলেছিলেন ?
উত্তর : ওরে বাবা মরে যাচ্ছি.
-----
16.
শিক্ষক : আপনার ছেলে ক্লাসে সবার উপরে থাকে.
বাবা : তার মানে সে বেশ ভাল করছে.
শিক্ষক : না, সে দুষ্টুমি করে ক্লাসের সিলিং ফ্যানে
উঠে বসে থাকে.
-----
17.
অংক শিক্ষক : যদি তোমার বাবা দশ হাজার টাকা আয় করে
আর তার 50 % (পঞ্চাশ শতাংশ) তোমার মায়ের হাতে তুলে
দেয় তাহলে তোম‍ার কি পাবেন ?
ছাএ : হার্ট এটাক.
-----
18.
বাবা-মা : তুমি ফেল করলে অথচ তোমার বন্ধু ভাল রেজাল্ট
করলো, ব্যাপার কি ?
ছেলে : ওর বাব-মা মনে হয় ব্রেইনী ছিল.
-----
19.
প্রথম বন্ধু : আমি একবার চেকোশ্লোভাকিয়া গিয়েছিলাম.
দ্বিতীয় বন্ধু : চেকোশ্লোভাকিয়া বানান করতে পারবে ?
প্রথম বন্ধু : ইয়ে মানে ... আমি চায়না গিয়েছিলাম.
-----
20.
প্রথম নরখাদক জাংলি : বুঝতে পারছিনা আমার ঝগড়া-টে
বউটাকে নিয়ে কি করবো ?
দ্বিতীয় নরখাদক জাংলি : কাবাব কর.
-----
21.
প্রথম জন : একজন নরখাদককে বিপদে পড়তে দেখলে কি
করবে ?
দ্বিতীয় জন : সহায্যের হাত বাড়িয়ে দিবো.
প্রথম জন : দিও, কিন্তু তার আগে তাতে মশলা মাখিয়ে নিও.
-----
22.
নাপিত : কিরকম চুল কাটাবো ?
বাচ্চা : আব্বুর মত উপরের দিকে ফাঁকা রেখে দিবেন.
-----
23.এক বাচ্চাকে আরেক বাচ্চা বলছে : আমার দাদ‍া অনেক বয়স্ত,
যখন সে ছোট ছিলো তখন ‘হিস্ট্রি’ ছিল ‘কারেন্ত ইভেন্ট’।
------
24.
রোগী : ডা: সাহেব, ডা: সাহেব, আমি ক্যামেরার আস্ত একটা ফিল্ম
গিলে ফেলেছি।
ডাক্তার : দেখা যাক কোন লক্ষন ডেভলপ করে কিনা.
-----
25.
শিক্ষক : তোমার দুই হাতে মোট দশটা আঙ্গুলে, যদি দুর্ঘটনায়
তিনটি আঙ্গুল কাটা যায় তবে কি হবে ?
ছাএ : গিটার ক্লাস থেকে আমাকে বের করে দিবে.
-----
26.
প্রথম জন : কে মারা গিয়াছে ?
দ্বিতীয় জন: কফিনের ভেতরের লোকটা.
-----
27.
প্রথম জন : তুমি আমাকে বোকা বানানোর চেষ্টা করছো ?
দ্বিতীয় জন: চেষ্টা করা লাগছে না.
-----
28.
রোগী : ডা: সাহেব, ডা: সাহেব আমর পা ফুলে গেছে.
ডাক্তার : চিন্তা নেই নেন এই টেবলেটটা খান.
রোগী : কিন্তু যদি ট্যাবলেবটটা বাম পায়ে নামে ?
-----
29.
অন্যের জায়গায় বিনা অনুমতিতে প্রবেশ করে ঘুরছিল এক
ছেলে কেয়ারটেকার দৌড়ে এসে বললো, ‘ এ্যাই ছেলে, দেখতে
পাও না এই নোটিশ বোর্ডে লেখা আছে ‘ প্রবেশ নিষেধ ?’
ছেলে- নোটিশের উপরে লেখা ‘ব্যক্তিগত’ তাই আর বাকীটা
পড়ার বেয়াদবি করতে চাইনি.
-----
30.
অলস ছাএ টমের খবর নিতে তার বাবা একদিন স্কুলে গিয়েছে.
একটি ছাএকে লোকটি জিজ্ঞেস করলো-টমকে চেন ?
-হ্যা , সে ক্লাশে আমার পাশের বেঞ্চে ঘুমায়.
-----
31.
বাবা (রেগে) : এদিকে আয় হতচ্ছাড়া বদমাশ, বোনের জন্মদিনের
পুরো কেকটা তুই একাই খেয়ে ফেলার শিক্ষা তোকে আজ দেই.
ছেলে : তার আর দরকার নেই বাবা, আমি নিজে নিজেই শিখে
নিয়েছি.
-----
32.
মা : তোমার ছোট ভাইকে মার্বেল খেলতে দিচ্ছোনা কেন ?
ছেলে: ও আর ফেরত দেবেনা তো.
মা : দেবে না কেন ? দেবে.
ছেলে: তাহলে ও ইতিমধ্যেই তিনটা মার্বেল খেয়ে ফেলেছে কেন ?
-----
33.
ছেলে : বাবা , পাশের বাড়ীর ছেলেটা বলেছে আমার চেহারা নাকি
হুবুহু তোমার মত .
বাবা (খুশি হয়ে) : তখন তুই কি বললি ?
ছেলে : কিছুই বললাম না, কারণ ছেলেটা অনেক শক্তিশালী
আর লম্বা চওড়া.
-----
34.
মা : টিচার আসার সময় হয়েছে. একি ! তুমি তো মুখের একদিক
পরিস্কার করেছো অন্যদিকে ময়লাই রেখেছো, ব্যাপার কি ?
ছেলে: ময়লা দিকটা টিচারের দিকে না ফেরালেই তো চলবে.
-----
35.
খামারের মালিক : চরাতে নিয়ে গেলে আঠারোটা গরু, ফেরত
আনলে সতেরোটা গরু কেন ? গুনে নিয়ে আসতে পারো নাই ?
রাখাল : একটা গরু এত জোরে দৌড়ে পালিয়ে গেল যে ওটাকে
গোনার সময়ই পেলামনা.
-----
36.
অলস ব্যক্তি : আমাকে কিছু খাওয়ান.
লোক :অলসদের আমি কিছু খাওয়াই না.
অলস ব্যক্তি :না না আপনাকে খাইয়ে দিতে হবে না, আমি
নিজেই খেয়ে নেবো, শুধু টাকাটা দিলেই চলবে.
-----
37.
বাব : তুমি নিজে নিজেই এই বড় মাছটা ধরেছো ?
বাচ্চ‍া : না, একটা কেঁচো আমাকে সাহায্য করেছে.
-----
38.
ভিক্ষুক : একশো টাকা দিন, চা খাবো.
লোক : চা খাওয়ার জন্য একশো টাকা ??
ভিক্ষুক : বেশ কয়েকজনকে চায়ের দাওয়াত দিয়েছি কিনা.
-----
39.
বাসে করে যাচ্ছে একজন অল্প বয়েসী সুন্দর মহিলা. বাস
কন্ডাক্টর এসে তার কাছে টিকিট চাইল. মহিলা ব্যাগ ট্যাগ
হাতড়ে নিয়ে হেসে বললো, ‘টাকার ব্যাগটা ভুলে বাসায়
রেখে এসছি.
কন্ডাক্টর :তা বল্লে কি হবে ? টিকিট তো লাগবেই ?
মহিলা : ভেবে নিন আমি আপনার মেয়ে.
মহিলার এই কথা শুনে পাশ থেকে একজন লম্বা চওড়া সুদর্শন
লোক মহিলার পাশে এসে বললো, ‘আর আমি আপনার
মেয়ে জামাই.
-----
40.
বাচ্চা : আন্টি , পিন্টু আজ আমার সাথে খেলবে ?
আন্টি : না, সে পড়া করছে.
বাচ্চা : ‍তাহলে তার ফুটবলটা আমার সাথে খেলবে ?
-----
41.
প্রথম জন : একবার আমি এক বছরের জন্য হাঁটতেই পারিনি.
দ্বিতীয় জন : বলিস কি ? কখন ?
প্রথম জন : জন্মের পর থেকে.
-----
42.
প্রথম জন : প্রফেসর হতে হলে কি খ‍ুব কষ্ট করতে হয় ?
দ্বিতীয় জন: না , শুধুমাএ কয়েকট‍া ডিগ্রি নিতে পারলেই হয়.
-----
43.
প্রথম জন : আপনার নতুন কেনা আয়নায় কেমন দেখা যায়.
দ্বিতীয় জন : মোটেই ভাল দেখা যায় না.
প্রথম জন : কী রকম ?
দ্বিতীয় জন : যখনই দেখতে যাই, চেহারা দিয়েই প্রায় পুরোটা
ঢেকে যায়, আশে পাশের কিছুই ভাল মত দেখা যায় না.
-----
44.
বস : তোমার চাকরী শেষ.
কর্মচারী : কিন্তু , আমি তো কিছু করিনি.
বস : কিছু করো ন‍া বলেই তো চাকরী শেষ.
-----
45.
প্রথম জন : এই ব্যস্ত রাস্তায় প্রতি পাঁচ মিনিটে একজন মানুষ
গাড়ির ধাক্কা খায়.
দ্বিতীয় জন:ঐ মানুষের ধৈর্য্যর বাঁধ নিশ্চয়ই ভেঙে যাচ্ছে.
-----
46.
ছোট বাচ্চা ঘুমাচ্ছে না. রাত জেগে খেলছে. বাব বিরক্ত হয়ে
বললো, ‘ছোট বাচ্চাদের এখন ঘুমাতে যাওয়ার কথা.’
বাচ্ছা বললো, ‘কিন্তু আমার তো কোনও বাচ্চা নেই.’
-----
47.
লোক :তোমার আব্বু কার্পেট-এ হামাগুড়ি দিচ্ছে কেন ?
বাচ্চ : আমি ছবি আকঁবো.
লোক : তার জন্য হামাগুড়ি দিতে হবে কেন ?
বাচ্চ : ছিচার বলেছে হাতির ছবি এঁকে নিয়ে যেতে তাই
মা বললো.
-----
48.
প্রথম জন : ছবিটা একদম তোমার মত এঁকেছি.
দ্বিতীয় জন: ছবিটা দূর থেকে ভালই লাগে তবে কাছে
আসলে-ই ফালতু লাগে.
প্রথম জন : বলেছিলাম না একদম তোমার মত ?
-----
49.
লোক : কেকটা একদম ভাল হয়নি.
বাবুর্চি : বলেন কি ? আপনার জন্মের আগে থেকে বানাচ্ছি.
লোক : তখনকার বলেই মনে হল খেয়ে.
-----
50.
পাইলট : মে ডে মে ডে. প্লেনের ইন্জিনে আগুন লেগেছে.
গ্রাউন্ড কন্ট্রোল : উচ্চতা আর অবস্থান জানান এখনি.
পাইলট : পাঁচ ফুট ছয় ইঞ্চি অবস্থান প্লেনের ককপিট.
-----
51.
প্রথম জন : আজ একটা লোককে দেখলাম যে ডানে না বাঁয়ে
যাবে বুঝতে পারছিল না.
দ্বিতীয় জন : তারপর ?
প্রথম জন : তার ‌উপর দিয়েই গাড়ি চালিয়ে দিলাম.
-----
52.
পিটার জীবনে প্রথমবারের মত বুলফাইট দেখতে গিয়াছে.
দেখার পর বন্ধু জিজ্ঞেস করলো, ‘ কেমন দেখলে ?
পিটার- ‘ম্যাটাডোরটা এত নড়াচড়া করলে ষাঁড়টা তাকে ঢু
মারবে কেমন করে ?
-----
53.
বস : ধরো একটা প্রচন্ড হিংস্র ভালুক, ওজন দুই টন, তোমার
সামনে এসে উপস্থিত হয়েছে. তখন কি বলবে ?
অধস্তন : স্যার.
-----
54.
প্রশ্ন : কোন জিনিস এক কোনায় থাকে তবুও সারা পৃথিবী জুড়ে
ঘুরে বেড়ায় ?
উত্তর :ডাকটিকিট.
-----
55.
প্রশ্ন :কুমিরের চামড়া দিয়ে যদি জুতা তৈরী হয় তবে কলার
ছোকলা দিয়ে কি হবে ?
উত্তর : স্পিপার.
-----
56.
প্রশ্ন : বোকা লোকের মুখে মশা ঢুকে পড়লে সে কি করে ?
উত্তর : সেখানে মশা মরার অষুধ দেয়.
-----
57.
লোক :রবার্ট ক্রিকেট বলে হেড করে মাথা ফাটিয়ে ফেলেছে.
কোচ : বুদ্ধুটা ভুলেই গিয়েছে যে ফুটবল সিজন শেষ হয়ে গিয়াছে.
-----
58.
বাব - ছেলে দাবা খেলছে. ছেলের চালে বাবার প্রায় হেরে যাওয়ার
অবস্থা. ছেলে বাবার মন্ত্রিকে আটকে একটা চাল দিয়ে বললো, ‘বাবা
তোমার মন্ত্রি বিপদের মধ্যে আছে.
বাব‍া রাগে কিড়মিড় করে বললো, ‘ তোর দাঁতগুলোও বিপদের
মধ্যে আছে.’
-----
59.
প্রথম জন : সে মনে হয় হাই জাম্পে নতুন রেকর্ড করতে যাচ্ছে.
দ্বিতীয় জন: কি রকম ?
প্রথম জন : সে স্পেসস্যুট পরে এসেছে.
-----
60.
প্রথম জন :ঝন্টু সারাদিন দাবা খেলে. কোন নড়চড়া করেনা.
ব্যায়াম না করলে তো সে অসুস্থ্য হয়ে পড়বে.
দ্বিতীয় জন :এখন তাহলে সে কি করে ?
প্রথম জন : দাবা খেলায় সামান্য ছুতো পেলেই মারামারি করে.
-----
61.
প্রথম জন : ঘোড়ার মাথা উত্তর দিকে মুখ করে থাকলে লেজের
মুখ কোন ‍দিকে ?
দ্বিতীয় জন : দক্ষিণ দিকে.
প্রথম জন : হল না . মাটির দিকে.
-----
62.
প্রশ্ন : লোকটা কেন প্রেমিকার জন্য জীবন দিতে রাজি হল না ?
উত্তর : কারণ সে অমর প্রেমে বিশ্বাসী.
-----
63.
প্রথম জন : সাফল্যের একটা জ্বলন্ত উদাহরণ দাও.
দ্বিতীয় জন : দিয়াশলাইয়ের ফ্যাক্টরির কোটিপতি মালিক.
-----
64.
প্রথম জন : তোমার কুকুরটা কি বাচ্চাদের দেখলে খুশি হয় ?
দ্বিতীয় জন :হয়, তবে হাড্ডি দেখলে আরো বেশী খুশী হয়.
-----
65.
প্রথম জন : তোমার নতুন কাকতাড়ুয়াটাকে পাখিগুলো ভয় পাচ্ছে ?
দ্বিতীয় জন : পাচ্ছেনা মানে ? গতকালের নিয়ে যাওয়া শষ্যগুলো আজ
ফেরত দিয়ে গেছে পাখিগুলো.
-----
66.
শার্লক হোমস্ : আপনার ন্ত্রীর সাথে আপনার ঝগড়া হয়েছে ঠিক ?
মক্কেল : ঠিক .
শার্লক হেমাস্ : আপনি হাসপাতালের খোঁজে যাচ্ছেন, ঠিক ?
মক্কেল : ঠিক, কিন্তু কি আশ্চর্য্য ! আপনি বুঝলেন কিভাবে ?
শার্লক হোমস্ : কারণ আপনার মাথায় একটা আস্ত রান্নার ছুরি গেঁথে
রয়েছে.
-----
67.
প্রেমিক : তোমাকে বিয়ে না করতে পারলে তোমাদের বাসার সামনে
গিয়ে আত্মহত্যা করবো.
প্রেমিকা : প্লিজ অমন করোনা. বাবা ঝুলাঝুলি করা লোক একদম
পছন্দ করেনা.
-----
68.
প্রথম জন : উপর থেকে পড়ে গিয়ে পাঁজড়েরর চারটা হাড় ভেঙ্গে
ফেলেছিলাম.
দ্বিতীয় জন: সর্বনাশ ! ব্যথা হয়নি ?
প্রথম জন :মোটেই না. তবে যার পাঁজড়ের উপর পড়েছিলাম সে
ব্যথা পেয়েছিল.
-----
69.
প্রথম জন : বউ এর মাতব্বরি সহ্য করতে না পেরে সে আত্মহ্যা
করতে চেয়েছিল কিন্তু পারেনি.
দ্বিতীয় জন: কেন ?
প্রথম জন : বউ অণুমতি দেয় নাই.
-----
70.
খদ্দের : পাখিটা যা-ই শুনবে হুবুহু বলবে বলে এতো ‍দামে বিক্রি
করলেন আমার কাছে, কই ?
দোকানদার :একদম সত্যি বলেছি স্যার, তবে কি জানেন ? পাখিটা
একদম কানে শোনে না.
-----
71.
সংবাদ পএ তে এসেছে, ‘একটি জরিপে দেখা গিয়াছে যে, একজন
মানুষ যখনই নিঃশ্বাস ফেলছে তখনই পৃথিবীর কোথাও না কোথাও
একজন মারা যাচ্ছে’ এটা পড়ে টনি খুব অবাক হয়ে মা’কে বললো,
মা, আমি যখনই নিঃশ্বাস ফেলছি , একজন করে মারা যাচ্ছে. ‘
মা বললো, ‘ আগেই বলেছিলাম ভালমত দাঁত ব্রাশ করতে.
-----
72.
প্রথম জন : একটি সভায় আসার জন্য বিশ্ব নিখিল সমিতির
প্রেসিডেন্ট’কে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল. কিন্তু উনি আসতে পারেননি.
দ্বিতীয় জন: কেন ?
প্রথম জন : ফোনে বলা কথা শুনতে পেলে তাকে আর প্রেসিডেন্ট
করা কেন ?
-----
73.
অফিসের বস : তুমি মিথ্যা বলো ?
চাকুরী প্রার্থী : না, তবে আপনারা চাইলে অভ্যাস করে ফেলবো.
-----
74.
চাপাবাজ : আমার ভাই একবার এশিয়া থেকে গাড়ী চালিয়ে
অষ্ট্রেলিয়া গিয়েছিল.
লোক : কিন্তু মাঝে তো সমুদ্র !
চাপাবাজ : ও, সে জন্যই তো সে গাড়ীর উইন্ডোস্কীন ওয়াইপার
সারাক্ষণ চালু করে রেখেছিল.
-----
75.
শিক্ষক : তুমি সব উত্তর আন্দাজে দিচ্ছ. এভাবে চললে বড় হয়ে
কি হবে ?
ছাএ : আবহাওয়া সংবাদদাতা.
-----
76.
প্রথম জন : জীবনে সব কাজই নিচ থেকে শুরু করতে হয়. তারপর
আস্তে আস্তে উপরে উঠতে হয়.
দ্বিতীয় জন: আর সাঁতার শেখার বেলায়.
-----
77.
শিক্ষক :গতকাল স্কুলে আসোনি কেন ?
ছাএ :আমার পা মচকে গিয়েছিল.
শিক্ষক : এটা একটা খোঁড়া অজুহাত.
-----
78.
শিক্ষক :’বাচ্চা’র বহুবচন কি ?
ছাএ : যমজ.
-----
79.
শিক্ষক :1936 সালে জন্মগ্রহণ করা একজন মানুষের বয়স এখন কত হবে?
ছাএ : পুরুষ না মহিলা ?
শিক্ষক : এর সাথে পুরুষ-মহিলার সম্পর্ক কি ?
ছাএ : মহিলা হলে দশ বছর বিয়োগ করতে হবে.
-----
80.
ঝন্টু গাছে ফল চুরি করতে উঠেছে. গাছের মালিক এসে উপস্থিত.
রেগে হৈ চৈ করতে করতে বললো, ‘ বদমাশ কোথাকার, নামবি
কখন ?
ঝন্টু বললো , ‘আপনি চলে গেলে. ’
-----
81.
শিক্ষক :আপনার ছেলের উপস্থিত বুদ্ধি নেই.
অভিভাবক : কিরকম ?
শিক্ষক : ক্লাসে যে উপস্থিত থাকতে হয় এই বুদ্ধিটাই তার নেই.
-----
82.
শিক্ষক :তুমি ইতিহাস নিয়ে নিয়ে মোটেই মাথা ঘামাচ্ছো না, কেন ?
ছাএ : কারণ, যা হওয়ার তাতো হয়েই গিয়াছে.
-----
83.
লোক :তুমি স্কুলে যাও ?
বাচ্চা (রাগ করে) : না যাই না, আমাকে জোর করে পাঠানো হয়.
-----
84.
ভূগোল শিক্ষক : আপ মাউন্ট এভারেস্টের উপর আমি তোমাদের পড়াবো.
ছাএরা (চিন্তিতভাবে) : স্যার , টিফিন পিরিয়ডের আগে নেমে
আসতে পারবো তো ?
-----
85.
শিক্ষক :আজ আমি তোমাদের জলহস্তী সম্পর্কে পড়াবো, এ্যাই
কেউ শব্দ করবে না, সবাই আমার দিকে তাকাও, না তাকালে
জলহস্তী সম্পর্কে বুঝতে পারবেনা.
-----
86.
শিক্ষক : ‘ষাঁড়টি ও গরুটি আকাশে’ এ বাক্যে ভুলটা কোথায় ?
ছাএ : গরু আগে বসবে স্যার, কারণ লেডিজ ফার্স্ট.
-----
87.
প্রথম জন :মন্টুকে তার অফিসের কলিগরা গরমের বিদায়
জানিয়েছিল.
দ্বিতীয় জন: সে নিশ্চয়ই খুব জনপ্রিয় ছিল.
প্রথম জন : না মানে...আগুন নিয়ে তাড়া করে ভাগিয়েছে.
-----
88.
লোক : আপনাদের স্কুলে আপনারা ভাল ফলাফলের গ্যারান্টি
দিচ্ছেন. কিন্তু যদি কেউ খারাপ ফলাফল করে ?
প্রিন্সিপাল : বিফলে ছাএ ফেরত.
-----
89.
লোক : মই নিয়ে কই যাচ্ছো ?
ছেলে : উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হতে.
-----
90.
প্রথম জন (রেগে) : একটা গাধার পরেই তোমার স্থান.
দ্বিতীয় জন : ঠিক ধরছো, দাঁড়াও আমি সরে যাচ্ছি.
-----
91.
কাজ বাদ দিয়ে কর্মচারি লুডু খেলছে , ফোরম্যান এসে রাগে চেঁচিয়ে
বললো,’ লুডু খেলা ছাড়া আর কিছু করার নেই তোমাদের ?
কর্মচারীদের একজন বললো, ‘আছে , কিন্তু দাবার বোর্ডটা যে হারিয়ে
গেছে স্যার.
-----
92.
বন্ধু : গাড়ী এক্রিডেন্ট করার পর মালিকের কি কি গালি শুনলি ?
ড্রাইবার : কিছুই না .
বন্ধু : সে কি ! কিছুই গালি দেয়নি.
ড্রাইবার : দিয়েছে , কিন্তু তা শোনার মত দূরত্বে ছিলাম না.
-----
93.
প্রথম জন : আমাদের ম্যানেজার কারণেই আমার ওয়েটার এর
চাকরিটা গেল.
দ্বিতীয় জন: কি রকম ?
প্রথম জন : প্লেট-গ্লাস ভাঙ্গার শব্দ উনি একদমই সহ্য করতে পারেন না.
-----
94.
বস : তোমার বাগানের পরিচর্যা করতে হবে বলে তিনদিনের ছুটি নিলে,
কিন্তু আরেকজন দেখে এসেছে তোমার কোন বাগানই নেই, ব্যাপার কি ?
কর্মচারী : হায় হায় নিশ্চয়ই ফুলের টবটা জানলা থেকে পড়ে গিয়েছে.
-----
95.
বস : অফিসে আসতে দেরী হল কেন ?
কর্মচারী : আমি বিয়ে করেছি স্যার .
বস : এ রকম যেন আর না হয় .
-----
96.
প্রশ্ন : পান্ডা’র‍া মারামারি লাগলে তাকে কি বলে ?
উত্তর : প্যান্ডামোনিয়াম.
-----
97.
কর্মচারী : চুল কাটাবো, ছুটি চাই.
বস : অফিস আওয়ারে চুল কাটানো যাবে না.
কর্মচারী : কিন্তু চুল তো অফিস আওয়ারেও বাড়ছে.
-----
98.
পাদ্রী : এই এলাকার স্থানীয় চার্চ’টা কোথায় বলতে পারো ?
বাচ্চা :আধা মাইল সামনে গিয়ে একটা পাইন গাছ তার ডান দিকে
আধা মাইল গেলেই চার্চ, ওখানে কেন যাবেন আপনি ?
পাদ্রী : আমি ওখানে বক্তৃতা দেবো আর সবাইকে স্বর্গের পথ
চেনাবো.
বাচ্চা : আর হাসাবেন না . এই কিচ্ছুক্ষন আগে আপনি চার্চের
পথটাই চিনতেন না.
-----
99.
বাচ্চা প্রথমদিন স্কুলে করে এসেছে. বাবা তাকে জিজ্ঞেস করলো, স্কুলে
কি শিখলে ?
বাচ্চা বললো, ‘ এখনো কিছুই শিখিনি , এখনো নাকি পুরো দশ বছর
স্কুলে যেতে হবে.
-----
100.
প্রথম জন : একজন পাইলটের সন্তান যখন বিপদে পড়ে তখন ঈশ্বরের
কাছে কি প্রার্থনা করে ?
দ্বিতীয় জন : মে ডে মে ডে.
প্রথম জন : আর প্রার্থনা শেষ হলে কি বলে ?
দ্বিতীয় জন : ওভার এ্যান্ড আউট.
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেকোন বাংগালীর ইন্টারভিউর সময়, 'লাই-ডিটেক্টটর' যোগ করে ইন্টারভিউ নেয়ার দরকার।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৫ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



আপনার এনলাকার এমপি, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী কামাল সাহেব, যেকোন সেক্রেটারী, যেকোন মেয়র, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান, বিএনপি'র রিজভী, আওয়ামী লীগের ওয়ায়দুল কাদের, আপনার থানার ওসি, সীমান্তের একজন বিজিবি সদস্য, ঢাকার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×