somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছাল নাই কুত্তার বাঘা নাম!

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমাদের দেশে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নেই!

কি আঁতকে উঠছেন! এ আবার কোন দেশ! আমি বাংলাদেশের কথাই বলছি। ওহ! সংখ্যায় আর নামে তো এখন কমতি নেই বেসরকারী তো ৫০ এর পর গণনা ছেড়েছি অনেক আগেই, সরকারীও এখন সম্ভবত ৫০ ছাড়িয়েছে! তাহলে? ওগুলো বিশ্ববিদ্যালয় নয়, ওগুলো নামেই 'বিশ্ববিদ্যালয়' আসলে কেরানী তৈরীর খামার, যাতে লাভের চেয়ে লোকসান অনেক অনেক বেশি!

এই লেখার অবতারনার আগে আরিফ জেবতিক সাহেব কে ধন্যবাদ দিতে হয়, কারণ তাঁর "চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও আমার বন্ধু নুরুল আমিনের ৭০ টাকার গ্যাড়াকল"(Click This Link) লেখাটাই মূলত আমাকে উদ্যোমী করেছে অনেক দিনকার ভাবনাগুলোকে একসাথে করতে। নাহ আরিফ সাহেব একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরকে ''শুওরের বাচ্চা' বলে গালি দিয়েছেন বলেই লিখছি না, রাজনৈতিক লেজুড়বৃত্তি করে ভিসি হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের প্রতি আমার কোনো দরদ নেই! লিখছি তিনি তাঁর শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে না পারা বন্ধুর দুঃখে দুখী হয়েছেন বলে।কাকতালীয় ভাবে আমি আমিও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়েরই ছাত্র ছিলাম আর আমি যে বন্ধুটির গল্প বলবো সেও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই পড়াশোনা করেছে। আমার এরকম বন্ধু একাধিক এবং আমি নিশ্চিত আপনাদের প্রত্যেকেরই এমন বন্ধু আছে।

আসুন গল্প শুনি!

আমার বন্ধুটিও দরিদ্র। সিলেটেই বাড়ী। বাবা-মা'র প্রগাঢ় ইচ্ছার কারনে টিউশনি করে ঢাকা কলেজের পড়াশোনা শেষ করার পর, লক্ষ লক্ষ ছাত্রছাত্রীর সাথে প্রতিযোগীতা করে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। প্রসঙ্গতঃ তখনকার শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ও ছিল ভিন্ন! সেশন জ্যাম না থাকার কারনে এবং শিক্ষার মান এর কারনে তখনকার শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়কে বুয়েটের পরপর অনেকে স্থান দিত এবং সিলেটে বাড়ী যাদের, যারা দরিদ্র, তারা অনেকেই খরচ সামলানোর ভয়েও ঢাকার দিকে পা বাড়াতো না। আমার বন্ধুটির একমাত্র উপার্জনক্ষম বাবা ছিল অসুস্থ, চার ভাই বোনের মধ্যে সেই সবার বড়। এরপরও বাবা মা এর স্বপ্ন, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেই হবে, গাড়ি ঘোড়া চড়তেই হবে!
৪ বছরের পাঠক্রম শেষ হতে সময় নিল ৮ বছর। আমাদের যাদের বাবাদের সামান্য আর্থিক স্বামর্থ ছিল তারা চলে এলাম বেসরকারীতে, সিড়ি বেয়ে বেয়ে চলে গেলাম অনেক দূর!

আজকাল আমি মাঝে মাঝে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা বর্তমানে MIT-NASA দাবড়িয়ে বেড়ানো বন্ধু আজিজুল হক কে দেখি আবার ঐ বন্ধুটিকেও দেখি। পড়াশোনা শেষ করে অনেক বছর চাকুরির পিছনে ছুটে ছুটে ক্লান্ত হয়ে হয়ে এখন এক লোকাল NGO তে কাজ করছে, যার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কেন, কলেজের সার্টিফিকেশন এরও প্রয়োজন নেই! স্বপ্ন এবং অনেক আশায় বুক বাঁধা তার অসুস্থ বাবা মারা গেছেন সে বিশ্ববিদ্যালয় এর পড়াশোনা শেষ করার আগেই। তার আগেই চার চারটি ছেলে মেয়ের পড়াশোনার খরচ চালাতে গিয়ে তাঁর হাড় খয়ে গিয়েছিল, হৃদপিন্ড নষ্ট হয়ে গিয়েছিল, তাঁর বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছেলের রোজগার খাওয়া হয়নি! গাড়ি ঘোড়া চড়া হয়নি!

আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে আরিফ সাহেবের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে না পারা বন্ধুটি এখন কি করে? সে কি আমার বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া বন্ধুটির চাইতেও খারাপ কিছু করে!

আমি লিখলাম- "দরিদ্র মেধাবী ছাত্রদের জন্য বৃত্তির ব্যবস্থা করে সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বেতন অন্ততঃ দশগুন করার পক্ষপাতী আমি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তুকি অবিলম্বেই কমানো উচিত।আমাদের এত গ্রেজুয়েট এর দরকার নেই! সেই তো ডিপ্লোমা'র চাকুরীই করছে! পলিট্যাকনিক্যালগুলো উন্নয়ন করে কর্মমুখী শিক্ষা কে প্রাধান্য দেয়া উচিত! বিশ্ববিদ্যালয় এর মানেই পালটে গেছে আমাদের দেশে!"

অনেকেই পছন্দ করলেন আবার অনেকেই বিরোধীতা করলেন।

আমার প্রস্তাবনা মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের বেতন বৃদ্ধি নয়, আমার প্রস্তাবনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা কমিয়ে মান বাড়িয়ে টাকা এবং জাতীয় সম্পদ এর অপচয় রোধ করাতে।
ফিরে যাই ভূমিকায়- "আমাদের দেশে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নেই"। আরিফ সাহেব কেও প্রশ্ন করেছিলাম- বিশ্ববিদ্যালয় বলতে আপনি কি বুঝেন? একটা 'গ্রেডুয়েট কলেজ' আর একটা 'ইউনিভার্সিটির' মধ্যে পার্থক্য কি? কেন দুনিয়া খ্যাত ভারতের 'IIT' গুলো এখনো বিশ্ববিদ্যালয় হলো না! কিসের স্বার্থে আমাদের 'BIT' গুলো সব বিশ্ববিদ্যালয় নামকরন হলো, কি পার্থক্য তৈরী হলো এতে! কেন দুনিয়া কাঁপানো 'MIT' এখনো 'ইন্সটিটিউট' রয়ে গেছে!

প্রশ্ন করেছিলাম আমার নিকটজন একজন অন্তরালের বুদ্ধিজীবীকে- "আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কেন বিশ্ববিদ্যালয় নয়?" তিনি বললেন- "বিশ্ববিদ্যালয় কোনো প্রফেশনাল তৈরীর জায়গা নয়, বিশ্ববিদ্যালয় জ্ঞান চর্চার জায়গা"। যেখানে ছাত্র-শিক্ষকের সম্মিলিত চর্চিত জ্ঞান দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে কাজ করবে। গবেষনা হবে, নতুন চিন্তা নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবন হবে। কে কি পেশা হিসেবে বেছে নেবে, পড়াশোনা শেষ করে কে জুতা তৈরী করবে, কে সেলাইকল চালাবে, কে কেরানী হবে এটা নির্ধারন বিশ্ববিদ্যালয় এর কাজ নয়! পেশাদার তৈরীর জন্য আলাদা করে 'ইন্সটিটিউট' থাকবে।
সরকারী-বেসরকারী, দেশ-বিদেশ মিলিয়ে চার-চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ আমার হয়েছে, এটা সৌভাগ্য হোক আর দুর্ভাগ্য, আমি জেনেছি 'বিশ্ববিদ্যালয়' এর মানে!

আরিফ সাহেব আমাকে বলছিলেন, "একটা ট্রাফিকের এসআই হতে হলেও গ্রাজুয়েট হতে হয়।আমি চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে পারি, গ্রাজুয়েট না হয়েও যদি কেউ শুধু এইচএসসি পাশ করে এসআই হয়, সে একই ভাবে মাঙ্গের পো গালি দিয়ে রিক্সার টায়ার ফুটো করতে পারবে" আরো বলছিলেন, " আমি আমার বোনকে একটা মোটর মেকানিকের কাছে বিয়ে দেব না।"

গুরত্বপূর্ণ বিষয়! আসলেই তাই! কিন্তু রিকশার টায়ার ফুটো করার জন্য যে বিশ্ববিদ্যালয় গ্রেজুয়েট হতে হবে এই যোগ্যতা আগে নির্ধারিত হয়েছে নাকি পড়াশোনার মান নিচে নেমেছে আগে, বিশ্ববিদ্যালয়ের মানে পালটেছে আগে!
কাজ থাকুক আর না, একের পর এক বিশ্ববিদ্যালয় নামের কেরানী খামারগুলো আমরা তৈরী করেছি, চিংড়ি পোনার মতো বিশ্ববিদ্যালয় গ্রেজুয়েট তৈরী করেছি আমরা এখন মোটর মেকানিক এর কাছে বোন বিয়ে কেন দেব!!

বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া জাতির উন্নয়ন হবে না!

এবার আসুন লাভ ক্ষতির হিসাবে!
একজন আমাকে বললেন- "একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বছরে ২০ কোটি টাকার জন্য বাঙ্গালীর গায়ে জ্বালাধরে কেন।" হিসাব টা যদিও ২০ কোটির না, অর্থ, জায়গা, শ্রম সব মিলিয়ে হয়তো ২০ হাজার কোটি ছাড়িয়ে যাবে। তবে এই অর্থ শ্রমের চাইতে আমার কাছে যেটা বড় অপচয় তা হলো লক্ষ লক্ষ মেধার অপচয়!
আরিফ সাহেব কে প্রশ্ন করেছিলাম, ধরুন আপনার কোম্পানীতে আপনি একটি 'ট্রেনিং ডিপার্টমেন্ট' খুললেন, প্রতিজনের জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে আপনি যদি দেখেন আপনার টাকা, আপনার শ্রম, আপনার নাম সবকিছুর বিনিময়ে শ্রমিকরা প্রশিক্ষিত হয়ে চাকুরীর অভাবে আপনার কোম্পানীতে আর কাজ করছে না, চলে যাচ্ছে অন্য ভালো এবং বেশি বেতনের কোনো কোম্পানীতে তাহলে ঐ 'ট্রেনিং প্রোগ্রাম' আপনি কতদিন চালু রাখবেন? 'Brain Drain' বা মেধা পাচার নিয়ে অনেক কথা হয়। সমস্যার মূলে কেউ যান না! আপনি তৈরী করছেন হাজার হাজার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার, যেখানে আপনার দেশে কম্পিউটার ইন্ডাস্ট্রিই নেই! আপনি তৈরী করছেন ক্যামিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, যেখানে আপনার দেশে ক্যামিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিই গড়ে ওঠে নি! আপনি হাজার হাজার দার্শনিক বানাচ্ছেন যেখানে দর্শন চর্চার কোনো বালাই নেই! আপনি কি করে আশা করেন যে ঐ ইঞ্জিনিয়াররা, দার্শনিকেরা সবাই কেরানী হওয়ার জন্য বসে থাকবে!

আমার মা একটা কথা বলেন- "না হাউল্লা, না জাউল্লা"(না চাষা, না জেলে অর্থে), তো এমন 'না হাউল্লা, না জাউল্লা'রা কি কারনে দেশে বসে থাকবে? কি কারনে বিদেশে এসে দেশে ফিরে যাওয়ার চিন্তা করবে!
আয় বুঝে যেমন ব্যয় করতে হয় তেমনি প্রয়োজন বুঝেই উৎপাদন করতে হয়! আমাদের দেশ এখনো এমন পর্যায়ে যায় নি যেখানে লক্ষ কোটি টাকা খরচ করে আমাদের কয়েক শত বিশ্ববিদ্যালয় প্রয়োজন, লক্ষ লক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় 'গ্রেজুয়েট' প্রয়োজন!

বলবেন সমস্যা'র কথাতো সবাই বলে, সমাধান? সমাধান হাতের কাছেই, আপনি দেখুন কি করার স্বামর্থ আপনার আছে, কি ধরনের শিক্ষা আপনার দরকার। কি ধরনের শিক্ষায় শিক্ষিত হলে ছেলে মেয়েরা নিজেরাই নিজেদের কর্মসংস্থান করতে পারবে, দেশের জন্যও কাজ করতে পারবে! উদহারণেরও কমতি নেই! শ্রদ্ধেয় মহসিন ঢালী সাহেব আমাদের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারেন নি- কিন্তু তিনি আজ গর্ব ভরে বলতে পারেন- "আমি একজন শিক্ষাদীক্ষাহীন একজন Non-academician । Power electronics(PLC,Inverter,Industrial automation), microcontroller,Waste heat recovery feed back system,PFI plant ,HT-LT switchgear ইত্যাদী বিষয় নিয়ে কাজ করি। শুনে আশ্চর্য হতে পারেন আমি একটি মফস্বলের গ্রামে বসবাস করি। এই গ্রামে থেকেই সারা দেশে কাজ করি।"

মহসিন ঢালী সাহেব আপনার উৎপাদিত ইঞ্জিনিয়ার আপনার দার্শনিক, আপনার সমাজকর্মীদের মতো চাকুরীর জন্য মানুষের দ্বারে দারে ঘুরেন নি!, অথবা বিদেশেও পালিয়ে যান নি! তিনি নিজেই নিজের কর্মসংস্থান করেছেন, 'global power system' এর 'CEO' হয়েছেন।


এ লেখাটি মহসিন ঢালী সাহেবকে উৎসর্গীকৃত!

তাঁর গল্প বিস্তারিত শুনতে চান? আমি শ্রদ্ধেয় মহসিন ঢালী সাহেবকে অনুরোধ করবো সম্ভব হলে এই লেখায় বা অন্য কোনো খানে তিনি যেন এসে তাঁর গল্প বলে যান!

খালি বলেন বিশ্ববিদ্যালয় চাই, বেতন কমানো চাই, বিনামূল্যে শিক্ষা চাই! সেই শিক্ষা নিয়ে আপনি করবেন কি? সেই তো জাতির বোঝা হবেন! চাকুরী না পেয়ে হয় রাস্তায় রাস্তায় ঘুরবেন, না হয় বিদেশ পাড়ি দিবেন। আপনি বলবেন ক্ষতি কি? বিদেশে গিয়ে রেমিটেন্স...! আমি বলবো না রেমিটেন্সই সব না, আর হিসেব করে দেখুন রেমিটেন্স এর কত টাকা সাধারন শ্রমিকরা পাঠায়, আর কত টাকা শিক্ষিত মেধাবীরা পাঠায়! মেধাবীদেরও দোষ নেই এতে, বিদেশে মেধাবীদের আর শ্রমিকদের বেতনে খুব বেশি পার্থক্য নেই, কিন্তু মেধাবীদের আবার 'স্টেটাস মেইনটেইন' করে চলতে হয়, বাড়ি গাড়ি করতে হয়! একজন সাধারন শ্রমিকের ১৫০০ ডলার এর বেতনের ৫০০ ডলার খরচেই চলে যায়! কিন্তু একজন মেধাবীর ২০০০ ডলার বেতনের প্রায় সবটাই যায় তার খরচে!

তবুও আমরা স্বপ্ন দেখি, দেশে ফিরবো, দেশে একদিন বড় বড় ইন্ডাস্ট্রি গড়ে উঠবে,আমাদের জন্য গবেষণাগার তৈরী হবে, আমরা গিয়ে সেখানে স্বপ্নের বীজ বুনবো, দেশকে সুখের সাগরে ভাসিয়ে নিয়ে যাবো! সব স্বপ্নই অমাবস্যার চাঁদ হয়ে রয়! আসলে যা, তা হলো সরকারের-জনগনের লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে আমরা দেশের জন্য অপচয়ই হয়েই থাকবো! লক্ষ লক্ষ ড. কাজী মামুন, ড. আজিজুল হক তৈরী করে দেশের কোনো কাজ নেই, কোনো লাভ নেই! লাভ যদি করতেই হয় তাহলে গ্রামে গ্রামে একজন করে মহসিন ঢালী তৈরী করতে হবে!
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:০২
২০টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিনেতা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৫



বলতে, আমি নাকি পাক্কা অভিনেতা ,
অভিনয়ে সেরা,খুব ভালো করবো অভিনয় করলে।
আমিও বলতাম, যেদিন হবো সেদিন তুমি দেখবে তো ?
এক গাল হেসে দিয়ে বলতে, সে সময় হলে দেখা যাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×