একটা লেখা পড়েছিলাম অনেক আগে,"নগড় যখন পুড়ে দেবালয় এড়ায় না"
প্রতিদিন সকালের খবরে দেখি বাসে,ট্রাকে গাড়ীতে পেট্রল বোমার হামলায় নিহতের খবর। মারা যাওয়া লোকগুলোর পুড়ে কাবাব হয়ে যাওয়া শরীর দেখে কান্না আটকাতে পারে এমন লোকের সংখ্যা খুবই কম।
বিগত ২ মাসে প্রতিদিন মৃত্যুর খবর আমরা দেখতেছি।
সংখ্যালঘু হলে মামলা দ্রুত বিচার ট্রইবুনালে যায়,
পুলিশ হলে মামালা দ্রুত বিচার ট্রইবুনালে যায়,
আওয়ামিলিগ হলে মামালা দ্রুত বিচার ট্রইবুনালে যায়,
ভিআইপি হলে মামালা দ্রুত বিচার ট্রইবুনালে যায়,
আর আমজনতার মৃত্যু যত করুন অথবা কষ্ঠেরই হোকনা কেন তার বিচার কোন দিন হবে না।
আজ পর্যন্ত অনেক পেট্রল বোমার উদ্ধার হয়েছে, ধরা পড়েছে বেশ কয়েকজন, কই তাদের বিচারের কি অবস্থা অথবা তাদের বিচার কেন দ্রুত বিচার ট্রইবুনালে যায়না এর জবাব একদিন দিতে হবে সবাইকে।
মাএ ৪০০ টাকায় লোক পাওয়া যায় এই বোমা মারার। এটা কোথাও মারার সাথে সাথে এতিম হয়ে যায় বাচ্চারা, একটা পরিবার হারায় তার উর্পাজন করার একমাএ লোক। কি বেদনাদায়ক।
পেট্রল বোমা হামলাকারি ধরা পড়ার সাথে সাথে কি আমাদের পুলিস/র্যাব পারেনা তাকে পেট্রল ক্রস ফায়ার এ দিতে, হামলা কারিকে সাথে সাথে পেট্রল দিয়ে জিবন্ত পুড়িয়ে দিতে হবে। বলা হবে আরো বোমা উদ্ধার করার সময় নিজের লোকেরা পেট্রল বোমা হামলা করলে আসামি নিহত হয়।
আজ পর্যন্ত একটা মানবাধিকার বা বেসরকারি সাহায্যকারি এনজিও কেও দেখলাম না আহত/নিহত ব্যাক্তিকে সাহায্য করতে।
আমাদের আমজনতা তো আর সংখ্যালঘু,পুলিশ, আওয়ামিলিগ অথবা ভিআইপি না, তাই আমাদের কেউ নেই।
আর আমাদের একটা অধিকার ছিল ভোটের তাও কেড়ে নেওয়া হয়েছে।
কালকে যদি কেজরিওয়ালা টাইপের কেউ আসে তাহলে তাকেও আমরা আমজনতা পাশ করিয়ে আনতে পারব না।
সবাই শুধু আমাদের ধন্যবাদ দেন তাদের সাধে থাকার জন্য। কিন্তু আমরাজে কি তাদের কাছে তা শুধু আমরা ই জানি । আমারা শুধু সাভাবিক মৃত্যর গ্যারান্টি চাই।