১. বাসে ঝুলে যাচ্ছে বিভিন্ন কাজে ছেলেদের সাথে মারামারি করে। শরীরে টাচ লাগলে চিৎকার দিয়ে ওঠে। দাবি করে ইভটিজের শাস্তি চেয়ে। পাল্লা দিয়ে চলতে যেয়ে থাকেনা শরীরের কাপড়। মনে করে ছেলেদের মত তারা ডাবল মার্চ দিয়ে চলবে। পথে পথে লাঞ্চিত হয় বিভিন্ন ভাবে। পুলিশের হাতে লাঞ্চিত হয় বিভিন্ন মিছিল মিঠিংয়ে।
২. অফিসে মেয়েরা লাঞ্চিত হয় বসের দ্বারা বা কলিগ দ্বারা। সৈন্দর্র্য্যরে জন্য নিজের শরীরকে প্রদর্শনের জন্য যেভাবে কাপড় পড়ে আসে তাতে বসের বা কলিগের কু নজরে পড়বেনা কেন?
৩. শপিং মলে নারীরা পুরুষের সাথে পাল্লাদিয়ে শপিংয়ের সময় কু নজরের পড়ছে সেলসম্যানদের। ধর্মীয় বিশ্বাসে বিশ্বাসী কোন মহিলা কি এরকম হয়রানীর স্বীকার হয়েছে?
তাহলে আমাদের নারী আন্দোলনের নেতৃরা কি নারীর অধিকার আদায় করছে না নির্লজ্য ভাবে নারীকে বাজারের পন্য হিসাবে রাস্তায় নামাচ্ছে। পারছে কি নারীদের আসল মর্যাদা ফিরিয়ে দিতে?
আজ আমার মা বোনেরা পশ্চিমা বিশ্বের কালচারে মুগ্ধ হয়ে তাদের মত চলতে যেয়ে পদে পদে লাঞ্চিত হচ্ছে, হচ্ছে অপমানিত। তারা যদি ধর্মীয় কালচার এমনি আমাদের দেশীয় কালচার মেনে চলতো তাহলে এত সমস্যা হত না।
[email protected]

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



