
ট্রাম্প ভয়ংকর খারাপ অবস্হায় আছে; সে দেশের অর্থনীতিকে যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানুষ ভীত; তার ভোটারেরাও তার উপর আস্হা হারাচ্ছে। সে অর্থনীতি ও ইমিগ্রেশন ব্যবস্হা উন্নত করার কথা বলে ভোট নিয়েছে। এখন অর্থনীতিতে সবকিছু অনিশ্চয়তার মুখে। সে ইমিগ্রেশন নিয়ে এমন বেআইনী কাজ করছে যে, সাদা আমেরিকানরাও ভয় পাচ্ছে।
এই অবস্হায়, বাংলাদেশে আমেরিকান দুতাবাস বাংলাদেশকে নিয়ে যেই জুয়া খেলছে, ইহা কে সামলাবে বলা মুশকিল! হাসিনাকে সরাতে গিয়ে শিবিরকে ভাড়া করেছিলো; এখন শিবির নতুন রাজনৈতিক দল খুলে বসেছে; ইহা কি দুতাবাসের প্ল্যানের অংশ, নাকি শিবির কন্ট্রোলের বাহিরে গিয়ে এইসব দোকান খুলছে? এরা হামাসের মতো, আমেরিকার কন্ট্রোলের বাহিরে চলে যাচ্ছে কিনা?
ড: ইউনুস মানুষকে কিছুই জানাতে পারছেন না; কারণ, ক্যু'তে তিনি নিজের ভুমিকা জাতির কাছে আগষ্ট মাসে পরিস্কার করেননি। এখন শিবিরের সাথে উনার কি সম্পর্ক, দেশের সেনাবাহিনীর সাথে কি সম্পর্ক, দুতাবাস কি করতে চাচ্ছে, এতসব ভেরিএবল নিয়ে দেশের ভবিষ্যত বুঝা মোটামুটি অসম্ভব। উনি নিজকে যেভাবে জাতির কাছে উপস্হাপন করেছেন, উনি এখন নতুন করে কিছু ব্যাখ্যা করতে পারবেন না।
এদিকে আওয়ামী লীগও মনে হয়, অবস্হা বুঝোর জন্য টোকা দেয়ার চেষ্টা করছে। ট্রাম্পের শুল্ক সারা বিশ্বকে উলট পালট করে দিয়েছে; কোন দেশ যে, অন্যদের সাহায্য করবে, সেটার উপায় নেই। এই অবস্হায় বাংলাদেশের পরিস্হিতি জটিল হয়ে উঠলে ট্রাম্পও ইহাতে জড়িত হওয়ার সুযোগ পাবে না; তখন হয়তো, বাংগালীরা মারামারি করে যে টিকে, দেশ সেই দখল করবে।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ২:৫৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



