somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছোটগল্প- পরকীয়া প্রেম" ফারহানা কলি"

০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মনের মাঝে খুব অসস্থি। দারুন অপরাধবোধ কাজ করছে। এই পাপবোধের জন্য মনে হয় ঘুম আসছেনা । রাত নিশি হচ্ছে ক্রমশঃ। কিন্তু কীসের যেন এক দূর্নিবার নিষিদ্ধ আকর্ষণ আমাকে টানছে।

আমার চোখ আটকে আছে ফেসবুকের পাতায়।
ম্যাসেজের দিকে চেয়ে আছি। "হ্যালো কলি" , আর কতক্ষণ বসে থাকবো?
কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর লিখলাম- হ্যালো।

তুমি এতো দেরীতে রিপ্লাই দাও ভালো লাগেনা। জানোনা, ওয়েটিং ইজ সোর, প্রিয় কলি। প্রিয় ফারহানা কলি। তোমার জামাই কই? এখনো ঘুমায় নাই?

জ্বি,পাশের রুমে ঘুমাচ্ছে।

তোমার কি মন খারাপ? এতো দেরী করে রিপ্লাই দাও কেন? মন মানে না,জানু পাখী। তোমাকে ছাড়া এক মুহুর্তও ভালো লাগেনা। আমার সারাক্ষণ শুধু তোমার নাম ধরে ডাকতে ইচ্ছে করে।

আমি ধীরে ধীরে লিখলাম-শুধুই কি ডাকতে ইচ্ছে করে? আর কিছু না।
কি ডাকতে ইচ্ছে করে?
জানু, জানু পাখি, জানু , জানুপাখি, জানু , জানুপাখী, জানু, জানুপাখী।সারাক্ষণ শুধু ডাকতে ইচ্ছে করে প্রিয় ফারহানা কলি। কিন্তু তারপরও যে আমার তৃষ্না মিটেনা।

তোমার তৃষ্না মিটে কীসে?
তুমি জানোনা, কীসে তৃষ্নামিটে। তোমাকে কতগুলো চুমু খেয়েছি জানো। মোট ৭৯১ টা। তারপরও তৃষ্না মিটেনা। প্রতিটি চুমুর পর নতুন করে তৃষ্না জাগে। প্রতিটি চুমুই মনে হয় নতুন। এভরি লাস্ট কিস ইজ ফার্স্ট কিস।

বাহবা। প্রতিটি চুমু তুমি গুনে রেখেছো। এতো ভালোবাসো?

শুধুই কি চুমু গুনে রেখেছি। ছোট অভিসার, বড় অভিসার, গভীর অভিসার। শুকনো, ভেজা সব গুনে রেখেছি। তোমার সবচেয়ে সুন্দর কি জানো?
কি?
পামেলা এন্ডারসান ফেইল। এতো নিঁখুত । ২১টা চুমু খাওয়ার পর যার স্পর্শ পেয়েছিলাম। আফটার ২১ কিসেস দ্যান ইউ এ্যালাউড মি আনলিমিটেড এ্যাকসেস টু ইউর বুবস।

তাই নাকি? সব হিসাব করে রেখেছো।

হুম। তুমিই বলেছিলে। ঐ টাই নাকি পারফেক্ট লাভার।

তাই নাকি? আর ভেজা অভিসার কোনটা ?বলতো শুনি।
মুখে বলতে পারবোনা, কাছে আসো ।ওফ.....জান। জানোপাখি। জানোরে...

আরে বলোনা শুনি। শুনতে ভালো লাগছে।


এমন সময় পাশের রুমে শব্দ হলো। আমি তাড়াতাড়ি টেবিল লাইট অফ করে বাথরুমে গেলাম। এসে দেখি না ও ঘুমিয়ে আছে। ঘুমের ঔষধ কাজ করা শুরু করেছে । এতো সহজেতো আজ ঘুম ভাঙার কথা না।

কম্পিউটার রুমে এসে আবার লাইট অফ করলাম।
দেখি- ফারহানা কলি, ফারহানা কলি, প্রাণ পাখি, জান, জানু পাখি, কলিজা, জানু, জানু, কই , কই , তুমি কই , কই জানু পাখি, জানু আমার , কলিজা আমার , পাখী আমার, ভালোবাসা আমার , হৃদয় আমার , পরান আমার, জানুরে, ও জান..........আসো তাড়াতাড়ি আসো। যেওনা , প্লিজ। বাই বলে যাও। ইত্যাদি লিখায় পুরো ইনবক্স অদম্য ভালোবাসার কামনায় ভর্তি হয়ে আছে।

আমি তাড়াতাড়ি করে লিখলাম- সরি, সরি, সরি। মনে হলো - ও ঘুম থেকে ওঠেছে। তাই ও কিছু বুঝার আগেই বাথরুমে চলে গেছিলাম। এতো ওথলা হলে হবে? সাহস থাকলে একেবারেই নিয়ে যাওনা? তা তো পারোনা?

তুমি আরেকটু দেরি করলে, আমি কিন্তু সত্যিই গাড়ি নিয়েই ঠিকই তোমার বাসায় চলে আসতাম।

এতো সাহস তোমার? এতো রাতে চলে আসতে? ভয় লাগতো না?

কীসের ভয়? ঐ টাকলা, পেট মোটাকে ভয়। এতো সুন্দর মোহনীয়, কমনীয় সেক্সি ,বাঁধভাঙগা যৌবনে যে ভরপুর এমন বউকে সারাদিন ঘরে রেখে যে ঘুষ খেয়ে শুধুই পেট মোটা করে তাকে ভয় করবো?

প্লিজ, ওরকম বলোনা। এখনো ও আমার স্বামী।

স্বামী বললেই হলো? শুধু কাগজের স্বামী। কিছু কি তোমাকে দিতে পেরেছে? তুমিতো নিজেই বলেছো- ওই পেট মোটা টাকলার সাথে তোমার সেক্সুয়াল লাইফ সুখের না। এখনো প্রথম গোপন সেই অভিসারের পরম সুখ আমার দেহে লেগে আছে। তোমার ফারহানা কলি'র নামের মাঝেই যে জিনিসটা লুকিয়ে আছে সেটাইতো ও তোমাকে ভালো ভাবে দিতে পারেনা। ও আবার স্বামী।

আমার নামের মাঝে কি লুকিয়ে আছে?

আমার বুকের মাঝখানে আসো। বুকের ওপর তোমায় রেখে কানে কানে বলি।

প্লিজ বলো।

বলবো, তুমি আমার বুকের সাথে মিশে আছো কিনা আগে বলো? আমার কোলে বসে, ,মাথা নিচু করে একটা চুমু দাও। এই আসনটা না সবচেয়ে ভালো। দুজন দুজনাকে সবচেয়ে কাছাকাছি পাওয়া যায়। সবকিছু একসাথে পাওয়া যায়।

তাই নাকি? কোন আসনটা?

কেন তোমার মনে নেই- ককসবাজারের ট্যুরে।

মনে থাকবেনা কেন? তোমার কাছ থেকে শুনতে ভালো লাগছে। ভাবতেই কেমন যেন সুখ পাই।হু,মনে করো ঠিক ঐ রকম করে বসে আছি। এবার বলো, আমার নামের মাঝে কি পেলে?

ফারহানার ফা আর কলির ক। জানুরে, জানু পাখিরে, ও কলিজারে । আমি আর সহ্য করতে পারছিনা। এতোবার অভিসারেও মন ভরেনা। বারবার , বারবার তোমাকে পেতে, তোমার শরীরের ভিতরে প্রবেশ করতে মন চায়। মন চায়,পায়ের নখ থেকে চুলের আগা পর্যন্ত কামনার লালায় ভিজিয়ে দেই। আমি যে আর পারছিনা।

সত্যি করে বলোতো আমি তোমার কি ছিলাম, আর কি হলাম?
তুমি আমার সব। তুমি আমার ভ্যানিলা স্কাই ম্যুভির ক্যামেরন দিয়াজ।

সেটা আবার কি?
একসাথেইতো দেখলাম। মনে নাই- ক্যামেরুন দিয়াজ টম ক্রুজের ফাক বাডি থাকে- ভ্যানিলা স্কাই ম্যুভিতে।

আমার শরীর গরম হয়ে যাচ্ছে। নিজের ভিতরে তোলপাড় করছে। আর সহ্য করতে পারছিনা। তাহলে আমি তোমার শুধু ফাকবাডি? আর কিছু না?
আচ্ছা , আমি যদি আর তোমার সাথে আর কোনোদিন সম্পর্ক না রাখি?

কি বলো তুমি? কেন সম্পর্ক রাখবানা।পৃথিবীর কোনো নারীই আমাকে এতো সুখ দিতে পারবেনা।

আচ্ছা মনে করোনা, আমি আর সম্পর্ক রাখলাম না। তখন কি হবে। তুমি বিয়ে করলেইতো আমাকে আর মনে রাখবেনা। আমি চাই এ সম্পর্ক শেষ করতে।

তুমি যেদিন এ সম্পর্ক শেষ করবা।সেদিনই আমি তোমাকে না....

বলো, কি করবা আমাকে? মেরে ফেলবা?

হুমম, সত্যিই মেরে ফেলবো। মেরে কুচি কুচি করে কেটে লাগেজে ঢুকিয়ে রাখবো। তারপর নিজেও মরে যাবো।

কি বলো এসব? তুমি না আমাকে ভালোবাসো?
ভালোবাসি বলেইতো তোমাকেও মারবো, নিজেও মরবো।

না জানু। তোমাকে ছাড়া আমিও এক মুহুর্ত থাকতে পারবোনা।
তবে এভাবে আর কতদিন? আমিযে আর পারছিনা। এই গোপন অভিসার আর ভালো লাগেনা।

জানু,জানুপাখি, জানুরে, কলিজারে,ওজানু, ও কলিজা।

এভাবে ডাকো না তো । বুকের ভিতর কেমন যেন করে। তোমার আহ্বানেই আমি ওয়েট হয়ে যাই। তুমি আমাকে নিয়ে যাও। আমি আর সইতে পারছিনা , এ জ্বালা। এক্ষুনি নিয়ে যাও।

সত্যি বলছো। সত্যি তুমি চলে আসবা? কতোবার বলেছি- ঐ ভূড়িওলা তোমাকে সুখি করতে পারবেনা। তুমি ত্বপ্ত না। ইচ্ছে করছে-আমার কামনার লালা দিয়ে তোমার সব, দেহের প্রতিটি জায়গা এখন ভিজিয়ে দেই।

প্লিজ দাও। আমাকে পিষে ফেলো, মেরে ফেলো। আমি আর এক মুহুর্তও এখানে থাকতে চাইনা? আমি আর পারছিনা, তুমি আসো। এক্ষুনি আমাকে নিয়ে যাও।

সত্যি তুমি চলে আসবা? সত্যি তুমি আসবা, জান রে , কলিজারে।
হু হু হু, সত্যি সত্যি সত্যি চলে আসবো। তুমি আমাকে নিয়ে যাও। তাড়াতাড়ি এসো।

আমি আসছি জানু পাখি। ২০ মিনিটের মাঝে আসছি।

আসো, যত দ্রুত পারো । আমি রেডি হয়ে নিই। এই নরকে আর থাকতে চাইনা। তুমি আমাকে সুখ দাও। আমি বারবার সেই সুখ পেতে চাই।

রেডি হতে কতক্ষণ লাগবে?
শোনো , আমি শুধু তুমি আসতে আসতে একটা লাগেজ গুছিয়ে রাখবো। সিঁড়ি ঘরের পাশে রাখবো। লাগেজ একটু ভারি হতে পারে। ভুড়িওয়ালা টাকলা অনেক গহনা দিয়েছে। গহনা দিয়েই মনে করেছে মন ভরিয়ে রাখবে? নারীর মন কি শুধু গহনায় ভরে। তুমি এসে লাগেজটা গাড়ীর ট্রাঙকে রেখে তারপর হর্ন বাজিও। হর্ণের শব্দ পেলেই আমি নীচে চলে আসবো।
বাই, কলিজা। বাই জানু পাখি। লগ অফ হলাম।


কম্পিউটার বন্ধ করে আমি কিচেনে যাই। ও ঘুমিয়ে আছে। সব কিছু খুব ঠান্ডা মাথায় করতে হবে। ফ্রিজ খুলে এক গ্লাস ঠান্ডা পানি খাই।

তারপর নিজের ব্যাড রুমে আসি। ও গভীর ঘুমে অচেতন। আস্তে আস্তে লাগেজ খুলি। তারপর ওয়ারড্রোব থেকে কয়েকটি শাড়ি, গহনা, ব্রা, কয়েকটি প্যাটিকোট লাগেজে ডুকাই। সুন্দর করে লাগেজের চারপাশে রাখি।ওয়ালের মাঝে আমাদের বিয়ের পর হানিমুনের ছবি শোভা পাচ্ছে। আমার বুকের সাথে ও একেবারে মিশে আছে পরম ভালোবাসায়।

আহঃ কী সুন্দর করে আমার বুকের সাথে মিশে আছে আমার প্রিয়তমা বউ ফারহানা কলি। প্রিয় কলি- সারারাত জেগে জেগে এভাবেই তুমি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস রেডি করতে।তাই না? ককসবাজার গিয়েছিলে শিক্ষাট্যুরে নাকি গোপন অভিসারে। ফাকড বাডি। বাহঃ ফাকড বাডি । কী সুন্দর একটা শব্দ শিখলাম। ভ্যানিলা স্কাইয়ের ক্যামেরুন দিয়াজ। তোমার গোপন প্রেমিক তোমার ফাকড বাডি তোমাকে নিতে আসছে। এখন ইচ্ছেমতো আসন সাজাতে পারবা। বিবাহিত স্বামি আসন চিনেনা, নিষিদ্ধ প্রেমিক আসন চিনে। আমিই তোমাকে সাজিয়ে দিচ্ছি।

পৃথিবীর সবচেয়ে ভঙংকর এবং নিখুঁত সিরিয়াল কিলার টেড বান্ডি ও সব চিহ্ন গোপন রাখতে পারেনি। ৩৫টি সিরিয়াল খুনের পর সামান্য ভুলে ধরা পড়েছে। আর তুমিতো আমার প্রিয়তমা বধু। আর সেই প্রিয়তমা বঁধুর একটা পাসওয়ার্ড। এ্যাড্রিয়ান ল্যামোর মতো দুর্ধর্ষ হ্যাকারের খুজঁ নিতে হয়নি, সামান্য ছিঁচকে হ্যাকারই আমার কাজটা করে দিয়েছে।

ফারহানা কলিকে আমি প্রাণভরে দেখি। স্বর্গীয় এক দেবী প্রতিমার আড়ালে কি ভয়ঙকর পাপি, নিষিদ্ধ প্রেমিকা লুকিয়ে আছে। এই অন্তরীক্ষ পাপঅগ্নি নটরাগ্গীদের মতো শুয়ে আছে বিছানায়। যাকে আমি আপন করে পোষছিলাম।

ফারহানা কলি-মানে ফাক। ফারহানার "ফা" আর কলির "ক"- বাহঃ ফাক, ফাক, ফাক। আজকেই জানলাম। আমার বিবাহিতা বউ আরেকপূরুষের ফাকবাডি। আফটার ২১ কিসেস দেন আনলিমিটেড এ্যাকসেস টু বুবস। কি ম্যাথমেটিকাল লাভ।

কিচেনের ধারালো বটিকে, আমি আরো ধার করি। সুতীক্ষ্ন ধার।বটি চিক চিক করে জ্বলছে।বটি থেকে কোটি কোটি নরককীট যেন বিজলির মতো বের হচ্ছে।

জীবনের শেষ ঘুম ঘুমাও প্রিয়তমা।

মৃত তাজা ফারহানা কলি আমার প্রিয়তমা বঁধুর টুকরো টুকরো দেহ সুন্দর করে লাগেজের ভিতর আমি সাজিয়ে রাখি। দুটো সুডৌল বুবসকে আমি ২১খন্ডে ভাগ করি। এবার দেখি লাগেজ বেশ ভারি হয়ে গেছে। এতো ভারি লাগেজ টেনে নিয়ে সিঁড়ি ঘরে রাখতে পারবোনা। আমি আরো দুটো লাগেজ নামাই। শাড়ী কাপড়, ব্লাউজ, ব্রা, গহনা দিয়ে সাজাই। রক্তের সমস্ত দাগ নিঁখূতভাবে সাঙগ করি। তারপর তিনটা আলাদা লাগেজ আরো নিঁখুত ভাবে সাজিয়ে সিঁড়ি ঘরের পাশে রাখি।

এরপর , আমি আবারো কম্পিউটার অন করি। মাথায় হেডফোন লাগিয়ে গান শুনি- টিনা টারনারের গান-
I've been taking on a new direction
But I have to say
I've been thinking about my own protection
It scares me to feel this way

গানের লাইনগুলো মগজের ভিতর ঢুকে যাচ্ছে। আমার কল্পনার গোলাপের বাগান হৃদয়ের ভিতর মাইলের পর মাইল ছড়িয়ে আছে।যে বাগানের প্রতিটি গোলাপেই আমি ফারহানা কলির খুশবু খুঁজেছিলাম।

হ্যালো, তুমি কই। ফ্যাসবুকে ম্যাসেজ দেই।
কোনো রিপ্লাই আসেনা। আমি অপেক্ষা করি, অপেক্ষা করি।


এরপর মোবাইল থেকে ম্যাসেজ আসে- আসছি জানু পাখি। এই এক মিনিটের মাঝেই আসছি।

শোনো। লাগেজ তিনটা হয়েছে। সিঁড়ির পাশেই আছে। সিন্দুক খুলে দেখি অনেক গহনা। অনেক দামী দামি শাড়ি কাপড়। নানা পারফিউম। যা পারি সব নিয়ে নিলাম। তুমি লাগেজ গুলো নিয়ে গাড়ীতে রাখো আমি আসছি।

কিছুক্ষন পর ম্যাসেজ আসে-
লাগেজ ওঠানো শেষ। তুমি কই তাড়াতাড়ি আসো। কতক্ষন হলো গাড়ীতে বসে আছি।কতবার ফোন দিলাম । ফোন ধরোনা কেন?

জানপাখি, একটা সমস্যা হয়েছে। ও ঘুম থেকে ওঠে গেছে। তাই ফোনে কথা বলতে পারছিনা। আমাকে বিছানায় না দেখলে যেকোনো সময় এই রুমে আসতে পারে। তুমি এক কাজ করো। গাড়ি নিয়ে বাসায় চলে যাও। আমি ওকে ঘুম পাড়িয়ে আসছি।

ফেসবুক থেকে আমি লগ আউট হই। লাউড স্পিকারে টিনা টার্নার বাজতে থাকে-
I've been taking on a new direction
But I have to say
I've been thinking about my own protection
It scares me to feel this way ।
৩৭টি মন্তব্য ৩৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

= দাওয়াত বা কোন অনুষ্ঠানে খাবার গ্রহণের সময় যে কটি বিষয় আপনার বিবেচনায় রাখা দরকার =

লিখেছেন এমএলজি, ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৪:২৩



১. দ্রুত খাবার গ্রহণের অভ্যাস থাকলে তা কিছুটা ধীর বা প্রলম্বিত করার চেষ্টা করুন যাতে অন্য সবার বেশ আগেই আপনার খাওয়া শেষ হয়ে না যায়।

২. কোন আইটেম খুব সুস্বাদু বা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ এবং কিছু কথা......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৩০

আমাদের ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ এবং কিছু কথা.........

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আমাদের সফলতার চেয়ে ব্যর্থতার বিষাদময় গ্লানির সঙ্গেই বোধকরি বেশি সম্পর্ক। কদাচিৎ কোনো বড় দলকে পরাজিত করার পর আমরা পুরো বাংলাদেশ এখনো আবেগে আপ্লুত... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ্‌ সাহেবের ডায়রি ।। অন্য দেশে চলে যাচ্ছে গার্মেন্টসের অর্ডার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:২০




এবার বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের অর্ডারের একটি অংশ প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তানসহ অন্য দেশের বাজারে চলে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। রাজনৈতিক অস্থিরতা, সরকার পতন এবং শ্রমিক অসন্তোষের কারণে দেশের সবচেয়ে বড়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন ভারতের উদ্বেগ!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩


ভালোভাবেই শেষ হলো সনাতনীদের বৃহৎ উৎসব দুর্গাপূজা কিন্তু দুর্গাপূজা ভালো ভাবে শেষ হওয়ায় অনেকেই বড্ড হতাশ হয়েছে; পূজা নিয়ে তারা ট্রামকার্ড খেলতে চেয়েছিল কিন্তু ট্রামকার্ড খেলার পরও সফল হতে পারেনি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

উফ্! কি দারুণ!! WOW!!!

লিখেছেন মন থেকে বলি, ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৬

চোখটা সবে যেই বুঁজেছি, ডাকল হুলো 'মিঁয়াও'।
মাথায় এলো আজিব টপিক - আরি সাবাশ! WOW!!

ল্যাংটাকালে 'আমার বই'-য়ে,
আঁকল ছবি কোন আঁকিয়ে?
তালগাছেতে উলটো ঝোলে কানাবগির ছাও।
সেটাই ছিল প্রথম অবাক, প্রথম বলা - WOW!!

আরও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×