#innocent_killing #deforestation #whale_killing_festival
'বিকল্পাত্মক চিন্তা'
ভারপ্রাপ্ত উচ্চপদস্থের তুচ্ছতাচ্ছিল্য এবং প্রকৃতির প্রাতিকূল্যে নগন্য জীবাণু জীবননাশক হয়েছে। আজাব গজব বলে এই বিপজ্জনক পরিস্থিতি থেকে কেউ নিস্তার পাব না। ধর্মগুরু, বকধার্মিক, ধর্মাত্মা এবং ধর্মান্ধরা এখন নাজেহাল, সাধুসন্তরাও সমাক্রান্ত হওয়ার দরুন সাধু সাবধান সংলাপ চিঁড়েচ্যাপটা হয়েছে।
হাবভাবে প্রভাব, প্রাকৃতিক প্রতিভায় প্রতিপত্তিশালী হতে চাই, কিন্তু প্রকৃতির সেবা করতে চাই না।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সকলে প্রছন্দ করি কিন্তু প্রাকৃতিক দুর্যোগ আমরা চাই না।
মাত্রাধিক প্রাণনাশে (মানুষ এবং পশুর অভিশাপে) বাতাস হয়েছে বিষাক্ত, নিষ্পাপের রক্তে পানি হয়েছে দূষিত।
অরণ্যবিনাশে (deforestation) পরিবেশ হয়েছে বিপর্যস্ত।
সর্বসাকুল্যের অসাংবিধানিক কার্যকলাপে প্রকৃতি হয়েছে প্রতিকূলতাপূর্ণ।
সত্বর মৃত্যুর জন্য কেউ প্রস্তুত নই এবং অত্বর মৃত্যুর জন্য ব্যতিব্যস্ত হতে চাই না, বিধায় নিঃসঙ্গ হওয়ার জন্য অপারগ এবং বাধ্য হয়ে নিঃসঙ্গতাকে সাথি করতে হবে।
আত্মিকসাধনায় প্রাকৃতির সাথে সম্পর্কস্থাপনের জন্য কমপক্ষে চোদ্দদিন সময় আমরা পেয়েছি।
সংযোগসাধনের জন্য প্রকৃতির ভাষা আমাদেরকে শিখতে হবে।
যোগশাস্ত্রোক্ত প্রণালী অনুসারে বীরাসনে বসে প্রাণারামের জন্য প্রাণায়ামকালে দীর্ঘশ্বাস টানার সময় বিষাক্ত বাতাস নিশ্বাসের সাথে ফুস-ফুসে প্রবেশ করলে কী হবে?
এখন সময় হয়েছে, প্রকৃতিবিজ্ঞানীদের সাথে পরামর্শ করে সর্বকার্যকুশলে প্রাকৃতির সাথে পরিস্থিতির সামঞ্জস্যসাধনে পৃথিবীকে সকলের জন্য বাসোপযোগী করতে হবে, নইলে হাঁসফাঁসে সকলের শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা হবে।
বাইরে করনা আছে, মোটামাথার মত বেরোলে ফুস-ফুস নষ্ট করবে।
Copyright © by Mohammed abdulhaque
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫০