somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রতিপক্ষ সক্রেটিস আমার

১৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

চির প্রতিদ্বন্দ্বী আমার,
দুই জগত; অথচ তুমি মানলে না।
অবুঝের মতো কেঁদে গেলে বর্ষার মেঘে।
বৃষ্টি স্নানে ভিজে যাওয়া পাতা দিয়ে কী হবে বল ?
অশ্রুর ব্যবসায় কোন দুর্নাম নেই, সত্য;
তবে এটা করেই শয়তান বেশি লাভবান হয়, প্রিয়।
একবার ভেবে দেখো,
তুমি যদি আলো হতে,
তোমার কাজল যদি হতো কোনো শতবর্ষী জ্ঞান!
তবে আমার হৃদয় না হয় যেতো ডুবে,
অনুভবের চাঞ্চল্যে,
তোমার আধ্যাত্মিকের রূপটুকুই থাকত মহান।
উপভোগের রাজনীতি,
অবসরে যাক বা না যাক,
তুমি হাসো,
তুমি আরও হেসে যাও!
আমি তোমাদের হাসি দেখার জন্যই কতকাল ধরে অপেক্ষায় আছি।
জোৎস্না রাতে,
চাঁদ দেখতে দেখতে যদি মৃত্যু হয়;
তবে রাত আসুক,
অভিযোগহীন হয়ে।
রোদ্দুর মাখা চোখ,
আলোয় রাঙ্গা কলসের পানে রাখো।
তারপর,
মুক্ত করো হৃদয়ের বাঁধন।
সমগ্র পৃথিবী নোংরা হলেও তুমি প্রিয়, স্বাধীন থেকো।
আমি তোমাদের স্বাধীনতার অপেক্ষায় আছি।
আমি মরে যাব, তবু একা থাকব না।
প্রাণে সাদা কাফন,
প্রাণেই তার দাফন।
টলমল তরঙ্গ ভারের পৃথিবীতে
যেথায় সূর্য উঠে,
সেথায় কালো কালো বাস্তু
মৃত্যুর সামনাসামনি দাড়িয়ে হাসে।
প্রিয় ইন্দ্রিয়,
তোমরা সব, যদি ছেড়ে যাও ছুটে চলার প্রবণতায়, তবে আমিও হারিয়ে যাব অস্তিত্ব বিলীনের সামঞ্জস্যতায়।
অস্পষ্ট ধার,
নিয়মের সর্বনাশ।
অনুভব ভিন্ন, তাই এই ঢেকে থাকা ঢাকনা চেনা যায় না।
চোখ বন্ধ করার পরেও রশ্মি থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া যায় না।
যদিও তোমাদের সাথে আমার পরিচয় হয়েছিল কোন এক মেহমান খানায়। তবুও আমাকে ছাড়া বাকি সেখানকার কথা ভুলে গেছো তোমরা।
কিন্তু
এখনও আমার জন্য তোমরা,
ছায়ার কায়ার মতো অশ্রুর মায়া।
রাতের বিষণ্ণ গ্রহণে
মৃত্যুর বেশে, সততা জড়ানো আশা।
আলোয়, অন্ধকার নগরের ফটক
চেয়ে থাকে সমস্ত সৌন্দর্যে,
তোমরা অস্পষ্ট হাঁটছ একা একা
আমার নিবন্ধিত কল্পনার শহরে।
হাজার খানিক মানুষ যার যার জায়গা থেকে ভিন্ন ভিন্ন ভাব গ্রহণ করলে,
একটি সাপের পা জন্মাবে, তারপর তা খসে পরবে, তারপর সবাই কোন একদিন বলে উঠবে, বাহ! পা ছাড়াও তো কিছু কিছু প্রাণি বেশ চলতে পারে| তাই হাজারের তালিকা থেকে নিজেকে সরিয়ে নেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছি, সময়ে সময়ে। কারণ আত্ম ধ্বংসের কালেও স্থিরবুদ্ধি, ভাবপূর্ণ হতে পারে।
তোমরা ভালো করেই জানো,
নারী-পুরুষের হাজার বছরের সংসারে
অষ্টেপৃষ্ঠে জ্বালা ধরানো
বড় বড় কথা,
নগরের বাণিজ্যে উদীয়মান৷
তবুও শুভক্ষণে তারা দুইজন
সহজে-সরলে বাঁধে সংসার,
স্বার্থের সাধ্যেই ভালোবাসার হয় আদান-প্রদান।
বন্দী পাখিটিও স্বাধীনতার গান রচতে পারে তবে হৃদয়ানুভবে তার দৃষ্টি সীমাবদ্ধ।
জোর করে অন্যের স্বাধীনতা হরণ করা গেলেও নিজের স্বাধীনতাকে বৃদ্ধি করা যায়না।
আকাশের প্রতিটি স্তরে যে মেঘপুন্জরা খেলা করে; তাদের পয়সা নেই, সম্পদের পাহাড়ও দাড় করাতে পারেনি ঘরহীন কোকিলের মত; তবুও তারা খেলে যায়, ভেসে বেড়ায় স্রষ্টার দেয়া সীমাহীনে।
মহাকর্ষ বল তাদের সীমাবদ্ধতা নয় খাচার পাখিটির মত, কারন তারা প্রাণহীন।
প্রাণহীনরে কেউ বেধে রাখেনা, রাখতে চায় না! কারন তাতে অপরের জন্য সরস দৃশ্য থাকলেও তাতে স্বস্বাধীনতার স্পৃহা নেই।
মানুষ নানাবিধ স্বাধীনতাকে বেধে নিজের স্বাধীনচেতা সৌরাচারবোধকে আরো বাড়াতে চায়।
সত্যি বলতে,
শরীর যদি মাথার উপর চড়ে বসে তবে নিস্তব্ধতা ছাড়া আর কিছু থাকেনা।
ঊহ্যকে যে যার মতো প্রকাশ করলেও সুষ্ঠু ঊহ্যতা কখনোই প্রকাশের জন্য তৎপর নয়|
জোড়াজুড়ি করতে গিয়ে অনেকে নানান মতের ছেঁড়া কাঁথা এতে জুড়িয়ে দেয়; তারপর সেই সাথে যুক্ত হয় নতুন কোনো ভিন্ন মতভেদ।
সক্রেটিক্স কবি ছিলনা,
লেখকও ছিলনা;
যা ছিল তার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার দরকার নেই | শুধু গভীর ভাবে প্রকৃতির পাঠক হওয়া চাই!
একটি শিশু তার শিশু চাহিদা পূরণে তৎপর,
একজন যুবকও তার যৌবন চাহিদা পূরণেই তৎপর হবে। স্বাভাবিক।
এখন দু’শ্রেণিকেই দিয়ে দিলাম ভাষাটুকুন-
’মন এবং ভাবনা পাশাপাশি দাড়ালে তুমি আসো, স্বপ্ন আসে,
উজার করা আকাশে মেঘ আসে।’
এখানে শিশুর হৃদয়ে ‘তুমি’ কে?
এবং একজন যুবকের ভাবনায়-ই বা ’তুমি’ কে? নিজের অভিজ্ঞতার দর্পণে খোঁজ করুন।
জ্ঞানের স্তরে পৌছানোর পূর্ব পর্যন্ত, নিষিদ্ধ প্রবন্ধটিও হয় বৈধ; যদি তা মানবের কল্যাণে রচিত হয়|
আফসোস, আমরা যেখানে সেখানে নিজের ভিতরকার পূজিত কাঠামো দ্বারা সবের মাত্রা মাপি।
অথচ আমার মাপনে হয়তো শুধু আমি ছাড়া অন্য কারো প্রাণ নেই।
অতি চালাক, কারও প্রিয় হতে পারে না;
তার ধূর্ততা দিয়ে মনের শাসন চলে না।
অবসরের প্রেমিকারা কাঁদে ব্যস্ত প্রেমিকের লাগি,
রাতের জ্যোৎস্না পান হয়তো দুজনে পারে না রচিতে একক নিয়মে, সাজানো সময়ে;
তবুও তারা পায় দুজন দুজনাকে হৃদয়ের তীব্র টানে, শুভ্র চাদরে বসে কল্পিত অনুরাগী।
রাতের প্রেমিকের কোন দুঃখ নেই ; সে ভোরে এসে সন্ধ্যায় তার চির অহংকার নিয়ে হারিয়ে যায়। কারণ বেগের মৃত্যুতে আবেগ মূল্যহীন।
সুতরাং
ভালোবাসার বাসনা,
অমর ব্যদনার সন্ধিতে পৌছানো না পর‌্যন্ত
তোমরা হুজুগে রসিকের দল ক্ষান্ত হও।
নিজেকে হত্যা করা যতটা সহজ,
ততটা ভার
ততটা আলো-আঁধার
জীবনের গরলে হৃদয়ে রাখা যায় না।
নিজের পঞ্চ ইন্দ্রীয় যখন একে অন্যের বিপরীতে দাড়াবে
সন্ধি হবে না যখন তাদের কোনদিন
অথচ তখনও তোমাকে বেঁচে থাকতে হবে।
মনে রেখো,
সবার অংশ ছিল,
বছর মেয়াদি খণ্ড খণ্ড অংশ৷
অথচ যখনই মানুষগুলো এলো,
মৃত্যুর বেপারিও দণ্ড বিধানে হলো ধ্বংস৷
সবার কথাই চর্চা হচ্ছিল,
প্রচলিত মতবিশ্বাসের বাইরে চর্চা৷
কিন্তু সেই মানুষগুলোর মধ্যে
কিছু পোকামাকড় ছিল,
তারা নীরবে বিশ্বাস কাটে৷
চর্চার উপর থেকে বিজ্ঞতার শ্রদ্ধা সরিয়ে,
অহংকারী রাখে তাতে পদল,
লজ্জার মাথা খেয়েও বাঁচে তাদের দল৷
সত্যি বলতে,
যতবার ময়লা হবে আকর্ষণীয়,
ততবার মৃত্যু হবে পবিত্রের৷
দিনে, যারা অন্ধকারে দেয় গড়াগড়ি
বাক্যের মর্গে,
তাদের নাকি, দোষ নেই কানাকড়ি৷
ওহে অভিঘাতী,
জেনো্,
খোদা বিনে তিয়াস মিটে না।
অন্তরের অসীম খাদে ,
জাগ্রত হোক
শুধু তারই বাসনা।
শরাব পিয়ে, কতদূর চলবেন?
মাতাল আপনাকে হতেই হবে।
নেশার ডিঙ্গা চাঙ্গে উঠলে,
শ্যাওলা সম এই পৃথীবির ধূলায়,
পদস্খলনের সমীকরণ, আপনাকে পেয়ে বসবেই, বসবে।
ওগো স্রষ্টা,
নদীর জলে খুঁজে পেয়েছি যারে,
সে তো তুমি নও৷
তুমি তো চির স্পষ্ট ও স্বচ্ছ।
জন্ম-মৃত্যুর সৌন্দর্যে পৃথিবীর রূপ দেখার,
পৃথিবীর অনুভূতি ধারণ করার ক্ষমতা দিয়ে দাও সবাইকে।
তুমি যাদেরকে সুযোগ দিয়েছ, আমরা যেন তাদেরকে হিংসা না করি!
রাত আসুক,
অভিযোগহীন হয়ে।
সমগ্র পৃথিবী ঘৃণা করার প্রতিযোগিতায় নেমে পড়লেও, আমি পারব না।
তোমাকে ঘৃণা করা আমার প্রবৃত্তিতে নেই।
জোৎস্না রাতে,
চাঁদ দেখতে দেখতে যদি মৃত্যু হয়;
এতে চাঁদের কি দোষ হয়?
বিবেক কী বলে?
জীবনকে সত্যের যৌবনে চুবিয়ে,
মৃত্যু যখন হয় প্রিয়ের জল জল চোখ,
পবিত্র সূরের মোহ তখন কানে বাজতে থাকে
পরাণি বেড়িয়ে যাওয়ার সময়;
সত্যেরা সত্যের সন্ধানে আবারও চির শ্রান্তিতে ফিরে।
যার প্রিয় নেই,
সে মৃত্যু পাক!
জন্ম সৃষ্টির স্রষ্টা,
মৃত্যু দিয়ে তার মুক্তি দিক!
হিংসা নামের রোগ যাকে পেয়ে বসে, তার মতো হতভাগ্য আর কে হয়েছে?
নরকে বসেও যারা ভালোর টান অনুভব করে না,
তাদের জ্বললে, জ্বলুক।
সুশ্রীতে বিশ্রী থাকতে পারে,
বিশ্রীতেও সুশ্রী থাকতে পারে।
কিন্তু ভালো, সর্বদাই ভালো।
খারাপ, সর্বদাই খারাপ।
জ্ঞানভেদে ভালো-মন্দের মাপ হয়। যেখানে জ্ঞান নেই, সেখানে ভালো মন্দও নেই।
সবাই হয়তো অব্যাহতি পেয়ে যাবে,
কিন্তু কারোরই পার পাবার ক্ষমতা নেই।
পাপ রাজ্যের সুখ বিলাসী আত্মা,
পবিত্রতার অবগাহনে নিজেকে সমর্পণ করে কীভাবে?
আগুনে জল ঢেলে দিলেই,
কেউ কাউকে শুদ্ধ করতে পারবে না।
বিরহ দরিয়ায়,
দৃষ্টি সম্মুখ অন্তরের ঠিকানা শুভেচ্ছা নিবেদনে উন্মুখ;
তাকে গ্রহণ করতে হবে।
স্রষ্টার লীলা খেলায় গা ভাসাতে হবে।
তার দেয়া জন্ম-মৃত্যুতেই তৃপ্ত হতেই হবে।
সর্বশেষ,
স্রষ্টার আশীর্বাদপুষ্ট ব্যতীত,
এ ধরার কেউ এখনও উদ্ধার হয়নি।
সুতরাং
প্রিয় অভিরুচি আমার,
প্রিয় বিরোধী আমার,
ভাবনায় সততার সত্য প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করো।
----------------- প্রতিপক্ষ সক্রেটিস আমার
----------------- আব্দুল্লাহ আল- মাহমুদ।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৪১
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×