হ্যালো বন্ধুরা, আজ আমরা হৃদরোগ কেন হয় এবং মুক্ত থাকার উপায় নিয়ে ৩টি ধারাবাহিক অংশে আপনাদের প্রকাশ করব :
হৃদরোগ বলতে হৃদপিন্ডের যাবতীয় রোগকে বোঝায়। বিভিন্ন কারণে হৃদপিন্ডে রোগ হয়ে থাকে। বাতজ্বরের জটিলতার ফলে এক বা একাধিক ভাল্ব নষ্ট হয়ে গেলে একে ভাল্বজনিত/বালভিউলার হৃদরোগ বলে। বাচ্চা ও যুবক-যুবতীর হৃদরোগের এটা অন্যতম কারণ। জন্মগতভাবেও হৃদপিন্ডের ভাল্ব, ভেতরের দেয়াল, এমনকি শিরা ও উপশিরাজনিত রোগ হতে পারে। একে জন্মগত হৃদরোগ বলে। নীচে কয়েক ধরণের হৃদরোগ উল্লেখ করা হল:
১। চেষ্ট পেইন
২। অ্যানজাইনা
৩। অ্যাওর্টিক ভাল্বাস্টেনোসিস
৪। কনজেসটিভ হার্ট ফেলিউর (সি এইচ এফ)
৫। ডিপাভেইন থম্ব্রোসিস (ডিভিটি)
৬। পালমোনারী এমবোলিজম
৭। এন্ডোকার্ডাইটিস
৮। হার্ট এ্যাটাক
৯। হাইপারটেনশন
১০। মাইট্রাল ভাল্ব প্রল্যাপস (এমভিপি)
১১। মায়োকার্ডিইটিস
১২। পেরিকার্ডাইটিস
১৩। ট্র্যাকিকার্ডিয়া
১৪। ব্র্যাডিকার্ডিয়া
১৫। ট্র্যানজেন্ট ইসকেমিক অ্যাটাক
আগামী পর্বে আমরা কি কারণে হৃদরোগ হতে পারে তা নিয়ে আলোচনা করব।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




