সবাইকে প্রথমে সরি বলতে হয় কারণ হৃদরোগের ২য় পর্ব দিতে দেরি হয়ে গেল:
বিভিন্ন ইনফেকশন বা প্রদাহের কারণেও হৃদপিন্ডের ভাল্ব, মাংসপেশি ও আবরণীতে রোগ হতে পারে। ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক, পরজীবী জীবাণু প্রভৃতি এ ধরণের রোগ সৃষ্টি করতে পারে। ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলেও হৃদরোগ হতে পারে। হৃদরোগের উল্লেখযোগ্য কারণ হল করোনারি রক্তনালীর শাখা-প্রশাখায় রক্তের প্রবাহ কমে যাওয়া। একে ইসকেমিক হৃদরোগ বলা হয়। মানুষের মৃত্যুর এটি উল্লেখযোগ্য একটি কারণ। চল্লিশ বছর বয়সের পরে এই রোগের প্রকোপ বেশি হয়ে থাকে। তবে যাদের এক বা একাধিক ঝুঁকিপূর্ণ কারণ আছে যেমন- ধূমপান করা, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, রক্তে চর্বি জাতীয় পদার্থের উচ্চমাত্রা, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, বংশগতভাবে হৃদরোগের ইতিহাস, স্থুলতা ইত্যাদি, তাদের এধরনের হৃদরোগের প্রকোপ অত্যন্ত বেশি। এছাড়াও অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের রোগের কারণে লবণের মাত্রা অস্বাভাবিক হলেও হৃদরোগ দেখা দিলে পারে।
আগামী পর্বে আমরা হৃদরোগ সমন্ধে আরও জানব। সে পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




