somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জীবনের কিছু আজাব নামা...পর্ব-৩

২৯ শে জুলাই, ২০০৭ দুপুর ২:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গতপর্ব-২ঃ

গত পর্বের পরঃ
-------------
সারা দিন ঝিম মাইরা পইরা রইলাম। দোস্তোদের মাঝে যারা ব্যাপারটা জানত তার মাঝে মাঝে মুখ ঢাইক্যা চামে চামে হাসে। সাদিয়া জিগাইল কি হইসে? বন্ধুরা কইল, ওর খাচায় পাখি ধরা দিতাছে না। এই ধরনের গা জ্বালা করা কথা শুনতে শুনতে মেঝাজ তিরিক্ষি হয়ে রইল।

সন্ধ্যা বেলা নেটের সামনে বসে রইলাম... মাগার দেখা নাই... রাগের চোটে ফোন ও দেই না.... কি আর করা টিভি দেখে সন্ধাটা কাটিয়ে দিলাম।....

দোস্তো গুরু 'রবিনের' সাথে আলাপ করলাম.... সব শুইন্যা কইল... তোর এস,এমএস কি পৌছাইছে? কইলাম... হ ডেলিভারি রিপোর্ট তো পাইছি? কইল তখন ফুন করছিলি?
সকাল সাড়ে ৭টায় ডেলিভারি হইছে... কিন্তু তখন তো ঘুমাইয়া ছিলাম.... রবিন রাইগ্যা কইলো.. তাইলে অহন ও ঘুমাইয়া থাক... যার ল্যাইগ্যা সারাদিন কান্দোছ আর কখন ফুন খোলা থাকে, তখন দেইখ্যা ফোন ধরতে পারস না... দূরে গিয়া মর... আমি কইলাম.দোস্তো যা হইবার হইছে এখন একটা উপায় বাইর কর... রবিন কইল চিন্তা করতে হইব.. পরে জানাইতেছি... তবে তুই আর ফোন করবি না.. ওয়েট কর...

ওয়েট করতে করতে... রাত যায়.... রাত ১টা বাজে... বিছানায় গড়াগড়ি দিতে দিতে শেষ.. ঘুম তো আর আসে না...
আইজ কারে ফোন দিমু... না থাক গতকাল সাদিয়ার কাছে যেমন একটা ঝাড়ি খাইছি এর পর আর কাউকে ফোন দেয়া ঠিক হবে না... হটাত দেখি ১.৩০ এ ফোন দিছে... আহ... কি শান্তি এতক্ষনে আমার কথা মনে পড়ছে... তারাহুড়া করে ধরতে গিয়া ভূলে নো বাটনে টিপ মারছি... লাইন গেল কাইট্যা... লগে লগে কল করলাম..... আমরে কয় লাইন কাটলা ক্যান? আমার ফোন ধরতে সমস্যা?.. আমর সাথে আর কোন দিন কথা বলবা না...
আমি কইলাম... ভূলে কাইটা দিসিলাম... তাইতো কল বেক করছি...
কইল হুম...
এরপর কয় সারাদিন কল কর নাই ক্যান?... আমি কইলাম.. রাতে তো তোমার মোবাইল বন্ধ ছিল ... কল করে পাই নাই...

রাতে বন্ধ ছিল.. তাতে কি? দিনে তো বন্ধ ছিল না, নাকি দিনের বেলা আমার কথা মনে পড়ে না? সে কি ঝাড়ি.... মনে হইল যেন সব দোষ আমার....

আমি কইলাম.. ওই সব বাদ দেও.. আস গল্প করি... ঝাড়ি দিয়া কয়...গল্প করি মানে ? তোমার মত একটা জুনিয়ার ছেলের সাথে গল্প করার কি আছে? তুমি কি বুঝতে পার তোমার মত জুনিয়র ছেলের সাথে গল্প করলে... আমার প্রেষ্টিজ কোথায় যাবে? কথা শুইন্যা আমি তো থ মাইরা গেছি...

কইলাম...তোমের সাথে আমার পরিচয় আজ আনেক দিন হইছে... এবং তুমি ভাল করেই জান আমি তোমার জুনিয়র... এতদিন কথা বলতে তোমার সমস্যা হয় নাই.. আজ হটাৎ সমস্যা হইতেছে ঘটনা কি? সত্যি কইরা বল....

তখন দাত বাহির কইরা কয়... "হি হি হি... তোমাকে একটু পরিক্ষা করলাম, দেখলাম আমার প্রতি তোমার আগ্রহ কেমন..." মনে মনে কইলাম.. তোরে যেদিন খামু সেইদিন বুঝবি আমার আগ্রহ কেমন...
বললম, তা ম্যাডাম আগ্রহ কেমন বুঝলেন? বিজ্ঞ মানুষের মত কইল... হুম...


কিছুক্ষন কথা হবার পড়ে জিগাইলাম... আমারে আর কত পরিক্ষা করবা...
কিছু কয় না.. কিছুক্ষন চুপ কইরা থাইক্যা কয়, আগামীকাল তোমার কি কোন কাজ আছে?
আমি বললাম.. কাজ থাকলেও তোমার জন্য ফ্রি আছি...
উৎতর শুনে বলে.. গুঢ, এই রকম ডেডিকেশনই চাই.. মনে হইল যেন আমার হেড মাস্টার.... আমারে উপদেশ দিতাছে...

কইল.. এক কাজ কর.. আগামী কাল... সকাল...সাড়ে ১০টায় আমার ডিপার্টমেন্টএর সামনে চলে আসবা...
আমি মনে মনে কই.. আজ মাথা ঠিক আছে তো...ডিপার্টমেন্ট এর সামনে গেলে.. দেখা যাবে আমাকে চিনেই না...

বললাম আমি তো তোমার জুনিয়র, আমি গেলে ভাল দেখাবে না... গতকাল তো তাই বলছ... হটাৎ কেন যেতে বললা?

কিছুক্ষন চুপ করে বল... তুমি আসবা.. কিন্তু কথা হল কারো সাথে পরিচয় করে দেওয়ার সময়... তোমাকে আমার সমবয়সী বলে পরিচয় করে দিব.. আর কোন ক্লাসে পড় কেউ জিজ্ঞাস করলে বলবা, অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ি...

মনে মনে কইলাম.... নারি জাতি ও চায় পুরুষ তাদের থেকে উপরে থাকুক..

এর পর শুরু হইল কি ড্রেস পরে যাব...সেটার উপর বয়ান... আমরা কি কোন ফতুয়া আছে কি না? আমি বললাম ফতুয়া তো ৫/৬টা আছে... কোন কালারের পড়ব?

বলে সবগুলার বর্ননা দাও... কইলাম.. আমি "রং" এর দোকানের ফতুয়া সবচে বেশী পছন্দ করি.. বলতে গেলে.. সবগুলোই রং এর... কিছুক্ষন চুপ থেকে বলে... রং এর বাদে অন্য কোন একটা সুন্দর দেখে ফতুয়া পড়বা.. সাথে জিন্স... সাথে সানগ্লাস থাকবে... আমি বললাম তুমি যে ভাবে বলবা সেই ভাবেই হবে...

যাই হোক ফোনটা রেখে দেয়ার আগে বলল.. "ওহ.. ভাল কথা ভুলেই গিয়েছিলাম... তুমি যে ভাবে মাথা আচড়াও..ওটা একটা খ্যাত স্টাইল.... আগামী কাল.. মাথা আচড়াবা না....চুল এলেমেলো হয়ে থাকবে..."

আমি বললাম.. তাহলে আমার মাথা কি গু-বাবা না জটয়ু বাবা হবে?

বলে মানে?!

আমি বললাম.. না চুল উসকু-খুসকু তো রাস্তার গু-বাবা কিংবা জটায়ু বাবাদের মাথায় থাকে...আমাকে সেই রকম কিছু একটা সাজতে হবে?...

আমার এই কথা শুইন্রা 'কি?" বইল্যা একটা চিক্কুর মারল... কয়.. ''আমার থেকে বেশি বুঝ?...বয়স কত হইছে...? আমার থেকে বেশি বুঝবা না...ফ্যাশনের জানটা কি? যা বলছি তাই করবা"

আমি কইলাম.. অবশ্যই তাই করব....
তারপর কয়.. 'এখন তারাতারি ঘুমাইয়া পড়.. না হলে সকালে.. চোখ লাল হয়ে থাকেব... মানুষ দেখলে মনে করবে নেশাটেসা কর...আমার প্রেষ্টিজ যাবে.."

তারপর বাই বলে রেখে দিলাম...আজ আবার কি যেন হল.. সত্যিই তারাতারি ঘুম চলে আসল...

সকালে... ঘুম থেকে উঠে.... তারাতারি গোসল কারে রেডি হয়ে মাথা আচড়াবার সময় মনে হল... আজ তো আমাকে জটায়ু বাবা হতে হবে.. হটাৎ মনে হল.. এক কাজ করি... এখন মাথা আচড়িয়ে যাই ভার্সিটি ডুকে মাথা এলোমেলো করে নিব...

ভার্সিটি দৌর দিলাম....সোয়া ১০টায় ফোন দিলাম.. ফিস ফিস করে বলল.. অপেক্ষা কর ক্লাস শেষ হলে আসছি..

ক্লাস শেষে বের হয়ে আমাকে ফোন দিয়ে বলল.. কলাভবনএর পেছনে এল,টি ভবনের নিচ আসতে...

৫মিনিটের মধ্যই হাজির.. আমাকে দেখে বলল..ওয়াও.. আজ তোমাকে জোস লাগছে... ফতুয়াটা খুবই সুন্দর হয়েছে...আমি বললাম ফতুয়াটা কিন্তু রং এর..একটু হেসে বলল.. আরে আমি কি জানি..রং এ যে এত সুন্দর সুন্দর ফতুয়া পাওয়া যায়...তার পর ফতুয়া টা টেনে টেনে ঠিক করে দিতে লাগল.. আর দেখতে লাগল...হটাৎ গম্ভীর হয়ে চিৎকার করে বলে উঠল..হ্য়াট! তোমর মাথা আচড়ানো কেন?... চুল না এলেমেলো করে আসতে বলেছিলাম..? এ কথা বলেই... ওর হাত দিয়ে আমার মাথার চুল গুলোকে এলেমেলো করে দিতে লাগল... তারপর আবার একটু সাইজ করে চুল গুলো বাকিয়ে দিতে লাগল.....
আমার কাছে কেমন যেন লজ্বা লজ্বা লাগতে লাগল... পরিচিত কেউ যদি দেখে ফেলে.. নির্ঘাত বলবে.. 'কিরে চুল আচরানিওয়ালী কই পাইল্য?'

আমি বললাম হয়েছে, আর লাগবে না... আমাকে একটা ধমক দিয়ে বল.. 'হয়েছে কি হয় নাই.. আমি কি বুঝি না?'

তারপর আমাকে বলল " শোন আমার বান্ধবীদের সাথে পরিচয় করে দিব..."একটু গম্ভীর হয়ে কথা বলবা.. মেপে মেপে কথা বলবা..." আমি বললাম আরে ওরা কি আমার বান্ধবী যে, গল্প জুড়ে দিব?

বলে 'এত কথার দরকার নাই.. যা বলছি তাই করবা... আর ভাল কথা কারো ফোন নম্বার নিবা না...'
আমি বললাম..জোর করে দিলেও নিব না? কেউ কিছু দিলে নিতে হয়..না বলতে নাই.. এটা অভদ্রতা..
দাত কটমত করে বলে... জ্বি আপনার বাসায় গিয়ে তো নম্বর দিয়ে আসবে..তারপর বলে আর শোন লিজার দিকে একটু কম তাকাবা...
আস্তে আস্তে বলে.. শয়তান টা যে সব ড্রস পরে.. তোমার চোখ তো ওর দিকেই তাকিয়ে থাকবে..

আমি বলি ছ্বি কি যে বল... 'আমি মেয়েদের দিকে তাকাতেই পারি না..'
বলে 'ছেলেদের আমার চেনা আছে...সারাক্ষন তো থাকবা উড়নাটা কখন সরবে...'

তারপর আমাকে সাথে করে ডিপার্টমেন্ট এর সামনে নিয়ে গেল....সেখানে কিছু মেয়েদের সাথে আমাকে পরিচয় করে দিয়ে... বলল.. এ হচ্ছে আমার খুব সুন্দর একটা বন্ধু... ওর নাম "সামস্ " মনে মনে ভাবি সামছু হইল "সামস্"
ও অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ে...ইত্যাদি ইত্যাদি ..

১৫/২০মিনিট গল্প করতে করতে দেখি একটা হেভি সেক্সি মেয়ে টাইট একট্ জামা পড়া আসতেছে..আহ যা লাগতাছে... জোস একটা মাল...মাশাল্লাহ আল্লাহ দিসে দুইটা জিনিস..বড় বড়...
কাছে আসার পর পরিচয় করে দিল..এ হচ্ছে লিজা... তার পরই ব্যস্ত হয়ে পড়ল... আমাকে বলে.. আমাদের না আর এক জায়গায় যাওয়ার কথা... চল যাই, দেরী হয়ে যাচ্ছে...
আমি মনে মনে কইলাম.. আমার আর কোথাও কি যাওয়ার কথা ছিল...মনে তো পরে না..

তারপর আমাকে নিয়া গেল.. সরমা হাউজে..। সেখানে বসে বসে সরমা খেতে খেতে বলে আচ্ছা তুমি লিজার দিকে এ ভাবে তাকিয়ে ছিলা কেন? বড় বড় দেখলে চোখ ফেরাতে ইচ্চা করে না? আমি বললাম কি যে বল.. তুমি ও তো কম বড় না...(ক্লোজআপহাসি) রেগে বলে মানে.. আমি বললাম.. না তুমি কি আমার সিনিয়র না? হেসে বল.. শয়তান...
আবার আস্তে আস্তে বলে.. 'আমার টা এত বড় না হল কি হবে আমার টা অনেক সুন্দর...'
মনে মনে কইলাম... না দেখাইল কমু কেমনে কারটা বেশী সুন্দর...

খাওয়া শেষে আমাকে নিয়ে বের হয়ে বলে..ঠিক আছে আজ বাসায় চলে যাই... কাল আবার ইন কোর্স পরিক্ষা আছে.. তাকে একটা সি,এনজি তে তুলে দিয়ে বাসায় আসতে আসতে হিসাব করলাম... আজ সরমার বিল কত দিয়ে হয়েছে...


-------------------------------------

পর্ব-১

---------------------------------------
(মনের কিছু দুক্ষের কথা কইতাছি.... কেউ কোন বাজে মন্তব্য করবেন না...যন্তরনা কিভাবে শুরু হইছে আইজ তার বয়ান দিমু....গত রাতে কয় আমি নাকি কোন মাইয়ার সাথে কথা কই.. তারে আর ভাল লাগে না..গত ১ সাপ্তাহ ধরে একই প‌্যাচাল)
৪৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কে কাকে বিশ্বাস করবে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯


করোনার সময় এক লোক ৯৯৯ এ ফোন করে সাহায্য চেয়েছিল। খবরটা স্থানীয় চেয়ারম্যানের কানে গেলে ওনি লোকটাকে ধরে এনে পিটিয়েছিলেন। কারণ, ৯৯৯ এ ফোন দেওয়ায় তার সম্মানহানি হয়েছে।

সমাজে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষায় বসতে না পারার কষ্টটা সমালোচনার কোন বিষয়বস্তু নয়

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬

গতকালের একটি ভাইরাল খবর হচ্ছে কয়েক মিনিটের জন্য বিসিএস পরীক্ষা দেয়া হলো না ২০ প্রার্থীর !! অনেক প্রার্থীর কান্নাকাটির ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।এ বিষয়ে পিএসসি চেয়ারম্যান এর নিয়ামানুবর্তিতার জ্ঞান বিতরনের... ...বাকিটুকু পড়ুন

বারবাজারে মাটির নিচ থেকে উঠে আসা মসজিদ

লিখেছেন কামরুল ইসলাম মান্না, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪০

ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বারবাজার ইউনিয়নে মাটির নিচ থেকে মসজিদ পাওয়া গেছে। এরকম গল্প অনেকের কাছেই শুনেছিলাম। তারপর মনে হলো একদিন যেয়ে দেখি কি ঘটনা। চলে গেলাম বারবাজার। জানলাম আসল... ...বাকিটুকু পড়ুন

সৎ মানুষ দেশে নেই,ব্লগে আছে তো?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮








আশেপাশে সৎ মানুষ কেমন দেখা যায়? উনারা তো নাকি একা থাকে, সময় সুযোগে সৃষ্টিকর্তা নিজের কাছে তুলে নেয় যা আমাদের ডেফিনিশনে তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া বলে। আপনি জীবনে যতগুলো বসন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

পরিবর্তন অপরিহার্য গত দেড়যুগের যন্ত্রণা জাতির ঘাড়ে,ব্যবসায়ীরা কোথায় কোথায় অসহায় জানেন কি?

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:৫৭


রমজানে বেশিরভাগ ব্যবসায়ীকে বেপরোয়া হতে দেখা যায়। সবাই গালমন্দ ব্যবসায়ীকেই করেন। আপনি জানেন কি তাতে কোন ব্যবসায়ীই আপনার মুখের দিকেও তাকায় না? বরং মনে মনে একটা চরম গালিই দেয়! আপনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×