পাশে শায়িত আলুথালু তক্তাপোশ
কাঠের ছালে সুইযের ফলা পিঠে ঘুমাই
গভীর রাতে ডুকরে কাঁদে হৃদপিন্ডের নবজাতক
অর্বাচিন ক্ষেদে পুড়ে যায় পেটের বুদবুদ, মেদের শরীর!
সংগোপনে দেখে নেই নিকষ আঁধার
হাত বাড়িয়ে ঢালি এক আজলা রোদ
চোখের সামনে খোলে অজস্র জানালা
শিয়রে হাতরায় একখন্ড নিঝুম প্রহর!
একযুগ আগে কাউকে দেব বলে বিশুদ্ধ বেলা
গনগনে ভাপে পোহচ্ছিল সূর্যদেব
শীতল হাওয়ায় ভেসে আসা মেঘেদের দল
আঁিকবুঁকি করেছিল তপস্যার সেলেট
ভারহীন নিবের্াধ একাকী প্রেমিক
ভাসিয়েছে স্নানে অশ্রু দীঘিতে
উবু হয়ে বসে থাকা প্রেমের লতানো ঢেউ
বুঝতে পারেনি করচিহ্ন নিজের তালুতে!
হাতযশে অন্যের গন্ডী মেপে চলাচল
মাত্রিক হতাশা ঝেড়ে আগত সম্ভাবনা
এইতো দেখ পারছি বিকারগ্রস্থ হতে
একরাশ অগি্ন স্ফুলিংগ তুলোর বালিশে!
আহা! কি নিশ্চিন্তে ঘুমাই সারারাত!
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



