somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নাস্তিক্যবিরোধী পোস্ট।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

'ধর্ম নিরপেক্ষতা বনাম ইসলাম'

আমাদের চারদিকের সমস্ত মুক্তমনা, আলোকিত, বিজ্ঞান মনস্ক, অসাম্প্রদায়িক পন্ডিত, দার্শনিক ,ব্লগার ও সুশীলদের লেখালেখি, বক্তৃতা-বিবৃতি আর বডি ল্যাংগুয়েজ দেখে প্রথমত আমার ধারণা হয়েছিল যে ধর্ম নিরপেক্ষতা মানে হচ্ছে ইসলাম বিরোধিতা। ইসলামের যে কোন অনুশাসন, বিধি বিধান ইত্যাদি যা কিছুই এই শ্রেনির মানুষের ভোগবাদী জীবনের পথে প্রতি বন্ধক হিসেবে বিবেচিত হয় তার বিরুদ্ধে কথা বলাই এদের প্রধান কাজ। তাইতো মুক্ত চিন্তার অগ্রপথিক হিসেবে দাউদ হায়দার,সালমান রুশদী আর তসলিমা এদের কাছে নমস্য। হাল আমলে এদের সাথে লতিফ সিদ্দিকী আর আগাচৌ মুক্ত বুদ্ধি চর্চার আইকনে পরিণত হয়েছেন। আল্লাহ, রাসূল সা. এবং কুরআন এর বিরুদ্ধে কথা না বললে কোন ভাবেই মুক্ত চিন্তার ধারক ও প্রগতিবাদী ধর্ম নিরপেক্ষ হওয়া যায় এমন কোন আলামত খুঁজে পেলাম না। ইসলাম ও মুসলিম এর সাথে সম্পর্কিত সবকিছুই তাই পশ্চাদপদ, সেকেলে, মধ্যযুগীয়, এবংপরিত্যাজ্য। এই শ্রেনির মুক্ত বুদ্ধি সম্পন্ন মহাজন এবং তাদের লালিত মিডিয়াগুলোর কাছে তাই জনগনের দ্বারা নির্বাচিত হলেও ইসমাইল হানিয়া, মোহাম্মদ মুরসী কিংবা এরদোয়ান হয়ে যান ইসলামিষ্ট; কোন ভাবেই গনতন্ত্রী হতে পারেন না। কিন্তু শিবসেনা,আর এসএস এবং বজরং দলের পেট থেকে উঠে আসা নরেন্দ্র মোদী আর হিন্দুত্ববাদী থাকেন না হয়ে যান পুরো দস্তর গনতন্ত্রী এবং ধর্ম নিরপেক্ষবাদী । আমাদের দেশের এই শ্রেনির মহাজ্ঞানী মহাজনদের এ হেন কান্ড কারখানা দেখে ভীষন দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলাম এই ভেবে যে আমার আর ধর্ম নিরপেক্ষ হওয়া বোধ হয় হল না! কোন কোন মন্ত্রী এম পির মাঝে মধ্যে করা বেফাঁস মন্তব্য যেমন-'আমি হিন্দুও না মুসলমানও না আমি মানুষ।' 'আমার পুত্রবধু হিন্দু তার বিয়ে হয়েছে হিন্দু রীতিমত , সে আমার বাড়িতে থাকলে নামাজ পড়ে, বাপের বাড়িতে গেলে পুজা করে ইত্যাদি শুনে আরো ঘাবড়িয়ে যাই কেননা আমার পক্ষে বলা সম্ভব নয় যে আমি মুসলমান নই মানুষ-যেমনটি নরেন্দ্র মোদী বলবেন না যে আমি হিন্দু নই মানুষ।
কোথাও নিরপেক্ষ থাকছি বলে তো মনে করতে পারছিনা। অফিসে বসলে যারা নিয়মিত আসে, আন্তরিকতার সাথে কাজ করে তাদের পক্ষে থাকি,কথা বলি তাদের পক্ষে; যারা এর বিপরীত করে, তাদের বিপক্ষে অবস্থান নেই। ইনকাম ট্যাক্স রিটার্নস জমা দেয়ার সময় যারা আয় গোপন করে অথবা অহেতুক হাউস প্রোপারটি লস দেখিয়ে সরকারী রাজস্ব ফাঁকি দিতে চেষ্টা করে তাদের পক্ষে থাকা জীবনেও সম্ভব হয়নি। বাসে চড়লে যখন ভদ্র লোকদের দেখি অহেতুক ভাড়া নিয়ে টাল্টু বাল্টু করে তখনও এর বিপক্ষে থাকি। কিশোর রাজনকে যখন পিটিয়ে মেরে ফেলা হয় তখন তার বিপক্ষে থাকি; তেমনি বিচারকদের মাথায় লাঠি মারতে চেয়ে যখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর নেতৃত্বে মিছিল হয় তখনও তার বিপক্ষে থাকি। 'ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে লিখলে ব্যবস্থা নেয়া হবে'- পুলিশের মহা-পরিদর্শক যখন ঘোষনা দেন তখন তার পক্ষে থাকি; ' দেশ এখন থেকে মদীনা সনদ অনুসারে চলবে 'বলে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী যখন ঘোষনা দেন তখনও পক্ষে থাকি। বাংলাদেশ সরকারকেও দেখি ফিলিস্তিনে ইহুদী রাষ্ট্র যখন বোমা মেরে নিষ্পাপ শিশুদেরকে খুন করে তখন আক্রান্তের পক্ষে এবং হামলা কারীর বিপক্ষে বিবৃতি দেয়, কোন দেশে সন্ত্রাসী হামলা হলে হামলাকারীর বিপক্ষে কথা বলে।ফিরিস্তি বাড়িয়ে লাভ কি, সব কিছুতেই হয় পক্ষে না হয় বিপক্ষে থাকি; শুধু ধর্মের বেলায়ই নাকি পক্ষেও থাকা যাবে না; বিপক্ষেও না, থাকতে হবে নিরপেক্ষ ।

'সমকালীন সময়ের বহুল উচ্চারিত, আলোচিত, নন্দিত ও নিন্দিত বচন 'ধর্ম নিরপেক্ষতা' কি জিনিস, ইহার সঙ্গা কি , কি করিলে ইহার মর্যাদা রক্ষা হইবে এবং আমি কি ভাবে পুরাপুরি ধর্ম নিরপেক্ষ হইতে পারিব, তাহা লইয়া যথেষ্ট চিন্তা ভাবনা করিয়াও কোন কুল কিনারা করিতে ব্যর্থ হইয়া অবশেষে ব্লগার বন্ধুদের শরণাপন্ন হইলাম।

তথাকথিত ধর্ম নিরপেক্ষতার জন্মস্থান পাশ্চাত্য পন্ডিতগণ ধর্মনিরপক্ষ মতবাদের সঙ্গা এর ফজিলত ইত্যাদি নিয়ে যথেষ্ট বয়ান করেছেন। সে গুলো ঘেটে যা বুঝলাম তার মূল কথা হচ্ছে রাষ্ট্র ও ধর্মের পৃথকীকরণ । অর্থাৎ রাষ্ট্র কোন বিশেষ ধর্মকে প্রাধান্য দিবে না। সকল ধর্মের নাগরিকেরা স্বাধীন ভাবে স্ব স্ব ধর্মের অনুসারী হবেন কিন্তু রাষ্ট্রের কোন ধর্ম থাকবে না। রাষ্ট্র তার আইন প্রয়োগের ক্ষত্রে কোন বিশেষ ধর্মাবলম্বীর প্রতি আনুকুল্য প্রদর্শন করবে না। এক কথায় ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার এটাই হচ্ছে এ মতবাদের মূল সুর। কিন্তু পাশ্চাত্য কি পেরেছে শতভাগ নিরপেক্ষ থাকতে? আমেরিকা যে বর্তমান সময়ে ধর্মনিরপেক্ষ পুঁজিবাদী বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে তার প্রসিডেন্ট শপথ পড়েন বাইবেলের উপর হাত রেখে। ধর্মনিরপক্ষতার দাবী অনুযায়ী হয় সে দেশে বসবাসরত সকল ধর্মের মানুষের ধর্মগ্রন্থের উপর হাত রেখে অথবা কোন ধর্মের গ্রন্থের উপরই হাত না রেখে শপথ পড়া উচিত । তারা কিন্তু সংখ্যাগুরু খ্রিষ্টান ধর্মের প্রতি আনুকুল্য দেখাচ্ছেন। ধর্ম নিরপেক্ষতার প্রসুতি গৃহ ইংল্যান্ডের রাজা বা রানিকে শপথ পড়ান ক্যান্টার বারির আর্চ বিশপ এবং তা পড়ানো হয় চার্চ বা গির্জায়।এতে তাদের ধর্মনিরপেক্ষতার কোন ক্ষতি হয়না। কিন্তু বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টের শপথ যদি বাইতুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে হত এবং তা পড়াতেন মসজিদের খতিব তা হলে কিন্তু লজ্জায় আমাদের মাথা কাটা যেত ।

যা হোক এ দেশের মুক্তমনা বিজ্ঞানমনস্ক সুশীলগন যে ভাবে ধর্মনিরপক্ষতার নামে ধর্মহীনতাকে উসকে দিতে চান তা খুবই বিস্ময়কর ! তারা ইসলামের প্রতিটি মৌল নীতিকে উপড়ে ফেলতে চান ধর্মনিরপক্ষতার নামে তথাকথিত অসাম্প্রদায়িকতার দোহাই দিয়ে। তাদের দৃষ্টিতে ইসলামই কেবল সাম্প্রদায়িক ! মানবতার ধর্ম ইসলামের উপর এর চেয়ে মিথ্যা তোহমত আর জুলুম কি হতে পারে! অবাধ যৌনাচারে বিশ্বাসী ভোগবাদী এই গোষ্ঠিটি তাদের লালসার জীবনের পথে ইসলামের বিধানকেই প্রতিবন্ধক হিসেবে বিবেচনা করে এবং সংখ্যা গরিষ্ঠ ধর্মপ্রান মানুষের রোষানলে পড়ার ভয়ে সে কথা বলতেও পারে না। তাই এরা ইসলামের পর্দা, হিজাব,মিরাস,পারিবারিক রীতি নীতি ইত্যাদি প্রায় প্রতিটি বিধানকেই ব্যক্তি স্বাধীনতা,নারীর অধিকার প্রভৃতি মৌলিক মানবিক অধিকার হরনকারী হিসেবে চিহ্নিত করার অপপ্রয়াস চালায় এবং তাদের মনগড়া সব কুযুক্তি সমুহ পেশ করার চেষ্টা করে। যেমন পর্দা বা হিজাব পরিধান করতে বলে ইসলাম নারীর ব্যক্তি স্বাধীনতাকে খর্ব করেছে। নারী পুরুষের অবাধ মেলা মেশা নিষিদ্ধ করে ইসলাম মানবাধিকার কে ক্ষুন্ন বা সীমিত করেছে। এমন কি প্রাপ্ত বয়স্ক একজন নারী বা পুরুষকে নামাজ রোযার মত মৌলিক ইবাদত সমুহ বাধ্যতামূলক করাকেও তারা ব্যক্তি স্বাধীনতার উপর আঘাত বলে চিহ্নিত করার অপতৎপরতা চালায়।তাই মুসলিম নাম ধারী এ সমস্ত ধর্মদ্রোহী গুষ্ঠীর কোন কোন সদস্য রমজানের দিনের বেলায় প্রকাশ্য রাজপথে ডাবের পানি পান করে ইসলামের ব্যাপারে তাদের চরম অসহিষ্ণুতার প্রকাশ ঘটাতেও সঙ্কোচ করেনি। তাদের এই অপতৎপরতার সাফাই গাওয়ার জন্য তারা আবার কুরআন হাদিসের দলিল পেশ করার চেষ্টা করে যা তাদের চরম অজ্ঞতাকেই ফুটিয়ে তোলে। তারা বলে কুরআন বলেছে,'লাকুম দ্বীনুকুম অলিয়া দ্বীন।' অথবা 'লা ইকরাহা ফী দ্বীন- ধর্মে কোন জবরদস্তি নেই।' ধর্মে জবরদস্তি নেই এটার জন্য ধর্ম নিরপেক্ষ হওয়া লাগে না বরং ইসলামের এটা একটা মৌলিক নীতি। কিন্তু তার প্রয়োগ কোথায় হবে? পৃথিবির যে কোন একজন মানুষ তার স্বাধীন ইচ্ছা মত যে কোন ধর্ম গ্রহন করতে পারে এক্ষেত্রে ইসলামের কোন ভিন্নমত নেই। কিন্তু একজন মুসলিম দাবী করবে আবার ইসলামের অনুশাসন মেনে চলার ক্ষেত্রে তার ইচ্ছামত আচরণ করবে এর কোন সুযোগ ইসলাম দেয় না। শুধু ইসলাম কেন,কোন সাধারন বিবেক বুদ্ধি সম্পন্ন কেউ তা মেনে নেয় না। আপনি আপনার সন্তান কে কোন স্কুলে পড়াবেন সে সিদ্ধান্ত নেয়ার মালিক আপনি; এটা আপনার মৌলিক অধিকার। কিন্তু কোন নির্দিষ্ট স্কুলে ভর্তি করার পর সে স্কুলের ইউনিফর্ম পরতে রাজি হবেন না, বলবেন এতে আমার ব্যক্তি স্বাতন্ত্রের অধিকার ক্ষুন্ন হয় এই কুযুক্তি কেউ কি মেনে নেবে? সুতরাংআপনি ইসলাম গ্রহন করে মুসলিম হবেন না খ্রিষ্টান হবেন, কি হিন্দু হবেন নাকি ধর্মহীন থাকবেন সে সিদ্ধান্ত আপনার এখানে ইসলাম আপনাকে জোর করবে না; কিন্তু নিজেকে মুসলিম বলে দাবী করবেন আবার ইসলামের বিধান মেনে নিতে অস্বীকার করবেন স্বাধীনতার দোহাই দিয়ে, এটা ইসলাম কাউকে দেয় না।

ইসলাম একটি পূর্নাঙ্গ জীবন দর্শন যার রয়েছে জীবনের প্রতিটি দিক ও বিভাগের জন্য সুস্পষ্ট,ভারসাম্যপূর্ন ও কালজয়ী বিধান। ধর্ম বর্ন ভাষা ও অঞ্চল নির্বিশেষে প্রতিটি মানুষ, সম্প্রদায় ও জাতিকে সে বিধান শুধু ন্যায় আর ইনসাফের রাস্তাই দেখায়,নিয়ে যায় অন্ধকার থেকে আলোর পথে। এ বিষয়ে সময়ান্তরে আলোচনা করা যাবে।

( লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
লেখাটি অবশ্যই আমার নিজের নয়। তবে মূল লেখকের অনুমতি সাপেক্ষেই এখানে এটি পোস্ট করলাম। সামু কর্তৃপক্ষ দয়া করে "সরিয়ে" ফেলবেন না।)

কুইজটি হলো: "লেখাটি কার?" বলতে পারবেন?
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৭
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×