নৈতিকতা এবং নীতিবোধ কখনোই আইনের মুখে পরিবর্তিত হয় না (দুঃখিত, বলা উচিত “হওয়া উচিত নয়”)।
নৈতিকতা ও নীতিবোধ কখনোই সহিংসতা বা আইনী চাপের মুখে বদল হয় না (দুঃখিত, বলা উচিত “হওয়া উচিত নয়”)।
আমি অন্য কারও পক্ষ হয়ে কথা বলতে পারি না, এমনকি "জনগণ"-এর হয়েও না।
আমি শুধু এটুকুই বলতে পারি: আমি আমাকে শাসন করি না! আমাকে শাসন করে আমার নীতিমালা এবং নৈতিকতা! এগুলোই আমার সীমা... লক্ষণরেখা।
আমি লিঙ্গ বিতর্কে কোনও দ্বিমুখী বা দ্বিপাক্ষিক অবস্থানে নেই। আমি সমস্ত মানুষের জন্যই চিন্তা করি! বাস্তবতা জটিল, এবং যথেষ্ট সংখ্যক আন্তরিক মানুষ এই তিক্ত রাজনীতি এবং গোষ্ঠীভিত্তিক উচ্চকণ্ঠের বাইরে বিদ্যমান।
তবুও—এই কথাগুলো মূল বিষয় নয়। তাহলে এই অতিকথনের আসলটা কী? সেটা এই...
ইউনূসের কোনো নৈতিক মানদণ্ড নেই, কোনো নীতিমালা নেই, কোনো নৈতিকতা নেই। আমরা এটা জানি, কারণ ২০২৪ সালেও তিনি পুরোপুরি সমকামী ও লিঙ্গঅধিকার সমর্থনকারীদের পক্ষে ছিলেন, আর এখন তিনি যেন পুরোপুরি বিপরীত শিবিরে।
এই পরিবর্তন এত দ্রুত হয়েছে যে—যদি তাৎক্ষণিক নাও হয়—এটা প্রকৃত রাজনীতিক বাস্তবতার প্রতিফলন (লক্ষ্য রাখতে হবে, শব্দটা 'রাজনৈতিক' না)।
এই মানুষটির মধ্যে আমি কোনো নৈতিকতা, নীতি কিংবা আদর্শ দেখতে পাই না।
আমার নিজের অবস্থান অনেক বিষয়ে জটিল এবং সূক্ষ্ম। কিন্তু... যেমনটা শুরুতেই বলেছিলাম, আমার নিজস্ব নীতিমালা এবং নৈতিকতাই আমাকে চালিত করে, আমি সেগুলোকে নয়। আমি আর কিছু না হই অন্তত এবিষয়ে একজন আন্তরিক মানুষ হতে পারি।
ভুল করতে পারি? হ্যাঁ। বোকা? হতে পারি। পুরোপুরি ভুল? সেটাও সম্ভব। এসকল সম্ভাবনাই আমার দুয়ারে। তবুও...
আমার কাছে ইউনূছ একজন সম্পূর্ণ প্রতারক! এমন একজন মানুষ, যে দেয়ালে আয়না লাগিয়ে শ্রোতা!
আমি হাসিনাকেও ঘৃণা করতাম!!! কিন্তু অন্তত আশেপাশের কিছু লোকের কথা শুনে ও নিজের থেকে সে যেসব অপরাধমূলক ভুল বলত এবং অপরাধ করত, সেগুলো বিশ্বাসও করত।
কিন্তু ইউনূছ হচ্ছে সেই লোক যে, যেকেউ যা বলে, সেটাই হতে চায়!
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৩২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


