মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি জিন ও মানুষ জাতিকে একমাত্র আমার ইবাদত করার জন্য তৈরি করেছি।” (পবিত্র সূরা যারিয়াত শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ- ৫৬) অর্থাৎ আমার মা’রিফত, মুহব্বত, সন্তুষ্টি, রেযামন্দি মুবারক অর্জন করার জন্যই তৈরি করেছি।
এই মা’রিফত, মুহব্বত তখনই অর্জন করা সম্ভব যখন মহান আল্লাহ পাক উনার নৈকট্যশীল বান্দাহ উনার ছোহবত অর্জন করা হবে এবং উনার হাতে বাইয়াত হয়ে উনার পরামর্শ মুতাবিক চলাচল করা যাবে।
মহান আল্লাহ তায়ালা জাল্লা জালালুহু তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা (মহান আল্লাহ পাক উনার) নৈকট্য অর্জন করার জন্য ওয়াসীলা অন্বেষণ করো।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৫)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “যিনি আমার দিকে রজু হয়েছেন, তুমি উনার আনুগত্য করো।” (পবিত্র সূরা লুক্বমান শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১৫)
এছাড়াও অসংখ্য পবিত্র আয়াত শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের থেকে হযরত ইমাম-মুজতাহিদ ও আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা এ সিদ্ধান্তই দিয়েছেন যে, মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন ও উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি-রেযামন্দি মুবারক অর্জন করার জন্য একজন হক্বানী-রব্বানী ওলীআল্লাহ উনার হাতে বাইয়াত হওয়া ফরয।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



