আবেদ খান নিজেই হলুদ সংবাদিকতার প্রতিশব্দ, হলুদ সাংবাদিকতার অভিযোগে পদত্যাগ তার! এই অভিযোগ বা নৈত্কিতা থাকলে এতদিন কালের কণ্ঠে সম্পাদকগিরি করা সম্ভব হত না। কালেরকণ্ঠের প্রকাশনার উদ্দেশ্য সচেতন পাঠক সবাই জানে, আবেদ খান আগে জানতেন না - হতেই পারে না। আমি নিশ্চিত বুঝতে পারছি, লেনদেন না মেলার অন্য কোন গল্প এতে আছেই - নৈতিকতাবোধ হঠাত্ চাগা দিয়ে উঠার সেটাই মাজেজা।
এত খরচ করেও কালের কণ্ঠ যে বিশ্বাসযোগ্যতার ধারে কাছেও যেতে পারে নাই তার অন্যতম কারণ একজন নৈতিকভাবে অধঃপতিত আবেদ খান। এই বিবেচনায় কালেরকণ্ঠের জন্য সম্ভবত ভাল হল। তবে ভূমিদস্যু বসুন্ধরা গ্রুপ যে উদ্দেশ্যে এই পত্রিকাটি (এবং দৈনিক প্রতিদিন ও শীর্ষনিউজ) বের করেছে তাতে আগামি ৫-৭ বছরের মধ্যেই বড় লসের মুখে বন্ধ হয়ে যাওয়াই ভবিতব্য (প্রতিদিন হয়তো বেঁচে যাবে বাসে-ট্রেনে বিক্রি হয়ে) - হ্যাঁ, এই ভবিষ্যতবাণীটি সংরক্ষণ করতে পারেন!
এখন ভাবছি কালেরকণ্ঠের দায়িত্ব নেয়ার ক্ষেত্রে আবেদ খানের সেরা বিকল্প কে হতে পারে -
১) আব্দুল গাফফার চৌধুরি - আবেদের চেয়ে ভাল সার্ভিস দিতে পারবেন।
২) মোজাম্মেল বাবু - আবেদের সমান সার্ভিস দিতে পারবেন। সাথে মালিক পক্ষকে একটা নৌকার মনোনয়নও এনে দিতে পারবেন।
৩) শ্যামল মিত্র - সার্ভিসের মান একটু খারাপ হবে, তবে চলে যাবে।
৪) মঞ্জুরুল ইসলাম বুলবুল - সার্ভিসের মান আরেকটু খারাপ হবে, তবে এতেও চলবে।