somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আল্লাহর ওলি বলতে কি বোঝায়? সূফীবাদ এবং মারেফত কি?

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ওলি আরবী শব্দ যার অর্থ অভিভাবক
বা মুরুব্বী, বন্ধু। আরবী ভাষায় “আউলিয়া” শব্দটি “ওলি'র বহুবচন। 'ওলি' অর্থ বন্ধু,মিত্র বা অনুসারি। কখনো শব্দটির অর্থ হয় শাসক,অভিভাবক বা কর্তা। (তথ্যসূত্রঃ আরবী-
বাংলা অভিধান,প্রকাশনায় ইসলামিক
ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ)। প্রসিদ্ধ
আরবী-ইংরেজী অভিধান “আল
মাওয়ারিদ” অনুসারে ওলি শব্দের
অর্থঃ guardian, patron, friend,
companion ইত্যাদী।পবিত্র কোরআনে “ওলি” এবং “আউলিয়া” এ উভয় শব্দটির ব্যবহার হয়েছে অসংখ্য বার। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন,
" আলা ইন্না আওলিয়া আল্লাহি লা খাওফুন আ ’লাইহিম ওয়া লাহুম ইয়াহ্ঝানুন। আল্লাযীনা আ ’মানূ ওয়া কানূ ইয়াত্তাকানূন।" অর্থ- "জেনে রাখ নিশ্চয়ই আল্লাহর ওলিদের কোন ভয় নাই
এবং তাহারা দুঃখিতও হবে না।
যারা ঈমান এনেছে এবং তাকওয়া অবলম্বন করেছে। সূরা ইউনুস ১০: ৬২- ৬৩। " এখানে আল্লাহ তায়ালা ওলীদের দু’টি গুণ বর্ণনা করেছেন।
(১) যারা ঈমান আনয়ন করেছে। শিরক মুক্ত মুসলমান যারা।
(২) ‘তাকওয়া’ অর্থাৎ, সর্বক্ষেত্রে একমাত্র
আল্লাহকে ভয় করে তাঁর নিষিদ্ধ সকল প্রকার হারাম কাজ বর্জন করে চলা।

''নিশ্চয়ই তোমাদের ওলি হলেন আল্লাহ এবং তাঁর রসুল আর ঈমানদার লোকেরা- যারা সালাত কায়েম করে, যাকাত দিয়ে দেয়, এবং আল্লাহর প্রতি অনুগত বাধ্যগত থাকে। যারা ওলি মানে আল্লাহকে এবং আল্লাহর রসুলকে আর ঈমানদার লোকদেরকে, তারাই আল্লাহর দল এবং আল্লাহর দলই থাকবে বিজয়ী''। (সূরা আল মায়িদা,আয়াত-৫৫-৫৬)"

এ দুটি আয়াত থেকে জানা গেল, সকল মুমিনই আল্লাহর অলি, যারা সালাত কায়েম করে,যাকাত প্রদান করে, আল্লাহকে ভয় করে এবং আল্লাহর অনুগত থাকে তারাই ওলি॥
''সকল মুমিনই আল্লাহ রহমানের অলি। (ইমাম তাহাবী ''আল আকীদা'' গ্রন্থ)"
আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন,
"ওয়াল্লাহু ওয়ালীউল মু মিনীন" - আর
আল্লাহ মুমিনদের অভিভাবক।
সূরা আলে ইমরান ৩ : ৬৮। "ওয়াল্লাহু
ওয়ালীউল মুত্তাকীন "- আর আল্লাহ্
মুত্তাকীদের বন্ধু।
সূরা জাসিয়া ৪৫ :১৯।" আয়াতে দেখা যাচ্ছে আল্লাহ্তা’ লা তাঁর
আওলিয়া বা বন্ধুদের প্রসংঙ্গে বলছেন,
যে, তাঁর যারা বন্ধু তাদের কোন ভয়
থাকবে না এবং তারা দুঃখিতও
হবে না। কারা তাঁর সেই বন্ধু?
আল্লাহ তায়ালা বলছেন যারা ঈমান
আনবে এবং তাকওয়া অবলম্বন
করবে তারাই হবে তাঁর বন্ধু।
আল্লাহ তায়ালা আরও বলেন ,
"তোমাদের মধ্যে আল্লাহ্র নিকট সেই
ব্যক্তিই অধিক মর্যাদাসম্পন্ন
যে তোমাদের মধ্যে অধিক মুত্তাকী।
সূরা হুজুরাত ৪৯: ১৩।" তাকওয়ার
অধিকারী ব্যক্তিকে মুত্তাকী বলা হয়।
সুতারং মুত্তাকী বা আমরা প্রচলিত
ভাষায় যাকে বলি পরহেজগার
সে ব্যক্তিই আল্লাহর কাছে মর্যাদাসম্পন্ন। আবার এই মুত্তাকীদের মধ্যে যিনি অধিক
মুত্তাকী তিনি আবার আল্লাহ তায়ালার
কাছে অধিক মর্যাদাসম্পন্ন। এই অধিক
মর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিটিই আল্লাহর বন্ধু
সে কথাটিই আল্লাহ তায়ালা সূরা ইউনুসের ৬৩নং এবং সূরা হুজুরাতের
১৩ নং আয়াতে বলেছেন।
আল্লাহ তায়ালা কাকে তাঁর বন্ধু
হিসাবে গ্রহন করবেন বা করেছেন
তা কিভাবে জানা যায় ? অর্থাৎ আল্লাহ এবং তার রাসুলের দেওয়া সঠিক পথে যারা থাকবে তারাই ওলি। তাহলে
আল্লাহর ওলি বা বন্ধু হওয়ার দাবীদার
ব্যক্তিটি কিভাবে জানতে পারেন যে,
আল্লাহ তাকে বন্ধু হিসাবে গ্রহন
করেছেন ? আল্লাহ তায়ালা কি ওই ব্যক্তির কাছে কোন সার্টিফিকেট পাঠান
বা অন্য কোন শরিয়ত সম্মত পন্থার
মাধ্যমে কোন বার্তা পাঠান? এ
ব্যপারে কুরআনে সরাসরি কোন উত্তর
পাওয়া যায় না।
তবে আল্লাহ তায়ালা বলেন ,"অতএব
তোমরা পবিত্রতার দাবী করো না।
তিনিই ভাল জানেন মুত্তাকী কে।
সূরা নাজ্ম ৫৩:৩২।"
আমাদের দেশে সাধারনত,পীর দাবীদার
শ্রেনীটির মধ্যে আল্লাহর ওলি কথাটির
প্রচলন বেশি দেখতে পাওয়া যায়।
যেমন,ওলি , বিশ্ব ওলি , ওলি কুলের শিরোমনি, গাউসুল আজম,
শাহানশাহ্হে তরীকত, হাকিমূল উম্মাত,
হুজ্জাতুল ইসলাম , মুজাদ্দেদ, ছুফীকূল শিরোমণি,যামানার মুজাদ্দেদ , ওলিয়ে কামিল,মুর্শিদে মোকাম্মেল , আশেকে রাসূল, আওলাদে রাসূল,নায়েবে রাসূল , আমীরে মুজাদ্দেদ। আমাদের দেশের অনেক পীর (আটরশি) বিশ্ব ওলি টাইটেল নিজের নামের সাথে লাগিয়েছেন।
বিশ্ব ওলি কাকে বলে ? যিনি বিশ্বের
বন্ধু? যেমন আমাদের রাসূল মুহাম্মদ (স) হচ্ছেন বিশ্ব নবী। অর্থাৎ আল্লাহ
তায়ালা তাকে সারা বিশ্বের জন্য তাঁর রাসূল করে পাঠিয়েছেন। তাহলে যিনি নিজেকে বিশ্ব ওলি বলে যাহির করছেন
তাকে কি আল্লাহ তায়ালা সারা বিশ্বের
বন্ধু হিসাবে নিয়োগ দিয়েছেন?
তারপরেও কথা থেকে যায় ,
নবী রাসূলরাও কি আল্লাহ্র ওলি বা বন্ধু
নন ? নবী রাসূলরা কি অন্য সাধারণ
মানুষের চাইতে বেশী মুত্তাকী নন?
সে হিসাবে আমাদের রাসূল মুহাম্মদ (স)
হচ্ছেন বিশ্ব ওলি। সাধারণত পীরের মৃত্যু হয় তখন সেই পীরের গদীতে বসে তার ছেলে। বাপ, দাদা চৌদ্দ গুস্টি সবাই পীর! আবার এইসব পীরদের নামের টাইটেল দেখলে মাথা ঘুরে যাবে - ( বিশ্ব ওলি হযরত মাওলানা শাহ্ সুফি কুতুবে রাব্বানি পিরে মোকাম্মেল সৈয়দ গোলামুর রহমান বাবা ভান্ডারী (রঃ)। এইসব পীরগন আবার কুরআন থেকে দলীল দেখান যে আল্লাহকে পেতে উসিলা লাগে মানে (পীর দরবেশ) লাগে। পীরগন উসিলা গ্রহণের জন্য কুরআন থেকে সুরা মায়েদার ৩৫ নম্বর আয়াতের দলিল দেখায়, "তোমরা যারা ঈমান এনেছ (মুমিনগণ) তাকওয়াধারী হও এবং আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের উদ্দেশ্যে উসিলা গ্রহণ করো। আর খোদার পথে জিহাদ করো হয়তো তোমরা মুক্তিপ্রাপ্ত
হয়ে যেতে পারো। (আল মায়েদা,৩৫)"


মুফাসসিরীন আব্দুল্লাহ
ইবনু আব্বাস (রাঃ) ওয়াসীলা শব্দের অর্থ
করেছেন নৈকট্য অর্জন করা এবং এমন আমল দ্বারা নৈকট্য অর্জন করো যাতে তিনি ( আল্লাহ ) সন্তুষ্ট হন॥ (তথ্য সূত্র- তাফসীরে ইবনু কাসীর ২য় খন্ড ৭৩
পৃঃ)॥ " উসিলার অর্থ হচ্ছে যা একজনকে অন্য জনের কাছাকাছি করার কারণ হয়। ( তথ্য সূত্র -আমিদ, প্রকাশ কাল: ১৩৬০ হিজরী, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা: ১৯৫০)।"
"পারিভাষিক অর্থে উসিলা এমন এক জিনিস যার মাধ্যমে কোন উদ্দেশ্যে পৌঁছানো যায়। ( তথ্য সূত্র -ইবনে কাসির,
,২য় খন্ড,পৃষ্ঠা: ৫৬৩)।"
আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন,
"আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে আমার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করে, তুমি বলে দাও- বস্তুত আমি রয়েছি তার নিকটেই।
যারা প্রার্থনা করে আমি তাদের
প্রার্থনা কবুল করি। কাজেই আমার হুকুম মান্য করা এবং আমার প্রতি নিঃসংশয়ে বিশ্বাস করা তাদের একান্ত- কর্তব্য।(সুরা বাকারা : ১৮৬)"
- বিস্তারিত জানতে দেখুন তাফসীরে ইবনে কাসির, খণ্ড-১,পৃষ্ঠা-২১৯॥
তাই বোঝা যায় মধ্যে উসিলা বা মধ্যস্ততা ধরার কোন প্রয়োজন নেই। আল্লাহর
দরবার সর্বস্তরের মানুষের জন্য সদা উন্মুক্ত।


আবার এইসব পীর বা কথিতো ওলিদের কুরআন হাদীসের বাইরে তাদের কাছে থেকে আরেক ধরনের ইল্ম বা জ্ঞানের কথা শুনতে পাওয়া যায় যা তাদের ভাষায় ‘ইল্মে মারিফত ’ আবার কেউ কেউ বলেন ‘বাতেনী ইল্ম’ । কুরআন ও হাদীস হচ্ছে জাহেরি বা প্রকাশ্য ইল্ম আর
ইল্মে মারিফত হচ্ছে বাতেনী ইল্ম বা গোপন ইল্ম, যা আল্লাহর পীর ওলিরা ছাড়া নাকি কেউ হাসিল করতে পারে না! আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেন
"তাঁর নিকট রয়েছে গায়েবের চাবিসমূহ,
এবং এক তিনি ছাড়া এ সম্পর্কে কারও
জ্ঞান নেই। (সূরা আল আনআম, ৬ :৫৯)॥"
কুরআনের এই আয়াত দ্বারাই প্রমানিত হয় যে ইলমে গায়েব শুধু আল্লাহ তায়ালা জানেন। তরীকতপন্থী পীরেরাও বিশ্বাস পোষণ করে,রসূল (সাঃ) এর কিছু বাতেনী ইলম (জ্ঞান) আলী (রাঃ) এর মাধ্যম হয়ে পীরদের নিকট পৌঁছেছে। সূফীদের ভাষায় তারা হল খোশক॥ (তা’লিমুদ্দীন ২য় খণ্ড ৮৮)।
আল্লাহ তাআলা বলেন-''হে রসূল!
তোমার প্রভুর পক্ষ থেকে তোমার
কাছে ওহী স্বরূপ যা কিছু অবতীর্ণ
করা হয়েছে তার সব গুলোকে হুবহু
(জনগণের কাছে) পৌছিয়ে দাও।
যদি তুমি তা না কর তাহলে তুমি তাঁর
দেয়া রিসালাতের দায়িত্বকেই
পৌছালে না। (সূরা আল-মায়িদা,
আয়াত-৬৭)।" তাই কুরআনের এই আয়াত দ্বারাই সুফি বা পীরদের দাবী খারিজ হয়ে যায়॥ সহজেই বোঝা যায় মুহাম্মদ (স) কোনো ইলম গোপন রাখেননি।

সুফীবাদে বিশ্বাসীগণ মনে করেন
যে, তাদের কল্পিত ওলীদের উপর নামায, রোজা, হজ্জ, যাকাত ইত্যাদি কোন কিছুই ফরজ নয়। কেননা তারা এমন মর্যাদায়
পৌঁছে যান,যেখানে পৌঁছতে পারলে এবাদতের প্রয়োজন হয় না তাদের
মারেফত হাসিল হয়ে গেলে এবাদতের
কোন প্রয়োজন নেই। তারা তাদের
মতের পক্ষে কুরআনের একটি আয়াতকে দলীল হিসেবে পেশ করে থাকে। আল্লাহ তাআলা বলেনঃ "তুমি ইয়াকীন আসা পর্যন্ত তোমার রবের এবাদত কর। (সূরা হিজিরঃ ৯৯)"॥
সুফীরা বলে থাকে এখানে ইয়াকীন
অর্থ হচ্ছে, মারেফত। এই মারেফত হাসিল হওয়ার পূর্ণ পর্যন্ত আল্লাহর এবাদত করতে হবে। তা হাসিল হয়ে গেলে এবাদতের আর কোন প্রয়োজন নেই। তাদের এই কথাটি সম্পূর্ণ বাতিল।
"ইবনে আব্বাস (রাঃ) সহ অধিকাংশ
মুফাসসিরের মতে এখানে ইয়াকীন
অর্থ হচ্ছে, মৃত্যু। ( তথ্যসূত্র- ইবনে কাছীরঃ (৪/৫৫৩)।"
মুহাম্মদ (স) অসুস্থ থাকা অবস্থায় ও নামাজ পড়েছেন। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেন, ‘নিশ্চয় সালাত
মুমিনদের উপর নির্দিষ্ট সময়
ফরজ। (নিসা: ১০৩)।' ফরজ মানে বাধ্যতামুলক॥ তাই সহজেই বোঝা যায় সুফিদের এইসব কথা কুরআন বিরোধী॥
সবচাইতে ধার্মিক ব্যক্তি কে ?
আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন, "হে নবী! এরপর আমি আপনাকে প্রতিষ্ঠিত
করেছি শরিয়াত বিধানের উপর,
সুতরাং আপনি সেটারই অনুসরণ করুন,
(শরিয়াত ছেড়ে মারিফাতের নামে)
অজ্ঞদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করবেন
না।” (সূরাহ্ আল জা-সিয়াহ্ ৪৫ : ১৮)॥"


আবার এই সব পীর বা কথিতো ওলিরা নিজেদের সুফি বলে।
"শায়খুল ইসলাম
ইবনে তাইমিয়া রাহিমাহুল্লাহ
বলেন, সুফিয়াহ ( সূফীবাদ) শব্দটি প্রথম
তিন প্রজন্মের নিকট পরিচিত ছিল না,
বরং এটি এর পরবর্তীতে আবিষ্কৃত
হয়েছে। ( তথ্যসূত্র- মাজমু আল ফাতাওয়া, ১১/৫ )"

"সূফী শব্দটি সাফ (পবিত্রতা) অথবা সূফ (পশম) অথবা সূফফা থেকেউৎপন্ন হয়েছে। তাসাউফ পন্থীদেরকে সূফী বলা হয়। এরা আধ্যাত্মিকতাবাদীও বটে।
এদের গুরুকে পীর নামে অভিহিত
করা হয়। ( তথ্য সূত্র- সূফী তত্বের অন্তরালে,অধ্যাপক আব্দুন নূর সালাফী- পৃষ্ঠা- ১)।" সূফীবাদ মূলতঃ ইরানী দর্শন,
বেদান্ত দর্শন, গ্রীক দর্শন, জরথ্রোষ্ট
দর্শন ইত্যাদি থেকে ইসলামে অনুপ্রবেশ
করেছে। সূফী বাদ কুরআন ও সুন্নাহ থেকে উৎপত্তি লাভ করে নাই।

চলবে ....




সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫
৯টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পেচ্ছাপ করি আপনাদের মূর্খ চেতনায়

লিখেছেন সত্যপথিক শাইয়্যান, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩৮

আপনারা হাদি হতে চেয়েছিলেন, অথচ হয়ে গেলেন নিরীহ হিন্দু গার্মেন্টস কর্মীর হত্যাকারী।
আপনারা আবাবিল হয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাড়াতে চেয়েছিলেন, অথচ রাক্ষস হয়ে বিএনপি নেতার ফুটফুটে মেয়েটাকে পুড়িয়ে মারলেন!
আপনারা ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে... ...বাকিটুকু পড়ুন

নজরুল পরিবারের প্রশ্ন: উগ্রবাদী হাদির কবর নজরুলের পাশে কেন?

লিখেছেন মাথা পাগলা, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:০১



প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে কাজী নজরুল ইসলামের দেহ সমাধিস্থ করা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদের পাশে। শনিবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টে নাগাদ সেখানেই দাফন করা হল ভারতবিদ্বেষী বলে পরিচিত ইনকিলাব মঞ্চের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির আসল হত্যাকারি জামাত শিবির কেন আলোচনার বাহিরে?

লিখেছেন এ আর ১৫, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৪


গত মাসের শেষের দিকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পারওয়ারের ছেলে সালমান, উসমান হাদির সঙ্গে খু*নি ফয়সালের পরিচয় করিয়ে দেন। সেই সময় হাদিকে আশ্বস্ত করা হয়—নির্বাচন পরিচালনা ও ক্যাম্পেইনে তারা... ...বাকিটুকু পড়ুন

দিপুকে হত্যা ও পোড়ানো বনাম তৌহিদী জনতা!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫


পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড (Pioneer Knitwears (BD) Ltd.) হলো বাদশা গ্রুপের (Badsha Group) একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। বাদশা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান কর্ণধার হলেন জনাব বাদশা মিয়া, যিনি একইসাথে এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাজানো ভোটে বিএনপিকে সেনাবাহিনী আর আমলারা ক্ষমতায় আনতেছে। ভোট তো কেবল লোক দেখানো আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।

লিখেছেন তানভির জুমার, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২২



১০০% নিশ্চিত বিএনপি ক্ষমতায় আসছে, এবং আওয়ামী স্টাইলে ক্ষমতা চালাবে। সন্ত্রাসী লীগকে এই বিএনপিই আবার ফিরিয়ে আনবে।সেনাবাহিনী আর আমলাদের সাথে ডিল কমপ্লিট। সহসাই এই দেশে ন্যায়-ইনসাফ ফিরবে না। লুটপাট... ...বাকিটুকু পড়ুন

×