লেখাপড়া কিছুটা করেই বিদেশে পাড়ি জমাই, টাকা উপার্জনের জন্য। গত বছরের রমজান মাসে বাংলাদেশে ছিলাম, বিয়ে করি রমজান মাসেই, তাই ঈদুল ফিতরের পর নতুন বউয়ের মন চাঙ্গা করার জন্য ভ্রমনে যাওয়া।
প্রথমে ভেবেছিলাম দেশের বাইরে ভারত অথবা নেপাল যাবো। কিন্তু আমার স্ত্রীর পাসপোর্ট না থাকায় যাওয়া হয় নাই। বাংলাদেশে কোথায় যাই??
কোন কিছু চিন্তা না করেই রওয়ানা দিলাম পার্বত্য চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে।
একটা মাইক্রো নিলাম ঢাকা থেকেই। রওয়ানা দিলাম আমি, আমার স্ত্রী ও আমার এক ঘনিষ্ট বন্ধু।
কুমিল্লা পাড়ি দেয়ার সময় বাংলাদেশ ভারতের বর্ডারের ফটোঃ
১/
২/
৩/
গাড়ি রাস্তায় বিভিন্ন রেষ্টুরেন্টে চায়ের বিরতি নিয়ে প্রথমে গিয়ে দাড়ালো চট্টগ্রামের কনর্ডের "ফয়েস লেক"
এ। তখন প্রায় সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছিলো, তাই বেশি একটা ঘুরতে পারি নাই।
ফয়েস লেকের ফটোঃ
ফয়েস লেকের আসবাব পত্র
৪/
৫/
৬/
৭/
৮/
৯/
১০/
১১/
১২/
১৩/
রাত প্রায় ৯ টায় গিয়ে পৌঁছেছিলাম কক্সবাজারে, এই প্রথম আমি কোন সমুদ্র তীরে আসি, ঐ রাতেই বীচে নেমে যাই, দৌড়তে থাকি, দৌড়তে দৌড়তে হাপিয়ে গেলে, একটু বসে নিয়ে, আবার ছুটলাম কাঁকড়া ধরার জন্য।
পূর্বে কালো কালারের কাঁকড়া দেখলেও, কক্সবাজারে পেলাম লাল রংয়ের কাঁকরা। আমি, আমার স্ত্রী ও আমার বন্ধু, তিন জনেই কাঁকড়া নিয়ে দৌড়া দৌড়ি করলাম। ধরতে ভয় পাই তিন জনেই, তবে দৌড়াতে ভালো লেগেছিলো, অতপর স্থানীয় একটা বাচ্চা ছেলে এসে কিভাবে যেনো কাঁকড়ার পেটের মধ্যে ধরে ফেললো।
১৪/
১৫/
১৬/
তারপর ক্লান্ত সকলেই হোটেলে রাত্রি যাপন করে আবার সকালে নাস্তা করে বীচে চলে আসি
১৭/
১৮/
১৯/
২০/
২১/
২২/
সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছিলো দ্রুত গতির নৌযান সিডু তে চড়ে, এর মাধ্যমে আমরা অতি অল্প সময়ের মাধ্যমে সমুদ্র গর্ভে চলে যাই। অনেক দুর পর্যন্ত গিয়েছিলাম। এটা সমুদ্রে ঢেউয়ের তালে তালে উঁচু নিচু হলে
আরো বেশি ভালো লাগে।
২৩/
২৪/
২৫/
দুপুরের খাওয়া দাওয়া করে আবার বিকেলে বীচের ফটোঃ
২৬/
২৭/
২৮/
২৯/
৩০/ আমাগো গাড়ির চালক, অনেক চালাক একটা চেলে।
আগামী পর্বে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো বান্দরবানের "শৈল প্রপাত ঝর্ণা " এর ফটো।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




