পানি থেরাপীতে নিরাময় যোগ্য রোগগুলোর তালিকা:
১/ ব্লাড প্রেসার বা রক্তচাপ।
২/ এ্যনিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা।
৩/ সন্ধি বা পেশীসমূহের বাত।
৪/ প্যারালাইসিস।
৫/ মেদভূঁড়ি।
৬/ গ্রন্থিবাত বা সন্ধি বাত।
৭/ ঘা বা পচন।
৮/ ঝিমঝিম বাত।
৯/ কাশি।
১০/ শ্বেতকনিকাধিক্যঘটিত রক্তাল্পতা।
১১/ হাঁপানী
১২/ শ্বাসনালীর ব্যাথা।
১৩/ ফুসফুসের যক্ষা।
১৪/ মস্তিস্কের আবরক ঝিল্লীর প্রদাহ।
১৫/ কিডনীতে পাথর জমা।
১৬/ মুত্রনালী প্রদাহ।
১৭/ অতি অম্লত্ব বা গ্যাষ্ট্রিক।
১৮/ আমাশয়।
১৯/ পাকস্থলীর রোগ।
২০/ জরায়ূর ক্যান্সার।
২১/ মরদ্বার বা মলনালীর ব্যাথা।
২২/ কোষ্ঠকাঠিন্য।
২৩/ ডায়াবেটিস।
২৪/ চক্ষ রোগ।
২৫/ অক্ষি প্রদাহ বা চোখ ওঠা।
২৬/ অনিয়মিত রক্তঃস্রাব।
২৭/ স্তন্য ক্যান্সার।
২৮/ স্বরযন্ত্রের প্রদাহ।
২৯/ মাথা ব্যাথা।
চিকিৎসা প্রণালীঃ
সকালে খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে মুখ ধোয়ার বা দাঁত মাজারও পূর্বে ছয় গ্লাস বা দেড় লিটার পানি পান করতে হবে। উল্লেখ্য যে, প্রাচীনকালে ভারতে অত্র চিকিৎসা পদ্ধতি “ঊষা পানা চিকিৎসা” নামে বহুল প্রচলিত ছিল। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ করা দরকার যে, অত্র দেড় লিটার পানি পানের ১ঘণ্টা আগে বা পরে কোন পানীয় বা ভারী খাবার গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
আরো খেয়াল রাখতে হবে যে, অত্র থেরাপীর পূর্বপর্তী রাত্রে কোন প্রকার এলকোহল মিশ্রিত পানীয় পান করা যাবে না।
প্রয়োজনে অত্র থেরাপীর জন্য সিদ্ধ অথবা ছাঁকা পানি ব্যবহার করা যেতে পারে। যদি এক সাথে দেড় লিটার পানি পান করা অসম্ভব হয়ে পড়ে তা হলে তা ধাপে ধাপে পান করলেও চলবে। যেমন প্রথমে চার গ্লাস পান করার পর ২ মিনিট বিরতি দিয়ে বাকী দুই গ্লাস পানি পান করতে হবে।
প্রথম প্রথম প্রতি ঘণ্টায় ২/৩ বার প্রশ্রাবের বেগ হতে পারে। তবে অতি অল্প সময়ের মধ্যেই তা আবার স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:০২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



