somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইসলামঃ যার অন্য নাম চুলকানি

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু। আমি ইসলামপ্রিয় মানুষ, আল্লাহ-রাসূলকে সম্মান করি কিন্তু আফসোস যে তাদের প্রদর্শিত পথে চলতে পারি না। তবে আল্লাহ-রাসূলের আদর্শকে সঠিকভাবে বোঝার ক্ষমতা আল্লাহ আমাকে দিয়েছেন বলেই মনে করি। কিন্তু আজকাল দেখা যাচ্ছে মানুষ "ইসলাম" নাম শুনলেই এক অন্যধরনের চুলকানি অনুভব করে। তারই কিছু নমুনা নিয়ে আমার এই পোস্ট। আশা করি এই পোস্টটি ব্যপক তথ্যসমৃধ হওয়ায় আপনার প্রিয়তে স্থান করে নেবে।



প্রথম পর্বঃ-

***(MULTI-LEVEL MARKETING)MLM ইসলামী শরীয়াতে হারাম*** শীর্ষক উমর ভাইয়ের পোস্টে মানুষ প্রচুর পরিমানে মাইনাস ও দ্বিমত পোষন করে। আমি এসবের কারন বুঝতে পারি নাই যেহুতু আমি ব্লগে তখন কেবল নতুন ভিজিটর ছিলাম, লেখা-লিখি শুরু করিই নাই। পরবর্তীতে ঐ পোস্টে আরেক ভাইয়ে একটি কমেন্ট দেখে এতো মাইনাসের কারন বুঝতে পারলাম।


//কফি হাউজের আড্ডা বলেছেন: কয়েকদিন আগে এই বলগে খালি দুই ছাগল বাদে সব্বাই এই এমএলএম এর বিপক্ষে বিয়াপক জিহাদ করছে। ওরে সে কি জিহাদী জুষ একেক জনের। আর অহন লেখক ইসলামের দৃষ্টিতে এমএলএম হারাম কইছে দেইখা আবার সবাই এমএলএম-এর প্রেমে পইরা গেছে। শালার আর কত ভন্ডামি দেখুম। লেখক ভাই আপনে এই পুষ্টে ইসলাম শব্দটা কাইট্টা দেন দেখবাইন হগলতে আবার এমএলএম-এর বিপক্ষে জিহাদী জুষে ঝাপাইয়া পরবো। ওগ সমস্যা এমএলএম-এ না, ওগ সমস্যা হইলো গিয়া ইসলামে।//

দ্বিতীয় পর্বঃ-

কয়েকদিন আগে আমাকে বিখ্যাত "ছাগু" উপাধি দিয়েছেন সামু-র সিনিয়র ব্লগার কৌশিক দাদা। তিনি তার লেখা "এক নজরে ব্লগ জুড়ে চলমান নানামুখী ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদ-বিক্ষোভ " পোস্টে আমাকে "চিহ্নিত ছাগু" উপাধি দেন। কিন্তু কিসের ভিত্তিতে আমি ছাগু হলাম তা আদৌ নিশ্চিত না। পরবর্তীতে তিনি অবশ্য তার ভুল স্বীকার করেন কিন্তু মাঝখান দিয়ে আমার ভাবমূর্তি যে ক্ষুন্ন হয় তা নিয়ে তিনি মোটেও চিন্তিত নন।

ঐ পোস্টে আমার সম্পর্কে তার লেখাটিঃ কৌশিক দাদা বলেছেনঃ আপডেট: উপরোক্ত প্রোগ্রামের মধ্যে ১লা মার্চ ভারত বনধ আন্দোলন ছাড়া অন্য সবগুলো প্রোগ্রামের উদ্যোক্তাদের প্রাথমিকভাবে সাধারণ ব্লগার মনে হলেও এখন কিছু তথ্য পেয়ে সেরকম মনে হচ্ছে না। যার ফলে ১লা মার্চ ছাড়া অন্য প্র্রোগ্রামগুলোর বিষয়ে আমার সমর্থন প্রত্যাহার করলাম। আশরাফ আজীজ ইশরাক নামক একজন সক্রিয় সদস্য যিনি বাণিজ্য মেলার সামনে প্রচারণা সম্বন্ধে বাংলা নিউজকে এ কথা বলেছেন, "আমাদের মূল লক্ষ্য বাণিজ্যমেলায় আগত সবাইকে দেশি পণ্য ব্যবহারে আর ভারতীয় পণ্য বর্জনে সচেতন করা। সচেতনতা সৃষ্টির জন্য আমরা ৩টা পদ্ধতি নেব, লিফলেট, প্ল্যাকার্ড এবং টিশার্ট।" তিনি একজন চিহ্নিত ছাগু। আপডেট-২: ছাগু বিষয়ে কনফিউশন তৈরী হয়েছে। এখনও আমি নিশ্চিত না। তবে তার ব্লগ পড়ে আমার ইসলামিক মনে হয়েছে, ছাগু জাতিয় কোনো কনটেন্ট দেখলাম না। যাই হোক নিশ্চিত না হয়ে কোনো কিছুতে অংশ নিতে চাই না।

জামাতিদের ঘোলাপানিতে মাছ শিকারের সুযোগ দিতে চাই না। জয় বাংলা।


তৃতীয় পর্বঃ-

গত ৪ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় মুসলমান পরিচয় পাওয়ার পরই সামাদ ইবাদির (৫৭) গলায় চাকু ঢুকিয়ে দেয় ব্রেডলি কেন্ট স্ট্রট (৫২) নামে এক শ্বেতাঙ্গ। উভয়ের মধ্যে বাগ্‌বিতণ্ডার একপর্যায়ে ওই হামলা সংঘটিত হয়। পরে পুলিশ তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।

সেন্ট পিটার্সবার্গের পুলিশ জানিয়েছে, টেম্পা বে এলাকায় গত ৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে কথা বলছিলেন। সে সময় সামাদ ইবাদি জানান, তিনি একজন মুসলিম-আমেরিকান। এটি জানার পরই শ্বেতাঙ্গ ব্রেডলি রুদ্রমূর্তি ধারণ করে জাপটে ধরেন সামাদ ইবাদিকে। ঘটনার আকস্মিকতায় হতভম্ব হয়ে যান সামাদ ইবাদি। পকেট থেকে চাকু বের করেন ব্রেডলি। সামাদ ইবাদির গলায় চালান সে চাকু এবং রাগতকণ্ঠে বলেন, ‘মুসলমানরাই হচ্ছে যত সমস্যার মূল।’ রক্তাক্ত সামাদ ইবাদির আর্তচিৎকারে পুলিশ এসে অকুস্থল থেকে ব্রেডলিকে গ্রেফতার করে নিকটস্থ পিনেলাস কাউন্টি জেলে প্রেরণ করে। তার বিরুদ্ধে ধর্মীয় বিদ্বেষমূলক অপরাধের অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। অপর দিকে সামাদ ইবাদিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। উল্লেখ্য, সামাদ ইবাদির মালিকানাধীন স্যামস ফুড মার্কেটের পাশেই এহেন বর্বরতার ঘটনা সংঘটিত হয়। পুলিশ জানিয়েছে, পরদিন শনিবার মাত্র ১৫ হাজার ডলার বন্ডে জামিন পান ব্রেডলি। মূলত মুসলিম পরিচয়ই কাল হলো সামাদ ইবাদির (খবর এনা)

চতুর্থ পর্বঃ-

কয়েক দিন আগে আমি একটি ফেসবুক পেজে এই পোস্টটি দেখলাম, দেখে বুকে এক চিনচিনে ব্যাথা অনুভূত হল আর ভাবতে লাগলাম, কত বোকা হলে তাহলে মানুষ মুসলমানকে এধরনের "উপাধি" দিতে পারে।

When America takes 1 million live in Iraq for oil:
Not Terrorism.

When India kills 5 lakh people in Kashmir , Rapped their women:
Not Terrorism.

When Serbs rape Muslim women in Kosovo/Bosnia:
Not Terrorism.

When Russians kill 200,000 Chechens in
bombings:
Not Terrorism

When Jews kick out Palestinians and take their land:
Not Terrorism.

When American drones kill entire family in Afghanistan/ Pakistan:
Not Terrorism

When Israel kills 10,000 Lebanese civilians due to 2 missing soldiers:
Not Terrorism

When Muslims retaliate and show you how you treat us:
"Terrorism?"

It seems like the word
"Terrorism" is only
reserved for Muslims.

Spread this message
and let the world know...

Muslims are not terrorists!

পঞ্চম পর্বঃ-

কয়েকদিন আগে সীমান্তে বি,এস,এফ, এর বর্বরতার ডিজিটাল প্রতিবাদ হিসেবে ভারতীয় পন্য বর্জনের ডাক দেয়া হলে আমার এক ধর্মভীরু তাবলীগী ভাই তাতে অংশ নিতে চান। কিন্তু আমি তাকে আমাদের সাথে নিতে পারি নাই ব্লগার কৌশিক দাদা, বিশিষ্ট নাস্তিক আসিফ মহীউদ্দীন ও মুক্তির চেতনা সর্বস্ব প্রগতিশীল ব্লগারদের ব্যাপক ভারতপ্রেমী প্রচারনার কারনে। তারা কোত্থুকে যেন খবর পান আমাদের কর্মসূচির সাথে জামায়াতে ইসলামী- ইসলামী ছাত্রশিবিরের যোগসূত্র আছে এবং জামায়াত-শিবির আমাদের মাঝে ঢুকে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করছে। আমার ঐ ভাইয়ের আবার দাড়ি-টুপি আছে। তাই এমতাবস্থায় তাকে নিয়ে আমি কর্মসূচিতে যেতে পারি নাই পাছে তার দাড়ি-টুপিকে কেন্দ্র করে ঘটনাকে নিজ স্বার্থোদ্ধারে অন্য খাতে প্রবাহিত করা হয়। অবশ্য বানিজ্য মেলায় আমাদের কর্মসূচি করা হয়েছে প্রায় ১ মাস হল কিন্তু কেউ সেখানে জামায়াত-শিবিরের জড়িত থাকার কোন প্রমান দেখাতে পারেন নাই, এমনকি এধরনের কোন অভিযোগও আসে নাই।

হায়রে ইসলাম!!! দেশপ্রেম যে দ্বীনের গুরুত্বপূর্ন অংশ সে দ্বীনের পথে চলতে গেলে আজ দেশের স্বার্থ রক্ষার্থে কোন কর্মসূচিও করা যাবে না!!!

প্রগতিশীল, নাস্তিক ও সুশীল ব্লগার ভাইদের বলছি, বহুল প্রচারিত বাংলা দৈনিক "প্রথম আলো" (ব্লগীয় ভাষায় "দৈনিক উটপাখি") যা প্রগতিশীল, নাস্তিক ও সুশীলদের বাইবেল হিসেবে খ্যাত সে পত্রিকায় স্বাধীনতার ৪০ বছর পূর্তি উপল্লখে প্রতিদিন শেষ পৃষ্ঠায় একটী কলাম ছাপায় "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না". দয়া করে ঐ কলামগুলো পড়ুন আর দেখুন তাদের মধ্যে কয়জন ছিলেন মুসলিম, আর কয়জন বিধর্মী। দেখুন, কয়জনের দাড়ি-টুপি ছিল আর কয়জন ক্লীন শেভড।



হায় হায়!!! এই লোকের তো দাড়ি আছে, এ কিভাবে মুক্তিযোদ্ধা হয়!!! তাহলে তো প্রথম আলো মিথ্যে সংবাদ পরিবেশন করে।



প্রথম আলো এইসব কাদের মুক্তিযোদ্ধা বলছে!!! তাও আবার খেতাবপ্রাপ্ত!!! মুসলিমরা তো স্বাধীনতাবিরোধী আর এই সব দাড়ি-টুপিওয়ালাদের মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সম্মান দেয়ার জন্য প্রথম আলো হারামী (আস্তাগফিরুল্লাহ। আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুন এই শব্দ ব্যবহারের জন্য)।



এরা কারা!!! মুসলিম নাকি মুক্তিযোদ্ধা? উল্লেখ্য যে, শাহরিয়ার কবির (ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি বা ঘাদানিক নেতা) "মানুষ না মালাউন" নামে একটি বই লিখেছিলেন যেটি আমার দেখা অন্যতম সেরা ইসলামবিদ্বেষী বই। তাই আমি তার মত করে ঐসক্ল দেশপ্রেমিক, দ্বীন ইসলামপ্রান খেতাবপ্রাপ্তগনদের বলতে চাই ওরা কারা!!! মুসলিম নাকি মুক্তিযোদ্ধা?

প্রথম আলো (ব্লগীয় ভাষায় "দৈনিক উটপাখি") এর বিরুদ্ধে কথা বললে নাস্তিকদের আবার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানা হয় যেহুতু প্রথম আলো তাদের বাইবেলস্বরুপ। তাই বলি, যদি প্রথম আলো এত বড় ইসলাম্বিদ্বেষী মিডিয়া হয়েও ঐসকল মুক্তিযোদ্ধাদের যারা কিনা একাধারে ধর্মপ্রান প্রাপ্যসম্মান দিতে পারে তবে আপনারা (সুশীল, নাস্তিক, প্রগতিশীল ও মুক্তির চেতনা সর্বস্ব) কেন মুসলিমদের দেখলেই "ছাগু" উপাধিতে ভুষিত করেন?

ধরি, প্রথম আলো সঠিক কাজটি করেছে আর তাহলে আপনারা ভুল। অর্থাৎ, আপনারা ঠিকমত নাস্তিকতা, প্রগতিশীলতা, সুশীলতাও রপ্ত করতে পারেন নাই। আর যদি আপনারা ঠিক হন তাহলে আপনাদের বাইবেলে ভুল!!!

ষষ্ঠ পর্বঃ-

ব্লগে যখন প্রথম আসলাম তখন দেখতাম '৭১ এর হায়েনাদের দালাদের "ছাগু" ট্যাগিং শুরু হয়। আমিও রাগের মাথায়, ঝোকের বসে অনেকবার অনেককে "ছাগু" ট্যাগিং করেছি, তাদের ফেবু একাউন্ট রিপোর্ট করেছি। পরবর্তীতে আমি আমার ভুল স্বীকার করে নিয়েছি। কিন্তু এইজন্য নয় যে আমি '৭১ এর হায়েনাদের দালাল হয়ে গিয়েছি। কিন্তু এই জন্য যে আমিও যদি তাদের গালি দেই তবে আমি ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যাব এবং আমার আর ঐসকল নরপশুদের মধ্যে কোন পার্থক্য থাকবে না। তবে আমি ঐসকল "ছাগু"দের মনেপ্রানে ঘৃণা করতে কখন কার্পন্য করি নাই। কিন্তু যখন দেখলাম নাস্তিক, সুশীল ও প্রগতিশীল সমাজ ঐক্যবদ্ধভাবে ইসলামের পক্ষের শক্তিকে "ছাগু" ট্যাগিং শুরু করে তখন আমার মনে সন্দেহ দানা বাধে যে আসলে "ছাগু" বলতে কি বোঝানো হয়। প্রথমে আমার ধারনা ছিল "ছাগু" মানে রাজাকারের দালাল। কিন্তু কয়েকদিন পর যখন মুক্তিযুদ্ধের সাথে সম্পর্কই নাই এরকম কিছু বিখ্যাত মুসলিম ব্যক্তিত্বদের "ছাগু" ট্যাগ দেয়া শুরু করে তখন আমি ধারনা পালটাতে বাধ্য হই এবং বুঝতে পারি এরা আসলে "ছাগু" বলে কেননা ছাগলের দাড়ি থাকে যা মুসলমানদেরও থাকে। তাই এভাবে তারা "ছাগু" বলে কেবল রাজাকারদের নয়, পুরো মুসলিম জাতিকেই গালি দেয়।

নিচে একটি ছবি দিলাম যাতে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইসলামিক স্কলারকে (যদিও অনেকের মতে তিনি ভ্রান্ত কিন্তু পবিত্র কাবা'র ইমাম সহ পৃথিবী বিখ্যাত মুহাদ্দিসেরা তার ফতোয়াকে সহীহ বলে রায় দিয়েছেন) কিভাবে "ছাগু" ট্যাগিং করেছেন একজন সুশীল, নাস্তিক ও প্রগতিশীল ব্লগার ভাই।


জাকির নায়েক যেন কোন এলাকায় '৭১ এ রাজাকারি করছিল!?! মনে আইতাছে না তো। মুক্তির চেতনা সর্বস্ব ব্লগার, নাস্তিক, সুশীল ও প্রগতিশীল ব্লগার ভাইয়েরা কি দয়া করে মনে করিয়ে দেবেন?

ও হ্যা, ফেবু ফ্যান পেজ "নাস্তিকতা একটি সামাজিক ব্যাধি। আসুন আমরা একে প্রতিরোধ করি ।" থেকে আরো একটি লিঙ্ক পেলাম। ঐ লিঙ্কে মুসলমানদের অপমান করা সামু ব্লগার "শোভন এক্স" এর কমেন্টের স্ক্রীনশট নিচে দেয়া হলঃ


সাকা চৌধুরীর তো দাড়ি নাই। তাই বলে কি সে রাজাকার না? রাজাকার হতে গেলে কি দাড়ি-টুপি থাকাই লাগবে? আমার জানামতে এদেশের বেশীরভাগ রাজাকারই ছিল সুবিধাবাদী, লম্পট, ধর্মবিমুখ ও দাড়ি-টুপিহীন।

তাই, মুসলিম ভাইদের প্রতি অনুরোধ থাকবে তারা যেন "ছাগু" শব্দটি ব্যবহার না করে। এমনিতেও এটি গালি যা ইসলামে নিষেধ তারউপর এটি সরাসরি মুসলিমদের কটাক্ষ করে বলা। যদি স্বাধীনতাবিরোধীদের বিপক্ষে অবস্থান নিতেই চান তবে সচেতনতা গড়ে তুলুন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কখনোই আপনাকে কাউকে গালি দেয়ার অনুমতি দেয় না।

(চলছে, চলবে)
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩১
৬টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×