লেখাটি আগে এই সাইটে প্রকাশিত হয়েছে###কিডনি রোগ নীরব ঘাতক, যা জীবনের গতিকে থামিয়ে দিতে পারে। কিছু সহজ বিষয় মেনে কিডনি রোগের ঝুঁকি থেকে মুক্ত থাকতে পারি আমরা।###বিস্তারিত লেখাটি পড়তে চাইলে ###ফিট এবং কর্মঠ থাকুনঃফিট থাকলে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রনে থাকে, যা ক্রনিক (দীর্ঘস্থায়ী) কিডনি রোগের ঝুঁকি কমায়। আর কর্মঠ থাকলে কিডনির কার্যকারিতা বাড়ে। এই বিষয়ে বিশ্ব কিডনি দিবসে প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল- মোভ ফর কিডনি হেলথ। নিয়মিত হাঁটা, দোড়ানো, সাইকেল চালানো কিডনি এমনকি সার্বিক সুস্বাস্থ্যের জন্যে ও অনেক উপকারি। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখুনঃডায়াবেটিস রোগিদের অর্ধেকেরই কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। তাই যাদের ডায়াবেটিস আছে, কিডনি ঠিকমত ফাংশনিং করছে কিনা তা নিয়মিত চেক করানো প্রয়োজন। ডায়াবেটিস থেকে যে কিডনি রোগ হয় তা যদি শুরুতে ধরা যায়, তাহলে এটি প্রতিরোধ করা ও সহজ হয়। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ।###নিয়মিত ব্লাড প্রেসার পর্যবেক্ষন করুনঃ######অনেকেই জানেন যে উচ্চ রক্তচাপ স্ট্রোক এবং কখনও কখনও হার্ট এটাকের অন্যতম কারন। খুব অল্প মানুষই জানেন যে উচ্চ রক্ত চাপ কিডনি রোগের ও অন্যতম কারন। স্বাভাবিক রক্ত চাপের গতি হচ্ছে ১২০/৮০ এবং যখন আপনার রক্তচাপ ১৪০/৯০ এর উপরে থাকবে, আপনাকে অবশ্যই ডাক্তার দেখাতে হবে এবং নিয়মিত ব্লাড প্রেসার নিয়মিত মনিটর করতে হবে।######সুষম খাবার খান এবং ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখুনঃ######সুষম খাবার এবং স্বাভাবিক ওজন ডায়াবেটিস, হার্টের রোগ এবং কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে। পরিমানমত লবন খান, খাবারে আলাদা লবন নেয়া বাদ দিন। সারা দিনে ৫-৬ গ্রামের বেশি যাতে লবন গ্রহন না হয় সে দিকে নজর দিন। প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং রেস্তরাঁর খাবার পুরোপুরি বর্জন করুন।######পরিমানমত বিশুদ্ধ পানি পান করুনঃ######সারাদিনে পর্যাপ্ত পরিমান পানি ও তরল জাতীয় জিনিস পান করুন। প্রতিদিন কমপক্ষে ১.৫-২ লিটার পানি পান করুন। পর্যাপ্ত পানি কিডনিকে সোডিয়াম, ইউরিয়া, এবং টক্সিন শরীর থেকে বের করতে সাহায্য করে যা কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে। যাদের কিডনি পাথর হয়েছে, তারা প্রতিদিন ২-৩ লিটার পানি পান করতে হবে যাতে আবার পাথর না হয়।######ধূমপানকে না বলুনঃ######ধূমপান কিডনিতে রক্তের প্রবাহ কমিয়ে দেয়। আর যখন কিডনিতে রক্ত প্রবাহ কমে যায়, কিডনি ঠিকমত কাজ করতে পারে না। শতকরা ৫০ জন ধূমপায়ীদের কিডনি ক্যান্সার হওয়ার প্রমান পাওয়া গেছে।######নিয়মিত কিডনি ফাংশন চেক করান যদিঃ######আপনার ডায়াবেটিস থাকে###হাইপারটেনশন থাকে###শরীরে অতিরিক্ত ওজন থাকলে###বাবা-মা, পরিবারের অন্য কারও কিডনি রোগের ঘটনা থাকলে।###আফ্রিকা বা এশিয়ার অধিবাসী হলে।###আপনার স্বাস্থ্য সংক্রান্ত আরও চমৎকার কিছু লেখা পড়তে চাইলে ঘুরে আসুন ঃ আপনার স্বাস্থ্য ######Cridet:######Mahbub Alam######bubHow facebook page######bubHow facebook group
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:০১