somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ব্লগ কর্তৃপক্ষ বরাবর গেদুচাচাদের খোলা চিঠি

১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


অবশেষে কত রথী গেল তল মাহমুদ বলে কত জল টাইপ লেখা নামাতে ইচ্ছে হল।ভাবনাটা অনেক দিন ধরে মনে গুজুর গুজুর করছিল।
নানাজনকে সাক্ষাতে জিজ্ঞেসও করেছি।তারা তাদের মত নানা কথা বলেছেন।কেউ বলছেন- চুপ যাও।কেউ-আবেগী মনা কোথায় যাও?কেউ-আজ যদি তোমার বাবা বেচে থাকতেন!চোখ দিয়ে সামুর প্রতি যতবার তাকিয়েছি,ওতবার কোন মেয়ের দিকে তাকালে নির্ঘাত গলে যেত।যত দেখেছি তত বলিনি,বলতে পারিনি।কারণ ম্যাজিক টুথ পাউডার দিয়ে দাত মাজিনি যে!আমি মফিজ।তবে পুরনো বোতল নাকি নতুন মদ সইতে পারে না।ফেসবুকে জেন রসি ভাইয়ের স্ট্যাটাস দেখার পর আমারো হল সেই অবস্থা।সে আমার দলতুতো ভাই হলে বলতুম-করেছিস কি!ইন্দিরা গান্ধীও কলার কান্দি হয়ে যায় রে এই জায়গায়।আমারো যে কি হল!মার থেকে মাসীর দরদ বেশী এ প্রবাদটি প্রমাণের জন্য ভলভলে কাদায় পিছলানোর চিন্তা না করে আবেগী মনে ঝাপিয়ে পড়লুম।তারপর স্রোতের টানে ব্লগে।
যাক,কথা আর বাড়াতে চাই না।নয়ত সর্বাঙ্গে কৃষ্ণচন্দন অপার ভালবাসায় জুটতে পারে।আমি আবারো বলতে পারলাম না এই দুঃখ রয়েই গেল।
জেন রসি ভাইয়ের স্টিকি পোষ্টে বিভিন্ন ব্লগারের বলা সারাংশ ও নিজের ঠুনকো কিছু জোড়াতালি দিয়ে এই পোষ্ট সাজানো হল।লালে লাল শাহজালাল বানানোর দায়িত্ব আপনাদের ঘাড়ে চাপিয়ে দিলাম।ত পড়া শুরু করুন।

১) আর্থিক
ব্লগাররা সামুর নিজস্ব অর্থায়নের উপর জোর দিয়েছেন।বর্তমান পরিস্থিতিতে যে সব পদক্ষেপ নিলে প্রত্যকে মাসে ব্লগের একটা নিদিশট পরিমাণ আয় আসবে।এ বিষয়ে নানারকম সাজেশন এসেছে। যেমন -অনলাইন শপিং,প্রকাশনী ইত্যাদি।তারা মনে করছেন নিজস্ব আর্থিক ভিত্তি ছাড়া ব্লগের ভবিষ্যৎ যাত্রা অনিশ্চিত হয়ে যাবে। এ বিষয়ে নানারকম সাজেশন এসেছে। যেমন -অনলাইন শপিং,প্রকাশনী,ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে আয়,ডিজিটাল পণ্যের মাধ্যমে আয় ইত্যাদি।এছাড়াও ব্লগারদের কাছে কর্তৃপক্ষ পরামর্শ চাইলে আরো অনেক কার্যকর উপায়ের সন্ধান পাওয়া যাবে। মালিক পক্ষর যে এ সংক্রান্ত ভাবনা নেই তা মনে হয়না।কথা হচ্ছে- এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষ আসলে কী ভাবছে?

২)ভালো কন্টেন্ট ও নির্বাচনী পাতা বিষয়ক
কনটেন্ট ব্লগের মুল খাদ্য।এখানে মানুষ ভাল কিছু পড়তে আসে।অজস্র লেখার মধ্যে ভাল লেখা ছেকে নেয়ার পদ্ধতি হিসেবে সামু নির্বাচনী পাতা নামক অপশন ব্যবহার করে। নির্বাচিত পাতা নিয়ে ব্লগের শুরু থেকে অভিযোগ ছিল।এটা কমেছে, বেড়েছে।বর্তমানে এই পাতা অব্যবস্থানার চোটে লালে লাল।নির্বাচিত পাতার ক্রাইটেরিয়া কি তা অনেকের কাছে পরিস্কার না।কিছু ক্রাইটেরিয়া প্রশ্নবিদ্ধ।যেমন বলা হচ্ছে-
একজন লেখক লিখতে লিখতে নিজেকে যে পর্যায়ে নিয়ে যান,পরবর্তীতে কোন সময়ে তিনি যদি নুন্যতম তার মানকে ধরে রাখতে না পারেন, সেই ক্ষেত্রে তার লেখাটি নির্বাচিত পাতায় না যেতে পারে।
ব্লগে এমন কিছু লেখক থাকেন তাদের (তার স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী) সবচেয়ে খারাপ লেখার মানও অন্য অনেক ব্লগারের সবচেয়ে ভাল লেখার চাইতে উচু।সেক্ষেত্রে তার লেখাকে এড়িয়ে যাওয়া মানে,ব্লগের একটি উচু মানের লেখা থেকে পাঠককে বঞ্চিত করা।উদাহণ হিসেবে ব্লগার হাসান মাহবুব ভাইয়ের লেখার কথা বলা যায়।।উনার হাল্কা(উনার মান অনুযায়ী)চালের লেখাও কি ব্লগের অনেক লেখকের হাই স্ট্যান্ডার্ডের তুলনায় উচু নয়?যদি এই মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে পোস্ট নির্বাচিত করে আসা হয় এতদিন, মডারেশন একটি ভুল ও অযৌক্তিক নিক্তিতে অনেক ভাল পোষ্টের উপর অবিচার করে গেছেন একথা কি আমরা বলতে পারি না?
এছাড়াও দেরিতে পোষ্ট নির্বাচিত পাতায় নেয়া,শুক্রবার শনিবার সাপ্তাহিক ছুটিতে নির্বাচিত পাতা একপ্রকার অচল থাকা এসব বিষয় আলোচনায় ঊঠে এসেছে।

সমাধান-সংশ্লিষ্ট বিষয়ের অভিজ্ঞদের পরামর্শের ভিত্তিতে সব ধরণের পোষ্টের জন্য একটি সাধারণ গাইডলাইন তৈরি করা। পোষ্ট সিলেক্টর প্যানেল সদস্যদের নাম ব্লগারদের জানিয়ে দেয়া।পোষ্ট সিলেকশনের কাজটা কার্যকরভাবে করার জন্য যতজন দরকার হয় ততজন নেয়া।প্রতিটা বিভাগের জন্য আলাদা নির্বাচক নেয়া।বেশিরভাগ ব্লগারদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা আছে,বিষয়ভিত্তিক প্রজ্ঞা বা জ্ঞান আছে এমন যোগ্য ব্লগারদের নিয়ে প্যানেল করা যায়।আন্তরিকতা ও ভালবাসা নিয়ে অনুরোধ করলে অনেক যোগ্য ও দক্ষ ব্লগাররা সাড়া দিবেন বলে আমাদের বিশ্বাস।এরকম ব্লগার আমাদের প্ল্যাটফর্মে নাই তাও না।
উদাহরণ হিসেবে যেমন -আহমেদ জী এস ভাই,সোনাবিজ ভাই,শায়মা আপা, হাসান মাহবুব ভাই, প্রফেসর শংকু ভাই, কবি শুভ্র সরকার ভাই, দুর্জয় ভাই,জাফরুল মবীন ভাই, মনিরা সুলতানা আপা,এরকম আরো অনেক নাম বলা যায়।
মডারেটর প্যানেল থেকে প্রতি মাসে একটি মূল্যায়নধর্মী পোষ্ট দেয়া যায় যাতে কত পোষ্ট হতে বাছাই করে কতটা পোষ্ট নির্বাচিত পাতায় নেয়া হয়েছে তা উল্লেখ থাকবে।এ বিষয়ক নানা আলোচনা,পরামর্শ তাতে থাকবে।পরস্পরের কাছে পরস্পরের স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা আন্তরিকতা থাকলে সব কাজই সুন্দরভাবে করা সম্ভব।আর পুরো ব্যাপারটাই যদি বাহুল্য মনে হয় সেক্ষেত্রে ব্লগ মডারেশন ছাড়াই চলুক।নির্বাচনী পাতা বাদ দিয়ে দিক।যার যার মত সে সে লেখা আপলোড করে চলে যাবে। অথোরিটি লিখে দিবে যার যার লেখার দায় তার তার।
বিভিন্ন ক্যাটাগরির পোস্টের সাধারণ কিছু ক্রাইটেরিয়া নির্ধারণ করা যায় যার ভিত্তিতে পোস্ট নির্বাচন করা যেতে পারে।শায়মা আপা যেমন কিছু ক্রাইটেরিয়ার কথা উল্লেখ করেছেন -কবিতাটা কপিপেস্ট কিনা (যা এক ক্লিকেই বুঝা যায় গুগুল দুনিয়ায়)২)আপত্তিকর কন্টেন্ট আছে কিনা( তারও কিছু লিস্ট থাকতে পারে)৩) বানান ও বাক্য ভুল কিনা ইত্যাদি।বিভিন্ন ক্যাটাগরির পোস্টে সর্বনিম্ম শব্দসংখ্যাও একটি ক্রাইটেরিয়া হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।শুভেচ্ছামূলক,আড্ডা বা এধরণের হাল্কা ধাচের পোস্ট নির্বাচিত পাতায় যাবে কি যাবে না তা নিয়ে ভাবা যেতে পারে।একজন লেখকের সর্বোচ্চ কয়টি লেখা নির্বাচিত পাতায় যাবে তা নির্ধারণ করা। কোন পোষ্ট প্রকাশের কত ঘন্টার মধ্যে তা নির্বাচিত পাতায় যেতে পারে,কত ঘন্টা পর্যন্ত তা ঐ পাতায় থাকতে পারে,কোন পোষ্ট(যা নির্বাচিত পাতায় আসার মত) প্রকাশের কয় ঘন্টার মধ্যে নির্বাচিত পাতায় না গেলে সংশ্লিষ্ট ব্লগার মডারেশন বরাবর অভিযোগ জানতে পারবে তা নির্ধারণ করা ইত্যাদি।
ভাল কন্টেন্ট পাবার জন্য লেখকদের সম্মানী দেয়ার কথা ভাবা যায়।বিভিন্ন জাতীয় দিবস উপলক্ষে রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন ও করা যেতে পারে।ই বুক প্রতিযোগিতার কথাও ভাবা যায়।
৩)প্রযুক্তি
সামু বেশ পিছিয়ে পড়েছে এক্ষেত্রে।এটি এখনো মোবাইল বান্ধব নয়।সামুর এপসকে আপগ্রেড প্রয়োজনীয় সব নতুন নতুন ফিচার যুক্ত করাও ইন্টারফেসকে আরো আকর্ষণীয় করা যেতে পারে।অনেক ব্লগে ফেসবুক থেকে কমেন্ট দিতে পারেন,সামুতে এই সুবিধা নেই।এই সুবিধা থাকলে এনগেজমেন্ট আরো বাড়বে।আর্থিক সামর্থ্য থাকলে লাইভ অপশনও চালু করা যেতে পারে।ফেবুর বদলে ব্লগকে কোন জায়গায় কেন অগ্রাধিকার দেবে তা নিয়ে পরিস্কার চিন্তাভাবনা থাকতে হবে।মানুষ ত একাধিক জায়গায় গিয়ে একই ডিসকাস করবে না,যে কোন এক জায়গায় তার প্রাইম টাইমটা দিবে।ব্লগ মানুষের সেই প্রাইম টাইমটা ক্যাচ করতে পারবে কিনা,পারলে কি উপায়ে পারবে তা নিয়ে ভাবতে হবে।সামুর এমন কোন ইউনিক ফিচার বা অপশন থাকলে ভাল যার আকর্ষণে টার্গেটেড পিপল এখানে জড়ো হবে।
৪)প্রমোশন
সামুর যথার্থ প্রমোশনের জন্য বিদ্যমান বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া কাজে লাগানো যেতে পারে। সামুর বর্তমান পেজ ও গ্রুপকে আরো চাঙ্গা করার উপায়ের কথা ভাবা যায়।বর্তমানে ফেসবুকে সামুর যে অফিসিয়াল গ্রুপটি বিদ্যমান তার এবাউট সেকশনে এটি যে অফিসিয়াল গ্রুপ তেমন কিছু লেখা নাই।সামুর অনেক ব্লগারও এই গ্রুপটি সম্পর্কে জানে না।এসব ছোটখাট ত্রুটির দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
অফলাইনেও সামুর পক্ষ হতে নানা সামাজিক,সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড আয়োজন করা যেতে পারে।আশা করা যায় এতে ব্লগ সম্পর্কে জনমনে লুকিয়ে থাকা নানা বিভ্রান্তি দূর করা যাবে।নতুন অনেকেরই ব্লগের প্রতি উৎসাহিত হবার সুযোগ তৈরি হবে এতে।

৫)অশ্লীল কণ্টেন্ট ফ্লাডিং ও মাল্টি দিয়ে ব্যক্তি আক্রমণ।
বেশ কয়েকবছর ধরে অশ্লীল কণ্টেণ্ট ফ্লাডিং এর উৎপাতে ব্লগকে ভুগতে হয়েছে।ঘন্টার পর ঘণ্টা পার হয়ে গেলেও মডারেটরদের কোন ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি।শুক্র- শনি,নানাপদের ছুটির চক্করে যদি সানি লিয়ন ঘুরতে থাকে এবং ভবিষ্যতেও যদি তার সম্ভাবনা থাকে তাহলে অনেক ব্লগারেরই সামু থেকে চলে যাওয়ার আশংকা আছে।
সমাধান-সামুর পক্ষ হতে মোবাইল ফোন ভ্যারিফিকেশন তথা রেজিস্ট্রেশনকারীর সাথে কথা বলে যাচাই করা।আশা করি এই প্রক্রিয়াটি অনেক বাহুল্য থেকে ব্লগকে বাচিয়ে দেবে।ব্লগ আইডির সাথে তাদের ফেসবুক একাউন্টের লিংকও যুক্ত করার অনুরোধ করা যায়।যিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় যত ওপেন,নিক সেইফ করার ক্ষেত্রে তাকে অগ্রাধিকার দেয়া যায়।নিক সেইফ করার ক্ষেত্রে শুধু সময় নয়,নুন্যতম পোষ্ট ও কমেন্ট সংখ্যাও নির্ধাণ করা যেতে পারে।পুর্বে ব্যক্তি আক্রমণকারী অনেক মাল্টি আইডিকে দেখা গেছে তাদের কোন পোষ্ট নেই।এসব ক্ষেত্রে সামু তার অতীত অভিজ্ঞতাকেও বিবেচনায় এনে কিছু ক্রাইটেরিয়া সেট করতে পারে।
অশ্লীল কন্টেন্ট ফ্লাডিং বন্ধের ফুলপ্রুফ সমাধানে সামু অথোরিটিকে পৌছাতেই হবে।না পারা তক সাপ্তাহিক ছুটি বা বন্ধের দিনে বা যে সময়ে মডারেটরগণ চাদে :P থাকেন কিংবা মনিটর করা বা দ্রুত ব্যবস্থা নিতে পারার মত অবস্থায় থাকেন না সেক্ষেত্রে ওই সময়টায় সাইট ডাউন বা অফ করে রাখা বা অন্য যে কোন প্রতিরক্ষামুলক পরিকল্পনা নেয়া যায় কিনা তা কর্তৃপক্ষ ভেবে দেখতে পারে।যদি বিভিন্ন টাইম জোন থেকে মডারেটররা দায়িত্বরত থাকে তাহলে ব্লগে ২৪ ঘন্টা মডারেটরের উপস্থিতি থাকবে। ফলে ব্লগে অশ্লীল পর্নোগ্রাফি ও ব্যক্তিআক্রমণ যেমন ঠেকানো সম্ভব হবে, তেমনি ভালো পোস্টগুলোও নির্বাচিত পাতা থেকে মিসিং হবে না।


আমার কিছু কথা-
ব্লগাররা নানা সমস্যা চিহ্নিত করেছেন।এখানে যেইসব সমস্যার কথা ঊঠে এসেছে তা মালিক পক্ষ অনুভব করে বলে মনে হয়।তাহলে সমস্যাটা কোন জায়গায়?ব্লগের ভবিষ্যৎ নিয়ে তাদের ভাবনাটা কী আসলে?স্যার অনন্ত জলিল মডারেশনের প্রতি কর্তৃপক্ষের নিঃস্বার্থ ভালবাসার উৎস কোথায়?জানা গেল ৪০০০ নতুন কচি নিক প্রথম পাতায় আগমনের অপেক্ষায়।বর্তমানের ত্রাহিরাহি অবস্থায় রোকনুজ্জামান দাদাভাই ব্যতিরেকে ভবিষ্যতের কচি কাচার আসর কি সামলানো যাবে?ব্লগের মালিক পক্ষ যদি বর্তমানের পরিস্থিতিকে ছন্দে ছন্দে সামু আনন্দে তোমরা বনফুল গো ভাবে বলার কিছুই নেই আসলে।কেউ কেউ ত অবশ্য কোন সমস্যা দেখতে পাননি।তাদের কথা শুনে শেয়ার বাজারের কথা মনে পড়ে যায়।১০০টাকার শেয়ার নামতে নামতে ৪০ টাকায় আসার পর একদিন ৪২ টাকায় উঠে।টিভিতে বলা হয় আজ অমুক কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।আমরা সবকিছুর চেয়ে শক্তিশালী,ভাবতে মানা নেই।তবে বিবেচনা শক্তির অনটনে চুপ থাকাই ভালো।ব্লগারদের যদি আরো পরামর্শ থেকে থাকে তা কমেন্টে উল্লেখ করার অনুরোধ রইল। ব্লগার আখেনাটেনএর সাথে আমিও বলতে চাই-
কর্তৃপক্ষের ভেবে দেখা উচিত, যে-কোনো প্রাণকে জীবিত রাখতে হলে যে ধরনের নিউট্রিশনের দরকার হয়, তা উনারা সঠিকভাবে দিচ্ছেন কিনা কিংবা দেওয়ার সদিচ্ছা রয়েছে কিনা কিংবা অন্য কোনো লুপহোলের কারনে বাধাগ্রস্ত হচ্ছেন কিনা...অথবা সময়ের সাথে খাদ্য তালিকায় খাবারের সংযোজন-বিযোজন করছেন কিনা,করে থাকলে তা যথেস্ট কিনা..
এই পোষ্টে বর্তমান মডারেটরের পুনরাবৃতিমূলক কোন মন্তব্য আশা করছি না।আমাদের মনে হয়,তিনি যা বলার বলেই ফেলেছেন।এবং যে বিষয়ে বলার এখতিয়ার তার নেই, সে বিষয়ে মডারেটর হিসেবে তার আলোচনায় অংশ না নেয়াই ভাল।তবে,সহব্লগার হিসেবেতিনি অবশ্যই তার মতামত রাখতে পারেন।
আমরা ব্লগের মালিকপক্ষের সরাসরি এনগেজমেন্ট চাচ্ছি,যদি সত্যিই তাদের এ বিষয়ে বলার কিছু থাকে এবং আমাদের বলতে চান।
কতটুকু গ্রহণ- বর্জন করবেন তা তাদের ব্যাপার।আমাদের পক্ষ হতে যা বলার,বলে গেলাম।
সামু বাঁচার মত বেচে থাকুক।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৩৩
৬৩টি মন্তব্য ৬২টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেঘ ভাসে - বৃষ্টি নামে

লিখেছেন লাইলী আরজুমান খানম লায়লা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১

সেই ছোট বেলার কথা। চৈত্রের দাবানলে আমাদের বিরাট পুকুর প্রায় শুকিয়ে যায় যায় অবস্থা। আশেপাশের জমিজমা শুকিয়ে ফেটে চৌচির। গরমে আমাদের শীতল কুয়া হঠাৎই অশীতল হয়ে উঠলো। আম, জাম, কাঁঠাল,... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×