somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের মহানবী (সাঃ) এঁর বিবাহ বিষয়ক মিথ্যাচারের জবাব

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নাস্তিকরা কিছু মিথ্যাচার সামনে আনে ।

এক, নবীর (সাঃ) পেডোফাইল (Pedophile) ,
দুই, তিনি শিশু প্রবঞ্চনাকারী (child abuser),
তিন, তিনি যৌন বিলাসী ।

একজন pedophile তার যৌন সন্তুষ্টির জন্য সতঃসিদ্ধ শিশু যৌন সঙ্গী হওয়া দরকার । কারণ পেডোফাইল গণ প্রাপ্তবয়স্ক নারী সঙ্গিনীদের সাথে যৌনকর্ম করতে মানসিক দিক দিয়ে ভয় পেয়ে থাকে । আয়েশা এবং মারিয়া ছাড়া অন্য সব স্ত্রীগণ শুধু প্রাপ্তবয়স্কই নয় , বিধবা এবং একাধিক সন্তানের জননীও ছিলেন এবং এদের সাথে তিনি যৌন জীবন সুন্দর ও সার্থক ভাবে অতিবাহিত করে গিয়েছিলেন । মুহাম্মদ (সা) এঁর যৌন জীবনে যৌনসঙ্গী হিসাবে উনার স্ত্রী দের শতকরা ৯১ ভাগের বয়স ১৭ বছরের উপরে হওয়ায় উনার উপর পেডোফাইলের আরোপিত অভিযোগ অযৌক্তিক সম্পূর্ণ অযৌক্তিক ।


মহানবী (সাঃ) এর স্ত্রী দের নাম ও বয়স ঃ----

খাদিজা বিনত খাওয়ালাত (রা) বয়স ৪০ ---- দুই বারের বিধবা
সাওদা বিনত যা’মা (রা) বয়স ৫০ ---------- বিধবা
আয়েশা বিনত আবু বকর সিদ্দিক (রা) বয়স ৯ (!) -------------- কথিত যে তিনি ৯ বছর বয়স থেকে রাসুল (সাঃ) এঁর ঘরে আসেন
হাফসা বিনত উমর বিন খাত্তাব (রা) বয়স ২২ --------------- বিধবা
যায়নাব বিনত খুযাইমাহ (রা) বয়স ৩০ ---------------- বিধবা
উম্ম সালমা বিনত আবু উমাইয়া (রা) বয়স ২৯ ---------------- বিধবা
যায়নাব বিনত জাহাশ (রা) বয়স ৩৮ ---------------------- তালাকপ্রাপ্তা
জুয়াইরিয়া বিনত হারিস (রা) বয়স ২০ --------------------- বিধবা
উম্ম হাবিবা বিনত আবু সুফিয়ান (রা) বয়স ৩৬ --------------- বিধবা
রায়হানা বিনত উমরু বিন হানাফা (রা) সঠিক বয়স জানা যায় নাই------------ বিধবা
সাফিয়া বিনত হুবাই বিন আখতাব (রা) বয়স ১৭ ----------------২ বারের বিধবা
মারিয়া কিবতিয়া বিনত শামুন (রা) সঠিক বয়স জানা যায় নাই ------ অবিবাহিতা মিশর থেকে আসা
মায়মুনা বিনত হারিস (রা) বয়স ৩৬ -------------------------- বিধবা ও তালাকপ্রাপ্তা

শুধু আয়েশা (রা) এর বিয়ের সময় বয়স ৯ বছর ছিল । যদিও এই বয়সের ব্যাপারে ঐতিহাসিক শত ভাগ প্রমাণ পাওয়া না । রসূল নিজ মুখে কিন্তু বলেননি যে , বিয়ের সময় আয়েশার বয়স ছিল ৯ বছর । এই দাবী করেছে হিশাম ইবনে উরওয়া নামে এক লোক তার বাপের বরাত দিয়ে । তথাপি বৃহত্তর মুসলিম মুহাদ্দিসগণ ৯ বছর বয়সে নবীর (সা) ঘরণী হয়েছিলেন বলে জানাচ্ছেন । তাই তর্কের খাতিরে ৯ বছর বয়স ধরে নিয়ে যদি আমরা নবী (সা) এঁর যৌন জীবনের চিত্র দেখি তাহলে দেখা যাবে যে, এই বিয়েটি ছিল একটি ব্যতিক্রমী ঘটনা যা তাঁর অন্যান্য বিয়ের দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে।

আয়েশা (রাঃ) এর কথা বলতে বলতে নাস্তিকরা কুম্ভিরাশ্রু বিসর্জন দিয়ে যাচ্ছে । আয়েশা (রাঃ) কেও কোনোদিন মুহাম্মাদ (সাঃ) এর সম্পর্কে কোনো অভিযোগ করতে শোনা যায়নি । ঐদিকে তারা যাবেনা । আর গেলেও বলবে আয়েশা (রাঃ) যে নিজে নিপিড়ীত হয়েছে, তা বোঝার মতো মেধা তার নাই । হায়রে নাস্তিকেরা… আয়েশা (রাঃ) এর মতো ধী'শক্তি ও মেধা মনন শীল নারী পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল, একথা যদি তারা বুঝতো!!! খোদ আয়েশা রাযিয়াল্লহু আনহা ২২১০ টি হাদীস বর্ণনা করেছেন যার মধ্যে মুত্তাফিকুন আলাইহি হচ্ছে ১৭৪ টি । আর এসব বুক ফোলানো শিশুকামীর অভিযোগ আনা লোকদের দেখবেন না নিজেকে কোনোদিন বিধবাকে বিয়ে করে নজির স্থাপন করতে । পারলে "কেন বিবর্তনের আলোকে" –পরকীয়া প্রেম, সমকাম, ধর্ষণ ইত্যাদি অবশ্যম্ভাবী ও নির্মল, তার ফিরিস্তি দিতে দেখবেন । কোথায় শুনেছেন নবী আয়েশার (রাঃ) বিয়েতে সুখী ছিলেন না । এমন research একাবিংশ শতাব্দীতে বসে কেউ করতে পারবেনা । আমাদের জানা মতে তিনি সুখী ছিলেন এবং আয়েশাও সুখী ছিলেন । কোন ব্যক্তির মহত্ত্ব তাঁর স্ত্রীর বয়স দিয়ে মাপা হয় বলে জানি না। বরং তাঁর চরিত্র, তাঁর আচরণ, তাঁর ব্যক্তিত্ব ইত্যাদি দিয়ে হয়। আপনি আয়েশার (রাঃ) বর্ণনা দিয়ে তাঁর স্বামীর মহত্ত্ব দেখতে যান, তখনই দেখতে পাবেন আয়েশার (রাঃ) দৃষ্টিতে তাঁর স্বামী কোন মাত্রার মহৎ ব্যক্তি ছিলেন । আপনি আয়েশার জীবনী পড়ুন, তার বর্ণিত হাদিস পড়ুন । এক জন স্ত্রী হিসাবে তাঁর স্বামী নবী (সঃ) সর্ম্পকে আয়েশা(রাঃ) কি বলেছেন ইসলাম বিদ্ধেষীরা তা আলোচনা করতে চায় না।

কেবল কম বয়সের মেয়ে বিয়ে করলে যদি শিশুকামী হয় তবে আমাদের নানা, দাদা ও তাদের পূর্বপুরুষ সবাই শিশুকামী ছিলেন । আমার নানী আর দাদী দু'জনেরই বিয়ের সময় বয়স ১০ কি ১২ ছিলো । নানা, দাদার বয়স ছিল ২২ থেকে ২৫ এর মধ্যে । যারা এতো হৈ চৈ করছে – তাদের দাদা-নানাও একই ভাবে শিশুকামী হয়ে যাবে । কারন মাত্র কয়েক দশক আগেও আমাদের সমাজে বাল্য বিবাহ ছিলো স্বভাবিক । শিশুকামির যে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে তার মূলে রয়েছে বিবাহের ক্ষেত্রে একাবিংশ শতাব্দীর সামাজিক attitude । ৯-১১ বয়সের বিয়েতে সেদিন বাধার কিছু ছিল না। এটা অনৈতিক ছিল না , অসামাজিক ছিল না । এর প্রতি সমাজ হীন দৃষ্টিতে তাকায় নি । এই প্রথা উনবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত এবং বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধ পর্যন্ত বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে প্রচলিত ছিল । মানুষ প্রচলিত কালচারের বাইরে যেতে পারে না । যেমন - আমাদের দেশে প্রকাশ্যে মদ পান দেখলে অস্বাভাবিক লাগলেও ইউরোপে তা লাগেনা । ঠিক সেই ভাবে আপনারা যারা জ্ঞান লাভের পর শুনে আসছেন যে, বাল্য বিবাহ বে আইনী, যেহেতু বে আইনী সেহেতু এই কাজটি খারাপ এই ধারণা নিয়েই আপনি বড় হয়েছেন । এখন যখন শুনছেন যে, আমাদের নবী সাঃ শিশু আয়েশা রাঃকে বিয়ে করেছিলেন তখন তা আপনি মেনে নিতে পারছেন না । মুহাম্মদ (সা) এঁর সাথে আয়েশা (রা) এঁর বিয়ে যদি অসামাজিক কিংবা অনৈতিক কিছু হতো তাহলে সেই সময়ের ইহুদী-খ্রীষ্টান ও পেগানরা ছেড়ে কথা বলত না – যেখানে তারা সর্বক্ষণ মুহাম্মদ (সা) এঁর দোষ-ত্রুটি ধরার জন্য পিছু লেগে থাকত । অথচ সেই বিয়েকে ইস্যু করে কিছু নাস্তিক আজ আয়েশা (রা) এঁর জন্য মায়াকান্না করছে! এ যেন মায়ের চেয়ে সৎ-মায়ের দরদ-ই বেশি । ব্যাপারটা পুরাই হাস্যকর । বেশী আগে না গিয়ে যদি বৃটিশ আমলেই দেখি হিন্দু সম্প্রদায়ে যেখানে বহু শিশু কন্যাকেই প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যাক্তি বিয়ে করেছে। এমনকি জন্ম হয়েছে এমন মেয়ের সাথে ১২-১৫ বছরের বালকের সাথে বিয়ে হত । ৬-৭ বছর হতেই সেই হিন্দু নারীরা স্বামীর ঘর করত । অথচ তাদেরকে কেউ শিশুকামী বলে না । কিন্তু হুট করে এক লাফে ১৪০০ বছর আগে চলে গিয়ে মুসলমানদের নবীকে কদার্য ভাবে সমালোচনা করে । ঐ সময় বহু কাফের , মেয়ে শিশু জন্মালে তাকে জ্যান্ত কবর দিত । আর রাসুল (সাঃ) আয়েশা (রাঃ)কে স্ত্রীর মর্যাদা দিয়েছেন ।

মাত্র কিছু দিন আগে ভারতে ঈশ্বর চন্ত্র বিদ্যাসাগর বিধবা বিয়ে দিয়ে সমাজে নমস্য হয়ে উঠেছেন – কিন্তু দেড় হাজার বছর আগে রসুল (সঃ) বিধবা বিয়েকে কতইনা সহজ সরল বানিয়ে দেখিয়েছেন বিধবারও আমাদের মতো মানুষ ।এই কয়েক বছর আগেও আমাদের এই দেশে, কি হিন্দু কি মুসলিম ৪০ বছরের বর ৯ বছরের কন্যাকে অহরহ বিয়ে করে থাকতো। এই বিষয়ে ৪০ /৫০ দশকের গল্প উপন্যাস পড়ে দেখুন । স্বয়ং রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর উনার ১০ বছরের কন্যাকে বিয়ে দিয়েছিলেন । কই তখন তো এই গুলোকে কেউ খারাপ চোখে দেখতো না! হিন্দু কালচারে আট বছরের শিশু কন্যাকে গৌরী, ৯ বছরের শিশু কন্যাকে কুমারী, ১০ বছরের উপরের শিশুদেরকে রজকিনী বলত । ৯ বছরের শিশু যেহেতু বিশুদ্ধা অঘ্রাণাতা তাই তাকে কুমারী বলে চিহ্নিত করা হত এবং ঐ সময়ে ঐ শিশুকে পাত্রস্থ করা হত। যদি তা না করে ঐ কন্যা রজকিনী হয়ে যেত তাতে প্রতি মাসে কন্যার মাসিক নিঃস্বরণের কারনে কন্যার পিতা ব্রাহ্মহত্যার অপরাধে অপরাধী হতে হত ।

আর আরব দেশে ঐ টি ছিল স্বাভাবিক নিয়ম । শিশু অবস্থায় শুধু আয়শা রাঃ বিয়ে নয় , হযরত মোহাম্মদের ২ মেয়েরও বিয়ে হয়েছিল । ফাতেমা রাঃ এর মেয়েকেও আলী রাঃ স্বয়ং ওমর রাঃ কাছে বিয়ে দিয়েছিলেন । এধরণের শিশু বিয়ের ভুরি ভুরি ঘটনা ইতিহাস খূঁজলে পাওয়া যাবে । একটি কথা মনে রাখবেন এই ভাবে যদি ইউরোস্লামীয়া ফরসেপ দিয়ে ইসলামের খতনা করতে থাকেন তাহলে এক সময় ইসলামকে আর খুঁজে পাবেন না। যেমন করে ইহুদি খৃষ্টান হিন্দুরা খুঁজে পায়না তাদের স্বতন্ত্রতা । একটি হাস্যকর বিষয় ইউরোপে শিশু বিবাহ নিষেধ করে কিন্তু শিশুদের যৌন কার্যে বাধা দেয় না তাই প্রতি বছর শত শত কুমারী মাতার আভির্বাব হচ্ছে এবং রাষ্ট্রযন্ত্র ঐ সব অবাঞ্চিত মা দের প্রচুর অর্থ দিয়ে সাহায্য করে ওদের আরও ব্যাপক ভাবে ঐ কাজে নিয়োজিত থাকতে উৎসাহ দিয়ে চলছে। কাজেই যৌনতা তাদের কাছে মুল সমস্যা নয় সমস্যা হলো আইন সম্মত বিয়ে । তারা চাচ্ছে দুনিয়া থেকে বিবাহ নামক ব্যবস্থা তুলে সারা দুনিয়াকে জারজদের আখড়ায় পরিণত করতে ।

বিয়ের সর্ব নিম্ন কত বছর হওয়া উচিত তা নিয়ে দুনিয়াতে কোন আইন ছিল না । এই যে আজকে যে সব আইন দেখা যাচ্ছে তার কায়েমের বয়স খুব বেশি দিনের নয় । পৃথিবীতে প্রথম বিয়েতে নারীর বয়স নিয়ে যে বাধ্যবাধকতার আইন হয় তা হয়েছিল ১৮৮৯ সালে আমেরিকার কালিফোর্নীয়াতে। সে সময়ের আগে ঐ রাজ্যে ১০ বছর বয়সের নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করা আইন সম্মত ছিল । ঐ বছর তা পরিবর্তন হয়ে সর্ব নিম্ন বিয়ের বয়স ১৪ বছর করা হয়। এর ৮ বছর পর ১৮৯৭ সালে আবার ঐ রাজ্যে ১৪ থেকে সর্ব নিম্ন ১৬ বছরে নিয়ে আসা হয়েছিল। এর পর ১৯১৩ সালে ১৬ থেকে ১৮ তে নিয়ে আসা হয়। কিন্তু এই আইন সারা আমেরিকা জুড়ে এক সাথে ইমপ্লিমেন্ট করা হয় নাই । এক এক রাজ্য তার মানুষের দাবি অনুযায়ী এক এক সময় তা তাদের আইনের আওতায় এনেছে । আর টেনেসি রাজ্যতো আর একধাপ বেড়ে আইন করেছে যে, তাদের রাজ্যে ২১ বছরের নিচে বিয়ে কিংবা যৌনকর্ম করা বে আইনী!!!!


আর ইসলামে বিয়ের জন্য কোন সর্ব নিম্ন বয়স ধার্য করে নাই । তবে আমরা কোন নারীকে বিয়ের পর যৌন সঙ্গিনী করতে হলে সেই মেয়েটি রজকিনী হতে হবে । এর আগে তার সাথে যৌন সম্পর্ক করা যাবে না। রাসুল তো বেশির ভাগ বিয়ে বিধবাকেই করেছেন তারপর বিধবা বিয়েও আমাদের জন্য আবশ্যিক নয়। তাহলে আমি উপরে ব্যাতিক্রম হিসাবে মা আয়েশার সাথে রাসুল সাঃ বিয়ে দেখিয়েছি যা তা মুসলিম উম্মাহর জন্য আবশ্যিক হবে কেন ? আপনারা যারা আয়েশা রাঃ কে নিয়ে এত দুঃখ বোধ করেন , কই , এই বিয়েতে যে তিনি নিগৃত হয়েছিলেন এমন কিছু কি তিনি বলে গেছেন তা ইতিহাসে পাওয়া যায়? না তা নেই বরং রাসুল (সাঃ) যে আয়েশা (রাঃ)কে বেশি ভাল বাসতেন সেই বর্ণনা পাওয়া যায় । এমন কি আয়েশা রাঃ নবী সাঃ থেকে সব চেয়ে বেশী ভালবাসা পাবার আকাংখা থেকে অনেক সময় তিনি নবীর অন্য স্ত্রী দের প্রতি ঈর্ষাপরায়ণ হয়ে পড়তেন তাও ইতিহাসে উল্লেখ পাওয়া যায় ।


রাসুলের যখন যৌবন কাল তখন তিনি কোন রমণীর সাথে মিশেন নাই । যে সময় মানুষের ব্রেক থাকে না , সেই ২৫ বছর যাবত , ইতিহাস বলে না , উনি নৈতিক দিকে দূ্র্বল ছিলেন । ২৫ বছর বয়সে উনার চেয়ে ১৫ বছরের বড় , ২ বারের বিধবা বিগত যৌবনা খাদিজা (রাঃ) বিয়ে করেন । তাও খাদিজার প্রস্থাবে উনি সম্মত হন । এর পর ঐ মধ্যবয়ষ্ক স্ত্রীকে নিয়ে জীবনের সবচেয়ে উপভোগের সময় ২৫ টি বছর কাটিয়ে দেন । কোন জ্ঞানী মানুষ, কেমন করে ভাবতে পারে, ৫৫ /৬০ বছর বয়সী মানুষ প্রতিকূল যুদ্ধের ডামাঢোলে শুধু যৌনতার জন্যই বিয়ে করেছিলেন ? যৌনতাই যদি মূখ্য হত তাহলে বিয়ে করার কোন দরকার কি ছিল ? নাস্তিকরা ওনারে টেনে নামাইতে চেষ্টা করে নিজেদের স্তরে , এইটা একটা চরম ইনফিরিওরিটি কমপ্লেক্স থেকে জন্মায় । ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকরা আসলে যে ওয়ার্থলেস গুড ফর নাথিং ফাকিং বাস্টার্ডের গুস্টি , এই মানসিকতাই তার প্রমাণ । এদের কোন লাইনে তো কোন এচিভমেন্টের চিহ্ন নাই, শুধু আছে ইসলামের নিন্দা করে ব্যাপক জ্ঞানী সেজে দুই পয়সার বাহাদুরি কুড়ানের ফকিরনি মানসিকতা ।
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাঙ্গু এনালিস্ট কাম ইন্টারন্যাশনাল সাংবাদিক জুলকার নায়েরের মাস্টারক্লাস অবজারবেশন !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২৬

বাংলাদেশের দক্ষিণপন্থীদের দম আছে বলতে হয়! নির্বাচন ঠেকানোর প্রকল্পের গতি কিছুটা পিছিয়ে পড়তেই নতুন টার্গেট শনাক্ত করতে দেরি করেনি তারা। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ ঘিরে নতুন কর্মসূচি সাজাতে শুরু করেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিবাদ: দিল্লির ছায়া থেকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

লিখেছেন কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:৫৭

একটা সত্য আজ স্পষ্ট করে বলা দরকার—
শেখ হাসিনার আর কোনো ক্ষমতা নেই।
বাংলাদেশের মাটিতে সে রাজনৈতিকভাবে পরাজিত।

কিন্তু বিপদ এখানেই শেষ হয়নি।

ক্ষমতা হারিয়ে শেখ হাসিনা এখন ভারতে আশ্রয় নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

Grameen Phone স্পষ্ট ভাবেই ভারত প্রেমী হয়ে উঠেছে

লিখেছেন অপলক , ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯



গত কয়েক মাসে GP বহু বাংলাদেশী অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাটায় করেছে। GP র মেইন ব্রাঞ্চে প্রায় ১১৮০জন কর্মচারী আছেন যার ভেতরে ৭১৯ জন ভারতীয়। বলা যায়, GP এখন পুরোদস্তুর ভারতীয়।

কারনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কম্বলটা যেনো উষ্ণ হায়

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৭


এখন কবিতার সময় কঠিন মুহূর্ত-
এতো কবিতা এসে ছুঁয়ে যায় যায় ভাব
তবু কবির অনুরাগ বড়- কঠিন চোখ;
কলম খাতাতে আলিঙ্গন শোকাহত-
জল শূন্য উঠন বরাবর স্মৃতির রাস্তায়
বাঁধ ভেঙ্গে হেসে ওঠে, আলোকিত সূর্য;
অথচ শীতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

×