somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সিগারেট নিয়ে যত কৌতুক (সংগ্রহ)

৩১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১।
গিন্নি : স্বামিকে উদ্দেশ্য করে, এই শুনছ এই পত্রিকায় দেখ সিগারাটের কি কি খারাপ দিক আছে তা সুন্দর করে লিখেছে, আমি কত করে মানা করি সিগারেট খেয় না তুমি তো কিচ্ছু শুন নাX((
#
#
কর্তা : ঠিক আছে তাহলে কালকে থেকে বাদ
#
#
গিন্নি : খুশি হয়ে:), বাহ্ আমি এত দিন থেকে সিগারেট খেতে মানা করছি শুনছনা আর আজ এই পত্রিকায় লিখেছে বলে সিগারেট বাদ:-
#
#
কর্তা : না না ঐ পত্রিকা বাসায় রাখা বাদ;)


২।
শিক্ষক ছাত্রকে সিগারেট খেতে দেখে বলল : বাবা সিগারেট খেয় না , সিগারেট স্বাস্থের অত্যন্ত ক্ষতিকর তার চেয়ে তুমি পান খাও ক্ষতির পরিমান কম হবে।
#
#
#
কিছুদিন পর দেখা গেল ঐ ছাত্র পান খাওয়া শুরু করেছে
#
#
#
ছাত্র : শিক্ষকের কথা ফেলতে পারলামনা তাই পান খাওয়া শুরু করলাম কিন্তু
#
#
#
সিগারেটটাও ছাড়তে পারলামনা


৩।
আর্মী পরীক্ষায় প্রাথমিক পর্যায়ে প্যান্ট খুলে কি জানি চেক করে
#
#
এইরকম এক পরীক্ষার্থীর প্যান্ট খুলে নেড়ে চেড়ে দেখে উপুড় হতে বলল এবং পিছন দিক দেখেতে দেখতে বলল তুমি সিগারেট খাও নাকিX(
#
#
পরীক্ষার্থী ছিল অত্যন্ত পোংটা বলল : কেন স্যার, ধোয়া বেরোচ্ছে নাকি;)


৪।
গিন্নি : সিগারেট না খেলে কি হয়? কই, আমার মুখে কোনোদিন সিগারেট দেখেছ?
কর্তা : সিগারেট খেতে হলে মুখ বন্ধ রাখতে হয়, কই, তোমার মুখ তো কোনদিন বন্ধ দেখি নি।

৫।
এক ব্যক্তি গ্রামের সব সিগারেট খোর লোককে একত্র করলেন সিগারেটের
অপকারিতা সর্ম্পকে বুঝানোর জন্য ।
প্রথমে তিনি একটি কাঁচের
জারে সিগারেটের ধোঁয়া ঢুকালেন।তারপর
ঐ জারে একটি পোকা ঢুকিয়ে দিলেন।
কিছুক্ষণ পর পোকাটি মারা গেল।
তারপর তিনি সবাইকে উদ্দেশ্য
করে বললেন, এ
থেকে আপনারা কি শিখলেন?
এক সিগারেট খোর লোক দাঁড়িয়ে বললো,এ
থেকে আমরা শিখলাম,




সিগারেট খেলে পেটের সব পোকামাকড় মারা যায়। :P :D

৬।
এক ছেলে সিগারেট খাচ্ছিল দেখে এক মেয়ে জিগ্যেস করলো,
আচ্ছা আপনি কত বছর ধরে সিগারেট খান??
ছেলেঃ কেন ..??!!!
মেয়েঃ নাহ মানে আমি বলতে চাচ্ছি আপনে যদি সিগারেট
খেয়ে এত টাকা নষ্ট না করতেন তাহলে সামনের
ওই কারটা হয়তো আজ আপনার হতে পারত!!
ছেলেঃ আপনি কি সিগারেট খান..??
মেয়েঃ নাহ
ছেলেঃ সামনের অই কার টা কি আপনার??
মেয়েঃ নাহ
ছেলেঃ সামনের ওই কারটা আমার

৭।
এক চেইন স্মোকার কে একদিন ২ টা সিগারেট একসাথে জ্বালাতে দেখে এক ব্যাক্তি জিজ্ঞাসা করলো , ” ভাই, শেষ খাওয়া খাচ্ছেন নাকি? ”

লোকটি উত্তর দিল, আমার বন্ধু মারা যাওয়ার আগে আমাকে বলে গিয়েছে, দোস্ত, "যখনি বিড়ি খাবি, আমার নাম করেও একটা খাবি”
এই জন্যেই ২ টা খাচ্ছি।

এর কিছু দিন পর, একদিন তাকে ১ টি সিগারেট খেতে দেখে লোকটি আবার জিজ্ঞাসা করলো ,

কি ভাই? বন্ধুর কথা ভুলে গেলেন নাকি?

লোকটির উত্তর, না ভাই,
আমি সিগারেট খাওয়া ছেরে দিয়েছি । এখন শুধু বন্ধুর টা খাচ্ছি।


৮।
আম্মু : শুনলাম তুমি নাকি ইদানিং সিগারেট খাওয়া শুরু করেছ। কথা কি সত্য ?
ছেলে : জ্বী আম্মু কথা সত্য।
আম্মু : শুনে ভালো লাগলো যে তুমি সত্য কথা বলা শুরু করেছ। আচ্ছা যা খেয়েছ খেয়েছ, আর খেয়েোনা না।
তো আমি কি জানতে পারি যে, তুমি হঠাৎ সিগারেট খাওয়া শুরু করলে কেন ?...
ছেলে : এইটা আম্মু... আমি দেশ ও দশের কথা ভেবে খাওয়া শুরু করেছি।
আম্মু : মানে ?
ছেলে : সিগারেট হলো দেশের শত্রু ঠিক কিনা বল?
আম্মু : হ্যাঁ ঠিক ।
ছেলে : সিগারেট হলো পরিবেশের শত্রু ঠিক কিনা বল ?
আম্মু : হ্যাঁ ঠিক ।
ছেলে : সিগারেট হলো যুব সমাজের শত্রু ঠিক কিনা বল ?
আম্মু : হ্যাঁ ঠিক।
আমি : এই জন্যই তো এইটারে জ্বালায়ে পোড়ায়ে নিঃশেষ করে দিতাছি....




সিগারেট ছাড়া কোন ব্যাপার না, আপনার ইচ্ছা শক্তিই যথেষ্ট


সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
৮টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×