somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রোযার ফযীলত ও উপকারিতা

২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রোযার সংজ্ঞাঃ রোযার মূলে সাওম শব্দ রয়েছে , বহুবচনে সিয়াম। এর অর্থ বিরত রাখা, বিরত থাকা। ইসলামী পরিভাষায় রোয বলা হয়, আল্লাহর নির্দেশ পালনের উদ্দেশ্যে সুবহে সাদিকের প্রারম্ভ (ফজর) হতে সুর্যাস্ত (মাগরিব) পর্যন্ত কোন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তির নিয়তসহ বমি যৌনক্রিয়া ও সর্ব প্রকার পানাহার থেকে বিরত থাকাকে রোযা বা সিয়াম বলে। (ফিকহুসসুন্নাহ: ১:৩৬৪)
রোযার ফযীলতঃ রোযা ফরয বা অবশ্য করণীয় এবং ইসলামের একটি স্তম্ভ। এটা কুরআন, হাদীস, ইজমা ও যুক্তি দ্বারা প্রমাণিত। কুরআনে আল্লাহ পাক বলেন, “হে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসীগণ! তোমাদের উপর রোযা ফরয করা হয়েছে যেমন তোমাদের পুর্ববর্তীদের প্রতি ফরয করা হয়েছিল যাতে করে তোমরা মুত্ত্বাকী হতে পার”। (সূরা: বাকারা ১৮৩)
আরো এরশাদ হয়েছে- “তোমাদের মধ্যে যে (রমযান) মাসকে পায়, সে যেন রোযা রাখে” (বাকারা ১৮৫)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমার হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন; ইসলামের ভিত্তি পাঁচটি স্তম্ভের উপর রাখা হয়েছে। ১. সাক্ষ্য দেয়া যে, আল্লাহ ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই, আর মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসূল। ২. নামায কায়েম করা। ৩. যাকাত আদায় করা। ৪. আল্লাহর ঘরের হজ্জ করা। ৫. রমযান মাসের রোযা রাখা। (বুখারী ও মুসলিম)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন, ইহা সবরের মাস এবং সবরের পরিবর্তে আল্লাহপাক বেহেশত রেখেছেন।
এটা মানুষের সাথে সহানুভূতি করার মাস। এ মাসে মুমিন লোকদের রিজিক বৃদ্ধি করা হয়। যে ব্যক্তি কোন রোযাদারকে ইফতার করাবে, সে ব্যক্তির জন্য উহা গুনাহ মাফের ও দোযখের অগ্নি হতে নাজাতের কারণ হয়ে দাড়াবে এবং উক্ত রোযাদারের সওয়াবের সমতুল্য সওয়াব সে লাভ করবে অথচ সেই রোযাদারের সওয়াব থেকে বিন্দু মাত্রও কম হবে না। সাহাবাগণ জিজ্ঞাসা করলেন, হে আল্লাহর রাসূল! আমাদের সবার মধ্যে তো এই সামর্থ্য নেই যে ; সে অপরকে ইফতার করাবে এবং পেট ভর্তি করে খাওয়াবে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, পেট ভর্তি করে খাওয়ানো জরুরী নয়, যে ব্যক্তি কোন রোযাদারকে একটি খেজুর দ্বারা ইফতার করাবে, আল্লাহ পাক তাকেও উক্ত সওয়াব প্রদান করবেন।
আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, যখন রমযান মাস আসে, আসমানের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয় । অপর বর্ণনায় রয়েছে, বেহেশতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয় এবং দোযখের দরজাসমূহ বন্ধ করা হয়, শয়তানকে শৃংখলিত করা হয়, অপর বর্ণনায় আছে, রহমতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয়। (বুখারী ও মুসলীম)
ব্যাখ্যাঃ আসমানের দরজাসমূহ বা বেহেশতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয় মানে আল্লাহর বিশেষ রহমতের দরজা খুলে দেওয়া হয়। তৃতীয় বর্ণনায় এটা পরিস্কার ভাবে আছে। দোযখের দরজা বন্ধ করা হয় বা শয়তানকে আবদ্ধ করা হয় মানে দুনিয়াতে তখন গুনাহ হয়না।
সালেহ বিন সা’দ রাঃ বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, বেহেশতের আটটি দরজা রয়েছে তন্মধ্যে একটি দরজার নাম রাইয়্যান। রোযাদার ব্যতীত ঐ দরজা দিয়ে আর কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। (বুখারী ও মুসলীম)
আবু হুরায়রা রাঃ বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, আল্লাহ তা'আলা বলেন: “মানব সন্তানের নেক আমল বাড়ানো হয়ে থাকে প্রত্যেক নেক আমল দশ গুন থেকে সাত শত গুন পর্যন্ত ,কেবল রোযা ব্যতীত। কারণ রোযা আমারই জন্য এবং আমিই তার প্রতিফল দান করব (যত ইচ্ছা তত)। বান্দা আমারই জন্য আপন প্রবৃত্তি ও খানাপিনা ত্যাগ করে। রোযাদারের জন্য দুইটি (প্রধান) আনন্দ রযেছে। একটি তার ইফতারের সময় এবং অপরটি বেহেশতের আপন রবের সাথে সাক্ষাত লাভের সময়। নিশ্চয় রোযাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর নিকট মিশকের খুশবো অপেক্ষাও অধিক সুগন্ধময়। রোযা হচ্ছে মানুষের জন্য দোযখের আগুন হতে রক্ষার ঢাল স্বরূপ। সুতরাং যখন তোমাদের কারও রোযার দিন আসে, সে যেন অশ্লীল কথা না বলে এবং অনর্থক শোরগোল না করে। যদি কেউ তাকে গালি দেয় অথবা তার সাথে ঝগড়া করতে চায়, সে যেন বলে আমি একজন রোযাদার। (বুখারীও মুসলীম)
উল্লেখ্য যে, প্রত্যেক ইবাদত আল্লাহর জন্য। তবে তা লোক দেখানোর জন্যও কেউ করতে পারে। যথা নামায। কিন্তু রোযা কেউ লোক দেখানোর জন্য করতে পারে না। কেননা গোপনে কিছু খেতে একমাত্র আল্লহর ভয় ছাড়া আর কিছুই তাকে বাধা দেয় না। অতএব আল্লাহ নিজ হাতে তাকে পুরস্কার দান করেন। আর দাতা যখন নিজ হাতে দান করেন বেশিই দান করেন।
তিন ব্যক্তির জন্য রাসূলের বদ-দোয়াঃ
আবু হুরায়রা (রাঃ) সুত্রে বর্ণিত যে, একদা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিম্বারে আরোহণ করে পর্যায়ক্রমে তিন বার আমীন বললেন, অতঃপর এর কারণ জিজ্ঞাসা করা হলো, হে আল্লাহর রাসূল! ইতিপূর্বে তো কখনো এরূপ করতেন না, আজ এরূপ কেন করলেন? তখন তিনি কারণ বললেন যে, জিবরাঈল (আঃ) এসে বলে গেলেন যে, ঐ ব্যক্তি আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে বিতারিত অথবা আল্লাহ তাকে ধ্বংস করুন যে রমযান মাসে উপনীত হওয়ার পরও উহার যথাযোগ্য হক আদায় করলনা, ফলে তার পাপ মার্জিত হলো না। আমি ইহা শ্রবণ করে বললাম আমীন। পুনরায় আমাকে জানালেন যে, ঐ ব্যক্তি আল্লাহর অনুগ্রহ হতে বিতারিত অথবা ধ্বংস হোক যে তার মাতা-পিতা বা এদের একজনকে জীবদ্বশায় পেয়েও তাদের যথাযথ আনুগত্য বা সেবা যত্ন না করার ফলে জান্নাতে প্রবেশের উপযোগী হলো না। তখন আমি বললাম আমীন! এরপর আরেকটি বিষয় সম্পর্কে আমাকে অবগত করালেন যে, ঐ ব্যক্তি আল্লাহর রহমত হতে বিতারিত বা ধ্বংস হোক যার সম্মুখে আপনার নাম উচ্চারিত হবে অথচ আপনার প্রতি দরূদ তথা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পাঠ করলো না। তখন আমি বললাম আমীন। ( ইবুন খুযায়মা, আহমদ , বায়হাকী)
আবু হুরায়রা রাঃ হতে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, পবিত্র রমযান উপলক্ষ্যে আমার উম্মতকে এমন পাঁচটি বস্তু দেওয়া হয়েছে যা আগেকার উম্মতদেরকে দেওয়া হয় নাই। ১. রোযাদারের মুখের ঘ্রাণ আল্লাহর নিকট মৃগ নাভী হতেও বেশি পছন্দনীয়। ২. সমুদ্রের মৎসও রোযাদারের জন্য ইফতার পর্যন্ত দোয়া করতে থাকে। ৩. বেহেশত প্রতিদিন তাদের জন্য সজ্জিত করা হয় এবং আল্লাহ পাক বলেন, আমার বান্দাগণ দুনিয়ার ক্লেশ যাতনা দূরে নিক্ষেপ করে অতি শীঘ্রই তোমার নিকট আসছে। ৪. রমযানে দুর্বৃত্ত শয়তানকে শৃংখলাবদ্ধ করা হয়। যার দরুন সে ঐ সব পাপ করাতে পারে না যা অন্য মাসে করানো সম্ভব। ৫. রমযানের শেষ রাতে রোযাদারের গুনাহ মাফ হয়ে যায়। (আহমদ, বায়হাকী)
ইসলামের যুগ হতে এ যুগ পর্যন্ত দলমত নির্বিশেষে সকল মুসলমান রোযা ফরয বলে বিশ্বাস করে এবং তা পালন করে আসছেন। যুক্তির দিক দিয়েও রোযা প্রতিটি মুসলমানের উপর ফরয। যথাঃ ক. রোযা দ্বারা আল্লাহর নির্দেশ পালন করা হয়। আর যাকে স্রষ্টা বলে স্বীকার করা হয়েছে, তার নির্দেশ পালন করা যুক্তিযুক্ত। খ. রোযা দ্বারা সংযমের শিক্ষা অর্জন হয়। আর সংযম হল একটি বাঞ্ছনীয় প্রশংসনীয় বিষয়। গ. আল্লাহ তা’আলা যে মানুষকে পানাহার করার ও যৌনক্ষুধা মিটাবার সামগ্রী দান করেছেন তার কৃতজ্ঞতা আদায় করার জন্য তার নির্দেশে এক নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত আহার ইত্যাদি হতে বিরত থাকা যুক্তি সংগত কথা।
রোযার উদ্দেশ্য: বিষপানে যেরূপ বাহ্যিক জীবনের অবসান হয়, পাপানুষ্ঠানেও তদ্রƒপ মানবতার মৃত্যু ঘটে। সারা বছরে একমাস কাল পানাহার ও স্ত্রী সহবাস হতে বিরত থেকে পাপ প্রবৃত্তি সংযম সাধনাই রোযার উদ্দেশ্য। এই জন্য রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন. যে ব্যক্তি রোযা রেখে মিথ্যা কথা ও মিথ্যাচার ত্যাগ করেনি, তার এই রোযাতে আল্লাহর কোন প্রয়োজন নেই।
রোযার উপকারীতা: রোযা মানুষের দেহ ও আত্মার নানাবিধ উপকার সাধন করে থাকে। রোযার দ্বারা মানুষের আত্মার পবিত্রতা ও চিন্তা শক্তির প্রখরতা বৃদ্ধি পায়। এ কারণে জাতি ধর্ম নির্বিশেষে আবহমান কাল হতে ধার্মিকগণ উপবাস করতে সাধকগণকে রোযা রাখতে দেখা যায়। স্বাস্থ্য বিজ্ঞানেও এর বিশেষ উপকারীতা স্বীকৃত হয়েছে ডাঃ সলোমান তার গার্হস্থ্য বিধিতে মানব দেহকে ইঞ্জিনের সাথে তুলনা করে বলেন, ইঞ্জিন রক্ষা কল্পে মাঝে মধ্যে ডকে নিয়ে চুল্লি হতে ছাই ও অংগার সম্পূর্ণরুপে নিষ্কাশিত করা যেমন আবশ্যক, উপবাস দ্বারা মাঝে মধ্যে পাকস্থলী হতে আজীর্ণ ও বর্জ্য নিষ্কাশিত করাও তেমন দরকার।
রোযা কি মানব শরীরে কোন ক্ষতি করে ? ১৯৫৮ সালে ঢাকা কলেজে ডাঃ গোলাম মোয়াজ্জাম সাহেব কর্তৃক মানব শরীরের উপর রোযার প্রভাব সম্পর্কে গবেষণা চালানো হয়। তাতে প্রমাণিত হয় যে, রোযার দ্বারা মানব শরীরের কোন ক্ষতি হয় না কেবল ওজন সামান্য কমে, তাও উল্ল্যেখযোগ্য কিছুই নয়। বরং শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমাতে এইরুপ আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের খাদ্য নিয়ন্ত্রন তথা ডায়েট কন্ট্রোল অপেক্ষা বহুদিক দিয়ে শ্রেষ্ঠ। তৎকর্তৃক ১৯৬০ সালে গবেষণায় এটাও প্রমাণিত হয় যে, যারা মনে করে থাকেন যে, রোযা দ্বারা পেটের শূল বেদনা বৃদ্ধি পায় তাদের এই ধারণা নিতান্ত অবৈজ্ঞানিক। কারণ উপবাসে পাকস্থলীর এসিড কমে এবং খেলেই এটা বাড়ে। এই অতি কথাটা অনেক চিকিৎসকই চিন্তা না করে শূল বেদনা রোগীকে রোযা রাখতে নিষেধ করেন। ১৭ জন রোযাদারের পেটের রস পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে, যাদের পাকস্থলীতে এসিড খুব বেশি বা খুব কম, রোযার পরে তাদের এই উভয় দোষই সেরে গেছে। এই গবেষণায় আরও প্রমাণিত হয় যে, যারা মনে করেন যে, রোযার দ্বারা রক্তের পটাশিয়াম কমে যায় এবং তাদের শরীরের ক্ষতি সাধন হয়, তাদের এই ধারণা ও অমূলক। কারণ পটাশিয়াম কমার প্রতিক্রিয়া কম দেখা দিয়ে থাকে হৃদপিন্ডের উপর। অথচ ১১ জন রোযাদারের হৃদপিন্ড অত্যাধুনিক ইলেক্ট্রোকার্ডিগ্রাম যন্ত্রের সাহায্যে ( রোযার পূর্বেও রোযা রাখার ২৫ দিন পর) পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে, রোযা দ্বারা এদের হৃদপিন্ডের ক্রিয়ার কোন ব্যতিক্রম ঘটেনি।
সুতরাং বুঝা গেল যে, রোযা দ্বারা রক্তের যে পটাশিয়াম কমে তা অতি সামান্য স্বাভাবিক সীমারেখার মধ্যে। তবে রোযা দ্বারা যে কোন মানুষ কিছুটা খিটখিটে মেজাজ হয়ে যায়। তা রক্ত শর্করা কমার দরুনই যা স্বাস্থ্যের পক্ষে মোটেই ক্ষতিকর নয়। অন্য সময় ক্ষুধা পেলেও এরূপ হয়ে থাকে। (চিকিৎসা বিজ্ঞানে যুগের দান)
এক কথায় রোযা মানব শরীরের কোন ক্ষতি সাধন করে না। বরং তা নানাবিধ উপকারই করে থাকে। এছাড়া সফরের মুসাফিরকে এবং যুদ্ধের ময়দানে সেনানীকে পানাহার কষ্ট সহ্য করতে অভ্যস্ত করে তোলে এবং নাজ নেয়ামতে ডুবন্ত বড়লোকদিগকে অনাহারক্লিষ্ট দীন দরিদ্রের ক্ষুৎপিপাসা কষ্ট উপলদ্ধি করতে সহায়তা করে।
আল্লাহ তা'আলা সকলকে এখলাছ ও মহব্বতের সহিত রোযা রাখার তৌফিক ও শক্তি দান করুন। আমীন।।


২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

নেতানিয়াহুও গনহত্যার দায়ে ঘৃণিত নায়ক হিসাবেই ইতিহাসে স্থান করে নিবে

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:৩৮

গত উইকেন্ডে খোদ ইজরাইলে হাজার হাজার ইজরাইলি জনতা নেতানিয়াহুর সরকারের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ করেছে।
দেখুন, https://www.youtube.com/shorts/HlFc6IxFeRA
ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ করার উদ্দেশ্যে নেতানিয়াহুর এই হত্যাযজ্ঞ ইজরায়েলকে কতটা নিরাপদ করবে জনসাধারণ আজ সন্দিহান। বরং এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুন হয়ে বসে আছি সেই কবে

লিখেছেন জিএম হারুন -অর -রশিদ, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ২:৩১


আশেপাশের কেউই টের পাইনি
খুন হয়ে বসে আছি সেই কবে ।

প্রথমবার যখন খুন হলাম
সেই কি কষ্ট!
সেই কষ্ট একবারের জন্যও ভুলতে পারিনি এখনো।

ছয় বছর বয়সে মহল্লায় চড়ুইভাতি খেলতে গিয়ে প্রায় দ্বিগুন... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাম গাছ (জামুন কা পেড়)

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ০৭ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:০৩

মূল: কৃষণ চন্দর
অনুবাদ: কাজী সায়েমুজ্জামান

গত রাতে ভয়াবহ ঝড় হয়েছে। সেই ঝড়ে সচিবালয়ের লনে একটি জাম গাছ পড়ে গেছে। সকালে মালী দেখলো এক লোক গাছের নিচে চাপা পড়ে আছে।

... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনির্বাণ শিখা

লিখেছেন নীলসাধু, ০৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



রাত ন’টার মত বাজে। আমি কি যেন লিখছি হঠাৎ আমার মেজো মেয়ে ছুটতে ছুটতে এসে বলল, বাবা একজন খুব বিখ্যাত মানুষ তোমাকে টেলিফোন করেছেন।

আমি দেখলাম আমার মেয়ের মুখ উত্তেজনায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

=ইয়াম্মি খুব টেস্ট=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪



©কাজী ফাতেমা ছবি
সবুজ আমের কুচি কুচি
কাঁচা লংকা সাথে
ঝালে ঝুলে, সাথে চিনি
কচলে নরম হাতে....

মিষ্টি ঝালের সংমিশ্রনে
ভর্তা কি কয় তারে!
খেলে পরে একবার, খেতে
ইচ্ছে বারে বারে।

ভর্তার আস্বাদ লাগলো জিভে
ইয়াম্মি খুব টেস্ট
গ্রীষ্মের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×