somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সড়কের নিরাপত্তা, শুধুই সরকারের দায়িত্ব?

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কিছুদিন আগে একটা ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল, বেইলি রোডে একটা গাড়ি একটা রিকশাকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। রিক্সায় এক ভদ্রলোক তাঁর শিশুপুত্রকে নিয়ে বেড়াতে বেরিয়েছিলেন। তাঁরা দুইজনই ছিটকে রাস্তায় আছাড় খান, রিকশাওয়ালাও আহত হন। আল্লাহর অশেষ রহমতে তাঁদের তিনজনই প্রাণে বেঁচে যান। শিশুটার চেহারা দেখলাম। এত সুন্দর বাচ্চা যে কোলে তুলে আদর করতে ইচ্ছা করে। এই শিশুর পা ভেঙ্গেছে। অনেক বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারতো। সে মারা যেতে পারতো কিংবা বাকি জীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে যেতে পারতো। চেহারা নষ্ট হয়ে যেতে পারতো চিরজীবনের জন্য। ওর বাবা তাঁর ইন্টারভিউতে বলেন, "যদি আমি মারা যেতাম, তাহলে আমাদের সংসারটা কে দেখতো?"
ঠিক এইটাই। তিনি মারা গেলে তাঁর সংসার পথে বসে যেত।
রিকশাওয়ালা যদি মারা যেতেন বা পঙ্গু হতেন, তাঁর পরিবারের দায়িত্ব কে নিত?
গাড়ি চালাচ্ছিল ক্লাস টেন পড়ুয়া এক ধনীর দুলাল।
এখন এই ঘটনায় কিছু অপরাধ পয়েন্টাকারে লিখি।
১. ওর লাইসেন্স ছিল না। লাইসেন্স ছাড়া ঢাকার রাস্তায় গাড়ি চালানো আর লোডেড অটোমেটিক মেশিনগান হাতে ভিড়ে নেমে আসা একই জিনিস। এক্ষেত্রে ভিকটিমের ভাগ্য ভাল যে গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়েছে।
২. ঢাকার রাস্তা এমনিতেই যথেষ্ট প্রশস্ত নয়। এর মাঝে লেনেরও অস্তিত্ব নেই। মানে যে যেভাবে পারে আর কি, ডানের গাড়ি বামের লেনে চলে আসে, উল্টো পথে ততক্ষন চলে যতক্ষন না ওপাশ থেকে কেউ আসছে, ফুটপাথে মোটরসাইকেল চলাফেরা করে, লোকজন যেখানে সেখানে গাড়ি পার্ক করে রাস্তা দখল করে রাখে, পথে কোন জেব্রা ক্রসিং বা ফ্লাইওভারের তোয়াক্কা না করে যে কেউ যখন তখন পথে নেমে রাস্তা পার হয় ইত্যাদি ইত্যাদি নানান সমস্যা। এর মাঝে কোন অবস্থাতেই, কোন পরিস্থিতিতেই এই স্পিডে গাড়ি চালানোর কথা না। মাইকেল শুমাখারও যদি গাড়ি চালায়, তবে তাঁকেও স্পিড লিমিটের যথেষ্ট নিচেই চালাতে হবে শুধুমাত্র এইটা নিশ্চিত করতে যেন কোন দুর্ঘটনা না ঘটে। ছেলেটা সেটার পরোয়া করেনি। যে গতিতে চালিয়েছে যেন সে ফর্মুলা ওয়ানের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল।
৩. দুর্ঘটনা ঘটার পরে সে গাড়ি নিয়ে পালিয়েছে। ইংলিশে এই অপরাধকে বলে "হিট এন্ড রান।" মারাত্মক অপরাধ! আমেরিকায় এটা "ফেলোনি" পর্যায়ের অপরাধ, মানে হচ্ছে এই অপরাধের জন্য কারাদন্ড, অর্থদন্ড ইত্যাদিতো হবেই, তারচেয়ে বড় কথা, ক্রিমিনাল ব্যাকগ্রাউন্ড রেকর্ডে চিরস্থায়ী হয়ে থাকবে। চাকরি করতে যাবেন? যেই মুহূর্তে এম্প্লয়ার ব্যাকগ্রাউন্ড হিস্ট্রি রান করবে, সেই মুহূর্তেই তাঁদের সামনে চলে আসবে এই "ফেলোনি" রেকর্ড, ভাল কোন চাকরি করতে পারবেন না। জীবন শেষ। আপনি যদি গ্রীন কার্ড বা সিটিজেন না হন, এই অপরাধে আপনাকে দেশছাড়াও করতে পারে। চিরজীবনের জন্য আমেরিকা আসার পথ আপনার জন্য বন্ধ হয়ে যাবে। বাংলাদেশের সিস্টেম কি জানিনা। ছেলেটা এই অপরাধ করেছে। ওর উচিৎ ছিল তখনই গাড়ি থামিয়ে ড্যামেজ কন্ট্রোল করা। মানে আহতদের হসপিটালে নেয়ার ব্যবস্থা করা, চিকিৎসার খরচের দায়িত্ব, ভিকটিমদের পরিবারের দায়িত্ব ইত্যাদি নেয়া। কিন্তু সে ওদের মরার জন্য ফেলে পালিয়েছে, কাজেই সে "এটেম্পট টু মার্ডারেরও" অপরাধ করেছে।
প্রসঙ্গ উঠেছে বলে এখানে একটা কথা বলে রাখি, অনেক সময়েই আমাদের দেশে এমন হয় যে জেনুইন এক্সিডেন্ট (এইটা এক্সিডেন্ট ছিল না, মার্ডারেরই এটেম্পট ছিল) যখন হয়, তখন অনেক সময়েই "ভাল মানুষ" ড্রাইভার বা গাড়ির মালিক গাড়ি থামিয়ে আহতদের সাহায্যে এগিয়ে আসতে চান। কিন্তু তিনি ভয় পান, কারন আমাদের দেশের কিছু অসভ্য জনতা সবার আগে তাঁর গাড়ি ভাঙবে, তারপরে তাঁকে পিটাবে, তাঁর মানিব্যাগ, ঘড়ি ও মোবাইলফোন কেড়ে নিয়ে যাবে। বিদেশেও একসিডেন্ট হয়, মারাত্মক একসিডেন্ট হয়, এবং প্রতিদিনই হয়। লোকজন গাড়ি থামিয়ে পুলিশকে, ফায়ার সার্ভিস, এম্বুলেন্সকে খবর দেয়, ওরাই প্রফেশনালি সব হ্যান্ডেল করে। খরচাপাতির দায়িত্ব ইন্সুরেন্স কোম্পানির। সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তির যেমন চিকিৎসার প্রয়োজন হয়, তেমনই যে দুর্ঘটনা ঘটিয়েছে, ওরও মেন্টাল ট্রমা কাটাতে চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। আমাদের দেশে এইসব অসভ্যদের জন্য অনেক ক্ষেত্রেই ভিকটিমের চরম ক্ষতি হয়। আল্লাহর ওয়াস্তে, ভবিষ্যতে যখন দেখবেন এমন দুর্ঘটনা ঘটেছে, তখন আপনি যদি পুলিশ, ডাক্তার বা এক্ষেত্রে প্রফেশনাল কেউ না হন, তাহলে দয়া করে ভিড় বাড়িয়ে আসল কাজের মানুষদের সমস্যা বৃদ্ধি করবেন না। মূল যে অপরাধী, সে যদি পালিয়ে যাবার চেষ্টা করে, আপনার দায়িত্ব ওর লাইসেন্স প্লেটের ছবি তুলে পুলিশের কাছে জমা দেয়া। বাকিটা আদালতে সাক্ষীর প্রয়োজন হলে সাক্ষ্য দিবেন। বেহুদা আরেকজনের গাড়ি ভাংচুর করে লাভটা কি? বিশেষ করে তখন যখন সে ভিকটিমকে সাহায্য করতেই গাড়ি থামিয়েছে। "নিজের গাড়ি নাই, তাই অন্যেরটা ভাংচুর করেই আনন্দ" - টাইপ অসুস্থ মানসিকতা?
এই গেল কেবল একটি অপরাধের কাহিনী। ঢাকার এক পুলিশ কর্মকর্তা থেকে জানলাম ঢাকা শহরে প্রায় প্রতিদিনই নাকি হিট এন্ড রানের ঘটনা ঘটে। এত বেশি ঘটে যে তাঁদের গা সওয়া হয়ে গেছে। এখন নাকি কেউ মারা না গেলে কেউ গা করেনা। সবাই রাস্তায় নেমে দোয়া দুরুদ পড়ে চলাফেরা করে। ধরেই নেয় "আমার সাথেও ঘটতে পারে।" বেশিরভাগ অপরাধীই বড়লোকের টিনেজ পোলাপান। কারোরই লাইসেন্স নেই, এবং সবাইই ঢাকার রাস্তায় রেসিং প্র্যাকটিস করে।
পুলিশ দুয়েকটাকে ধরতে পারে। আইনি বিচারের আগে এগুলির পাছা বরাবর চিকন জালি বেত দিয়ে কয়েকশো ঘা পেটানো উচিৎ। রেসিংয়ের শখ তখন কিছুটা হলে কমতো। কে জানে, হয়তো পুলিশরা সেটা করেও। আবার উল্টোটাও হয়। বাপের নেটওয়ার্ক কাজে লাগিয়ে ছেলে বেরিয়ে এসে বিদেশে পালিয়ে যায়।
ঐ বয়স আমরাও পেরিয়ে এসেছি। আমাদেরও ইচ্ছা হতো গাড়ি নিয়ে রাস্তায় নামতে, এক্সেলেরেটর চেপে "নিড ফর স্পিড" খেলতে। বাপ গাড়ি বা মোটর সাইকেল কোনটারই চাবি হাতে তুলে দেয় নাই। ড্রাইভারকেও নিষেধ করে দিয়েছিল আমাকে গাড়ি চালানো না শেখাতে। বাহন বলতে ছিল একটাই, বাই সাইকেল। ওটাতে যত স্পিড তুলি, ততই স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। একেই বলে বিচক্ষণতা। গাড়ি চালানো শিখেছি আমেরিকায় এসে, বয়স তখন একুশ।
আমাদের দেশে ড্রাইভার লাইসেন্স পাওয়ার বয়স কত? টেক্সাসে আঠারো। আপনি পনেরো বছর বয়সে লার্নার্স লাইসেন্স পেতে পারবেন, কিন্তু ফুল লাইসেন্স তখনই পাবেন, যখন আপনার বয়স আঠারো হবে। আমেরিকায় মদ্যপানেরও বয়স বেঁধে দেয়া আছে। একুশ বছর না হওয়া পর্যন্ত আপনি মদ কিনতে পারবেন না। কিনলে আপনি অপরাধী। আপনার কাছে যদি কেউ বিক্রি করে, সেও অপরাধী হবে। এইসব নিয়ম কেন জানেন? আপনারই মঙ্গলের জন্য। কারন নির্দিষ্ট বয়সে মানুষ নির্দিষ্ট আচরণ করে থাকে। ষোল বছরের ছেলের কাছে বত্রিশ বছরের ম্যাচুরিটি আপনি পাবেন না। ওর হাতে গাড়ি চাবি তুলে দিলে অবশ্যই সে নিজেকে গন ইন সিক্সটি সেকেন্ডসের নিকোলাস কেজ কিংবা ফাস্ট এন্ড ফিউরিয়াসের কোন চরিত্র বিবেচনা করবে। এর ফল মারাত্মক হবেই হবে। অবশ্যই সে কোন রিকশাকে চাপা দিবে, অথবা পথচারীকে, কিংবা মোটর সাইকেলকে ধাক্কা দিবে। পাশে গার্লফ্রেন্ড থাকলে অনেক জোরে চালাবে। কোন গার্লফ্রেন্ড না থাকলে মেয়েদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে বেকুবটা আরও জোরে গাড়ি চালাবে। মোট কথা, সে বিপজ্জনক গতিতে চালাবেই চালাবে। অনেক সময়ে সে নিজেও মরতে পারে। আপনার বাড়িতে একটা বন্দুক থাকলে আপনি কি চাইবেন আপনার শিশু সন্তান সেই লোডেড বন্দুক নিয়ে খেলুক? তাহলে গাড়ির চাবি কোন আক্কেলে ওর হাতে তুলে দেন? ওর যদি গাড়ি চালাতেই হয় তাহলে লিগ্যাল বয়স এবং লিগ্যাল লাইসেন্স হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে দোষটা কোথায়? অনেক বেয়াক্কেল বাবা মাকে এ নিয়ে গর্ব করতেও দেখেছি, "আমার ছেলে এই বয়সেই দারুন গাড়ি চালায়।"
"লাইসেন্স আছে তো?" জানতে চাইলে এমন একটা হাসি দেয় যেন ওটা থাকা না থাকা কোন বিষয়ই না। লাইসেন্স বেহুদা কারনে পাওয়া যায় না। শুধু গাড়ির স্টিয়ারিং কন্ট্রোল করতে পারলেই লাইসেন্স দেয়না, ট্রাফিক নিয়ম কানুনও জানতে হয়। এইসব নিয়ম কানুন জানতে জানতে, শিখতে শিখতে, প্র্যাকটিস করতে করতে ওটা ব্রেনের মাঝে ফিট হয়। ফলে সাধারণত কোন লাইসেন্সড ড্রাইভার এমন উন্মাদের মতন গাড়ি চালায় না।
এক্ষেত্রে বুঝতেই পারছেন, অভিভাবকের দোষও ফিফটি ফিফটি।
আমেরিকায়, বিশেষ করে টেক্সাসে গাড়ি না থাকা আর কারোর শরীরে পা না থাকা সমান বিবেচনা করা হয়। এখানে ট্র্যাডিশন হয়ে আছে যে যখন কোন বাচ্চা হাইস্কুল শেষ করে কলেজের জন্য গ্র্যাজুয়েট হয়, তখন বাবা মা তাঁকে তাঁর প্রথম গাড়ি উপহার হিসেবে দেয়। আমার পরিচিত এক বড় ভাই তাঁর মেয়েকে গাড়ি দেয়ার সময়ে বলেছিলেন, "যেইদিন তুমি একটা ট্র্যাফিক টিকেট পাবে, ঐদিনই আমি গাড়ির চাবি নিয়ে নিব।"
"ট্র্যাফিক টিকেট" পাওয়া মানে কোন ট্র্যাফিক আইন ভাঙার কারনে পুলিশের হাতে ধরা খাওয়া। এই ভয়ে বাচ্চা ট্র্যাফিক আইন মেনে চলবে, নিরাপদ থাকবে। এর পরেও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে, কিন্তু সে যে অপরাধী হবেনা, এই ব্যাপারে অন্ততঃ নিশ্চিত থাকা যাবে। বিচক্ষণ হুঁশিয়ারি না?
ধরা যাক আপনি একটা গাড়ি বা মোটরসাইকেলের মালিক। আপনি ঐ বয়সী এক ছেলেরও বাবা। আপনি নিশ্চিততো যে আপনার ছেলে আপনার গাড়ি নিয়ে রাস্তায় বেরুচ্ছে না? নিজের ছেলের জীবনের জন্য হলেও এই বিষয়টাতে সাবধান হন। কোনদিন দেখবেন বেপরোয়া গাড়ি চালাতে গিয়ে এমন কিছু ঘটিয়ে দিয়েছে যে বাকি জীবন পস্তাতে পস্তাতে পার করতে হচ্ছে। আজকেই একটা ভিডিও দেখলাম ইন্ডিয়াতে এক ছেলে গার্লফ্রেন্ডকে পেছনে বসিয়ে হাই স্পিডে এঁকে বেঁকে নানান কসরত দেখাতে দেখাতে যাচ্ছিল। হঠাৎই নিয়মের তোয়াক্কা না করে আরেকটা মোটরসাইকেল রাস্তার ভুল প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যাবার চেষ্টা নিলে তীব্র গতিতে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। গার্লফ্রেন্ড বেচারি এবং ছেলেটা ছিটকে রাস্তায় আছড়ে পড়ে। রক্তে মুখ ভেসে যায়। হেলমেট না থাকলে মরেই যেত নিশ্চিত। বাংলাদেশেরই কোন এক শহরের কোন এক মেয়রের ছেলের মরার সংবাদ পড়লাম এই কয়েকদিন আগেই। ওটাও বাইক দুর্ঘটনা। এইরকমই তীব্র গতিতে চালানো ও মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা।
"নিরাপদ সড়ক চাই" আন্দোলনের সফলতা শুধু সরকারের একক পদক্ষেপেই আসবে না, আমাদেরকেও আমাদের দিকটা শুধরে তারপরে রাস্তায় নামতে হবে।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:০৮
৬টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×