somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রাইড প্যারেড

১৪ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কিছুদিন আগেই লিখেছিলাম যে আমেরিকা রিলিজিয়াস ফ্রিডমের দেশ। এর মানে হচ্ছে আপনার ইচ্ছা আপনি কোন ধর্ম কিভাবে পালন করবেন, বা কোন ধর্মই পালন করবেন না - সেটা আপনার স্বাধীনতা। কেউ আপনাকে জোর জবরদস্তি করতে পারবে না।
আমার ধর্মে যেমন মদ্যপান মহাপাপ। আমাকে কেউ মদ্যপানে বাধ্য করতে পারবে না।
একই সাথে, আমি যদি মদ পান করি, এবং আমার বয়স একুশের উপর হয়ে থাকে, তাহলে কেউ আমাকে বাধাও দিতে পারবে না। হ্যা, মৌখিক নিষেধ/উপদেশ অবশ্যই দিতে পারবেন। বুঝাতে পারবেন যে এতে আমার ক্ষতি ছাড়া লাভ কিছুই নেই, পয়সা খরচ করে বিষপান, শরীরের ক্ষতির পাশাপাশি নিজের প্রিয়জনদের থেকে দ্রুত বিদায় হবার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছি, ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু আমাকে মারধর করলে পুলিশ এসে জুলুমকারীদের ধরে নিয়ে যাবে।
এখন ইউরোপে মদ্যপানের মিনিমাম বয়স ষোল বছর। ষোল বছর বয়সেই পোলাপান ড্রিংকিং শুরু করতে পারে। যে ছেলে ষোল বছর বয়সে বোতল ধরেছে, সে আঠারো বছর বয়সে আমেরিকায় এসে জানতে পারলো যে ও মদ কিনতে পারবে না। দুঃখে অভিমানে সে আন্দোলন করতেই পারে মদ্যপানের মিনিমাম বয়সকে ষোলতে নামানো হোক! আমি নিশ্চিত, এতে সঙ্গী হিসেবে সে আরও হাজারো যুবক যুবতীকে পাবে। কিন্তু আমি যদি মদ্যপান বিরোধী হয়ে থাকি, আমাকে সেই মিছিলে ওদের আশা করাটা কতটুকু যৌক্তিক?
আমার ততক্ষন পর্যন্ত কিছুই আসে যায় না কে মদ খেল, কতটুকু খেল, কিভাবে খেল যতক্ষন না তা আমার বা অন্য কারোর ক্ষতির কারন হচ্ছে। যেমন মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানো ভয়াবহ অপরাধ। সড়কে মানুষ খুনের সবচেয়ে বড় কারন এটি। মদের বিপক্ষে পাবলিকলি আওয়াজ তুলি না মানে এ না যে আমি নিজেও মদ খাই, কিংবা মদ খাওয়াকে সমর্থন করি। এটি এদেশের আইনে স্বীকৃত, কেউ কারোর ক্ষতি না করে খেলে আমার কিছুই আসে যায় না। আমি আমার পরিবারের মানুষদের মাঝে এর অপকারিতার ব্যপারে সচেতনতা বাড়াবো - এইটুকুই আমার গন্ডি।
বিষয়টা বুঝাতে পেরেছি? ক্লিয়ার? কারোর প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন। জবাব দিব।

এখন দ্বিতীয় অংশে যাওয়া যাক। জুন মাস চলছে, যাকে বিশ্বব্যাপী “প্রাইড মান্থ" হিসেবে সেলিব্রেট করা হয়। সমকামী, উভকামী, জেন্ডার আইডেন্টিটি ইত্যাদি নানান বিষয়ে সচেতনতার উদ্দেশ্যে ওরা প্যারেড বের করে। বহুক্ষেত্রে ভালগারিটির পর্যায়ে চলে যায়। তবে ওদের প্রাথমিক উদ্দেশ্য জনতাকে অবহিত করা যে ওরাও মানুষ, এবং ওদের তরিকাতে ভালবাসার স্বাধীনতা ও অধিকার ওদের আছে।
মৌলিকভাবেই আব্রাহামিক তিন ধর্ম, ইহুদি খ্রিষ্টান ও মুসলিমদের বিশ্বাসের সাথে বিষয়টি সাংঘর্ষিক। আমি নিশ্চিত সনাতন ধর্ম ও বৌদ্ধরাও একে সমর্থন করে না। তা অনেক ধর্ম ও সমাজ ব্যবস্থা এর সাথে কম্প্রোমাইজ করলেও ইসলামে কোন উপায়ই নেই। ইসলাম সরাসরি নির্দেশনা দিয়েছে এতে কোন কিছু যুক্ত বা বিযুক্ত করা যাবে না। আজকে আপনি দাবি করবেন “এটি প্রাকৃতিক, পশুপাখির মাঝেও বিদ্যমান। মানুষের মাঝে থাকলে সমস্যা কি?“
তখন পাল্টা যুক্তি আসবে, “ইনসেস্ট প্রথাও পশুপাখির মাঝে পাওয়া যায়। মানুষ নিজের ঘরে নিজের মায়ের সাথে, বোনের সাথে, মেয়ের সাথে শুলে আমার কি? সব প্রাণীই করে। এখন কি একেও স্বীকৃতি দিতে হবে?”
তারপরে দাবি উঠবে পশুপাখির সাথে সেক্সকেও বৈধতা দিতে। ফ্রী লাভ! অনেকেই করে। কারন “ভালবাসা" অনেক পবিত্র ও একে কোন নির্দিষ্ট গন্ডিতে ধরে রাখতে নেই। তখন? সীমারেখাটা কোথায়?
এই কারণেই ইসলাম সাড়ে চৌদ্দশ বছর পুরানো বই আঁকড়ে ধরে আছে, সাড়ে চৌদ্দ হাজার বছর পরেও এর পরিবর্তন হবে না।

এখানে বলে রাখি, ইসলামিক রাষ্ট্রব্যবস্থাতে কারোর অধিকার নেই মানুষের বেডরুমের দরজা নক করে চেক করা সে কার সাথে শুয়েছে। জেনা, পরকীয়া ইত্যাদির শাস্তি তখন হয় যখন তা পাবলিকলি (চারজন সাক্ষী) হয়ে যায়। আপনার গোপন প্রেম সমাজে প্রকাশ্যে এসেছে, বা কোন ভিকটিম অভিযোগ করেছে, তখনই এর বিচার হবে। আমরা গোপনে স্টিং অপারেশন করে আপনাকে ধরে ফাঁসাবো - এই টাইমই নাই। ইসলাম বলে পাপীকে নয়, পাপকে ঘৃণা করতে। যে কারনে যখন কেউ মসজিদে আসে, আমরা ওর ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করিনা। ও মদ্যপ, ঘুষখোর, জেনাহকারী নাকি অন্যকিছু, সেটা ওর আর আল্লাহর ব্যাপার। আল্লাহর ঘর সবার জন্য খোলা। আমাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে ওসব পাপকর্ম এড়িয়ে চলতে। তাই সমকামীরা, ভিন্নধর্মের হলেতো কথাই নাই, এমনকি কোন মুসলিমও ঘরের ভিতরে কাউকে ভিকটিম না বানিয়ে কি করবে না করবে তা নিয়ে অন্য মুসলিমদের কিছু আসে যায় না। ওর শাস্তি বা ক্ষমা ওকে আল্লাহ দিবেন।

এখন প্রাইড প্যারেডে কিভাবে কোন লজিকে কেউ আশা করে কোন প্র্যাকটিসিং মুসলিম উপস্থিত থাকবে? ওটা আমার ধর্মের সাথেই সাংঘর্ষিক। আমি যতই উদারমনা হই, আমার সেখানে উপস্থিতি মানে আমার নিজ ধর্ম থেকে বিচ্যুতি। অন্যের ধর্মের বা বিধর্মের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার মানেতো এই না যে আমি আমার ধর্ম ত্যাগ করবো!
কেউ তর্ক তুলবে, ওখানে উপস্থিত মানেই যে আমিও সমকামী হয়ে গেলাম তা নয়। উত্তর হচ্ছে, আমাকে এইসব থেকেই দূরে থাকতে বলা হয়েছে। তোমরা প্যারেড করো, পার্টি করো তোমাদের ব্যাপার। আমি ডাক্তার, এবং তোমার চিকিৎসা দরকার, তখন আমি ঠিকই চিকিৎসা করবো। তুমি তৃষ্ণার্ত, আমি তোমাকে পানি দেয়ার আগে প্রশ্ন করবো না তোমার ওরিয়েন্টেশন কি। শুধু এই উৎসবে আমাকে টেনো না।
সমলিঙ্গের বিয়ে হতো, হচ্ছে - ওদের ব্যাপার। আমার কিছুই আসে যায় না। মদ লিগ্যাল মানে এই না যে আমিও মদ্যপ হয়ে যাব। তেমনই আমিও সমকামী হয়ে যাব না।
কিন্তু এখন স্কুলে কলেজে শেখানো হচ্ছে জেন্ডার আসলে দুইটি নয়, তুমি যেটা মনে করবা, তুমি আসলে সেটাই। মানে হচ্ছে হাইস্কুলের একটি ছেলে তার স্কুলের মেয়েদের লকার রুমে, যেখানে মেয়েরা জামা কাপড় পাল্টায়, আরামসে ঢুকে যেতে পারবে কারন সে মনে করে সে আসলে মেয়ে। একটুও বাড়িয়ে বলছি না, এইটাই ঘটছে। মসজিদে মহিলাদের রুমে পুরুষ ঢুকার চেষ্টা করছে কারন সে মনে করে সে মেয়ে। “trapped in a wrong body!” মেয়েগুলিকে প্রশ্ন করছে কেউ যে ওদের কেমন লাগে ওদের প্রাইভেট রুমে একটি ছেলে ঢুকে পড়ায়?
সেক্স চেঞ্জ অপারেশন হচ্ছে। হরমোন ইনজেক্ট করা হচ্ছে। বাবা মা বাঁধা দিলে প্যারেন্টাল রাইটস কেড়ে নেয়া হচ্ছে। অদ্ভুত একটা অবস্থা! যে দেশে আঠারোর নিচের বাচ্চাদের বিড়ি কেনার অনুমতি নেয়, ট্যাটু করার অনুমতি নেই, সেই দেশেই সেক্সুয়াল অর্গান কেটে ফেলতে দিচ্ছে, উল্টা উৎসাহিত করা হচ্ছে! অথচ এর সাইড এফেক্ট কি, কি কি ইনফেকশন হতে পারে, জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কি কি ওষুধ খাওয়া বাধ্যতামূলক, কত মিলিওন খরচ হবে - ইত্যাদি কোন ধারনাই আগে দিচ্ছে না।
উনাদের he/she সম্বোধন করা যাবেনা। “they/them” বলতে হবে।
আরও আছে। আপনি বাস্তবে ফকির মিসকিন, আপনার মনে হয় আপনি মিলিওনিয়ার, অতএব আপনি মিলিওনেয়ার! এখন সেরকম আচরণ করুন, সমস্যা নাই।
আপনি কালো, কিন্তু মনে হচ্ছে আপনি সাদা। তাই অন্যান্য কালোদের সাথে বর্ণবাদী গালাগালি শুরু করলেন। ওরা অবাক হয়ে বলল, “এই শালা, তুইওতো কাউলা!”
আপনি বলে বসলেন, “I’m trapped in a wrong body!”
আপনি চল্লিশ বছরের বুইড়া ধামরা। আপনার মনে হলো আপনি পাঁচ বছরের শিশু কন্যা, বা টিনেজ মেয়ে। অতএব আপনি তেমন ড্রেস পরে তেমন আচরণ করবেন, এবং লোকজনকে বলতে হবে “অ.…কি কিউট!” না বললে ওরা টলারেন্ট না।
শুধু তাই না। আপনার মনে হলো আপনি সাপ, আপনি বাঘ, আপনি ঘোড়া! আপনি সার্জারি ট্যাটু করে, লাইফস্টাইল পাল্টায়ে অমন হয়ে গেলেন। আপনারা বলছেন কি আবোল তাবোল বলছি? নারে ভাই, সবই বাস্তবে ঘটেছে। ইন্টারনেট সার্চ করলেই পাবেন।
এখন ইউটিউব ফেসবুকের যুগ। ফলোয়ার পাওয়ার ধান্দায়ও অনেকে এখন এমন কিছু করছে। এর শেষ কোথায়?

আধুনিক দুনিয়ায় কে কার সাথে শুচ্ছে, নিজের শরীরের কি করছে না করছে আমার কিছুই যায় আসে না, তবে, আমাকে বা আমার বাচ্চাকে যেন এসবে সামিল হতে বাধ্য না করা হয়। লিবারেল দেশ ও স্টেটগুলির স্কুলে প্রাইড প্যারেড হচ্ছে, বাচ্চাদের বাধ্য করা হচ্ছে উপস্থিত থাকতে। অনুপস্থিত থাকলে টিচার যা তা শুনিয়ে বকাঝকা করছে। বলছে টলারেন্সের কথা, এইটা টু ওয়ে স্ট্রিট। ওয়েল, তাহলে আমি যে এর অংশ নই, তখন কেন এটা ওয়ানওয়ে হাইওয়ে হয়ে যায়? তখন টলারেন্স কই যায়?
থাকি টেক্সাসে, তাই এসবের ভয়াবহতা এখনও দেখিনি। কতদিন টেক্সাস কনজারভেটিভ থাকে, সেটাই প্রশ্ন।
আমেরিকার সাংবিধানিক অধিকার হচ্ছে কেউ আমাকে গির্জায়, মসজিদে, মন্দিরে যেতে বাধ্য করতে পারবে না। প্রাইড প্যারেডেও না। আমার স্বাধীনতা, গণতান্ত্রিক অধিকার আমি কি করবো, কি করবো না। অথচ এখন দেখা যাচ্ছে আমার সেই অধিকারের তোয়াক্কা করা হচ্ছেনা।
আমার কিছু সমকামী বন্ধু বান্ধবী ও কলিগ আছে। ওদের সাথে মিশেছি বলেই জানি ওরা আমাদের মতোই সাধারণ মানুষ। ওদের উপর কোন অত্যাচার, অন্যায়, গালাগালি আমি সমর্থন করিনা। আমাদের বন্ধুত্বে ওদের সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেশন বা প্রেফারেন্স কখনই বিবেচ্য হয় না। এর মানে এই না যে আমি নিজে সমকামী হয়ে গেছি, বা ওদের সমকামিতাকে পুন্যজ্ঞান করি। আমাদের প্রত্যেকেরই অনেক খারাপ অভ্যাস আছে, আমরা কি সবকিছুকে মাথায় নিয়ে বন্ধুত্ব করি? “মানুষ" হিসেবে যে মিউচ্যুয়াল রেস্পেক্ট, ভালবাসা সবই আছে। ওদের সাথে মেলামেশার ফলেই ওদের প্রতি স্টেরিওটিপিক্যাল ধারণা আমার নেই। এবং এইটুকু বুদ্ধি আমার মাথায় আছে যে ওদের স্বাধীনতা মানে আমারও স্বাধীনতা। আমার ব্রেন এতটাও নষ্ট না যে এইটা বুঝবো না যে ওদের উপর জুলুমে আমি শরিক হলে কালকে আমার উপরও জুলুম করতে কারোর কোন বাধা থাকবে না। অনেক বোকা মাইনোরিটি এইটাই ভুলে যায়।
নিজের স্বার্থের জন্যই আমি আশা করি ওরা কখনও বুলিড না হোক। একই সাথে ওরাও যেন কাউকে বুলি না করে। মিউচুয়াল রেস্পেক্ট দুই পক্ষ থেকেই আসতে হয়।

আজকাল কেউ যদি বলে আমি সমকামিতার সমর্থক নই, সাথে সাথে হোমোফোবিক বলতে বলতে তেড়ে আসে। সমকামিতার সমর্থন না করা আর ওদের প্রতি সহিংসতা চালানো যে এক না, এই সাধারণ বুদ্ধি কয়জনের মাথায় আছে?
লেখাটা পড়ে এখন আপনাদের কারোর কি মনে হচ্ছে আমিও হোমোফোবিক? তাহলে ভাই আপনি একজন গর্ধব, “trapped in a wrong body.”
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:০৭
৭টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খাম্বার পরবর্তী অধ‍্যায় ,নাকি ১০% বদল হবে‼️অমি খোয়াব ভবনে ঘুমিয়ে , হাওয়া ভবনের আতঙ্কে আতঙ্কিত॥

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৮



খালেদা জিয়ার অসুস্থতার নাটক ছিল তারেক জিয়ার দেশে ফেরার রাজনৈতিক ট্রাম্পকার্ড। কথায় আছে,' দুষ্টু লোকের মিষ্টি ভাষা '। বাংলাদেশের রাজনীতিতে দূর্নীতিবাজ ও মাফিয়া গডফাদার তারেক রহমানের দেশে ফেরা... ...বাকিটুকু পড়ুন

খালেদার ১টি প্ল্যান ছিলো, মহা-ডাকাতের ১টি প্ল্যান আছে।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২৩



২০১৪ সালের ভোটের আগে খালাদা বলেছিলো যে, তার কাছে ১টা প্ল্যান আছে, যা ১ বছরের মাঝে বেকার সমস্যা ও বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান করে দিবে। তিনি প্ল্যানটি প্রকাশ করেননি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

তোর কথা তুই লিখে সত‍্যতা প্রমান কর।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪১



ব্লগ মনে হয় কারো কারো বাপ দাদার জমিদারি হয়ে গেছে। সব পোস্ট দালাল , রাজাকার, জঙ্গিদের অথবা লালবদরদের স্বপক্ষে হোতে হবে। সত‍্যের আগমনে মিথ্যা বিস্মৃতির অবসান হয় ।আদর্শের... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশে গুমের ঘটনা: শেখ হাসিনার শাসনকালের একটি কালো অধ্যায়

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৯

বাংলাদেশে গুমের ঘটনা: শেখ হাসিনার শাসনকালের একটি কালো অধ্যায়

গুমের শিকার ব্যক্তিদের অতি ক্ষুদ্র কক্ষের ছবিটি বিবিসি ডটকম থেকে নেওয়া।

পরিচিতি

বাংলাদেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামপন্থী রাজনীতির বয়ান এবং জামাতের গাজওয়াতুল হিন্দ-এর প্রস্তুতি

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:২০


গোরা উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথ নিজে ব্রাহ্ম হয়েও, ব্রাহ্ম সমাজের আদর্শের বিপরীতে "গোরা" নামে একটি চরিত্র তৈরি করেন। গোরা খুব কট্টরপন্থী হিন্দু যুবক। হিন্দু পরিচয়ে বড় হলেও, আসলে সে আইরিশ দম্পতির... ...বাকিটুকু পড়ুন

×