শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবসে সবাই পোস্ট দিতেছেন। আমিও ভাবলাম দেই একটা। আসলে দিবস আসলেই আমাদের কুরকুরায়। মনে হয় দেই একটা কিছু। এই দেওয়াটা প্রতিদিন দেওয়া দরকার। একসময় অমি রহমান পিয়াল দিছেন। তারপরে এটিমের আরো অনেকে দিছেন। কিন্তু এইভাবে দেওয়া থামলে চলবো না। একটা প্রজন্মকে পরিকল্পিতভাবে ছাগল বানানো হইতেছে এদের উদ্ধার করতেই হইবো। নাইলে এই ছাগল আপনার আমার ক্ষ্যাতের ব্যাড়া পার হইয়া গাছে মুখ দিবো। তারপর আর ঐ গাছ বাড়বো না।
জামায়াতে ইসলামীর নেতা আমীর মতিউর রহমান নিজামী, আল বদর বাহিনির কমান্ডার আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, শেরপুরের কসাই কামারুজ্জামান এইসব মাদারচোদরা ১৯৭১ সালে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করছে।
এই সব নরপিশাচদের রাস্তায় জ্যান্ত পুড়াইয়া মারা হোক।
বাংলাদেশের নির্বাচনী রাজনীতির কর্ণধার হাসিনা-খালেদাদের বলি, আপনাদের ডলার-রিয়েলের মায়রে চুদি। সৌদি আরবে এমনিতেই শ্রমিকরা কুত্তা বিলাইয়ের জীবন যাপন করে। সৌদি আরব তাদের ফেরত পাঠাইলেই খুব বেশী ক্ষতিবৃদ্ধি হবে না। কিন্তু বুদ্ধিজীবি হত্যার হোতাদের খতম করলে এই দেশের সত্যিকারের উন্নয়নের রাস্তা খুলবে। আপনারা যদি সত্যি সত্যি দেশের ভালো চান তাইলে গোলাম আজম-নিজামী-কামারু গংরে খোলা রাস্তায়া জ্যান্ত পুড়াইয়া মারেন।
আপনাদের সেইটা করতে বাধবো কারণ আপনারা দেশের উন্নতি চান না। আপনারা চান দেশের পোঙ্গা মারতে। আইন আদালত সবই আপনার আর আপনাদের আন্তর্জাতিক প্রভুদের হাতে।
এইসব জানোয়ার খতম করতে তাই নৈরাজ্যের কোন বিকল্প নাই। যে যেই খানে যেই মাধ্যমে আছেন, সরাসারি যুদ্ধে হোক, গেরিলা আক্রমণে হোক রাজাকার খতমে মন দেন। মনে রাখবেন ১৯৭১ সালের খুনীদের প্রতি সামন্যতম সহানুভুতিওয়ালাও রাজাকার। সে যতই সামাজিক সন্মানওয়ালা হোক না ক্যান কোন রাজাকার মাইর খাইলে ভুলেও যার মুখ দিয়া একবার আহাউহু বাইর হয় তারে কোনরকম ২য় চিন্তা ছাড়াই রাহাকার বইলা ধইরা নিবেন। ধইরাই পোন্দানী। কোন খানকীর পোলা জানি অন্তত ব্লগ জগতে শান্তিতে না থাকতে পারে।
একটা কথা সবারই মনে রাখা দরকার। ইন্টারনেট হইল নতুন প্রজন্মের বিচরনের জায়গা। এই জায়গা থিকা রাজাকার খেদাইতে পারা অনেক বড় রাজনৈতিক অ্যাকশান। ১৯৫০-৬০ দশকে যেরকম বিশ্ববিদ্যালয়গুলি প্রগতিশীলদের দখলে যাওয়া অনেক বড় একটা বিষয় ছিল অত বড় না হইলেও আজকে ব্লগ জগত থিকা রাজাকার-ছাগু খেদানো অনেক বড় কথা। ২০০০ পরবর্তী প্রজন্ম নেট দেইখা শিখে। এইটা ভুললে চলবো না।
যার যার সাধ্য মতো সময় দেন। নেট থিকা ছাগু খেদান। রাজাকার খেদান।
শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস সম্পর্কে শুধুমাত্র তার বা তাদেরই কিছু বলার আছে যে বা যারা খুব স্পষ্টভাবে সেইদিন যারা নিহত হইছিলেন তাদের পক্ষে গিয়া আল বদর বাহিনির বিপক্ষে যাইতে পারে। যারা এই প্রসঙ্গে পরিস্কার অবস্খান নিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করে তারা রাজাকার।
আলোচিত ব্লগ
অহনা বলেছিল, তুমি হারাবে না
অহনা বলেছিল, তুমি হারাবে না
অহনা বলেছিল, আমি জানি আমি তোমাকে পেয়েছি সবখানি
আমি তাই নিশ্চিন্তে হারিয়ে যাই যখন যেখানে খুশি
অহনা বলেছিল, যতটা উদাসীন আমাকে দেখো, তার চেয়ে
বহুগুণ উদাসীন আমি
তোমাকে পাওয়ার জন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন
শিয়াল ফিলিস্তিনীরা লেজ গুটিয়ে রাফা থেকে পালাচ্ছে কেন?
যখন সারা বিশ্বের মানুষ ফিলিস্তিনীদের পক্ষে ফেটে পড়েছে, যখন জাতিসংঘ ফিলিস্তিনকে সাধারণ সদস্য করার জন্য ভোট নিয়েছে, যখন আমেরিকা বলছে যে, ইসরায়েল সাধারণ ফিলিস্তিনীদের হত্যা করার জন্য আমেরিকান-যুদ্ধাস্ত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন
রাফসানের মা হিজাব করেন নি। এই বেপর্দা নারীকে গাড়ি গিফট করার চেয়ে হিজাব গিফট করা উত্তম।
ছবি - সংগৃহীত।
ইফতেখার রাফসান। যিনি রাফসান দ্যা ছোট ভাই নামে পরিচিত। বয়স ২৬ বছর মাত্র। এই ২৬ বছর বয়সী যুবক মা-বাবাকে বিলাসবহুল গাড়ি কিনে দিয়েছে। আমরা যারা... ...বাকিটুকু পড়ুন
ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ এঁটেল মাটি
শাহাবাগের মোড়ে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছিলাম, মাত্র একটা টিউশানি শেষ করে যেন হাপ ছেড়ে বাঁচলাম । ছাত্র পড়ানো বিশাল এক খাটুনির কাজ । এখন বুঝতে পারি প্রফেসদের এতো তাড়াতাড়ি বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন
পাইলট ফিস না কী পয়জনাস শ্রিম্প?
ছবি সূত্র: গুগল
বড় এবং শক্তিশালী প্রতিবেশী রাষ্ট্রের পাশে ছোট ও দূর্বল প্রতিবেশী রাষ্ট্র কী আচরণ করবে ? এ নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধিক্ষেত্রে দুইটা তত্ত্ব আছে৷৷ ছোট প্রতিবেশি... ...বাকিটুকু পড়ুন
বড় এবং শক্তিশালী প্রতিবেশী রাষ্ট্রের পাশে ছোট ও দূর্বল প্রতিবেশী রাষ্ট্র কী আচরণ করবে ? এ নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধিক্ষেত্রে দুইটা তত্ত্ব আছে৷৷ ছোট প্রতিবেশি... ...বাকিটুকু পড়ুন