somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একুশ শতকের মুসলমানরদের ঠিকানা

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একুশ শতকের আজকের নাগরিক সভ্যতায় মুসলিম সমাজ বলতে কিছু নেই। আছে নাগরিক চেতনা। আছে নানা উৎসব বিভিন্ন পার্বন, মেলা, নৃত্য-গীতি, ভ্যালেন্টাইন ডে, ডিজে পার্টি, থারটি ফাস্ট নাইটসহ আনন্দ উদযাপনের নানা ব্যঞ্জনা। এসব আনন্দ উদযাপনের সাথে ইসলাম বা মুসলমানের কোন সম্পর্ক নেই। অর্থ বিত্ত প্রতিপ্রত্তির সম্পর্ক আছে। যার কারণে এই রাজধানীর উপকন্ঠে একটি মসজিদের বিপরীত দিকের এক বাড়িতে তিন দিন ধরে রাত ভর নৃত্য-গীত হতে দেখলাম। খোঁজ নিয়ে জানলাম, একটি মুসলিম পরিবারের বিয়ে উপলক্ষে ডিজে পার্টি হচ্ছে। সমাজবদ্ধভাবে এ নিয়ে কারো প্রতিবাদ করা তো দূরে থাক মসজিদ কমিটি পর্যন্ত এ বিষয়ে নাক গলায়নি। ইমাম সাহেবকেও এসব বিষয়ে কড়া ভাষায় ওয়াজ নসিহত না করার নসিহত দেওয়া হয়েছে। দু’য়েক জুমায় মসজিদে ইমাম সাবের কড়া বয়ানের সময় অনেককে বিরক্ত প্রকাশ করতেও দেখেছি। মুসলিম সমাজে যা চিন্তাও করা যায়না। মুসলমানরা ইমামের বয়ানে আল্লাহর আজব গজবের ভয়ে ভীত হয়। দেখলাম উল্টোটা।
যতোটা বুঝেছি, মুসলিম সমাজ বলতে এমন একটি ব্যবস্থাকে বোঝায় যেখানে সুখে দুঃখে, বিপদে-আপদে, জন্ম-মৃত্যুতে, বিয়ের অনুষ্ঠান উৎসবে সামাজিক আয়োজনে পরস্পর পরস্পরের সহযোগি হিসেবে পাশে দাঁড়ানোর ধর্মীয় বাদ্যবাদকতা রয়েছে। আর কেউ ধর্মীয় নৈতিকতা ও সামাজিকতার সীমা লংঘন করলে সমাজবদ্ধভাবে তা রুখে দিতে অথবা আইনগতভাবে তা বন্ধ করতে সামাজিকভাবে উদ্যোগ নেওয়ার দায় রয়েছে। সে গুড়ে বালি। নগর জীবনে সমাজের কোন দায় নেই। মুসলিম সমাজ বলেও কিছু নেই। আসলে তৃতীয় বিশ্বের নগর সামাজিকতায় চলছে এক অরাজক অবস্থা। এখানে রাতভর মাইক বাজিয়ে উৎসব চললেও দেখার কেউ নেই। নগগর আইনে এভাবে প্রতিবেশীর শান্তি ভঙ্গের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তা কার্যকর নেই। কার্যকর করতে কেউ এলে তাকে বলা হয়, মেয়ের বিয়ে বা ছেলের বিয়ে.. পোলাপানরা একটু আধটু উৎসব করছে। আপনারা এসেছেন খাওয়া দাওয়া করে যান। আর এই প্যাকেটা রাখেন। আপনাদের বখশিশ। আইন আর কার্যকর হয়না।
সমাজের এই অবস্থাটাকে আমরা কি বলব? দূর্নীতিগ্রস্থ সমাজ না স্যাকুলার সমাজ? উন্নত বিশ্বের সেক্যুলার সমাজে প্রতিবেশীর অভিযোগ খুবই গুরুতরভাবে নেওয়া হয়। আইন ভঙ্গের অপরাধে সেখানে শাস্তি পেতে হয়। শাস্তি দেওয়ার কারণে প্রতিবেশীর প্রতি অন্যায় অবিচার বা প্রতিহিংসামূলক আচরণ করা যায় না। আসলে বাংলাদেশের নাগরিক সমাজ বলতে কিছু নেই। সেটা ধর্মীয় হোক আর সেক্যুলার-এটা কোন অবয়বই পায়নি। এখানে চলছে নব্য ধনীদের অর্থ-বিত্ত-প্রতিপত্তি প্রদর্শনের উম্মত প্রতিযোগিতা। নগরের স্থায়ী বাসিন্দারা ক্রমান্বয়ে পরিণত হচ্ছেন সংখ্যালঘু ও বিচ্ছিন্ন মানুষে। সামাজিক আচার বিচার করতে গিয়ে প্রভাবশালীদেও প্রতিপ্রত্তির কাছে জিম্মী হয়ে গ্রামীণ সমাজও আজ ভেঙ্গে পড়েছে প্রায়। বিবাহ বহির্ভূত নারী পুরুষ সর্ম্পক, নারী ধর্ষন পরকিয়া, নির্যাতন নিয়ে প্রভাবশালীদের প্রভাবে গ্রামীন মোল্লা মৌলুভীদের দেওয়া ভুলেভরা ফতোয়া এবং তা কার্যকর করতে গিয়ে নিজেরা ফৌজধারী অপরাধ করে বসা সর্বোপরি এসব নিয়ে বিভ্রান্তিকর নানা প্রচারণা গ্রামীন কাঠামোতেও মুসলিম সমাজ ব্যবস্থাকে অকার্যকর করে দিয়েছে। গ্রামীণ জনপদ এতোদিন ছিল সমাজ নির্ভর। সেখানে হিন্দু-মুসলমান-বা খৃষ্টানরাদেরও সমাজবদ্ধ হয়ে বসবাস করতে দেখেছি। কিন্তু সেই সমাজ বিশেষ করে মুসলিম সমাজ আজ আর অবশিষ্ট নেই। হয়তো মুসলমানদের সেই ঈমান আকিদা নেই বলে সেই সমাজও আর অবশিষ্ট নেই। আর ঐতিহাসিকভাবেই জেনেছি, নগর জীবন সমাজ নির্ভর নয় সামাজিকতা নির্ভর। নানা পার্টি, উৎসব-পার্বন, মেলা, নৃত্য-গীতি, আমোদ-ফ’র্তি নগর জীবনের অনুষঙ্গ। নগর জীবনে সমাজ ও সামাজিকতার দায় পরিবার কেন্দ্রিক। ব্যক্তিকেন্দ্রীকতা, আত্মভরিতা, ধন সম্পদের প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনবাদিতা নগর জীবনের বৈশিষ্ঠ্য। এখানে প্রচলিত সামাজিক রীতিনীতি ভেঙ্গে বাধ ভাঙ্গা আওয়াজে মেতে উঠার প্রবণতাটাই উচ্চকিত। তাই এখানে সবাই খুব দ্রুত ছুটে চলে নাম যশ খ্যাতি অর্জনের জন্য। নগর ছাপিয়ে এখন এই আকাঙ্খার আকাশ গ্রামীন জনপদেও বিস্তার লাভ করেছে। কিন্তু যেন তেন ভাবে অর্থ-বিত্ত-প্রতিপত্তির লাভের আকাঙ্খা মুসলমানদের ঈমান আকিদার সাথে যায় না। আল্লাহকে ভয় পাওয়ার জন্য বা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় ভালো কাজ করা বা মšদ কাজ থেকে বিরত থাকার চর্চা এখন সামাজিকভাবে বোকামী হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। বলা হচ্ছে, লোকটার বৈষয়িক বিচার বুদ্ধি কম। অপরদিকে একটি পক্ষ ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠার শ্লোগান দিয়ে রাজনৈতিকভাবে ইসলামকে ব্যবহার করার জন্য ইসলামের রুহানী শক্তি বা আধ্যাত্মিকতার চর্চাকারীদের অস্বীকার করেছে। ফলে মুসলিম সমাজ বিভক্ত হয়েছে। আবার আধ্যাত্মবাদ চর্চাকারীদেও বিভাজনের ফলে মুসলিম সমাজ রুহানী ঐক্য হারিয়েছে। এখন রাজনৈতিক ইসলাম রাজনৈতিক প্রতিরোধের মুখে বিপদাপন্ন হয়ে গোটা মুসলিম সমাজকেই তছনছ করে দিচ্ছে। আবার ক্ষয়িষ্ণ মুসলিম সমাজ সামাজিকভাবে তার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছে। সমাজ ও সামাজিকতার এ হাল আমাদেরকে আসলে কোথায় এনে দাঁড় করিয়েছে?
তাহলে কি একুশ শতকের মুসলমানরা খুব দ্রুত আইয়ামে জাহেলিয়াতের দিকে ছুটে চলেছি। ইসলাম ঘোষিত সে আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগে নৃত্য-গীতি চরম উৎকর্ষ লাভ করেছিল। শিল্পকর্ম, কবিতা ও গানের বর্ণনায় নারী ও পুরুষর শরীরী আবেদন নতুন এক নান্দনিকতা লাভ করেছিল। প্রাচীন রোমন সমাজ, আরব সমাজ, ভারতীয় ও পারস্যের আর্যসমাজের ইতিহাসে জীবনকে উপভোগ করার এমন আবেদনময় দলিল ভুরি ভুরি রয়েছে। প্রাচীন আরবের বিখ্যাত কবি ইমরুল কায়েসসহ সাবায়ে মুআল্লেকা বা সাত কবির বর্ণনায় তৎকালীন আরবের সামাজিক রীতিনীতির যে রুপ ফুটে উঠছিল, আজো তা উপলব্ধি করা যায়। আজকের ভারত, রুশ, জার্মান, ফ্রান্স, ইরান, মিশর, সিরিয়া, লেবানন, তুরস্ক, ইরাকসহ প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শন সমৃদ্ধ বিভিন্ন দেশের ভাস্কার্য নৃত্যকলা ও সাহিত্যে প্রায় অভিন্নভাবে জীবনেকে উপভোগের সাদৃশ লক্ষ্য করা যায়। আজকের আধুনিক সমাজেও আমরা ভিন্ন আঙ্গিকে তা প্রত্যক্ষ করি।
প্রাচীন সভ্যতার ইতিহাসে যেমন বিভিন্ন মেলা ও লোকজ উৎসবের বর্ণনা রয়েছে। ইতিহাস ও সাহিত্যের বিভিন্ন আঙ্গিকে সেসব মেলা ও উৎসবের বর্ণনায় তৎকালীন সামাজিক রীতির ধারণা পাওয়া যায়। প্রাচীন সমাজে নারীর রূপ যৌবনকে বিত্তবানদের মর্যদা প্রদর্শনের অলঙ্করণ হিসেবে ব্যবহার করা ছিল একটি গৌরবের বিষয়। কার কতো উপপতিœ আছে, কার আয়ত্বে কতো সুন্দরী নারী, ফিয়াসে, বান্ধবী ও রক্ষিতা আছে, কে কতো নৃত্যপটিয়সী, ছলাকলায় কে কতো পারদর্শী, কে কতো বড় বীর বা রাজন্য বা সমাজপতিকে নিজের রূপ যৌবন ও বুদ্ধিমত্তায় কুপোকাৎ করতে পেরেছ-সেটাই ছিল তাদের গুণের বহর। তৎকালীন মেলা ও উৎসবে তা ছিল কবিতা, গান ও আড্ডার আলোচ্য বিষয়। অর্থ-বিত্ত ও প্রতিপ্রত্তির জন্য পুরুষ দখলের প্রতিযোগিতায় মা হয়ে যেতো কন্যার প্রতিদ্বন্ধি। কণ্যা হয়ে যেতো মায়ের। সুন্দরী নারী দখলের প্রতিযোগিতায় পিতা-পুত্র নয় পুরুষরা নেমে পড়তো মাঠে। আজকে পরিবার বলতে আমরা যা বুঝি তৎকালীন সমাজে তা ছিল না। নিজের কণ্যা, বোন, স্ত্রী সবাই গণ্য হতো নারী হিসেবে। কে পিতা কে ভাই বিবেচ্য ছিল না। বিবেচ্য ছিল সে বীর পুরুষ বিত্তবান ও সুপুরুষ কীনা কিংবা সে নারী রূপবতী আবেদনময়ী ও উচ্চআকাঙ্খি কীনা। সে যুগে নারী কখনো মাতৃরুপিনী কল্যানময়ী রুপে সামাজিক স্বীকৃতি পেতোনা। পিতাও দায়িত্বশীলতা দিয়ে কাউকে আগলে রাখার প্রয়োজন বোধ করতো না। তবে না নিজের কাঙ্খিত জনকে পাওয়া বা হারানোর ক্ষেত্রে জীবন বাজী রেখে লড়াই করতে বা স্ত্রী সন্তানকে বিলিয়ে দিতে কুন্ঠাবোধ করতো না। ফলে সমাজে নারী পুরুষের অবাধ মলামেশা ও যৌনাচার এবং তা নিয়ে সংঘাত ও দ্বন্ধ ছিল নিত্য নৈমিত্তিক। ভোগবাদী মানুষেরা নিজেদের ক্ষমতা শৌর্য বির্য সমাজে প্রদর্শনের জন্য যে যার মতো একটা ক্ষমতার কেন্দ্র বানিয়ে নিতো। আগুণ, সূর্য, ড্রাগন, সিংহ, বাঘ, লাত-মানাত-ওজ্জা এভাবেই ক্ষমতা, বীরত্ব বা ঐশ্বর্যের প্রতীকে পরিণত হয়। এই চিন্তার বিপরীত যারা ছিল তাদের সমাজ থেকে বের করে দেওয়া হয়। তারা যাযাবর হিসেবে খোলা মরুভ’মি বা পাহাড়ী এলাকা বা বিস্তীর্ণ প্রান্তরে ছড়িয়ে পড়ে নিজেদের পরিবার পরিজন নিয়ে। একুশ শতকের মুসলমানরা এখন কোথায় যাবে? কোন খর্জ্জুর বৃক্ষ, কোন মরুভ’মি হবে তার বিচরণ ভ’মি?
পুনশ্চঃ আরবের আইয়্যামে জাহেলিয়াতের সমাজকে যিনি মুসলিম সমাজে বদলে দিয়েছিলেন কেবলমাত্র তিনিই পারেন। তিনি দয়াল নবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সা.)কে পাঠিয়ে সেখানকার নিপতিত মানবতাকে রক্ষা করেছিলেন- পরিবার, সমাজ ও দায়িত্বশীলতার মোড়কে বিশ্বকে উপহার দিয়েছিলেন মানবতার মুক্তি সনদ ইসলাম। ইসলামের অনুসারীদের বিশ্বের সামনে প্রতিষ্ঠা দিয়েছিলেন মুসলমান হিসেবে একক কৃতিত্বে। একুশ শতকে সেই মুসলিম সমাজকে তিনি কাকে দিয়ে, কিভাবে উদ্ধার করবেন-না অপরাধের কারণে ধ্বংস করে দেবেন- তা তিনিই ভালো জানেন। আমাদেরকে শুধু কায়োমনো বাক্যে নিজ কৃত কর্মের জন্য এবং সকলের সামষ্টিক অপরাধের জন্য সেই প্রিয় নবীর দোহাই দিয়ে ক্ষমা চাইতে হবে যে নবীকে দিয়ে তিনি বিশ্ববাসীর সামনে মুসলমানদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। হয়তো নিজ বন্ধুর উম্মতদের সম্মিলিত কান্না করুণাময় আল্লাহর অপার দয়ায় সাগরে ঢেউ তুলতে পারে। হয়তো তাতে দুর্গত, দুর্দশাগ্রস্থ মুসলমান ও মুসলিম সমাজ এই পতিত অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেলেও পেতে পারে। একমাত্র সেই মহান প্রভূর কাছে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করতে পারলেই হয়তো মুক্তির ঠিকানা খুঁজে পাওয়া যেতে পারে।
#
৮টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×