আপনি যাই বলুন না কেন অশিক্ষিত লোক দিয়ে দেশ চালানো কখনই সম্ভব নয়। যার পলিটিক্স এর উপর কোন জ্ঞান নেই নূন্যতম একটা ডিগ্রীও নেই সে যদি সফল রাষ্ট্র পরিচালনা করতো তা হলে পলিটিক্যাল সায়েনস বলে তো কোন শব্দ থাকতো না।ইউরোপের কথা না হয় বাদ দিলাম পাশের রাষ্ট্র ভারতের দিকে তাকিয়ে দেখুন। মুখ্যমন্ত্রী হতে শুরু করে রাট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী সহ বেশিরভাগই শুধু শিক্ষিতই নয় উচ্চশিক্ষিত। তাদের কলেজগুলোতে ভতির রুলস এন্ড রেগুলেশন এ স্পষ্ট উল্লেখ করা আছে যে কলেজে স্টুডেন্ট থাকাকলীন কোনরকম পলিটিক্স এ অংশগ্রহন করা যাবেনা এমনকি কেউ এই রুলস অমান্য করলে তাকে কলেজ থেকে বহিষ্কিৃত করা হবে, আপীল করার চানস ও দেয়া হবে না।
আমরা তার উলটা। কলেজ ইউনিই হচ্ছে পলিটিক্স এর প্রধান স্থান।পবিত্র শিক্ষাংগনে গিয়ে আমরা মারামারি করি কিছুঅশিক্ষিত ব্যাক্তির জন্য।যে শেয়াল এর লেজকাটা সে চায় অন্যদের ও লেজ কাটা থাকুক।আপনি কলেজ লাইফে পলিটিক্স করলে সেই সব লেজকাটাদেরই লাভ বেশী।জাতি যত অশিক্ষিত থাকবে লেজকাটাদের শাসন তত চলতেই থাকবে।
একবার নিজেকে কখনও প্রশ্ন করেছেন কার জন্য পলিটিক্স করছেন?
যার জন্য নিজের ভাইয়ের রক্ত ঝরালেন সে আপনাকে আর এই জাতিকে কি দিতে পারে?
আমাদের দেশের এই দলগুলোতে যতদিন শিক্ষিত এবং জ্ঞানী প্রতিনিধি তৈরী না হবে ততদিন তারা মারামারিতেই ব্যস্ত থাকবে।এদেরকে কখনও দেশপ্রেমিক বলা চলেনা। দেশপ্রেমিকরা কোন অবস্থাতেই দেশের সম্পদ বিনষ্ট করেন না।দেশের এই জনসম্পদটাকে ধ্বংসের মুখেঠেলে দিচ্ছে এই দলগুলোই।
তারা রাখাল আমরা গরু। আমরা গরুরা রাখাল নিবাচন করি । সেই রাখাল পাচ বছর আমাদের অত্যাচার করে গায়ের ছাল তুলে দেয়।এরপর শান্তির আশায় আরেক রাখালকে নিবাচন করি তার আশার বাণী শুনে। কিন্তু যে লাও সেই কদু।
শান্তি আর মিলে না।
ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চার কথা নাই বললাম।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


