সম্প্রতি গবেষকরা জানিয়েছেন, মানুষের চোখও কম্পাসের মতো আচরণ করে। মানুষের চোখে থাকা আলোক সংবেদী প্রোটিন চৌম্বকক্ষেত্রে কম্পাসের মতোই দিক নির্ণায়ক যন্ত্রের মতো আচরণ করে। খবর বিবিসি অনলাইন-এর।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, গবেষকরা এই চোখের ক্ষমতা বিষয়ে সাম্প্রতিক গবেষণায় বেছে নিয়েছিলেন মাছিকে। মাছির চোখে ‘ম্যাগনেটোরিসেপশন’ প্রোটিন না থাকায় মাছির চোখ চৌম্বকক্ষেত্রে কম্পাসের মতো কাজ করে না। তবে, মানুষের চোখে এই প্রোটিন রয়েছে। মাছির চোখে এই প্রোটিন প্রতিস্থাপনে সফলতা পেয়েছেন গবেষকরা।
জানা গেছে, আশির দশকে ইউনিভার্সিটি অফ ম্যানচেস্টার-এর গবেষক রবিন বেকার প্রথম মানুষের চোখ চৌম্বকক্ষেত্রে সাড়া দেয় এমন তত্ত্ব দিয়েছিলেন। তবে, বিতর্কিত এই তত্ত্বটি নিয়ে পরে আর গবেষণা করা হয়নি।
গবেষক বেকার-এর মতে, মানুষের চোখে থাকা ‘ক্রিপ্টোক্রম’ প্রোটিনটির কারণেই চৌম্বকক্ষেত্র ধরতে পারে। পৃথিবীর প্রতিটি প্রাণীর চোখে ক্রিপ্টোক্রম প্রোটিন দুটি রূপে থাকতে পারে। এই প্রোটিনটিকে মানুষের ‘দেহ-ঘড়ি’র সঞ্চালক ধরা হয়।সম্প্রতি গবেষকরা জানিয়েছেন, মানুষের চোখও কম্পাসের মতো আচরণ করে। মানুষের চোখে থাকা আলোক সংবেদী প্রোটিন চৌম্বকক্ষেত্রে কম্পাসের মতোই দিক নির্ণায়ক যন্ত্রের মতো আচরণ করে। খবর বিবিসি অনলাইন-এর।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, গবেষকরা এই চোখের ক্ষমতা বিষয়ে সাম্প্রতিক গবেষণায় বেছে নিয়েছিলেন মাছিকে। মাছির চোখে ‘ম্যাগনেটোরিসেপশন’ প্রোটিন না থাকায় মাছির চোখ চৌম্বকক্ষেত্রে কম্পাসের মতো কাজ করে না। তবে, মানুষের চোখে এই প্রোটিন রয়েছে। মাছির চোখে এই প্রোটিন প্রতিস্থাপনে সফলতা পেয়েছেন গবেষকরা।
জানা গেছে, আশির দশকে ইউনিভার্সিটি অফ ম্যানচেস্টার-এর গবেষক রবিন বেকার প্রথম মানুষের চোখ চৌম্বকক্ষেত্রে সাড়া দেয় এমন তত্ত্ব দিয়েছিলেন। তবে, বিতর্কিত এই তত্ত্বটি নিয়ে পরে আর গবেষণা করা হয়নি।
গবেষক বেকার-এর মতে, মানুষের চোখে থাকা ‘ক্রিপ্টোক্রম’ প্রোটিনটির কারণেই চৌম্বকক্ষেত্র ধরতে পারে। পৃথিবীর প্রতিটি প্রাণীর চোখে ক্রিপ্টোক্রম প্রোটিন দুটি রূপে থাকতে পারে। এই প্রোটিনটিকে মানুষের ‘দেহ-ঘড়ি’র সঞ্চালক ধরা হয়।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



