somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হরতাল হেফাজতে ইসলাম,সরকার এবং একজন সাধারণ মানুষের কথা !

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
একজন অতিশয় একজন সাধারণ মানুষের কথা !



গত পরশু আমার ফ্রেন্ড লিস্ট এ আছে এমন একজন ইসলাম বিরোধী পোস্ট শেয়ার দেখে জিজ্ঞেস করলাম আপনার আইডি হ্যাক হল কিনা,নইলে এমন পোস্ট কেন? উনি দেখে সাথে সাথে ডিলিট করলেন এবং আমাকে থ্যাংকস জানালেন। আমি তার অন্য পোস্ট গুলো দেখে জিজ্ঞেস করলাম আপনি কি ছাত্রদল করেন নাকি? উনি বললেন না,আমি আল্লাহ ও রসুলের দলে ব্যাপারটা এখানেই শেষ। পরে উনি আমাকে চেক করতে বললেন ডিলিট করা হল কিনা,চেক করে জানানো পর বলে কোন **** পোলা জানি এটা করছে।***** পাইলে ! এটা শুনে আমি দ্বিধায় পরে গেলাম আল্লাহ ও রসুলের পথে চলা মানুষের মুখে এটা মানায় না। এদের মত লোকজনই তাহলে আল্লাহ রসুলের নামে ভায়োলেন্স করে, নারী পেটায়। ভাগ্য ভালো এদের সংখ্যা কম। আল্লাহর পথে চলা লোকজনের মাথা হবে শান্ত,ব্যবহার হবে অমায়িক,শত্রু মিত্র সবার সাথে সুন্দর ব্যবহার করবে,ইসলামের সৌন্দর্য বিলাবে সবখানে


গতকাল বাসার পাশ দিয়ে হাঁটছিলাম,রাস্তা দিয়ে ২০-২৫ জন নারায়ে তাকবীর আল্লাহ হু আকবর মিছিল দিতে দিতে যাচ্ছিল লং মার্চ এ।রাস্তার পাশ থেকেই একজন বলে উঠল ***** বাচ্চারা টাকা,বিরানির লোভে যাচ্ছে লং মার্চে,এগুলোরে মাইরা ফালানো দরকার। আমার খুব ইচ্ছে ছিল বলার যে ভাই আপনি কত টাকা পাইছেন গালি দেয়ার জন্য। একটু তারাহুরা ছিল আর সামনে ছাত্রলীগের পোলাপানও ছিল তাই কিচ্ছু বলিনি। জানের ভয় তো আছে। এমনিতেই আমি ভিতু মানুষ। এই লোকটার সাথে উপরের লোকটার সাথে উপরের লোকটার কি খুব বেশী পার্থক্য?

এবার আসি অন্য প্রসঙ্গে। শাহবাগ আন্দোলনে যখন ছিলাম তখন কেউ যখন প্রশ্ন তুলত যে এটা তো আওয়ামীলের খেলা,আওয়ামীলীগ মঞ্চ দখল করে আছে।তখন বড় বড় ব্লগার সহ আমরা জবাব দিতাম যে আপনারা দেখুন আমাদের আন্দোলন যুদ্ধাপরাধীদের নিয়ে,এখানে দল মত নির্বিষে সে সব আম জনতা আমরা,আপনি বিম্পি হোন বা অন্য দল আমরা একটা পাশ খালি করে বলব সুস্বাগতম।কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে স্লোগান দিব। কোন দল সমর্থন দিল আর কে দিল না এটা আমাদের দেখার বিষয় না। আমাদের দাবী একটাই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই। কেউ যখন জিজ্ঞেস করত এই হত্যার বিচার সেই হত্যার বিচার কেন হল না,তখন আমরা বলতাম যে বাংলা পরীক্ষার সময় আমরা ইংরেজি পরি না।আগে এই বিচার শেষ হোক পরে অন্য কিছু! এখন হেফাজতে ইসলাম কে যখন শিবির জামাত বিম্পি সমর্থন দিল, এত বাস ভাড়া করা হল কিভাবে , এত টাকা পাইল কই প্রশ্ন করে বলা হয় এটা জামাত শিবিরের চাল। তখন আমি কয়েক মাস আগের শাহবাগের আম জনতা কে ছাগুরা যে প্রশ্ন করত তার সাথে পার্থক্য দেখি না। সময় বদলাবার সাথে সুশীল রা কি ছাগু হয়ে গেল? শাহবাগের আন্দোলনে বিরানি দিয়ে,টাকা দিয়ে লোকজন আনা হইছে এই কথা আমাদের শুনতে হয়েছে। কারণ কেউ কেউ নাম কামানোর জন্য বা আন্দোলনের সাথে একাত্মটা জানানোর জন্য ভালবেসে এসব এনেছেন,কিছু এসেছিল বিশেষ মহল থেকে কিছু এসেছিল আমাদের মত সাধারণ মানুষের পকেট থেকে ভালবেসে আনা। আমি এক ভাইয়া কে দেখেছি নিজের বাসা থেকে খাবার দাবার এনে লোকজন কে খাওয়াতে। এই ভালবাসা টা কিছু স্বার্থান্বেষী লোকজন তাদের স্বার্থে ব্যাবহার করেছে ।আমাদের আবেগ ভালোবাসা টা কে কলুষিত করেছে। এত লোকের ভীরে ২ই একটা অনাকাঙ্গিত ঘটনা হতে পারে,কারণ সবাই যার যার মত এসেছে,কেউ এসেছিল দলের প্রতি দরদ দেখাতে,কেউ টাকা পেয়ে, কেউ দেশের জন্য ভালোবাসায় কী বা ছবি তুলে ফেসবুকে দিতে যে আমি বিশাল একটা কাজ করে ফেলেছি। শাহ বাগে আন্দোলন চালা কালীন সময় মুল মঞ্চের পাশেই প্রগতিশীল ছেলে মেয়েদের এক সাথে সিগারেট ফুঁকতে দেখেছি, এই ২ই এক জনের জন্য আমাদের ভালোবাসা বিলীন হয়নি হয়েছিল যখন দেখলাম আমারা প্রতারিত হচ্ছি,আমাদের আবেগ নিয়ে খেলা হচ্ছে।তাই আর যাইনি।এখন ডাক দিলে আমি তো ভুলেও যাব না,আমার মত যাবে না কয়েক লাখ মানুষ। এখন যারা যায় তারা তখন গিয়েছিল টাকার জন্য ,দলের জন্য কিংবা তাদের ভালো বাসা এখনো আছে ।


হেফাজতে ইসলাম নিয়ে আমার মনে কিছুটা দুর্বলতা আছে । তার কারণ এখানে যারা এসেছে আল্লাহ ও রসুলের প্রতি ভালোবাসা থেকে এসেছে,এত বাধা বিপত্তি পারি দিয়েও তারা এক সাথে হতে পেরেছে এটা বিশাল একটা ব্যাপার।আন্দোলন হতে হয় বন্ধুকের সামনে দাঁড়িয়ে ,বন্দুকের পেছনে থেকে নয়, আমরা শাহবাগে যা করতে পারিনি তা উনারা করতে পেরেছে, সরকার কে নাড়া দিতে পেরেছে। এত কিছুর পর ও আমি যাইনি কারণ আমার ভয় আবার যদি প্রতারিত হই,আবার যদি আশা ভাঙ্গে। আবার খুব দুঃখ হয় যখন দেখি তারা প্রশ্ন তুলেছেন ব্লগারদের ফাঁসি নিয়ে, নাস্তিকদের ফাঁসী নিয়ে। শাহবাগে যেমন আমাদের ভায়োলেট করা হয়েছিল, দাড়ি পাঞ্জাবী ফিগার দিয়ে রাজাকার নাম দিয়ে, তেমনি এখানেও হচ্ছে। শাহবাগের আন্দোলনে বাবার সাথে যাওয়া ৪-৫ বয়সী ছেলেটা যখন দাড়ি ওলা একটা লোককে দেখিয়ে বলে,বাবা দেখ রাজাকার।তখন যেমন কস্ট টা লাগে এখন ঠিক তেমন টাই লাগছে,আমরাও ব্লগার ,আমরা যার যার ধর্ম পালন করি,যদি কেউ নাস্তিক হয় তারপর ও অন্য ধর্ম কে কটু কথা বলে না,আমাদের কেন ফাঁসী চাওয়া হবে? তখন আমাদের ভায়োলেট করা হয়েছিল আওয়ামী মিডিয়া দিয়ে, এখন আপনারা হচ্ছেন আমার-দেশ নয়া দিগন্ত দিয়ে। সত্য কে খুব সহজেই ভায়োলেট করে প্রকাশ করা যায়,আপনারা সতর্ক থাকুন,দাবী গুলো তে পরিবর্তন আনুন, বাংলার সব মুসলমান আপনাদের স্বাগত জানাবে,কাঁধে কাঁধ মিলাবে। নেতাদের কথা অনুযায়ী না চলে বিবেক বুদ্ধি কাজে লাগান। আপনাদের ছোট খাট সমস্যা গুলো কে বিশাল করে দেখানো হবে, জামাত শিবির এড়িয়ে চলুন। আপনাদের শত্রু দুই পাশেই জামাত শিবির,তাদের ফায়দা নিতে চেষ্টা করবে,অন্য দিকে সুশীল নাম ধারী কতিপয় লোকজন। তাদের ধারনা আপনারা আফগান বানাবেন তারা,কারণ তাদের ইচ্ছা আমেরিকা বানানোর। সঠিক ইসলাম কখনই দেশকে আফগান বানাতে দেবেনা। তেমনি দেবে না আমেরিকা বানাতে।

গতকাল একজন নারী সাংবাদিক কে পেটানো হল।ব্যাপারটা দুঃখজনক। কেন তারা এমন কাজ করবে। এমন করার অনেক গুলো কারণ হতে পারে, কিছু উগ্র মানুষের আক্ষেপ হতে পারে,আবার হতে পারে অন্য কেউ ঝামেলা টা লাগাল।আমার প্রথম প্যারাটার মত। এমন হতে পারে এত বাধা বিপত্তি পেরেয়ে আসা, এই তীব্র গরমে এত কিছুর মধ্যে মাথা গরম থাকাটাই স্বাভাবিক,কি নিয়ে তারা সাংবাদিক কে পেটালেন সেই ইমপ্যাক্টের আগের ঘটনাটাই মেইন, কেন এমন হল ? তার চেয়ে মারবে কেন এই প্রশ্নটার উত্তর আমরা জানতে চাই।কিন্তু এমন কি ঘটেছিল যার জন্য একজন মেয়ের গায়ে হাত তুলতে হল।গতকাল রাতে একি ফ্ল্যাটে থাকা আমার সব চেয়ে শান্ত ফ্রেন্ড টা একজন কে দা নিয়ে কোপাতে গেছিল ,যাকে কখনো কাউকে রাগ করে কিছু কথা বলতে দেখিনি,তার হাতে বটি দেখে ভীষণ অবাক হয়েছি,একটা মানুষের মধ্যে এত রাগ কোথ থেকে আসল।পরে কারণ জানি,ও একজনের মিলের হিসেব করে দিছে, মিল হয়েছে ৫৪টা ও হিসেব করে দেখল যে ওই ছেলে টা আরো কম খেয়েছে, ২ ঘণ্টা কষ্ট করে তার মিল হিসেব করে ৪৮,৫ এ আনল,কারণ অনেকদিন ছেলেটা খায়নি তাই ওগুলো হিসেবে আনলে বরং ব্যাপারটা চাপিয়ে দেয়া হবে।এত কষ্ট করে যখন ছেলেটাকে হিসেব দিতে গেল সে বলল যে আমার .৫ মিল বেশী কেন,চুরি করে কি কোটি পতি হয়ে যাবা? যতই বুঝায় সে ওই ছেলেটা আরও উলটা কথা বলে, বার বার এই মিঠা শুনে একসময় রেগে যায় বটি নিয়ে মারতে যায়। আমি ঘুম থেকে উঠে না দেখলে কখনই এমন হয়েছে বলে বিশ্বাস করতাম না,সফি কারো গায়ে হাত তুলবে? অসম্ভব। সবার ভেতরই একটা পশু বাস করে কারো কারো টা সহজে প্রকাশ পায়,কেউ কেউ সেই রাগের পশুটাকে সামলে রাখে ধর্মজ ধরে। এই আলেম মাদ্রাসা ছাত্ররাও মানুষ ।খেয়ে না খেয়ে এখানে আসছে, তাদের কোন টাকা দেয়া হবে না,হবে না মরলে সম্মান, ফেসবুক কি জিনিশ তারা জানে না, ছবি আপ্লোডের লোভেও আসবে না। ইসলামের সোদ্ধর্য তাদের কে এখনো শান্ত রেখেছে, কিন্তু মনে রাখা ভালো এই বাধ ভেঙ্গে গেলে সেটা সামাল দেয়া কঠিন। গাছ থেকে বানানো একটা দিয়াশেলাই কাঠি একটা বন ধংশ করে দিতে পারে

আরেকটা ব্যাপার এই ছোট্ট মাথায় আসে না, হরতাল বা বড় বড় ঝামেলায় যেখানে মারধর,গুলি হতে পারে সাধারণত মেয়ে সাংবাদিক গুলো কে পাঠানো হয় না, তাহলে এই জঙ্গী মৌলবাদী লাখ পুরুষ মানুষের ভীরে উনাকে পাঠান হল কেন? সমুদ্রে যখন একটা ছোট্ট ঢেউ উঠে সেটার ব্যাপ্তি অনেক সময় ধরে চলতে থাকে। এত বড় সমাবেশে আরো অনেক কিছুই ঘটতে পারত,হেফাজত কে ধন্যবাদ সুন্দর ভাবে শান্ত ভাবে শেষ করার জন্য। কোন সমাবেশ হলেই আঁতকে উঠি এই বুঝি কিছু নিরীহ মানুষ মরল।এই বুঝি কেউ বাবা ভাই হারাল। সরকার সিংহ কে খোঁচা দিয়ে এখন চুপচাপ, এই গর্জনে আমাদের মত আম জনতা কাহিল। এই হরতাল অবরোধের ভীরে আমাদের মত মানুষের জীবন আর জীবন নেই। আমার মত কত লাখ মানুষ জানি মনে মনে দোয়া করে হে আল্লাহ কত মানুষই তো মরে এই বিশেষ কয়জন মরতে পারেনা, এমন অনেকের ই তো এমন রোগ হয় যে ঘর থেকে বের হতে পারে না,এদের হতে পারেনা? কারো অমঙ্গল চাওয়া গুনাহর কাজ, কিন্তু কি করব আমরা তো অসহায়। আপনারা এসির নিচে বসে আন্দোলন করেন,আর মরি আমরা। হেফাজতকে বলি আল্লাহ রস্তে আপনারা বং-ভবন সংসদ ভবন ঘেরাও দেন,যাদের জন্য এত কিছু তাদের ধরেন।আমাদের মুক্তি দেন। একটা হাদিস আছে আল্লাহর কাছে প্রিয় সেই যার হাত ও জিহ্বা থেকে অন্য একজন মানুষ সুরক্ষিত থাকে। আমাদের দেশ টা অনেক সুন্দর ,অনেক সম্ববনাময়।আপনারা দেশটা কে আমাদের কে দেন,আমরা কথা দিচ্ছি মাত্র ২০ বছরে বাংলাদেশ কে কোথায় নিয়ে যাই ।
৪টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×