মাথায় ধরলো না :
জামাতীরা এসলাম কায়েমের জইন্য শহীদ হইতে চার পাঁচ পায়ে খাড়া। কিন্তু এখন এই অবস্থা ক্যান? নিজের পা কাধেঁ নিয়া দৌড়াইতাছে আব্বাগো পা ধরার জইন্য। আহারে এসলাম, আহারে জিহাদ, আহারে জোশ!! আমিতো ভাবছি – তাহারা হাসিতে হাসিতে যাইবো ফাঁসিতে। কিন্তু ক্যান তা হইলো না???? নির্বোধেরা বেহেশ্তে যাওনের এই চান্স ক্যান মিস করতাছে!
বড়ই টেনশনের বিষয় :
কমতো নয়, জনা ত্রিশেক লাশ হইবো। ও মা... এতো আবর্জনা কোথায় রাখবো? কি হইবো এইগুলা দিয়া? তারউপ্রে যদি তাদের চ্যালাফ্যালারা ব্রাব্রিতে যায়, তাহইলেতো লাশের সংখ্যা আরো বাড়বো নিশ্চিত। সামনে পাইলে কয়েকচা ফালানোর খেয়াল আমারো আছে। কিন্তু লাশ দিয়া কি করুম? টেনশন বাড়তেই আছে।
টেনশন নাম্বার লাস্ট :
বিম্পির ধামড়ারা যেভাবে আম্ভাইতাছে, তাহাদের জইন্য খুব টেনশন হইতাছে। এই চান্সে কি তারাও ভ্যানিশ হইয়া যাইবো। খালেদার যৌবনতো শ্যাষ, কি দেখাইয়া আবাল জনগনরে মিছিলে টানবো? তার উপ্রে যুবরাজতো খাড়াইয়া আছে। মজা পাইতাছি এই ভাইবা যে, আমার বড় ভাই বিম্পি করে। ইস্ বেচারা খুব দু:খ পাইবো।