যুদ্ধে সবচেয়ে বড় পালনীয় কাজ হল বিশ্বাসঘাতক বেঈমানদের সমূলে উৎপাটন করে ফেলা। একটা বিশ্বাসঘাতক বেঈমানকেও বাঁচিয়ে রেখে ফেভার করা মানে নিজেও বিশ্বাসঘাতক হয়ে যাওয়া। এরা কখনোই সাধারণ ক্ষমার যোগ্য নয়। কারণ, এরা যতদিন টিকে থাকবে ততদিন যুদ্ধের প্রকৃত ফলাফল কেউ ভোগ করতে পারবেনা। বিশ্বাসঘাতক যতই কাছের বা প্রাণপ্রিয় হোক তার উপর স্টিম রোলার চালিয়ে তাকে সোজা চাঁন্দের দেশে পাঠিয়ে দাও।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর রাজাকার আলবদর উরুফু বিশ্বাসঘাতকদের ক্ষমা করে শেখ মুজিবই দেশের সাথে সবচেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলেন। তাই আজও আমরা প্রকৃত স্বাধীনতার স্বাদ পাইনি।
বিশ্বাসঘাতকরা শুধু জামাতে ঢুকেছে তা শুধু রাজনৈতিক প্রোপাগান্ডা। এরা সবচেয়ে বেশি ঢুকেছে বিএনপিতে। তারপরেই আছে আওয়ামীলীগে। বর্তমানে যদি কোন যুদ্ধ হত সেটায় সবচেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতক হত আওয়ামীলীগ!
একটা বিশ্বাসঘাতকেরও টিকে থাকার অধিকার নেই। সকল বিশ্বাসঘাতকদের চিন্হিত করে এদের উৎপাটন করে তবেই সুন্দর বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখো। একটা বিশ্বাসঘাতকদের নিয়েও সুন্দর দেশ গড়া সম্ভব নয়।
গণতান্ত্রিক দেশে গণতন্ত্রের টুটি চেপে ধরা ব্যক্তিরাও বিশ্বাসঘাতক। এদের হাত থেকেও দেশটাকে রক্ষার চেষ্টা কর। নাহলে সোনার হরিণ নামক স্বাধীনতা কখোনোই পাবেনা।
ইট ইজ ফাইনালাইজড...
লাভ ইউর উইশ... ট্রাস্ট ইট।