মেয়েটির বিয়ে হয় মাত্র ২০ দিন। বিয়ে হয় কিন্তু বিদায় হয় নাই। একদিন তার স্বামী তাকে রাত্রী ১০ ঘটিকায় তাকে মোবাইল ফোনে ডেকে নেয়। মেয়ের পরিবার জানে মেয়ে জামাই ডাকে । মেয়েটি রাত্রী ১০ ঘটিকায় একাই তার স্বামীর কাছে আসে । তার স্বামী ও দুলাভাই সহ মোট ১০ জন মিলে তাকে জোরপূর্বক তাকে একটি ফাঁকা ধান ক্ষেতের মধ্যে নিয়ে তাকে ধর্ষন করার চেষ্টা চালায় । মেয়েটিকে ধর্ষণ করার পর তার স্বামী তাকে গলা কেটে দেয়। তাকে পা দিয়ে লাতি দিয়ে মেয়েটি মৃত্য হয়েছে। ধষর্ণকারী রা সেখান থেকে চলে গেলে মেয়েটি একটি পানীর পাম্বের কাছে গিয়ে আশ্রয় নেন। পদের দিন ভোর সময় এক ব্যক্তি ধান ক্ষেতে মলমূত্র ত্যাগ করতে আসে। তখন মেয়েটি দেখে তাকে হাত দিয়ে তার কাছে আসার ইসরা করেন। মেয়েটি গলা কেটে দিয়েছেন কথা বলতে পারেন না। কিন্তু সেই ব্যক্তি ভয়ে তার বাড়ীতে গিয়ে কয়েক জন লোক নিয়ে তার কাজে আসে। তখন মেয়েটিকে নিয়ে জানান তাদের বাড়ীতে তখন মেয়েটি একটি কাগজে লেখে দেন যে আমার স্বামী সহ মোট ১০ জন লোক ধর্ষণ করেন। ধর্ষণের সময় আমার স্বামীর হাতে কামরের দেয় মেয়েটি । মেয়েটি বলেন যার হতে কামরের দাগ আছে সেই ব্যক্তি আমার স্বামী ও সে আমার গলা কেটেছে। পরে মেয়েটির ভাই সকালে তার দুলাভাইকে অর্থ্যাথ মেয়েটির স্বামীকে তার ছোট ভাই মোবাইল ফোনে বলেন যে আপাতো মারা গেছে দেখে যান। তখন মেয়েটির স্বামী ও দুলা ভাই মেয়েটির বাড়ীতে আসে । তখন এলাকার লোক জন ধরে মার ধোর মেয়েটির স্বামী ও স্বামীর দুলাভাইকে থানায় দেন এবং মেয়েটিকে সরকারী হস্পিটলে ভর্তি করা হয়। তাকে ৪৮ ঘন্টা সময় দিয়েছে। কারণ সূত্রে জানা যায় যে ছেলে টির মেয়েটি কে পছন্দ নয় । ছেলের বাবা ১ লক্ষ্য টাকা যৌতুক নিয়ে তাকে বিয়ে দেন। সর্বশেষ ঘটনা এখন জানা জায়নী।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৯