হাসির দমক আটকাতে মুখে হাত চেপে থমকে দাঁড়িয়েছিলাম আমরা
তারপর ফাঁকা মাঠে এসে বয়সের চপলতায় উচ্চস্বরে হেসেছিলাম-
শহীদ মিনারে পুষ্পাঞ্জলির জন্য প্রভাতফেরির আগের রাতে
গৃহস্থবাড়ির ফুল চুরি করতে গিয়ে এক দম্পতির শীৎকার শুনে।
রক্ত দিয়ে মাতৃভাষা রক্ষা করা গিয়েছিল ব’লেই হয়ত-
সেই দম্পতি বাংলায় শীৎকার ক’রে একটু বেশি-ই সুখ অনুভব করেছিল
আমরাও বাংলায় হেসে একটু বেশি-ই আনন্দ পেয়েছিলাম!
ভাষার উপনিবেশ রুখে পৃথিবীর সব মানুষ
মাতৃভাষায় করুক শীৎকার
মাতৃভাষায় করুক চিৎকার।
ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৩১