তাদের আদি চারণভুমি পাকিস্তান গমনের কারণে
বাজারে প্রচন্ড চাহিদা থাকা সত্বেও ছাগু'র অভাব দেখা দিছে।
তারপরও আন্তর্জাতিক মানের মগবাজার ছাগু প্রজনণ কেন্দ্রের পাশে আয়োজন করা হয়েছে
"বিশাল ছাগু হাট"
এইখানে উন্নত জাতের ফাকিস্তানি পল্টিছাগু পাওয়া যাচ্ছে
হাটের ডাক নিয়েছে গোআ আজম নামে এক বীর মুক্তিযোদ্ধা।(এক পলেটিক্যাল গুলাপীআপা আদর করে বিশাল এক জনসভায় তাকে এই খেতাব দেয় )
হাটের সার্বিক তত্বাবাধনে আছেন বিশিষ্ট গনতন্তকামী রাখাল াকরুল।
অপরদিকে
এইবার আবাল গরুর দাম বেশ কম।
কারণ:
*শেয়ার বাজার আর পদ্মাসেতুর দূর্নীতি
* মাঠে ঘাঠে পর্যাপ্ত আবালের বিচরণ
$$ তবে দুইটা আবালের প্রচন্ড চাহিদা বাজারে।কোন কুরবানীর হাটে এদের উঠানো যায় তা নিয়ে - সরাষ্ট্র, পররাষ্ট্র মন্ত্রীদের এক গুপ্তবৈঠক চলছে। সাথে সড়ক পথে ও নৌপথে এইবার আবাল আর ছাগু পরিবহনে বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
এইখানেও অর্থসংকট আর শিক্ষিত চালকের অভাব আছে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বপ্রাপ্তরা।
এই বার ছাগু আর খাসি দুইটাই বাসি।
সময় এখন আবালের!
নেতানেত্রী, আর ধর্মব্যবসায়ী দিচ্ছে বাণী
সবাই মিলে এইবার করো-আবাল আর ছাগু কুরবানী।