somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হে আমার মেয়ে!১ম পর্ব

০৪ ঠা জুন, ২০১২ সকাল ৮:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

জীবন সায়াহ্নে দাঁড়িয়ে নিজ মেয়ের প্রতি এক পিতার গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ

যা পড়া দরকার যুবক, যুবতী, বিবাহিত, অবিবাহিত প্রতিটি মানুষের

হে আমার মেয়ে!আমি চল্লিশের কোঠা পার হয়ে পঞ্চাশের পথে পা রেখেছি। যৌবনকে বিদায় দিতে যাচ্ছি। সেও আমার কাছ থেকে বিদায় নিতে চায়। নতুন কোন স্বপ্ন এবং উচ্চ আকাঙ্খা আর নেই।

আমি অনেকদেশ ও শহর ভ্রমণ করেছি, বহু জাতির সাহচর্য লাভ করেছি এবং জীবন ও জগৎ সম্পর্কে অনেক ধারণা অর্জেন করেছি।

আজ আমার কাছ থেকে কয়েকটি কথা শুন! কথা গুলো সঠিক ও সুস্পষ্ট। এগুলো আমার বয়স ও অভিজ্ঞতার আলোকেই তোমাকে বলছি। আমি ছাড়া আর কেউ তোমাকে এগুলো বলবে না।

আমি অনেক লিখেছি, মিম্বারে ও সমাবেশে দাঁড়িয়ে অনেক ভাষণ দিয়েছি, অনেক নসীহত পেশ করেছি। উত্তম চরিত্র অর্জনের আহবান জানিয়েছি, অশ্লিলতা বর্জন ও সকল প্রকার অন্যায় কাজ বর্জনের ডাক দিয়েছি। নারীদেরকে ঘরে ফিরতে ও কুরআনের সুপ্রসিদ্ধ বিধান পর্দার আবরণে আবৃত হওয়ার আহবান জানিয়েছি, তাদের সৌন্দর্য্যরে স্থানগুলো ঢেকে রাখতে বলেছি। লিখতে লিখতে কলম এখন দুর্বল হতে চলছে কথা বলার সময় মুখে তা আটকে যাচ্ছে। এত কিছু করার পরও আমি মনে করি না যে, আমরা কোন অশ্লীল কাজ সমাজ থেকে দূরকরতে পেরেছি। বেহায়াপনা দিন দিন বেড়েই চলছে, পাপাচারিত দ্রুত প্রসারিত হচ্ছে এবংঅশ্লীলতা দেশ থেকে দেশান্তরে ছড়িয়ে পড়ছে। আমার মনে হয় কোন ইসলামী দেশই এর আক্রমণ থেকে মুক্ত নয়। মিশর, সিরিয়া তথা সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যের সীমা পার হয়ে পাকিস্তান, বাংলাদেশসহ সমগ্র এশিয়ায় এর আক্রমণ বেড়েই চলছে। মহিলারা বের হচ্ছে পর্দাহীন হয়ে, সৌন্দর্যের স্থানগুলো প্রকাশ করে, মুখমন্ডল, বক্ষদেশ এবং কেশ উন্মুক্ত করে।

আমার ধারণা, নসীহত করে আমরা সফল হই নি। হে আমার কন্যা! তুমি কি জান কেন আমরা সফল হই নি? সম্ভবতঃ আমরা এখনও গ্রহণযোগ্য পন্থায় নসীহত করতে পারি নি এবং সংশোধনের দরজায় পৌঁছতে পারি নি।



হে আমার মেয়ে! আমরা তোমার দ্বীনী বোনদেরকে আল্লাহর ভয় দেখিয়েছি, কিন্তু কাজ হয় নি। অতঃপর অবৈধ্য সম্পর্ক ও ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার কারণে ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়ে সতর্ক করেছি, কিন্তু কোন ফল হই নি। এবিষয়ে অনেক বই লেখা হয়েছে, বহু বক্তৃতা দেয়া হয়েছে, তাও ব্যর্থ হয়েছে। এখন আমি ক্লান্ত শরীরে পরাজিত সৈনিকের ন্যায় ময়দান ছেড়ে বিদায় নিতে চাচ্ছি। আমরা বিদায় নিয়ে তোমার দ্বীনি বোনদের ইজ্জত-সম্ভ্রম ও সতীত্ব রক্ষার দায়িত্ব তোমার হাতেই ছেড়ে দিচ্ছি, তোমার বিপদগামী বোনদেরকে উদ্ধার ও সংশোধনের বিষয়টি তোমার উপরই রেখে দিয়ে তোমার সফলতার দিকে চেয়ে আছি।



হে আমার মেয়ে! তুমি জেনে রেখো যে, তোমার হেফাজত তোমার হাতেই। এ কথা সঠিক যে, পাপের পথে অগ্রসর হওয়াতে পুরুষকেই প্রথম দায়ী করা যায়। নারীগণ কখনই প্রথমে এ পথে অগ্রসর হয় না। তবে তাদের সম্মতি ব্যতীত কখনই তারা অগ্রসর হতে পারে না, নারীগণ নরম না হলে পুরুষেরা শক্ত হয় না। মহিলাগণ দরজা খুলে দেয় আর পুরুষেরা তাতে প্রবেশ করে।



হে আমার মেয়ে!তুমি যদি চোরের জন্য ঘরের দরজা খুলে দাও আর চোর চুরি করে পালিয়ে যাওয়ার সময় তুমি যদি চিৎকার করেবলঃ হে লোক সকল! আমাকে সাহায্য কর? আমাকে সাহায্য কর, তাহলে তোমার চেচামেচি করা কি ঠিক হবে? তোমার কান্নাকাটিতে কি লাভ হবে? তোমার সাহায্যের জন্য কেউ কি এগিয়ে আসবে?



হে আমার কন্যা! তুমি যদি জানতে পার যে, পুরুষেরা হচ্ছে নেকড়ে, আর তুমি হচ্ছ ভেড়া, তাহলে কিন্তু তুমি নেকড়ের আক্রমণ থেকে ভেড়ার ন্যায় পলায়ন করবে। তুমি যদি জানতে পার যে, সকল পুরুষই চোর তাহলে কৃপণের ন্যায় তুমি তোমার সকল মূল্যবান সম্পদ পুরুষদের থেকে হেফজত করার জন্যে সিন্দুকে লুকিয়ে রাখতে। মনে রেখো! নেকড়ে কিন্তু ভেড়ার গোশত ছাড়া অন্য কিছু চায় না। আর পুরুষ তোমার কাছ থেকে যা ছিনিয়ে নিতে চায় তা কিন্তু ভেড়ার গোশতের চেয়ে অনেক মূল্যবান। তা যদি তোমার কাছ থেকে চলে যায়, তাহলে জেনে রাখবে তা হারিয়ে তোমার বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভাল। সে তোমার সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদটি নষ্ট করতে চায়, তোমার সম্মানের বিষয়টি ছিনিয়ে নিতে চায় এবং তোমার অমূল্য রত্নটি অপহরণ করতে চায়। সেটি হচ্ছে তোমার সতীত্ব ও পবিত্রতা, যার মধ্যে নিহিত রয়েছে তোমার সম্মান, যা নিয়ে তুমি গর্ব কর এবং যা নিয়ে তুমি বেঁচে থাকতে চাও।আল্লাহর শপথ! পুরুষ তোমার এটিকেই নিয়ে নিতে চায়। এটি ছাড়া অন্য কথা কেউ বললে তুমি তা বিশ্বাস করো না।



হে আমার মেয়ে!পুরুষ যখন কোন যুবতী মহিলার দিকে দৃষ্টিদেয় তখন সে মহিলাটিকে বস্ত্রহীন অবস্থায় কল্পনা করে। আল্লাহর শপথ!

এ ছাড়া সে অন্য কিছু চিন্তা করে না। তোমাকে যদি কেউ বলে, সে তোমার উত্তমচরিত্রে মুগ্ধ, তোমার আচার-ব্যবহরে আকৃষ্ট এবং সে কেবল তোমার সাথে সাধারণ একজন বন্ধুর মতই আচরণ করে এবং সে হিসাবেই তোমার সাথে কথা বলতে চায় তাহলে তুমি তা বিশ্বাস করো না। আল্লাহর শপথ! সে মিথ্যুক।



হে আমার মেয়ে!যুবকেরা তোমাদের আড়ালে যে সমস্ত কথা বলে তা যদি তোমরা শুনতে, তাহলে এক ভীষণ ভীতিকর বিষয় জানতে পারতে। কোন যুবক তোমার সাথে যে কথাই বলুক, যতই হাসুক, যত নরম কণ্ঠেই বলুক ও যত কোমল শব্দই ব্যবহার করুক, সেটি তার আসল চেহারা নয়; বরং সেটি তার অসৎ উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের ভূমিকা ও ফাঁদ ব্যতীত অন্য কিছু নয়। সুকৌশলে সে যতই তোমার সামনে তা গোপন রাখুক।আল্লাহর শপথ! এ ছাড়া তার উদ্দেশ্য অন্য কিছু নয়।



হে আমার মেয়ে!সে যদি তোমাকে তার ষড়যন্ত্রের জালে আটকাতে পারে তাহলে কি হবে? কি হবে তোমার অবস্থা? তোমার কি তা জানা আছে? একটু চিন্তা কর।

কোন নারী যদি এমন কোন দুষ্ট পুরুষের কবলে পড়ে যায়, তখন সে হয়ত সেই পুরুষের সাথে মিলে কয়েক মিনিট কল্পিত স্বাদ উপভোগ করবে। তারপর কি হবে? তুমি কি তা জান? পরক্ষণই সে তাকে ভুলে যাবে। সে তাকে দ্বিতীয়বার পাওয়ার আশাপোষণ করবে। হয়ত কয়েকবারের জন্য তাকে পেলে পেতেও পারে; তবে স্বামী হিসাবে তার সাথেচির দিন বসবাস করার জন্যে এবং স্বীয় যৌবন পার করার জন্যে নয়। সে অচিরেই তাকে ভুলে যাবে। এটিই সত্য। কিন্তু সেই মহিলাটি চির দিন সেই স্বল্প সময় উপভোগের জ্বালা ভোগ করতে থাকবে, যা কখনও শেষ হবে না। এও হতে পারে যে, সে তার পেটে এমন কলঙ্ক রেখে যাবে, যা থেকে কখনই সে পরিত্রাণ পাবে না। চির দিন তার কপালে হতাশার ছাপ থাকবে, চেহারায় দুশ্চিন্তার ছায়া পড়বে। সে তাকে ছেড়ে দিয়ে আরেকটি শিকার খুঁজতে থাকবে এবং নতুন নতুন সতীদের সতীত্ব ও সম্ভ্রম হরণ করার অনুসন্ধানে বের হবে।



হে আমার মেয়ে!এভাবে একটি যুবক অগণিত নারীকে নষ্ট করলেও আমাদের জালেম সমাজ তাকে একদিন ক্ষমা করে দিবে। সমাজ বলবেঃ একটি যুবক পথ হারা ছিল। সে সুপথে ফিরে এসেছে। এই অজুহাতে সে হয়ত সমাজের কাছে গৃহীত হবে এবং সকলেই তাকে গ্রহণ করে নিবে। আর তুমি অপমানিত, লাঞ্জিত হয়ে চিরদিন পড়ে থাকবে। আজীবন তোমার জীবনে কালিমা লেগে থাকবে, কোন দিন তা বিচ্ছিন্ন হবে না। আমাদের জালেম সমাজ কখনই তোমাকে ক্ষমা করবে না।



হে আমার মেয়ে!তোমার সম্মান তোমার হাতেই রেখে দিলাম এবং তোমার ইজ্জত-আভ্রু ও মর্যাদা রক্ষার দায়িত্ব তোমার উপরই ছেড়ে দিলাম। সুতরাং তোমার বোনদেরকে উপদেশ দাও, বিপদগমীদেরকে সংশোধন কর এবং সুপথে ফিরিয়ে আন।



হে আমার মেয়ে!তুমি তাদেরকে বলঃ হে আমার বোন! পথ চলার সময় কোন পুরুষ যদি তোমার দিকে তাকিয়ে দেখে তবে তুমি তার থেকে বিমুখ হয়ে যাও এবং তোমার চেহারা অন্য দিকে ঘুরিয়ে ফেল। এর পরও যদি তার কাছ থেকে সন্দেহজনক কোন আচরণ অনুভব কর কিংবা সে তোমার গায়ে হাত দিতে চায় অথবা কথার মাধ্যমে তোমাকে বিরক্ত করতে উদ্যত হয় তাহলে তোমার পা থেকে জুতা খুলে তার মাথায় আঘাত কর। তুমি যদি এ কাজটি করতে পার তাহলে দেখবে পথের সকলেই তোমার পক্ষ নিবে, তোমাকেই সাহায্য করবে। সে আর কখনও তোমার মত অন্য কোন নারীর উপর অসৎ দৃষ্টি দিবে না। সে যদি সত্যিই তোমাকে পছন্দ করে থাকে, তাহলে তোমার এই আচরণে তার হুঁশ ফিরবে, তাওবা করবে এবং তোমার সাথে হালাল সম্পর্ক গড়ার জন্যে বৈধ পন্থা অবলম্বনের দিকে অগ্রসর হবে।



হে আমার মেয়ে!শুন! নারীগণ যত উচ্চ মর্যাদাই অর্জন করুক, শিক্ষা ও জ্ঞানে যতই অগ্রগতিলাভ করুক এবং ধন-সম্পদ ও সুখ্যাতি যতই আয়ত্ত করুক, এতে তাদের প্রকৃত প্রত্যাশাপূর্ণ হবে না, তাদের মান-মর্যাদা, প্রসিদ্ধতা, সুখ্যাতি, ধন-সম্পদ তাদের মনকে শান্ত করবে না। বিবাহ ও স্বামীর সান্নিধ্যই কেবল দিতে পারে তাদেরকে অনাবিল শান্তি, এর মাধ্যমেই পূরণ হতে পারে তাদের প্রত্যাশা।
নারীগণ তখনই প্রকৃত শান্তি খুঁজে পায়, যখন সে একজন সৎ ও আদর্শ স্ত্রী হতে পারে, সম্মানিত একজন মা হতে পারে এবং একটি বাড়িও পরিবারের পরিচালক হতে পারে। এ ক্ষেত্রে একজন সাধারণ নারী থেকে শুরু করে রাণী, রাজকন্যা, অভিনেত্রী, বিশ্ব সুন্দরীর মাঝে কোন পার্থক্য নেই। সকলের ক্ষেত্রেই একই কথা। এ ক্ষেত্রে আমি নাম উল্লেখ না করে দু’জন নারীর উদাহরণ দিতে চাই। আমি তাদেরকে চিনি ও জানি। তারা উচ্চ শিক্ষিতা, ধনবতী ও সুসাহিত্যিক। স্বামী হারা হয়ে তাঁরা প্রায় পাগল অবস্থায় বেঁচে আছেন। কয়েক দিন আগেও তাদের জীবন ছিল স্বাভাবিক, মুখে ছিল হাঁসি আর আনন্দে ছিল ভরপুর তাদের জীবন। তাদের সবই আছে। হারিয়েছে শুধু স্বামী।

বিবাহ হচ্ছে প্রতিটি নারীর সর্বোচ্চ কামনা। এটিই তাদের মনের বাসনা। এটি দিয়েই তাদের মহান প্রভু তাদেরকে সৃষ্টি করেছেন। সে যদি পার্লামেন্টের সদস্যও হয়ে যায় কিংবা কোন রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী বা প্রেসিডেন্টও হয়ে যায় তথাপিও তাদের মনের প্রকৃত বাসনা পূর্ণ হবে না, যতক্ষণ না একজন বউ হয়ে স্বামীর ঘরে প্রবেশ করতে পারবে।

৫টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

ছোটবেলায় মুরব্বিদের মুখে শোনা গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছড়া কবিতার মত নিচের এই লাইন দুইটাকে আজও অনেক প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×