somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তালপট্টি নিয়ে বাংলাদেশে নোংরা রাজনীতি : ভারতে বিস্ময়কর তথ্য ফাঁস!!!!!

১৫ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা বিরোধী নিষ্পত্তি মামলার রায় নিয়ে বাংলাদেশে চলছে নোংরা রাজনীতি। এই দ্বীপটিতে কী পরিমাণ খনিজ সম্পদ আছে তা নিয়ে কোনো কথা বলছেন না বাংলাদেশের রাজনীতিকরা। অথচ এ নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য ফাঁস করেছে ভারতের গণমাধ্যম।

বাংলাদেশ সরকার এই রায়কে উভয় দেশের বিজয় বললেও বিএনপি বলছে ভিন্ন কথা। তাদের দাবি, সরকারের ব্যর্থতায় বাংলাদেশ বঙ্গোপসাগরে ৬ হাজারেরও বেশি বর্গকিলোমিটার এলাকা হারিয়েছে।

বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ২৫ হাজার ৬০২ বর্গকিলোমিটার বিরোধপূর্ণ এলাকা নিয়ে গত মঙ্গলবার রায় দেয় আন্তর্জাতিক সালিশি আদালত। আদালতের রায়ে ১৯ হজার ৪৬৭ বর্গকিলোমিটার বর্গকিলোমিটার এলাকা বাংলাদেশ পেয়েছে। আর ভারত পেয়েছে ৬ হাজার ১৩৫ বর্গকিলোমিটারের অধিকার।

রায় প্রকাশেরই দিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এই রায়ে উভয় দেশের বিজয় নিশ্চিত হয়েছে। এ বিজয় বন্ধুত্বের বিজয়। বাংলাদেশ ও ভারতের সাধারণ মানুষের বিজয়।

কিন্তু বিএনপি একে মানতে পারছে না। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক পানিসম্পদ মন্ত্রী মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বিএনপির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, বঙ্গোপসাগরের বিরোধপূর্ণ ২৫ হাজার ৬০২ বর্গকিলোমিটারের পুরোটাই বাংলাদেশের ছিল। রায়ের মাধ্যমে এখান থেকে ৬ হাজার বর্গকিলোমিটার ভারতকে দিয়ে দেওয়ায় বাংলাদেশের ক্ষতি হয়েছে।

মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন বলেন, ২০০৯ সালে মামলা করা সময়োপযোগী হয়নি। এটি আরো পরে করা দরকার ছিল। তার কথা, দক্ষিণ তালপট্টি বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি হাতছাড়া হতে দেয়া উচিত হয়নি।

তার এই বক্তব্যের পরই মূলত শুরু হয় রাজনীতির নোংরা খেলা। খোদ প্রধানমন্ত্রী এই আলোচনায় অংশ নিয়ে বলেন, তারা সাগরে গিয়ে দক্ষিণ তালপট্টি খুঁজে বের করুক। প্রয়োজনে সেখানে গিয়ে বাড়ি বানিয়ে থাকুক। কারণ, এ কথা যিনি বলছেন তিনি তো ভোলার মানুষ। তার তো সাগরে বাস করার অভিজ্ঞতা থাকার কথা।

প্রধানমন্ত্রীপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ও এই আলোচনায় ঢুকে পড়েছেন। তিনি বলেছেন, তালপট্টি দ্বীপ নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি করতে মিথ্যাচার চালানো হচ্ছে। যারা তালপট্টি নিয়ে এমন মিথ্যাচার করছেন, তাদেরকে বলবো আপনারা সেখান থেকে ঘুরে আসুন। আশা করি, সেখানে সাঁতার কাটতে পারবেন।

জয় বলেন, অতীতেও মিথ্যাচার ছিল, বর্তমানেও আছে। যারা দেশের ভাল চায় না তারা মিথ্যাচার করে। এক পর্যায়ে তিনি বলেন, সমালোচকদের শিক্ষার অভাব রয়েছে। তারা হিসাব জানে না। ছোট বাচ্চারাও তাদের চেয়ে ভাল অংক জানে।

জয়ের বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেন, ‘কেবল বিএনপি নয়, দেশের সকল মানুষের মনেই প্রশ্ন জাগে- লেখাপড়া জানা কোনো লোকের বক্তব্য এমন হতে পারে না। তিনি (জয়) থাকেন বিদেশে। সেখান থেকে এসে মাঝে মধ্যে এমন কিছু মন্তব্য করে বসেন, যা তার নানার পরিবারের সঙ্গে খাপ খেলেও বাবার পরিবারের সঙ্গে যায় না।’

তিনি আরো বলেন, জয়ের কোনো বক্তব্যের বিষয়ে মন্তব্য করা কঠিন। কারণ, তিনি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন? কোন ছাত্র সংগঠনের রাজনীতি করেছেন? এবং কোন নেতৃত্ব ফোরামের সদস্য? তা আমাদের জানা নেই। তাছাড়া তিনি বাংলাদেশের চেয়ে বিদেশেই বেশি থাকেন। সেখান থেকে এসে মাঝে মধ্যে এমন দু/একটি মন্তব্য করে বসেন।

এদিকে তালপট্টি নিয়ে মাথা ঘামানোর কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী। বিএনপিকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, মানচিত্রে তালপট্টি নেই। যা মানচিত্রে নেই তা নিয়ে মাথা ঘামানোর কি আছে?

আর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পরাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, তালপট্টি নামে কোনো দ্বীপ ছিল না। এ দ্বীপের কোনো অস্তিত্ব নেই। এটা ছিল একটি নিম্ন প্লাবিত অঞ্চল।

আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সমুদ্রসীমা ও তালপট্টি দ্বীপ নিয়ে সরকার মিথ্যাচার ও নাটক করছে।

তিনি বলেন, তারা জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে না বলেই সমুদ্রসীমা নিয়ে নাটক করছে। সমুদ্রসীমার ৬ হাজার বর্গকিলোমিটার ও তালপট্টি দ্বীপ হাতছাড়া হয়ে গেলেও সরকার সমুদ্র জয়ের মিথ্যা দাবি করছে। শুধু এক্ষেত্রেই নয়, সব ক্ষেত্রেই তারা মিথ্যাচার করছে।

তালপট্টি নিয়ে ভারতের বিস্ময়কর তথ্য!

তালপট্টি নিয়ে বাংলাদেশে নোংরা রাজনীতি চললেও ওই দ্বীপটি নিয়ে এখন বিস্ময়কর তথ্য বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। ভারতের পাওয়া এই ৬ হাজার বর্গকিলোমিটারের মধ্যেই পড়েছে দক্ষিণ তালপট্টি। যেখানে মজুদ রয়েছে ১০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস। কিন্তু বাংলাদেশের পাওয়া অংশে কী পরিমাণ খনিজ সম্পদ রয়েছে তা নিয়ে এখনো কিছুই জানা যায়নি। এ নিয়ে কেউ কোনো কথাও বলছেন। বিষয়টি কেবলই জয়-পরাজয় আর দোষারোপের রাজনীতিই করে চলেছেন এ দেশের রাজনীতিকরা।

সমুদ্রসীমার রায়ের পর ভারতের গণমাধ্যমগুলো বিষয়টি নিয়ে তেমন কোনো তৎপরতা না দেখালেও এখন মুখ খুলতে শুরু করেছে। তারা যথারীতি ব্যাপক বিশ্লেষণ করা হচ্ছে সমুদ্রসীমার রায় নিয়ে। ভারতীয় অনলাইন ভিত্তিক পত্রিকা ফাস্ট পোস্ট ডটকম প্রথমবারের মতো এই রায় নিয়ে ব্যাপক গবেষণা চালায় এবং রায়ের প্রতিফলন নিয়ে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরে।

রায়ের বিষয়ে ফাস্ট পোস্টের পরামর্শক এডিটর এবং কৌশলগত বিশ্লেষক রাজিব শর্মা বলেন, রায়ে দীর্ঘ দিনের একটি ইস্যুতে ভারতের পক্ষে একটি সমাধান করা সম্ভব হলো। রায়ের ফলে নিউ মুর আইল্যান্ডে ভারতের আসল স্বত্ত্বাধিকারের বিষয়টি আন্তর্জাতিক আদালত বুঝেই এই রায় দিয়েছেন। এই রায়ের ফলে হাড়িয়াভাঙ্গা নদীতে ভারতে প্রবেশাধিকারও নিশ্চিত করা হয়েছে।

হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনা ও মুখের জায়গাটি ভারতের কাছে বিভিন্ন কৌশলগত কারণে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। নদীর বিতর্কিত অংশে যদি ভারতের দাবি নিশ্চিত করা হয় তবে আগামীর দশকগুলোতে ভারতে অনেক লাভবান হবে। এর আগে ২০০৬ সালে হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় দক্ষিণ মুখের ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে গবেষণা চালিয়ে ভারত সরকার জানতে পারে যে এই অঞ্চলে প্রায় একশ’ ট্রিলিয়ন কিউবিক ফিট প্রাকৃতিক গ্যাস মজুদ রয়েছে। যেটি অন্ধ্র প্রদেশের কৃষ্ণা-গোদাবারি মোহনায় মজুদ সম্পদের চেয়েও দ্বিগুণ।

সমুদ্র সীমা নিয়ে আন্তর্জাতিক আদালতের রায়কে অনেক ভারতীয় গণমাধ্যম বাংলাদেশের বিজয় বললেও ভারতীয় জনপ্রিয় টেলিভিশন চ্যানেল এনডিটিভি সমুদ্র রায়কে ভারতের পরাজয় হিসেবে দেখছে না। বরং এই রায়ে ভারতের কৌশলগত বিজয় হয়েছে বলে বলা হয়েছে।‘ভারত-বাংলাদেশের ৪০ বছরের বিতর্কিত সমুদ্র সীমা সংক্রান্ত ইউএন ট্রাইবুনালের রায়’ নামক একটি প্রচারিত অনুষ্ঠানে তথ্যটি তুলে ধরা হয়েছে। তথ্যে বলা হচ্ছে আন্তর্জাতিক আদালত যে রায় দিয়েছে সেটি নিঃসন্দেহে একটি ভাল রায়। রায়ে ভারত পরাজিত হয়নি। বরং নিউ মুর আইল্যান্ড ও হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর ভিতর ভারতের প্রবেশাধিকার আরো বাড়বে।

রিপোর্টে বলা হয়েছে নিউমুর আইল্যান্ড প্রাকৃতিক তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের বিশাল এক সম্ভার। যার কারণে এই দ্বীপের মালিকানা নিয়ে প্রতিবেশি দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে সাময়িক উত্তেজনা বিরাজ করছিল। এছাড়া হাড়িয়াভাঙ্গা নদী যেটি পশ্চিম বাংলার সুন্দরবনের কোল ধরে বয়ে বেড়ায় সেই নদীতে প্রচুর পরিমাণ হাইড্রো কার্বন রয়েছে যেটি শুধুমাত্র অন্ধ্র প্রদেশের কৃষ্ণা-গোদাবারি নদীর মোহনায় পাওয়া যায়। পাশাপাশি এই রায়ে উভয় দেশের জেলেদের জন্য বিশাল এক সমুদ্রসীমা ব্যবহারের সুযোগ সৃষ্টি হয়ে গেল।

আন্তর্জাতিক স্থায়ী আদালত বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিতর্কিত ২৫ হাজার বর্গকিলোমিটারের মধ্যে ১৯ হাজারের উপরে সমুদ্র সীমার উপর অধিকার পায়। তথ্যে বলা হচ্ছে বিতর্কিত রায়ে উভয় দেশের মধ্যে বন্ধুত্বের বন্ধন আরও শক্তিশালী হবে। উভয় দেশ সমুদ্রপৃষ্ঠে তেল, গ্যাস সন্ধান করতে পারবে এবং সমুদ্র সম্পদের রক্ষণাবেক্ষণ করতে সক্ষম হবে। সমুদ্র সীমার রায়ে উভয় দেশ সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে।

এর আগে ১৯৭০ সালে সমুদ্র তীরে সাইক্লোন ঝড়ে জেগে ওঠা নিউমুর আইল্যান্ড যেটি বাংলাদেশে দক্ষিণ তালপট্টি নামে পরিচিত সেটির মালিকানা উভয় দেশ দাবি করে আসছিল। গবেষণা রিপোর্টটি বলছে ভারতের কৌশলগত দিক বিচার করেই এবং ভারতের দাবির ন্যায্যতার ভিত্তিতে এই অঞ্চলের মালিকানা ভারতকে দেওয়া হয়েছে। রায়ের পর ভারত এখন সময় সুযোগমত দ্বীপের প্রাকৃতিক গ্যাস ও তেল উত্তোলন করতে পারবে। এছাড়া রায়ে ভারতের দ্বিতীয় সাফল্য হল যেহেতু বাংলাদেশ প্রায় বিশ হাজার বর্গ কিলোমিটারের বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চলের অধিকার পেয়েছে তাই ভারত সরকার অনেকটাই খুশি হয়েছে। কারণ এতে করে দীর্ঘ দিনের ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়েছে এবং সব কিছু পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। পাশাপাশি রায়ের ফলে উভয় দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার ও শক্তিশালী হয়েছে।

রিপোর্টে সমুদ্র সীমা নিয়ে আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে দীর্ঘ বিতর্কিত ইস্যুর সমাধান হওয়া নতুন করে বিতর্কিত স্থল সীমা চুক্তি ও তিস্তা চুক্তির বিষয়েও সমাধানের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছে। কপিপেষ্ট
-http://www.amadershomoys.com/newsite/2014/07/15/55910.htm#.U8TE40CT-1s
৩টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাজাকার হিসাবেই গর্ববোধ করবেন মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১৮


একজন রাজাকার চিরকাল রাজাকার কিন্তু একবার মুক্তিযোদ্ধা আজীবন মুক্তিযোদ্ধা নয় - হুমায়ুন আজাদের ভবিষ্যৎ বাণী সত্যি হতে চলেছে। বিএনপি থেকে ৫ বার বহিস্কৃত নেতা মেজর আখতারুজ্জামান। আপাদমস্তক টাউট বাটপার একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশে কোন প্রজন্ম সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত? ১৯৭১ থেকে একটি সংক্ষিপ্ত ভাবনা

লিখেছেন মুনতাসির, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৩

বাংলাদেশে দুর্নীতির প্রশ্নটি প্রায়ই ব্যক্তি বা দলের দিকে ছুড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু একটু গভীরে গেলে দেখা যায়, এটি অনেক বেশি প্রজন্মভিত্তিক রাজনৈতিক - অর্থনৈতিক বাস্তবতার সঙ্গে যুক্ত। ১৯৭১ এর পর... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাঁদগাজীর মত শিম্পাঞ্জিদের পোস্টে আটকে থাকবেন নাকি মাথাটা খাটাবেন?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭


ধরুন ব্লগে ঢুকে আপনি দেখলেন, আপনার পোস্টে মন্তব্যকারীর নামের মধ্যে "জেন একাত্তর" ওরফে চাঁদগাজীর নাম দেখাচ্ছে। মুহূর্তেই আপনার দাঁত-মুখ শক্ত হয়ে গেল। তার মন্তব্য পড়ার আগেই আপনার মস্তিষ্ক সংকেত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টি দিল্লী থেকে।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫


((গত ১১ ডিসেম্বর ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টির ইতিবৃত্ত ১ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটা নাকি ব্লগ রুলসের ধারা ৩ঘ. violation হয়েছে। ধারা ৩ঘ. এ বলা আছে "যেকোন ধরণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

×