কুচক্রিদের অপচেষ্টা ভেস্তে গেল।
বড় বড় রথী মহারথীদের লাগানো হয়েছিল জঘন্য ভাবে সাম্প্রদায়ীক বক্তব্য মন্ত্যব্য করে উষ্কানি দিয়ে দেশে একটা দাংগা বাধানোর জন্য। আর একই সাথে চলছিল স্কুলে কলেজে ক্লাসরুমে সংখালঘু শিক্ষককে অপমান করা মারধর করা।
আর অন্যদিকে ছাগুদের সর্বশেষ সম্বল জাফরুল্লা কে দিয়ে মামুনুল সহ আলেমদের মুক্তির দাবিতে নুরাদের নিয়ে ঈদগাহ দখল করে কাউকে নামাজ পড়তে না দেয়ার হুমকি? যদিও মাওলানা জাফরউল্লাহকে কেউ কখনো মসজিদে, ঈদের জামাতে এমনকি জানাজা নামাজেও দেখেছে কিনা সন্দেহ। বন্দিদের নিয়ে সেতুতে পুর্নিমার চাঁদ দেখতে চায়।
মাওলানা জাফরউল্লাহ ও নুরা গংরা পুর্নিমার চাঁদে কাকে দেখতে চায় সেটা অবস্য উল্লেখ করে নি।
ইতিমধ্যে বিএনপি জামাতের বেতনভুক্ত গুজবীরা সংগবদ্ধ ভাবে প্রচারণা চালিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ১৭ জন সচিব উপ-সচিব অতিরিক্ত সচিব পাঠ্যপুস্তক বোর্ড চেয়্যারম্যান, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দের বানোয়াট নাম বানিয়ে হিন্দু হিসেবে উল্লেখ করা হচ্ছিল। আর শিবিরের ভাড়াটে গুন্ডা মন্তান দিয়ে হিন্দু বাড়িঘরে হামলাও শুরু হয়েছিল।
আশা করেছিল আগের মত মাদ্রাসা থেকে সবাই লাঠি নিয়ে বের হবে, কিন্তু হয়নি, হাদিয়া বাদে আর কত মার খাবে ওস্তাদদের জন্য।
বাস্তবতা হচ্ছে পাঠ্যসুচি থেকে ইসলাম বাদ দেয়া হয় নি, বইয়ের কোন অংশও বাদ দেয়া হয়নি। বোর্ডের ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উল্লেখিত উচ্চপদে একজনও হিন্দু ব্যক্তি নেই। উল্লেখ করা নামগুলোও ভুয়া।
সপথ গ্রহণ করা একজন নির্বাচিত সাংসদ কত টাকা খেলে এতটা নীচে নামতে পারে। উলংগ মিথ্যাচার করতে পারে, অসীম কাণ্ডজ্ঞানহীন হতে পারে?
পরে অবস্য জনগন ও মাদ্রাসা থেকে কোন সাড়া না পেয়ে ৪-৫ দিন পর মিথ্যা বলার জন্য দায়সারা একটি ক্ষমা প্রার্থনা করে বক্তব্য প্রত্যাহার করেন এই সাংসদ।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৩৩