somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আসিফ মহিউদ্দিনের "অ" শেখা ....

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এক ব্যক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশুনা শেষ করে, নিজেকে জ্ঞান-গবেষণার মহারথী ভেবে নিয়ে বলল, ‘আমি জেনে ফেলেছি’। তাকে জিজ্ঞেস করা হলো, ‘কী জেনেছেন?’ তিনি উত্তর দিলেন, “অ”। অর্থাৎ তিনি “অ” শিখে ফেলেছেন। জনাব আসিফ মহিউদ্দিনের অবস্থা হয়েছে সেরকম। তিনি ধর্ম নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে প্রকাশ্য বিতর্কের আহ্বান জানিয়েছেন এখানে: https://web.facebook.com/atheist.asif?ref=br_rs

প্রিয় আসিফ মহিউদ্দিন সাহেব,
আপনি আপনার সমস্ত জীবনের গবেষণায় যা জেনেছেন সেটি তো “অ” মাত্র। আপনি জেনেছেন, “স্রষ্টা বলে কেউ নেই”, “কোনো স্রষ্টা নেই” অর্থাৎ আপনি জেনেছেন, “লা-ইলাহা” (কোনো স্রষ্টা নেই)। তাহলে কেমন হলো মহিউদ্দিন সাহেব! এটা তো মুসলমানের পবিত্র কালেমার “অ” মাত্র। দুনিয়াজুড়ে শিক্ষিত, কম শিক্ষিত, অশিক্ষিত, অর্ধ-শিক্ষিত, উচ্চ-শিক্ষিত সকল মুসলমানই জানে “লা-ইলাহা” (কোনো স্রষ্টা নেই) এটি তারা কালেমার শুরুতেই পড়ে। সেজন্য তাদেরকে আপনার মত সারা জীবন ব্যয় করতে (নাকি নষ্ট করতে?) হয়নি। তারা আপনার চেয়ে অনেক বেশি জ্ঞানী তাই “লা-ইলাহা” (কোনো স্রষ্টা নেই) কথাটা বুঝতে তাদেরকে আপনার মত জ্ঞানপাপীও হয়ে উঠতে হয়নি। তারা সহজিয়া পদ্ধতিতে তা বুঝেছে ফলে তারা “অ” (লা-ইলাহা) পড়েই থেমে থাকেনি। তারা আপনার চেয়ে অনেক বেশি বুদ্ধিমান ও জ্ঞানী তাই তারা “অ” কে অতিক্রম করে “আ” (ইল্লাল্লাহ) পড়তে পেরেছে। কারণ, তারা ‘মানুষ’। তারা অনেক বেশি উচ্চমার্গীয় চিন্তাধারার ধারক বাহক। তাই তারা আপনার নাস্তিকতার মাথায় পা রেখেই পরের ধাপে আস্তিকতায় (ইল্লাল্লাহ-তে) উর্ত্তীণ হয়। আপনার নাস্তিকতার বাণী “লা-ইলাহা” (কোনো স্রষ্টা নেই) কে অতিক্রম করে আস্তিকতায় (ইল্লাল্লাহ-তে) পৌঁছে। আপনি যেন ভুলেও একথা মনে করবেন না যে, মুসলমান নাস্তিকতা বোঝে না। তারা ঐ পথ ঘুরে এসে, ঐ পথের নাড়ীনক্ষত্র জেনে বুঝে, ওটির অসারতা অনুধাবন করেই আস্তিকতায় এসে স্থির হয়। সেজন্যই তো মহান আল্লাহ তায়ালা শুরুতেই মুসলমানকে শিক্ষা দেন “লা-ইলাহা” (কোনো স্রষ্টা নেই)। কারণ, মহান স্রষ্টা জানেন তিনি মানুষকে যেসব কলকব্জা (চোখ, নাক, কান, জিহ্বা, ত্বক- অর্থাৎ পঞ্চইন্দ্রিয়) দিয়ে সৃষ্টি করেছেন তাতে প্রথমেই যা ধরা পড়বে সেটি হলো “লা-ইলাহা” (কোনো স্রষ্টা নেই)। আমরা চোখ দিয়ে কোনো স্রষ্টাকে দেখতে পাচ্ছি না, নাকে তার কোনো ঘ্রাণ পাই না, তার কোনো বাণী কানে শুনতে পাই না, জিহ্বা দিয়ে তার কোনো স্বাদও গ্রহণ করতে পারি না, ত্বকে তার কোনো স্পর্শও পাই না। এটাই তো “লা-ইলাহা” (কোনো স্রষ্টা নেই)। ব্যবহারিক জ্ঞান অর্জনের জন্য আমাদের আছে তো কেবল এই পঞ্চইন্দ্রিয়। পঞ্চইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে কোনো স্রষ্টার অস্তিত্ব বা সংবেদন আমরা পাই না। অতএব, আমাদের ব্যবহারিক জ্ঞানের বিচার বা সিদ্ধান্ত হলো “লা-ইলাহা” (কোনো স্রষ্টা নেই)। তাই মহান স্রষ্টা আল্লাহ তায়ালা “অ” (লা-ইলাহা) থেকে অর্থাৎ বান্দার এই সৃষ্টিগত সীমাবদ্ধতার অবস্থা থেকেই তাকে শিক্ষা দান আরম্ভ করেছেন। কিন্তু এখানেই কি শেষ? মানুষের জ্ঞান কি পঞ্চইন্দ্রিয়ের সীমানাতেই আবদ্ধ? মানুষের শিক্ষা কি “অ” তে-ই শেষ হবে নাকি আরও এগিয়ে যেতে হবে? না, মানুষের রয়েছে আরও বেশি কিছু সামর্থ্য। মানুষ জানে, তার পঞ্চইন্দ্রিয়ের সিদ্ধান্ত সবসময় সঠিক হয়না। লক্ষ্য করুন, এক টুকরা লোহা পানিতে ডুবে যায় আবার হাজার হাজার টন লোহা (জাহাজ) পানিতে ভাসে। অথচ সাধারণভাবে আমাদের চোখের (ইন্দ্রিয়) সাক্ষ্য হলো “লোহা পানিতে ডুবে যায়”। সাধারণভাবে আমাদের ইন্দ্রিয়ের সাক্ষ্য হলো বড় জিনিস দিয়ে ছোট জিনিসকে আড়াল করা যায়। যেমন, আমার হাতের তালু চোখের সামনে মেলে ধরে সূর্যকে আড়াল করা যায়। তাহলে কি আমার হাতের তালু বড় আর সূর্য ছোট? অতএব, দেখা যাচ্ছে ইন্দ্রিয়লব্ধ জ্ঞানকে আবার অভিজ্ঞতা দিয়ে শুদ্ধ করে নিতে হয়। প্রকৃতির কিছু গোপন নিয়ম যেমন লোহা ভেসে থাকার ক্ষেত্রে প্লবতার নিয়ম আর হাতের তালু দিয়ে সূর্যকে আড়াল করার ক্ষেত্রে কাছে-দূরের নিয়মটি “অভিজ্ঞতা” দিয়ে জানতে হয়। তাহলে “সত্য” জানার পথ কিন্তু একরৈখিক নয়। এটি বহুমাত্রিক। সত্য জানার জন্য পঞ্চইন্দ্রিয়, অভিজ্ঞতা, বৈজ্ঞানিক প্রকল্প ইত্যাদি বহুবিধ প্রপঞ্চের চৌকস ব্যবহার জানতে হয়। সবচেয়ে বড় কথা হলো সত্যের দ্রষ্টা হিসেবে একজন মানুষকে তার সমগ্র সত্ত্বা ব্যবহার করে “সত্য” জানতে হয়। কিংবা বলা যায় ‘সত্য’ জানতে হলে একজন মানুষকে তার সমগ্র সত্ত্বাকে কাজে লাগাতে হয়। এখানে এসে বিজ্ঞান আর মানবিকবিদ্যা পরস্পর মিলে যায়।
আপনি অবশ্যই স্বীকার করবেন, আস্তিক বা নাস্তিক হওয়ার বিষয়টি শুদ্ধ কোনো বৈজ্ঞানিক প্রপঞ্চ নয়। “বৈজ্ঞানিক নাস্তিক্যবাদ” বলে কিছু নেই। কারণ “নাস্তিকতা” বা “আস্তিকতা” বিজ্ঞানের সাবজেক্টই নয়। আমি স্রষ্টাকে পাই কিনা তা নির্ভর করে আমার সমগ্র সত্ত্বা ব্যবহার করে “সত্য” জানার প্রাবল্যের উপর। আমি প্রবলভাবে চিরন্তন সত্যকে চাই। কারণ “সত্য” আর “বৈজ্ঞানিক সত্য” ভিন্ন জিনিস। বিজ্ঞান নিজে সুসংবদ্ধ জ্ঞান হিসেবে গঠিত হওয়ার জন্য নিজের একটা বাউন্ডারি বা সীমানা ঠিক করে নিয়েছে যে সীমানার বাইরের কোনোকিছু সম্পর্কে বিজ্ঞানের কোনো আগ্রহ কিংবা মন্তব্য নেই। তাই “বৈজ্ঞানিক সত্য” হলো “কেজো সত্য” অর্থাৎ এমনকিছু “সত্য” যা আমাদের ব্যবহারিক কাজে লাগে। কিন্তু মানুষ তো এক বিস্ময়কর সৃষ্টি যার মধ্যে কিনা চিরন্তন কিছু আকাঙ্খা রয়েছে যেগুলোকে অস্বীকার করা যায় না। কোনো এক সর্বশক্তিমানের নিকট প্রার্থনা জানাবার আকাঙ্খা তেমনি এক চিরন্তন আকাঙ্খা। মানুষ যত জ্ঞানই অর্জন করুক না কেন এই মহাবিশ্বের বিশালতা, মহাকালের বিস্তার আর বিপুল সব মহাজাগতিক ঘটনার তুলনায় একজন ব্যক্তিমানুষের অস্তিত্ব কল্পনাতীতভাবে ক্ষুদ্র, অবশ্য যদি স্থান-কালের বিপুলতা সম্পর্কে সত্যিই আপনার কোনো ধারণা থেকে থাকে। এই ক্ষুদ্রতাকে সহ্য করার ক্ষমতা মানুষের নেই। কাজেই মানুষের দরকার এক মহান স্রষ্টার যিনি মহাবিশ্বের বিশালতা, মহাকালের বিস্তার আর বিপুল সব মহাজাগতিক ঘটনার নিয়ন্তা বটে। আবার এই স্রষ্টার আকার-আকৃতি আমরা কল্পনা করতে পারি না। তাকে আমরা বুঝি দৃশ্যমান সকল শক্তির আধার হিসেবে। একক, অখন্ডিত (আরবীতে- “আহাদ”), কারণবিহীন কারণ (Uncaused cause, আরবীতে “সামাদ”) হিসেবে অর্থাৎ কার্যকারণ শৃংখলের শেষবিন্দু হিসেবে (যা সদা প্রসারণশীলও হতে পারে)। এভাবে মানুষ এই বিপুলায়তন জগতের প্রেক্ষাপটে তার ক্ষুদ্র অস্তিত্বকে মহিমান্বিত করে তোলে। মানুষ সংসার যাপন করে, পিতামাতাকে শ্রদ্ধাভক্তি করে, সন্তানকে ভালোবাসে, খুন-ধর্ষণ-ছিনতাই-রাহাজানিকে ঘৃণা করে। জীবন যদি এই এক জীবনেই শেষ হতো তাহলে মানুষ তো আর দশটা পশুর মতই জীবন যাপন করতে পারতো- বনে জঙ্গলে, মাতা-পুত্র-কন্যা-পিতা নির্বিচার কাম চরিতার্থতায়, কামড়াকামড়িতে।
এখানেই প্রশ্ন আসে “লা-ইলাহা” থেকে উর্ত্তীণ হয়ে “ইল্লাল্লাহ”তে স্থির হওয়ার। আমার পঞ্চইন্দ্রিয়, অভিজ্ঞতা, বৈজ্ঞানিক প্রকল্প যতই সাক্ষ্য দিক “লা-ইলাহা” (কোনো স্র্রষ্টা নেই), আমার মানবিক বোধ, আমার নিগূঢ় সত্ত্বা বা সত্যিকারের আমি ভিতর থেকে বলে ওঠে, “ইল্লাল্লাহ” (একজন আছেন, তিনি আল্লাহ)। আপনি মহিউদ্দিন সাহেব আপনার পিতার মৃত্যুশয্যার পাশে বসে মূমুর্ষ পিতার শরীরে হাত রেখে বলতে পারবেন “লা-ইলাহা” (কোনো স্রষ্টা নেই)? আপনি যদি তা পারেন তাহলে আপনি মানুষ নন। আর যদি আপনার ভিতর থেকে বলে ওঠে “ইল্লাল্লাহ” (একজন আছেন) তাহলেই কেবল আপনি ‘মানুষ’ পদবাচ্য হবেন। এভাবেই আমরা আপনার নাস্তিকতার পথের (লা-ইলাহা) পাঠ শেষ করে আস্তিকতায় (ইল্লাল্লাহ-তে) পৌঁছি। কী লাভ মিথ্যা জ্ঞানের বড়াই করে আর চ্যালেঞ্জের বাহার দেখিয়ে। আসলে আপনার ‘নাস্তিকতা’ তো ফ্যাশন-ই বটে। আপনার জ্ঞানকে জাহির করার আর কোনো পথ আপনার জানা নাই- অগত্যা এই অচলায়তনে আপনার অবস্থান। আপনি বড়জোর বলতে পারেন যে, আপনি কোনো প্রথাগত ধর্মে বিশ্বাস করেন না। কিন্তু আপনি স্রষ্টায় বিশ্বাস করেন না- একথা ভন্ডামি। কারণ, মানুষমাত্রই, বাই ডিফল্ট, এক স্রষ্টায় বিশ্বাসী। কেউ কেউ রয়েছে আপনার মতো ফ্যাশনবাজ যারা নিজের বিশ্বাসকে গোপন করে। তাই কোরাণে তাদেরকে বলা হয়েছে, “কাফির”। বাংলায় “কাফির” কথাটিকে ভুলভাবে যদিও “অবিশ্বাসী” হিসেবে অনুবাদ করা হয় কিন্তু অনুবাদটি ভুল। স্রষ্টায় “অবিশ্বাস” করা মানুষের সাধ্য নয়। “কাফির” কথাটির আসল অর্থ হলো “বিশ্বাস গোপনকারী”। আপনি কোনোকিছু ঠিকই বিশ্বাস করেন কিন্তু যে কোনো কারণেই হোক না কেন সেই বিশ্বাসকে আর দশজনের নিকট থেকে গোপন রাখেন- এই অবস্থা হলো “কাফির” এর অবস্থা। আরবীতে “কাফির” বলতে “কৃষক”ও বুঝায়। কারণ, কৃষক মাটির নিচে বীজকে লুকিয়ে রাখে- এই অর্থে আরবীতে “কৃষক” বুঝাতেও “কাফির” শব্দটি ব্যবহার করা হয়। মানুষ স্বভাবগতভাবে এক স্রষ্টায় বিশ্বাসী। কিন্তু কোনো কোনো মানুষ তার বিশ্বাসকে “লুকিয়ে রাখে” বা “গোপন করে” এবং দশজনের সামনে নিজেকে বিপরীত বিশ্বাসের ধারক বাহক হিসেবে তুলে ধরে- বিশেষ কোনো রাগ, ঘৃণা, ক্ষোভ বা স্বার্থের কারণে। যাহোক, কথা হলো এই মহূর্তে আপনার প্রকৃত বিশ্বাস গোপন করে বিপরীত বিশ্বাস প্রচার করার নাগরিক/আইনগত অধিকার আপনার রয়েছে। এই বুদ্ধিবৃত্তিক ফ্যাশন আপনি করতেই পারেন- তবে চ্যালেঞ্জ জানানোর কিছু নেই। আপনি একথা বলতে পারবেন না যে, আপনি একজন “বৈজ্ঞানিক নাস্তিক্যবাদী”। ওরকম কথা বললে বিজ্ঞানের অপমান করা হবে। তাহলে আর চ্যালেঞ্জ কীসের? অতএব, “অ” পড়েই থেমে থাকবেন না, আরও কিছু পড়াশুনা করুন। শুভকামনা রইল।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৮
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগ লিখেছি: কথাটার পরে ভাসছে ১১ বছর ১১ মাস... কথাটা

লিখেছেন আবু ছােলহ, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:১৮

ব্লগ লিখেছি: কথাটার পরে ভাসছে ১১ বছর ১১ মাস... কথাটা

গুগল থেকে নেয়া ছবি।

সামুতে মাল্টি নিক নিয়ে অনেকেই কথা বলেন। অনেকের কাছে মাল্টি যন্ত্রণারও কারণ। শুধু যন্ত্রণা নয়, নরক যন্ত্রণাও... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×