somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সদস্য ভাই বোনদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

টেলিভিশন, রেডিও, পত্রিকা ও অনলাইনে ঢাকায় কর্মরত রিপোর্টারদের প্রাণপ্রিয় সংগঠন ‘ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি’। যারা তিন বছরের অধিক সময় রিপোর্র্টিং পেশায় যুক্ত তারা এই সংগঠনে সদস্য হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারেন। তাদের মধ্যে থেকে যাচাই বাছাই করে সদস্য পদ দেয়া হয়।

সত্যিকারের পেশাদার রিপোর্টারদের সবচেয়ে বড় এই সংগঠনটির বর্তমান সদস্য সংখ্যা ১৩৫০। তারমধ্যে এবছর চূড়ান্ত ভোটার ছিলেন ১২৭১ জন।

সংগঠনটি পরিচালনা করার জন্য ২১ সদস্য বিশিষ্ট একটি কার্যনির্বাহী কমিটি রয়েছে। এই কমিটি প্রতি বছর ভোটারদের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকেন। কখনো ২/৪ জন বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায়ও নির্বাচিত হন।

সবচেয়ে ভাল দিক হলো, পেশাদার সাংবাদিকদের অনেক সংগঠন রয়েছে। যেগুলো ইতোমধ্যেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের লেজুর বৃত্তিতে পরিণত হয়েছে। ব্যতিক্রম ‘ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি’। সংক্ষেপে যাকে ‘ডিআরইউ’ বলা হয়ে থাকে। এই সংগঠনের সদস্যদের ব্যক্তিগত পছন্দের রাজনৈতিক দল থাকতেই পারে। কিন্তু নির্বাচনটা হয় সম্পূর্ণ ব্যক্তি কেন্দ্রীক। এখানে কে বিএনপি, কে আওয়ামী লীগ, কে জাপা কে জামায়াত এসব দেখা হয় না।

ব্যক্তিগত ইমেজ দেখেই ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করেন। আরো একটি বিষয় হলো, এখানে নির্বাচনে কোনো প্যানেল হয় না। যার যার মতো করে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে থাকেন।

রেওয়াজ অনুযায়ী ২৯ নভেম্বর বার্ষিক সাধারণসভা ও পরের দিন ৩০ নভেম্বর সরাসরি ভোট গ্রহণ করা হয়। সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত একটানা ভোট গ্রহণের পর ঘন্টা দুয়েকের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

এবারের নির্বাচনও গত ৩০ নভেম্বর ২০১৫ অনুষ্ঠিত হয়ে গেল। এই নির্বাচনে আমি মো.মহসিন হোসেন, কার্যনির্বাহী সদস্য পদে নির্বাচন করে বিজয়ী হয়েছি। সদস্য পদে ৯জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তাদের মধ্যে দুই জন বাদ পড়েন। আমরা সাতজন নির্বাচিত হই।

অন্যান্য পদে যারা নির্বাচিত হয়েছেন। তাদের তালিকা দেখতে চাইলে এখানে ঢু মারতে পারেন। http://www.bbarta24.net/dru-election

আজকের আমার এই লেখাটির উদ্দেশ্য হলো, এই ব্লগে ডিআরইউ সদস্য ভাই বোনদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ। আমাকে ভোট দিয়ে কার্যনির্বাহী সদস্য নির্বাচিত করায় তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আগামী এক বছর সকলের পাশে থেকে কাজ করার চেষ্টা করে যাব। সবাই ভাল থাকুন। সুস্থ থাকুন।


সর্বশেষ এডিট : ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিসিএস দিতে না পেরে রাস্তায় গড়াগড়ি যুবকের

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

আমাদের দেশে সরকারি চাকরি কে বেশ সম্মান দেওয়া হয়। আমি যদি কোটি টাকার মালিক হলেও সুন্দরী মেয়ের বাপ আমাকে জামাই হিসেবে মেনে নিবে না। কিন্তু সেই বাপ আবার ২০... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কে কাকে বিশ্বাস করবে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯


করোনার সময় এক লোক ৯৯৯ এ ফোন করে সাহায্য চেয়েছিল। খবরটা স্থানীয় চেয়ারম্যানের কানে গেলে ওনি লোকটাকে ধরে এনে পিটিয়েছিলেন। কারণ, ৯৯৯ এ ফোন দেওয়ায় তার সম্মানহানি হয়েছে।

সমাজে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×