১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় টাঙ্গাইলের বীর মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের আত্ম রক্ষার জন্য একে অপরের সাথে গোপন সংকেত ব্যবহার করে যোগাযোগ করতেন। তারা কখনও আকাশে লাল, নীল, হলুদ ও সবুজ রং ছুঁড়ে নিজেদের যুদ্ধের অবস্থান প্রকাশ করতেন। মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত এমন কিছু সংকেত নিচে দেওয়া হলো।
বিষয়বস্তু সংকেত
আশ্রয়স্থলে পৌঁছানোর পর আমরা ভাল আছি
দালাল খতমের পর মুরগী মড়কে মারা গেছে
প্রাথমিক নিরীক্ষণের পর ঝড় হয়েছে
রাজাকার বাহিনী খতমের পর গরু মগকে মারা গেছে
পেট্রোল ডাম্প নষ্ট করার পর কেরোসিনের অভাব
থানা ছত্র ভঙ্গের পর ঘরে আগুন লেগেছে
ছোট মিলিটারী ক্যাম্প নষ্ট করার পর ঘর পুড়ে গেছে
স্থানীয় ছোট পুল নষ্ট করার পর রাস্তার পাশের গাছ পড়ে গেছে
মিলিটারী কনভয় সাইকেল
ওয়ারলেসের স্থান নির্ধারণ ঘর ঠিক আছে
গেরিলা মুন্সী
গেরিলা মারা গেছে মুন্সী মারা গেছে
গেরিলা আহত মুন্সী আহত
গেরিলা গ্রেফতার মুন্সী চলে গেছে
শত্রু সৈন্য ভাই সাহেব
শত্রুর সৈন্য গ্রেফতার ভাই সাহেব এসেছে
শত্রুর অস্ত্র দখল ভাই সাহেব আমার কাছে
রাইফেল রুই মাছ
বুলেট টেবলেট
ঝ.খ.জ. পেনিসিলিন
খ.গ.এ. এস,প্রো
ঐঅঘউ এজঊঘঊউ কেপসুল
বিষয়বস্তু সংকেত
এ্যানারগা মাগুর মাছ
ঊঢচখঙঝওঠঊ কাঠ
গঙজঞঊঞ সেলাই
জ.ঈ.খ. পাঁচন
অওজ ঋওঊখউ ফুটবল
১৪ ইঘ. ইখ (অজগণ ঋঙজগঅঞওঙঘ) ভাই সাহেব বাড়ী
ঋঙঙউ এঙউঙডঘ সার
জঅওখডঅণ ঝঞঅঞওঙঘ দোকান
চঙডঊজ ঐঙটঝঊ হেজাক লাইট
ঞঐঊখঊচঐঙঘঊ ঊঢঈঐঅঘএঊ কলম
মুক্তিবাহিনীর লোক মামা
মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে কোন অসুবিধায় পড়লে বাবাজী নে ভেজা
স্টেন গান কবুতর
পিস্তল ঘুঘু
দলনেতা মওলানা সাহেব
আশ্রয়স্থল জায়গির বাড়ী
ট্রেনিং শেষ করা কোরআন শরীফ খতম করা
ওঘঝঞজটঈঞওঙঘ মৌলভী
সংগঠনের কমিটি ক্লাবের শাখা
রাজাকার গরু
রাজাকার ক্যাম্প গরুর খোয়াড়
ট্রেনিং কেন্দ্র কাচারী
স্বাধীনতায় বিশ্বাসী অন্য সংগঠন মিতা
এরকম আরও অনেক সংকেত মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধের সময়কালীন ব্যবহার করেছেন।